Close Menu
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Bangla news
Home সশস্ত্র এক ভিক্ষুর কাছে হেরে যাচ্ছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী
আন্তর্জাতিক

সশস্ত্র এক ভিক্ষুর কাছে হেরে যাচ্ছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী

Saiful IslamJanuary 25, 20246 Mins Read
Advertisement

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : মিয়ানমারের একটি জনপ্রিয় পার্বত্য শহর পাইন ও লুইন। শহরটির প্রধান চত্বরে মঙ্গলবার জড়ো হয়েছিল শত শত জনতা। সকলে মূলত জড়ো হয়েছিল একজন সন্ন্যাসীর সম্বোহনী ভাষণ শুনতে। ভাষণ দিতে হাজির হন চশমা পরা এক সন্ন্যাসী।

সশস্ত্র এক ভিক্ষু

তার নাম পাও কো তাও। উৎসুক জনতার ভীড়ে তিনি বলেন, ডেপুটি জেনারেল সো উইনের হাতে দায়িত্ব দিয়ে দেশটির সামরিক শাসক মিন অং হ্লাইংকে সরে দাঁড়ানো উচিত।

এই ব্যক্তি অং সান সু চির নির্বাচিত সরকারের বিরুদ্ধে ২০২১ সালের অভ্যুত্থানের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন, মিয়ানমারে একটি বিপর্যয়মূলক গৃহযুদ্ধকে উস্কে দিয়েছিলেন, তাকে আন্তর্জাতিক প্রচুর নিন্দার সম্মুখীন হতে হয়েছে এবং মিয়ানমারের বেশিরভাগ জনগণ তাকে ঘৃণা করে।

যদিও এই সমালোচনা অস্বাভাবিক। কারণ এই ভিক্ষু পাও কো তাও বৌদ্ধদের একটি অতি জাতীয়তাবাদী গোষ্ঠীর অংশ, যারা এখন পর্যন্ত কট্টর সামরিক জান্তার পেছনে আছে। কিন্তু সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে জাতিগত বিদ্রোহীদের হাতে সেনাবাহিনীর ধারাবাহিক পরাজয় মিন অং হ্লাইংয়ের একসময়ের উৎসাহদাতাদের পুনর্বিবেচনা করতে বাধ্য করেছে।

জনতার উদ্দেশে পাও কো তাও বলেন, ‘সো উইনের মুখের দিকে তাকান। এটা একটা সত্যিকারের সৈনিকের মুখ। মিন অং হ্লাইং আর পারছেন না। তার বেসামরিক ভূমিকায় চলে যাওয়া উচিত।’

এটা পরিষ্কার না যে সেনাবাহিনীর কি ধরনের সমর্থন পাচ্ছেন পাও কো তাও। কিন্তু তার মন্তব্য অন্যান্য জান্তা সমর্থকদেরই প্রতিধ্বনি, যারা প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ঘুরে দাঁড়াতে ব্যর্থ মিয়ানমারের সামরিক নেতৃত্বের ওপর ক্রমাগত হতাশ হয়ে পড়েছে ।

এ বিষয়ে বিবিসি বার্মিজকে ইন্টারভিউ দিতে প্রত্যাখ্যান করেছেন পাও কো তাও। তিনি পাইন ও লুইন এ বক্তৃতার জন্য বেছে নিয়েছেন যাতে এতে বাড়তি মাত্রা যোগ করা যায়। এক সময়ের ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক এই হিল স্টেশন এখন মর্যাদাপূর্ণ ডিফেন্স সার্ভিস একাডেমি যেখানে উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।

এই প্রচ্ছন্ন সতর্কতা সামরিক কর্তাদের না বোঝার কথা নয় যে তারা বন্ধুহীন হয়ে পড়েছে। সামরিক বাহিনী ও সন্ন্যাসীদের মধ্যে সম্পর্ক নতুন কিছু নয়।

১৯৩০ সালের ঔপনিবেশিক বিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে ১৯৮৮ ও ২০০৭ সালে সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন, বার্মিজ বৌদ্ধ ভিক্ষুদের রাজনীতি, কর্তৃপক্ষ বিরোধী তৎপরতার দীর্ঘ ঐতিহ্য রয়েছে।

অনেকে ২০২১ সালের অভ্যুত্থানের বিরোধিতা করেছিলো, কেউ কেউ জান্তাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র তুলে নিতে নিজেদের পোশাক পরিত্যাগ করেছিলো। কিন্তু এদের কেউ কেউ সামরিক জেনারেলদের সঙ্গে কাজ করেছেন, কারণ তারা মনে করেন বৌদ্ধ মতাদর্শ ও বার্মিজ সংস্কৃতি উভয়কেই বাইরের প্রভাব থেকে রক্ষা করা জরুরি।

