Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home সম্মোহনী সৌন্দর্য্য ও উচ্চাভিলাসী ক্লিওপেট্রার ত্রিভুজ প্রেম
    অন্যরকম খবর

    সম্মোহনী সৌন্দর্য্য ও উচ্চাভিলাসী ক্লিওপেট্রার ত্রিভুজ প্রেম

    সম্মোহনী সৌন্দর্য্য ও উচ্চাভিলাসী ক্লিওপেট্রার ত্রিভুজ প্রেম
    rskaligonjnewsDecember 27, 20224 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক: মিসরের রানি ক্লিওপেট্রার নাম কে না জানে! জ্ঞান, প্রাজ্ঞতা আর অবশ্যই নিজের সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত তিনি। শুধু তাই নয়, তিনি ইতিহাসের সবচেয়ে আলোচিত ও সমালোচিত ব্যক্তিত্ব। তাকে নিয়ে লেখা হয়েছে অসংখ্য কালজয়ী নাটক ও উপন্যাস। সেই তালিকায় আছেন উইলিয়াম শেক্সপিয়ার, জর্জ বার্নার্ড শ’, হেনরি হ্যাগার্ড, ড্রাইডেন প্লুটার্ক, ড্যানিয়েলের মতো জগৎবিখ্যাত সাহিত্যিকরা।

    ক্লিওপেট্রা
    আশ্চর্য দক্ষতার সঙ্গে তারা বর্ণনা করেছেন ক্লিওপেট্রার রূপ, ব্যক্তিত্ব, উচ্চাভিলাস আর কিছুটা নারীসুলভ অসহায়তা। ক্লিওপেট্রার জন্ম যীশু খ্রিষ্টের জন্মের বহু আগে। কয়েক হাজার পেরিয়ে গেলেও তার সম্পর্কে এখনো মানুষের কৌতুহলের শেষ নেই। প্রাচীন রোমান সভ্যতা ও মিশরীয় সভ্যতার কথা তুললে তিনি তার মধ্যে চলে আসেন অনায়াসেই। এই রূপসী নারীকে নিয়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে অনেক কল্পকাহিনী। ক্লিওপেট্রা ছিলেন মিশরের সর্বশেষ ফারাও। তবে তিনি জাতিগত ভাবে মিশরীয় ছিলেন না। তিনি ছিলেন টলেমিক বংশের উত্তরসূরী। গ্রীক মহাবীর আলেক্সান্ডারের মৃত্যুর পরতার একজন সেনাপতি মিশর দখল করে নেয় এবং মিশরের ক্ষমতায় টলেমিক বংশের গোড়াপত্তন করেন।

    টলেমিক বংশের লোকেরা মিশর শাসন করলেও তারা কেউ মিশরীয় ভাষা শিখেন নি। তারা সবাই গ্রীক ভাষায় কথা বলতেন। মিশরীয় ভাষা ছিল তাদের কাছে নিম্নস্তরের ভাষা। কিন্তু বংশের ধারার বিপরীতে গিয়েই ক্লিওপেট্রা মিশরীয় ভাষা শিখেছিলেন। নিজেকে তিনি ভাবতেন একজন মিশরীয় দেবীর পুণর্জন্ম হিসেবে। মাত্র ১৮ বছর বয়সে ক্লিওপেট্রা মিসরের সম্রাজ্ঞী হিসেবে সিংহাসনে বসেন। আর সেই সঙ্গে মিশরীয় নিয়ম অনুযায়ী ক্লিওপেট্রা কে তারই ১০ বছর বয়সী ভাই ত্রয়োদশ টলেমি কে বিবাহ করতে হয়। কিন্তু টলেমির সঙ্গে ক্লিওপেট্রার বিরোধ চলতে থাকে। সে সময়ের মিশরের নিয়ম ছিল সম্রাট বা সম্রাজ্ঞীর সঙ্গী থাকা বাধ্যতামূলক তাই ক্লিওপেট্রা নিজের আরেক ছোট ভাইকে বিয়ে করেন। ইতিহাসে ক্লিওপেট্রার জীবনে বহু পুরুষের আগমন ঘটেছে, যেমন- বীর জুলিয়াস সিজার, এন্টোনি, হার্মাসীস উল্লেখযোগ্য। ক্লিওপেট্রা নিজের ক্ষমতা সুসংহত করার জন্য নিজের রূপ-কে কাজে লাগিয়েছেন বারংবার।

