Close Menu
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Bangla news
Home শূন্য থেকেই কি মহাবিশ্বের উৎপত্তি?
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

শূন্য থেকেই কি মহাবিশ্বের উৎপত্তি?

Saiful IslamOctober 24, 20232 Mins Read
Advertisement

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক : শক্তির যেকোনো রূপকে অন্য যেকোনো রূপে রূপান্তরিত করা যায়, কিন্তু মোট শক্তির পরিমাণ একই থাকে। একে বলা হয় শক্তির সংরক্ষণশীলতানীতি বা শক্তির নিত্যতাসূত্র। শক্তির সংরক্ষণশীলতানীতিকে এভাবে বিবৃত করা যায়- শক্তির সৃষ্টি বা বিনাশ নেই, শক্তি শুধু এক রূপ থেকে অপর এক বা একাধিক রূপে পরিবর্তিত হতে পারে। মহাবিশ্বের মোট শক্তির পরিমাণ নির্দিষ্ট ও অপরিবর্তনীয়।

শক্তি এক রূপ থেকে অন্য রূপে পরিবর্তিত হলে শক্তির কোনো ক্ষয় হয় না। একটি বা একাধিক বস্তু যে পরিমাণ শক্তি হারায়, অন্য এক বা একাধিক বস্তু ঠিক একই পরিমাণ শক্তি পায়। নতুন করে কোনো শক্তি সৃষ্টি হয় না বা কোনো শক্তি ধ্বংসও হয় না।
এখন আপাতদৃষ্টিতে মনে হওয়ার কথা, শূন্য থেকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে মহাবিশ্ব তৈরি হওয়াটা শক্তির নিত্যতার লঙ্ঘন।

কারণ, নিত্যতার সূত্র অনুযায়ী শক্তির সৃষ্টিও নেই, ধ্বংসও নেই। কিন্তু ব্যাপারটা আসলে অন্যরকম। স্ফীতিতত্ত্ব নিয়ে গবেষণা করা প্রত্যেক বিজ্ঞানীর হিসাব মতে, মহাবিশ্বের মোট শক্তির পরমাণ সব সময়ই শূন্য থাকে। শক্তির যোগফল শূন্য হলে এই পৃথিবী সূর্য, চাঁদ, চেয়ার, টেবিল, ল্যাপটপ, কিংবা আমাদের বাড়ি-ঘর, এমনকি মানবদেহসহ হাজারো রকমের পদার্থ তাহলে এলো কোথা থেকে? এ রকম প্রশ্ন তৈরি হওয়া অবশ্য অমূলক নয়।

মহাবিশ্বের দৃশ্যমান জড়পদার্থগুলো তৈরি হয়েছে আসলে ধনাত্মক শক্তি থেকে, আর অন্যদিকে মহাকর্ষীয় ক্ষেত্রের রয়েছে ঋণাত্মক শক্তি। এই দুটো পরস্পরকে নিষ্ক্রিয় করে দেয়। তাই মহাবিশ্বের শক্তির বীজগণিতীয় যোগফল হিসাব করলে সব সময় শূন্যই পাওয়া যায়।

ব্যাপারটাকে আরেকটু সহজ করে বলা যাক। মার্কিন বিজ্ঞানী অ্যালান গুথের দেওয়া স্ফীতিতত্ত্ব থেকে আমরা জেনেছি আলোককণা ফোটন কিংবা চেনাজানা পদার্থের আদি উপাদানগুলো তৈরি হয়েছে মেকি শূন্যতা বা ফলস ভ্যাকুয়াম থেকে দশার স্থানান্তরের মাধ্যমে।

এই উপাদানগুলোর রয়েছে ধনাত্মক শক্তি। এই শক্তি কাটাকাটি হয়ে যায় মহাকর্ষীয় ক্ষেত্রের ঋণাত্মক শক্তি দিয়ে। কাজেই যে কেউ যেকোনো সময় হিসাব মেলাতে বসলে দেখবেন, নীট যোগফল শূন্যই পাচ্ছেন। উদাহরণস্বরূপ যত ভারী বস্তুকণা আমরা তৈরি করতে যাব, মহাকর্ষীয় ক্ষেত্রের কাছে আমাদের তত ভারী ট্যাক্স দিতে হবে আগে। অর্থাৎ মহাবিশ্বের আকার বাড়াতে হলে বিপরীত দিকে মহাকর্ষীয় ক্ষেত্রের মানও বাড়াতে হবে। স্টিফেন হকিং তাঁর বিখ্যাত ‘ইউনিভার্স ইন নাটশেল’ বইয়ে বলেন, ‘মহাবিশ্বের আকার দ্বিগুণ হওয়ার অর্থ হলো পদার্থ এবং মহাকর্ষীয় শক্তি উভয়েরই দ্বিগুণ হওয়া। দ্বিগুণ করলেও শূন্যই হয়।’ কাজেই শূন্য থেকে মহাবিশ্বের উৎপত্তি শক্তির নিত্যতার সূত্রের লঙ্ঘন নয়।

সূত্র : নিউ সায়েন্টিস্ট

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
উৎপত্তি কি থেকেই প্রযুক্তি বিজ্ঞান মহাবিশ্বের শূন্য
Related Posts
সেরা ক্যামেরা ফোন

২০২৫ সালের কিছু সেরা ক্যামেরা ফোন: কোনটি আপনার জন্য পারফেক্ট?

December 17, 2025
প্যাটার্ন লক

স্মার্টফোনের প্যাটার্ন লক ভুলে গেলে যা করবেন

December 17, 2025
Smartphones

সেরা ১০টি দ্রুতগতির স্মার্টফোন, সর্বশেষ আপডেট

December 17, 2025
Latest News
সেরা ক্যামেরা ফোন

২০২৫ সালের কিছু সেরা ক্যামেরা ফোন: কোনটি আপনার জন্য পারফেক্ট?

প্যাটার্ন লক

স্মার্টফোনের প্যাটার্ন লক ভুলে গেলে যা করবেন

Smartphones

সেরা ১০টি দ্রুতগতির স্মার্টফোন, সর্বশেষ আপডেট

ChatGPT

শুধু বিদ্যুৎ নয়, পানিও খরচ করে চ্যাটজিপিটি!

স্মার্টফোন-স্লো

স্মার্টফোন স্লো হয়ে গেলে ফাস্ট করার দুর্দান্ত উপায়

অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন

বিশ্বের জনপ্রিয় ৫টি অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন

স্মার্টফোনে নেটওয়ার্ক

স্মার্টফোনে নেটওয়ার্ক সমস্যা সমাধান করার উপায়

হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট

৪টি ভুলে স্থায়ীভাবে বন্ধ হতে পারে আপনার হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট

ডার্ক ওয়েব রিপোর্ট

আর থাকছে না গুগলের ডার্ক ওয়েব রিপোর্ট

গ্যালাক্সি জেড ট্রাইফোল্ড

তিন ভাঁজে এক বিশাল ডিসপ্লে! স্যামসাংয়ের নতুন গ্যালাক্সি জেড ট্রাইফোল্ড

  • About Us
  • Contact Us
  • Career
  • Advertise
  • DMCA
  • Privacy Policy
  • Feed
  • Banglanews
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.