২০১২ সালে রাখাইন রাজ্যে স্থানীয় বৌদ্ধ ও মুসলিম রোহিঙ্গাদের মধ্যে যে সহিংস সংঘর্ষ হয়, সেখানে জাতি ও ধর্ম রক্ষায় উইরাথু নামের একজন উগ্র বৌদ্ধ ভিক্ষু আন্দোলন গড়ে তোলেন যা ‘মা বা থা’ নামে পরিচিত ছিল।

এই আন্দোলন থেকে মুসলিম মালিকানাধীন ব্যবসা বর্জনের ডাক দেওয়া হয়। তাদের বক্তব্য ছিল, যে বার্মিজ বৌদ্ধরা মুসলিমদের কারণে ঝুঁকিতে রয়েছে। যদিও এই মুসলিমরা মিয়ানমারের জনসংখ্যার মাত্র আট শতাংশ।

২০১৭ সালে এই আন্দোলন আনুষ্ঠানিকভাবে ভেঙে দেওয়া হয় কিন্তু তারা ঠিকই সামরিক সমর্থন পেয়ে যাচ্ছে। কিছুদিন আগে জাতিগত বিদ্বেষ উস্কে দেওয়ার জন্য উইরাথু কারাভোগ করেছেন। ২০২০ সালেও তিনি একবার কারাভোগ করেছেন। কিন্তু এক বছরের কম সময়ের ভেতর সামরিক বাহিনী তাকে মুক্ত করে দেয় এবং মিন অং হ্লাইং তাকে সম্মাননা ও নগদ অর্থ দেন।

২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে মিন অং হ্লাইং এর অভ্যুত্থান জনগণের মাঝে ব্যাপক নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। গণতান্ত্রিক শাসন প্রত্যাবর্তনের দাবিতে বড় ধরনের আন্দোলন গড়ে তোলা হয়, যা নির্মমভাবে দমন করা হয়েছিল। ৬৭ বছর বয়সী বৃদ্ধ জেনারেল তখন থেকেই নিজেকে বৌদ্ধ মতাদর্শের রক্ষক হিসেবে উপস্থাপন করে নিজের বৈধতা জোরদার করার চেষ্টা করছেন।

রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে অনবরত সংবাদ প্রকাশ করা হয় যে, এই ক্ষুদ্র স্বৈরশাসক মন্দিরে উপহার দিয়ে যাচ্ছে এবং জ্যেষ্ঠ মঠপ্রধানের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় কফিন বহনে সহায়তা করছেন। সামরিক প্রশাসনের অর্থায়নে রাজধানী নেপিডোতে বিশ্বের অন্যতম সুউচ্চ বৌদ্ধমূর্তি স্থাপন করতেও দেখা গেছে তাকে।

মিয়ানমারের শীর্ষ ধর্মীয় সংস্থা, বৌদ্ধ কাউন্সিল বা স্টেট সংঘ এই অভ্যুত্থান সম্পর্ক প্রকাশ্যে খুব কম কথা বলেছে।

২০২১ সালে অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমে আসা বিক্ষোভকারীদের মধ্যে বৌদ্ধ ভিক্ষুরাও ছিলেন
এর কিছু সদস্য নীরবে জেনারেলদের ওপর সংযম প্রদর্শনের আহ্বান করেছে বলে মনে করা হয়। কিন্তু সংঘের একজন জ্যেষ্ঠ ভিক্ষু সিতাগু সায়াদোউ প্রকাশ্যে সামরিক বাহিনীকে সমর্থন করেছিলেন। জেনারেল মিন অং হ্লাইংয়ের সঙ্গে রাশিয়ায় অস্ত্র কেনার সফরে যেতেও দেখা গেছে তাকে।

উইরাথুর একজন অনুসারী, ওয়াথাওয়া তার নিজের রাজ্য জাগাইংয়ে সশস্ত্র মিলিশিয়া গ্রুপ গঠনে সাহায্য করেছে; যার উদ্দেশ্য ছিল সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরা সেখানকার স্বেচ্ছাসেবী বাহিনীকে দমন করা।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করা ছবিতে দেখা গেছে জাফরান পরিহিত সন্ন্যাসীরা কীভাবে রাইফেলে গুলি করতে হয় সেটি দেখাচ্ছেন।

একজন পৌরাণিক বার্মিজ রাজা পাইউইএসএটি এর নামে নামকরণ করা মিলিশিয়াদের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে তারা জোরপূর্বক স্থানীয় পুরুষদের নিয়োগ দিচ্ছে এবং বেসামরিক জনগণের বিরুদ্ধে একাধিক নৃশংস ঘটনা ঘটিয়েছে।