    ক্লিওপেট্রা মিশরের ক্ষমতা হাতে নেয়ার পর মিশরের ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি পতন ঘটে। তাই সাম্রাজ্যকে বাঁচানোর জন্য তার বহির্বিশ্বের সাহায্য লাভ করাই একমাত্র উপায় ছিল। আর সেই সময়ে রোমান সম্রাট জুলিয়াস সিজার ত্রাণকর্তা হয়ে ক্লিওপেট্রার জীবনে প্রবেশ করেন। ক্লিওপেট্রার স্বামী মানে তার ভাই তার বিরুদ্ধে নাশকতার চেষ্টা চালাতে থাকেন। তিনি সমগ্র মিশরীয় সাম্রাজ্য নিজের মুঠোয় নিতে চেয়েছিলেন এবং রাজ্যের কাউন্সিল সদস্যদের আস্থা অর্জনের জন্য প্রচুর পরিশ্রম করেছিলেন। এই কঠিন অবস্থায় ক্লিওপেট্রা শক্তিশালী রোমান সম্রাট জুলিয়াস সিজার কে তাকে সম্রাজ্য ধরে রাখতে সাহায্য করার জন্য রাজি করান। জুলিয়াস সিজার তখন পম্পেই কে যুদ্ধে পরাজিত করার পর আলেকজেন্দ্রিয়ায় অবস্থান করছিলেন।

    জুলিয়াস সিজার প্রথম দেখায় ক্লিওপেট্রার রূপ সৌন্দর্য ও বুদ্ধিমত্তার প্রেমে পড়ে যান। আর সেই প্রেমকে শারিরীক প্রেমে রূপ দিতে জুলিয়াস সিজার ক্লিওপেট্রা কে নিজের শয্যাসঙ্গী করেন। নিজের সাম্রাজ্য কে টিকিয়ে রাখতে তিনি নিজের সৌন্দর্যের যথার্থ ব্যবহার করেন এবং জুলিয়াস সিজারের থেকে সাহায্যের প্রতিশ্রুতি নেন। এরই মধ্যে ক্লিওপেট্রার একটি পুত্র সন্তান হলো। আলেকজান্দ্রিয়ার অধিবাসীরা তার নাম দিল সিজারিয়ান। ক্লিওপেট্রা বলতেন, টলেমি সিজার। কিন্তু সিজারের আইনসম্মত উত্তরাধিকারী এবং ভাগ্নে অক্টোভিয়ান এটা মেনে নিলেন না। খ্রীস্টপূর্ব ৪৬ সালে ক্লিওপেট্রা তখন রোমে অবস্থান করছিলেন তখন সেনাবাহিনীর জেনারেল আন্তোনিও এর সঙ্গে রোমান্টিক সম্পর্ক তৈরি হয়।

    ক্লিওপেট্রা টারসুসে (বর্তমান তুরস্ক) অ্যান্টনির সঙ্গে দেখা করার অনুরোধ করেন। জুলিয়াস সিজার কে তিনি যেভাবে তার সৌন্দর্য ও রূপের দ্বারা প্ররোচিত করেছিলেন ঠিক সেভাবেই তিনি আন্তোনিও কেও প্রেমের জালে ফেলে নতুন পরিকল্পনা করতে থাকেন। আন্তোনিও ক্লিওপেট্রার প্রেমে এতোটাই মজে ছিলেন যে তিনি ভুলেই গিয়েছিলে তার একজন স্ত্রী রয়েছে। ক্লিওপেট্রার সঙ্গে এক বছর থাকার পর ক্লিওপেট্রা আন্তোনিও এর দুইজন যমজ সন্তান (আলেকজান্ডার হেলিস ও ক্লিওপেট্রা সেলেন) এর জন্ম দেন। তবে তাদের এই সুখের সংসার বেশিদিন স্থায়ী হয়নি। রোমের একপ্রান্তে তখন জুলিয়াস সিজারের ভাগ্নে অগাস্টাস তান্ডব চালাতে শুরু করেন।

    যখন তিনি ক্লিওপেট্রার সঙ্গে অ্যান্টোনিও এর সম্পর্কের খবর পান, তৎক্ষনাৎ তিনি মিশরীয় সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন। আর ক্লিওপেট্রার প্রেমে অন্ধ অ্যান্তেনিও যুদ্ধে অংশ নেন অগাস্টাসের সৈন্যদের বিরুদ্ধে। যুদ্ধে অগাস্টাস মিশরীয়দের পরাজিত করেন এবং রোমান সাম্রাজ্যের বিস্তার আরো দীর্ঘ করেন। এই দীর্ঘ এবং রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে, অগাস্টাস শুধুমাত্র মিশরকেই জয় করেননি, তিনি অ্যান্টনিকে পরাজিত করতেও সফল হন এবং এইভাবে রোমান সাম্রাজ্যের প্রথম একক শাসক হন। যুদ্ধে পরাজিত ও অপমানিত আন্তেনিও নিজের তরবারি দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন, কিন্তু রোমান পুরনো ঐতিহ্য রক্ষা করতে গিয়ে তিনি আত্মহত্যা করতে ব্যর্থ হন। আন্তোনিও তার ক্ষতবিক্ষত দেহ নিয়ে ক্লিওপেট্রার সামনে উপস্থিত হন। ক্লিওপেট্রা তখন একটি সমাধিতে লুকিয়ে ছিলেন। অ্যান্টনিও তার প্রেমিকের কোলে তার শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন এবং তার করুণ পরিণতি পান।

