আন্তর্জাতিক ডেস্ক : সরকারি চাকরিই ‘কাল’ হলো এক যুবকের। স্কুলে শিক্ষকতার চাকরি পেতেই জোর করে তুলে নিল কনেপক্ষ!সম্প্রতি অবনীশ কুমার নামের এক যুবক পাবলিক সার্ভিস কমিশনের পরীক্ষায় সফল হয়ে স্কুল শিক্ষকের চাকরি পেয়েছেন। আর এই চাকরি পাওয়ার পরই তাঁর জীবনে অদ্ভুত এক ঘটনা ঘটল।
প্রাণের ভয়ে শেষ পর্যন্ত বিয়েও করতে হলো ওই যুবককে। এই ঘটনা রীতিমতো ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়।ঘটনাটি ভারতের বিহার রাজ্যের।
এঘটনার পেছনে মূল কারণ হলো সম্পর্কের অবনতি এবং বিয়ের ব্যাপারে অসম্মতি। গুঞ্জন দাবি করেছেন যে, তার ও অবনীশের চার বছরের প্রেম ছিল এবং তারা একে অপরকে বিয়ে করার পরিকল্পনা করেছিল। তবে অবনীশ সরকারি চাকরি পাওয়ার পর তার আচরণ পরিবর্তিত হয়। তিনি যোগাযোগ বন্ধ করে দেন এবং গুঞ্জনের সঙ্গে সম্পর্ক রাখতে অস্বীকার করেন।
এতে গুঞ্জনের পরিবার ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে এবং তারা অবনীশকে চাপ প্রয়োগ করে বিয়ে করতে বাধ্য করে। অবনীশের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে যে, তাকে জোর করে অপহরণ করে মারধর করা হয় এবং বিয়ের জন্য ভয় দেখানো হয়।পুরো বিষয়টি অস্বীকার করেন সদ্য সরকারি চাকরি পাওয়া অবনীশ। তিনি বলেন, ‘আমি ওই মেয়েকে চিনি না। ও বারবার ফোন করে আমাকে বিরক্ত করত। ঘটনার দিন কয়েকজন আমাকে অপহরণ করে। ওরা আমাকে মারধর করে এবং জোর করে বিয়ে দেয়।’
সাহসী ভিডিও শেয়ার করে ভাইরাল দেশি যুবতী, ভিডিও দেখে হতবাক নেটিজেনরা
এই ঘটনা থেকে বোঝা যায় যে, সম্পর্কের মধ্যে একপক্ষের আচরণ পরিবর্তন এবং সঠিক যোগাযোগের অভাবের কারণে এই ধরনের জোরজবরদস্তি পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।