ওয়াথাওয়া বলেছিলেন, প্রতি গ্রাম থেকে তিনি মাত্র ১০ থেকে ১৫ জন পুরুষ নিয়োগ করতে পেরেছিলেন। তারপর থেকে তাদের বাড়িঘর পুড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন। তার মতে, নিয়োগ পাওয়া অনেকেই পালিয়ে গিয়েছিলো এবং অন্যান্য গ্রামবাসীরা তাকে ওয়াথাওয়া ও তার বন্দুকধারী ভিক্ষুদের থেকে লুকিয়ে রাখতে সাহায্য করেছিল।

পিছিয়ে যাওয়া সেনাবাহিনী

জাতিগত সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে সাম্প্রতিক যুদ্ধে সেনাবাহিনীর ভূমিকা নিয়ে এর সমর্থকদের মনে সন্দেহ দানা বেঁধেছে।

একজন বিখ্যাত ব্লগার সম্প্রতি মিন অং হ্লাইং কে ‘অযোগ্য’ বলে অভিহিত করেছেন। বলেছেন যে, তার অধীনে দেশ ক্ষতি ও ঐতিহাসিক অপূরণীয় লজ্জার মুখোমুখি হবে। যার জন্য তাকে মূল্য দিতে হবে এবং তাকে পদত্যাগ করতে হবে।

তিনি ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্সের বিদ্রোহীদের দ্বারা উত্তর শান রাজ্যের বিশাল এলাকা দখলের কথা উল্লেখ করছিলেন। অ্যালায়েন্সের তিনটি জাতিগত সশস্ত্র বাহিনী এখন চীনের সাথে সীমান্তের বেশিরভাগ নিয়ন্ত্রণ করে।

গত বছরের অক্টোবরে তারা মিয়ানমার সেনাবাহিনী অভিযান শুরু করেছিলো, যার চূড়ান্ত পর্যায়ে হাজার হাজার সৈন্য তাদের সরঞ্জাম নিয়ে আত্মসমর্পণ করে। শত শত স্বেচ্ছাসেবক দল জাতিগত বিদ্রোহীদের সঙ্গে যোগ দেয়। তাদের সঙ্গে সুসজ্জিত সেনাবাহিনীর রক্তক্ষয়ী সংর্ঘষে দুই বছরের একটি আপাত অচলাবস্থার সমাপ্তি ঘটে।

মিয়ানমার সেনাবাহিনী চলতি বছরের প্রথম সপ্তাহগুলোতে পশ্চাদপসরণ অব্যাহত রেখেছে। দেশটির অপর প্রান্তে বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে ‘থ্রি গ্রুপ অ্যালায়েন্স’ এর একটি আরাকান আর্মি অনেকগুলো সামরিক ঘাঁটি দখল করে চিন এবং রাখাইন রাজ্যের বিশাল এলাকার নিয়ন্ত্রণ নেয়।

রাস্তায় অতর্কিত হামলা থামাতে ব্যর্থ সামরিক বাহিনী তার সীমিত সংখ্যক হেলিকপ্টারের ওপর নির্ভর করে ঘাঁটিগুলোতে রসদ পাঠাতে। আত্মরক্ষায় তারা বিমান হামলা চালায় যার ফলে ব্যাপক বেসামরিক হতাহতের ঘটনা ঘটে। কাচিন রাজ্যের বিদ্রোহীরা বলেছে যে এই মাসে তারা একটি হেলিকপ্টার এবং একটি যুদ্ধ বিমান গুলি করে ভূপাতিত করেছে।

মিত্ররা কি শত্রু হয়ে গেল

গত সপ্তাহে মঞ্চ থেকে পাও কো তাও এর সাহসী সমালোচনা সেনাবাহিনীর স্নায়ুতে আঘাত করেছে। পরে তাকে সৈন্যরা আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করলেও দ্রুত মুক্তি দেয়। এই ঘটনা নির্দেশ করছে তার বেশ শক্তিশালী খুঁটির জোর আছে। রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে তার সমাবেশের খবর প্রকাশিত হলেও মিন অং হ্লাইং সম্পর্কে করা তার মন্তব্যের উল্লেখ ছিল না।

পাও কো তাও যাকে সেনাবাহিনীর দায়িত্ব নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন সেই জেনারেল সো উইন সেনাসদস্যদের দুর্বল কর্মক্ষমতার জন্য অসন্তুষ্ট বলে জানা গেছে। কিন্তু তিনি এখনও এমন কোনো লক্ষণ প্রকাশ করেননি যাতে মনে হয় তিনি তার বসের ভূমিকার দখল নিতে প্রস্তুত। এই মুহূর্তে পট পরিবর্তনের সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না।

