Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home সশস্ত্র বাহিনী সদস্যরা দেশের সার্বভৌমত্ব ও গৌরব সমুন্নত রাখবে: প্রধানমন্ত্রীর আশাবাদ
    জাতীয় স্লাইডার

    সশস্ত্র বাহিনী সদস্যরা দেশের সার্বভৌমত্ব ও গৌরব সমুন্নত রাখবে: প্রধানমন্ত্রীর আশাবাদ

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কNovember 21, 20217 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক:  সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার পাশাপাশি উন্নয়নমূলক কাজে অবদান রেখে দেশের গৌরব সমুন্নত রাখবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

    তিনি বলেন, ‘আপনারা (সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা) যেন শৃক্সক্ষলা ও পেশাগত দক্ষতায় সর্বত্র প্রশংসিত হতে পারেন, দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার পাশাপাশি উন্নয়নমূলক কাজে অবদান রেখে দেশের গৌরব সমুন্নত রাখতে পারেন সেটাই কামনা করি।’

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে ‘সশস্ত্র বাহিনী দিবস-২০২১’ এর সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেয়া ভাষণে একথা বলেন।

    তিনি গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের সাহায্যে ভার্চুয়ালি এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।

       

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশ সেনাবাহিনী হবে জনগণের বাহিনী তথা পিপলস আর্মি’।

    আমি বিশ্বাস করি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত সশস্ত্র বাহিনী আমাদের জাতির অহংকার, বলেন তিনি। শেখ হাসিনা বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত সশস্ত্র বাহিনী আমাদের জাতিকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাবে আমরা বিশে^র দরবারে মাথা উঁচু করে সম্মানের সঙ্গে চলবো, সেটাই আমাদের মূল লক্ষ্য।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাসে আজকের এই দিনটি এক বিশেষ গৌরবময় স্থান দখল করে আছে। যুদ্ধের বিজয়কে ত্বরান্বিত করতে ১৯৭১ সালের এই দিনে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর অকুতোভয় সদস্যরা যৌথভাবে দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে সমন্বিত আক্রমণের সূচনা করে। ডিসেম্বরের শুরুতে সম্মিলিত বাহিনীর সঙ্গে মিত্র বাহিনীর ঐক্যবদ্ধ আক্রমণে পর্যুদস্ত পাকিস্তানি দখলদার বাহিনী আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়। স্বাধীনতা যুদ্ধে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের মহান আত্মত্যাগ ও বীরত্বগাঁথা জাতি গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে।

    তিনি সশস্ত্র বাহিনীর সকল সদস্য ও তাদের পরিবারবর্গের উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করে করোনাভাইরাস মোকাবেলায় সকলে সচেতন থাকবেন এবং স্বাস্থ্য সুরক্ষা মেনে চলবেন বলেও আশা প্রকাশ করেন।

    জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারেক আহমেদ সিদ্দিক, সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল এম শাহীন ইকবাল এবং বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল শেখ আবদুল হান্নান অন্যান্যের মধ্যে সেনাকূঞ্জে উপস্থিত ছিলেন।

    আইএসপিআর জানায়, সংবর্ধনায় বিশিষ্ট ব্যক্তিদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন প্রধান বিচারপতি, প্রাক্তন রাষ্ট্রপতিগণ, সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা, সংসদ সদস্যবৃন্দ, প্রাক্তন প্রধান উপদেষ্টাগণ, মন্ত্রী ও মন্ত্রীর পদমর্যাদা সম্পন্ন ব্যক্তিগণ, প্রতিমন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা সম্পন্ন ব্যক্তিগণ, ডেপুটি স্পিকার, বাংলাদেশে নিযুক্ত বিদেশী রাষ্ট্রদূত ও কূটনৈতিকবৃন্দ, আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রধানগণ, প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনারগণ, বিচারপতিগণ, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব, মূখ্য সচিব, প্রাক্তন সামরিক কর্মকর্তাগণ, বাহিনীত্রয়ের প্রাক্তন প্রধানগণ, ২০২১ সালের স্বাধীনতা পুরস্কার প্রাপ্ত ও একুশে পদক প্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গ, সাংবাদিক, শিক্ষাবিদ, রাজনৈতিক ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, স্বাধীনতা যুদ্ধের সকল বীরশ্রেষ্ঠের উত্তরাধিকারীগণ, স্বাধীনতা যুদ্ধ এবং স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে ঢাকা এলাকায় বসবাসরত খেতাবপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও তাঁদের উত্তরাধিকারীগণ, উচ্চপদস্থ অসামরিক কর্মকর্তাগণ এবং তিন বাহিনীর চাকুরিরত ও অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাগণ।