    এন্টনির মৃত্যুর পর একা হয়ে পড়লেন ক্লিওপেট্রা।কিছুদিনের মধ্যেই ক্লিওপেট্রাকে অক্টোভিয়ানের কাছে নিয়ে যাওয়া হলো। সেখানে অক্টোভিয়ান নিজের বিজয়ে ক্লিওপেট্রার ভূমিকা অনেকটাই হালকা করে দিলেন। অক্টোবিয়ান অগাস্টাস বলেন, মিসরের রানীর সঙ্গে তার কোনোরূপ সম্পর্ক, সমঝোতা বা বোঝাপড়ার কোনো বিষয় নেই। ক্লিওপেট্রার শাসনকাল শেষ হয়ে গেছে। এখন তাকে ক্রীতদাসী হিসেবে শহরের রাস্তায় রাস্তায় প্রদর্শন করা হবে। তবে এরকম কিছু ঘটার আগেই ক্লিওপেট্রাকে মেরে ফেলার পরিকল্পনা করা হলো। ক্লিওপেট্রাকে মারার জন্য আনা হলো চরম বিষাক্ত সাপ ‘অ্যাসপ’ (মিসরীয় কোবরা। একে জীবন-মৃত্যুর ক্ষমতার প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়)। ফলের ঝুড়িতে লুকিয়ে সেই কোবরাকে আনা হলো ক্লিওপেট্রার সামনে। এই সাপের কামড়েই ৩০ খ্রিস্ট পূর্বাব্দের ১২ আগস্ট ক্লিওপেট্রা মারা গেলেন। তখন ক্লিওপেট্রার বয়স ছিল মাত্র ৩৮ বছর! ক্লিওপেট্রার মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে মিশরের সর্বশেষ ফারাও এর শাসনের ইতি ঘটে এবং রোম বিশ্বের নতুন পরাশক্তিতে পরিণত হয়।

    চার্চ অফ দ্য নেটিভিটি, খ্রিস্টধর্মের সূচনাস্থল

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘উচ্চাভিলাসী’ অন্যরকম ক্লিওপেট্রার খবর ত্রিভুজ প্রেম সম্মোহনী সৌন্দর্য্য
    Related Posts
    বুদ্ধিমান

    ছবিটি জুম করে দেখুন, এটিই বলে দেবে আপনি কতটা বুদ্ধিমান

    July 5, 2025
    অপ্সরা

    চা বিক্রি করছেন অপ্সরার মতো এক তরুণী, ক্যামেরাবন্দি হয়ে মুহূর্তেই ভাইরাল

    July 4, 2025
    ছবির-ধাঁধাঁ

    ছবিটি জুম করে বনের মধ্যে লুকিয়ে থাকা নেকড়ে খুঁজে বের করার চ্যালেঞ্জ নিন

    July 3, 2025
    সর্বশেষ খবর
    সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার ৫টি টিপস

    সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার ৫টি টিপস: আজীবন সুস্থ থাকুন!

    আপনার জন্য সেরা ছোট ব্যবসার আইডিয়া

    আপনার জন্য সেরা ছোট ব্যবসার আইডিয়া

    শীতকালে সুস্থ থাকার উপায়

    শীতকালে সুস্থ থাকার উপায়: জরুরী পরামর্শ

    Motorola Moto G84 5G

    Motorola Moto G84 5G বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    বাচ্চাদের নৈতিক শিক্ষা

    বাচ্চাদের নৈতিক শিক্ষা:জরুরি কেন জানেন?

    Honor 200 Pro

    Honor 200 Pro বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    কম খরচে প্রযুক্তি ব্যবহার

    কম খরচে প্রযুক্তি ব্যবহার: দৈনন্দিন জীবনে সাশ্রয়ী উপায়

    ইংরেজি শেখার সেরা মোবাইল অ্যাপস:সহজ শেখার গাইড

    শিক্ষকের প্রতি শ্রদ্ধা কেন জরুরি

    শিক্ষকের প্রতি শ্রদ্ধা কেন জরুরি? জানুন কারণগুলি

    প্রাকৃতিক উপায়ে দাঁত সাদা করা

    প্রাকৃতিক উপায়ে দাঁত সাদা করা: সহজ ঘরোয়া পদ্ধতি

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.