মিন অং হ্লাইং সম্ভাব্য প্রতিদ্বন্দ্বীদের আলোচনায় এনে আবার দূরে সরিয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রেও পারদর্শী। গত সেপ্টেম্বরে একবার তার সম্ভাব্য উত্তরসূরি বলে মনে করা হয় মো মিন্ট টুনকে।

কিন্তু হঠাৎ করেই তিনি গ্রেপ্তার হন এবং পরে দুর্নীতির দায়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত হন। জান্তার প্রবল অনুরাগীদের স্বপ্ন, চকচকে বর্মধারী একজন নাইট তাদের মনোবল পুনরুদ্ধার করতে আসছেন, কিন্তু আসলে কোনো উত্তরসূরি নেই।

এমনকি যুদ্ধক্ষেত্রে পরাজয়ের এমন প্রেক্ষাপটেও মিন অং হ্লাইং সরকারি অনুষ্ঠানে এমনভাবে সভাপতিত্ব করে চলেছেন যেন তিনি সামরিক শাসক নন, বরং একজন রাজা। এটা তার আত্মবিশ্বাসের জন্য নাকি বাস্তবতা থেকে বিচ্ছিন্নতার জন্য সেটি স্পষ্ট নয়। কিন্তু গত তিন মাসের ক্ষয়ক্ষতির প্রেক্ষাপটে সামরিক বাহিনী নতুন কোনো ক্ষতির বোঝা বহন করতে প্রস্তুত নয়।

উত্তরে শান রাজ্যের প্রধান শহর লাশিওতে জান্তা বাহিনীর পতন, পশ্চিমে রাখাইন রাজ্য অথবা থাইল্যান্ডের সীমান্তে কারেননি রাজ্যের নিয়ন্ত্রণ হারানো, যেখানে বিদ্রোহীরা রাজ্যের রাজধানী লোইকাও দখলের কাছাকাছি রয়েছে, সামরিক মনোবলে ব্যাপক চিড় ধরাতে পারে এবং সেনাশাসনের চূড়ান্ত বিস্ফোরণ ঘটতে পারে।

তথ্য সূত্র- বিবিসি

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
আন্তর্জাতিক এক কাছে ভিক্ষুর মিয়ানমারের যাচ্ছে সশস্ত্র সেনাবাহিনী হেরে
Related Posts
রমজান ও ঈদ কবে

রমজান ও ঈদ কবে হতে পারে জানাল সংযুক্ত আরব আমিরাত

December 17, 2025
ট্রাম্প নেতানিয়াহু

নেতানিয়াহুর ওপর ফের ক্ষেপলেন ট্রাম্প, দিলেন ‘কড়া’ বার্তা!

December 17, 2025
ট্রাম্প

আরও ৭ দেশের নাগরিকের জন্য ট্রাম্পের বড় দুঃসংবাদ

December 17, 2025
Latest News
রমজান ও ঈদ কবে

রমজান ও ঈদ কবে হতে পারে জানাল সংযুক্ত আরব আমিরাত

ট্রাম্প নেতানিয়াহু

নেতানিয়াহুর ওপর ফের ক্ষেপলেন ট্রাম্প, দিলেন ‘কড়া’ বার্তা!

ট্রাম্প

আরও ৭ দেশের নাগরিকের জন্য ট্রাম্পের বড় দুঃসংবাদ

সু চি

এবার অং সান সু চি’র মৃত্যুর খবর, যা বলছে মিয়ানমার জান্তা

বিজয় দিবস উদযাপন

ইসলামাবাদে বাংলাদেশ হাইকমিশনে বিজয় দিবস উদযাপন

ক্রীড়ামন্ত্রীর পদত্যাগ

মেসির কলকাতা সফরে বিশৃঙ্খলার জেরে ক্রীড়ামন্ত্রীর পদত্যাগ

পশ্চিমবঙ্গের ক্রীড়ামন্ত্রীর পদত্যাগ

মেসির আগমনে বিশৃঙ্খলার জেরে পশ্চিমবঙ্গের ক্রীড়ামন্ত্রীর পদত্যাগ

সাইকেলে ১৮ হাজার কিমি পথ পাড়ি

সাইকেলে চড়ে ১৮ হাজার কিমি পথ পাড়ি

Indian Rupee

একদিনেই একাধিক রেকর্ড ভাঙল ভারতীয় মুদ্রা

রুপার দাম রেকর্ড ছুঁয়েছে

রুপার দাম রেকর্ড ছুঁয়েছে, প্রযুক্তি ও বিনিয়োগে বাড়ছে চাহিদা

  • About Us
  • Contact Us
  • Career
  • Advertise
  • DMCA
  • Privacy Policy
  • Feed
  • Banglanews
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.