    ’৭৫ এর বিয়োগান্তক অধ্যায়ের কথা স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সঙ্গে রয়েছে আমাদের সুদৃঢ় পারিবারিক বন্ধন। তাঁর দু’ভাই শহিদ ক্যাপ্টেন শেখ কামাল ও শহিদ লেফটেন্যান্ট শেখ জামাল মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন এবং দু’জনেই সেনা সদস্য ছিলেন। ছোট ভাই রাসেলের ইচ্ছা ছিল বড় হয়ে সেনাবাহিনীতে যোগ দেবে। কিন্তু, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ঘাতকেরা সবাইকে নির্মমভাবে হত্যা করে।

    ‘জাতির পিতা একটি আধুনিক ও শক্তিশালী সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তোলার স্বপ্ন দেখেছিলেন,’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, জাতির পিতার নির্দেশেই ১৯৭২ সালে কুমিল্লা সেনানিবাসে বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমি গড়ে তোলা হয় এবং কম্বাইন্ড আর্মস স্কুল এবং সেনাবাহিনীর প্রতিটি কোরের জন্য স্বতন্ত্র ট্রেনিং সেন্টার প্রতিষ্ঠা করেন।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ভূ-রাজনৈতিক প্রয়োজনে একটি অত্যাধুনিক নৌবাহিনী গড়ার প্রত্যয়ে জাতির পিতা একই সঙ্গে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনায় বাংলাদেশ নৌবাহিনীর তিনটি ঘাঁটি উদ্বোধন করেন এবং ব্যক্তিগত উদ্যোগে ভারত ও যুগোশ্লাভিয়া থেকে যুদ্ধ জাহাজও সংগ্রহ করেন।

    জাতির পিতা ১৯৭৪ সালেই একটি প্রতিরক্ষা নীতি প্রণয়ন করেন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর দূরদর্শী ও বলিষ্ঠ সিদ্ধান্তে ১৯৭৩ সালে সে সময়ের অত্যাধুনিক সুপারসনিক মিগ-২১ যুদ্ধবিমানসহ হেলিকপ্টার ও পরিবহন বিমান এবং এয়ার ডিফেন্স রাডার ইত্যাদি বিমান বাহিনীতে সংযোজন করা হয় এবং এরই মাধ্যমে এদেশে একটি আধুনিক বিমান বাহিনীর যাত্রা শুরু হয়।

    প্রধানমন্ত্রী ১৯৭৫ সালের ১১ জানুয়ারি কুমিল্লা সামরিক একাডেমিতে প্রথম ব্যাচের ক্যাডেটদের সমাপনী কুচকাওয়াজে জাতির পিতা প্রদত্ত ভাষণের উদ্ধৃতি তুলে ধরে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের দিক নির্দেশনাও দেন।

    দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোই তাঁর উদ্দেশ্য উল্লেখ করে জাতির পিতা বলেছিলেন, ‘সামরিক বাহিনী, বেসামরিক বাহিনী, জনগণ সকলের কাছে আবেদন জানাবো- সবাই সংঘবদ্ধ হয়ে অভাব, অত্যাচার ও অবিচারের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করুন, দেশ গড়বার কাজে আত্মনিয়োগ করুন।’

    সরকার প্রধান বলেন, কিন্তু, দুর্ভাগ্য ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে জাতির পিতাকে হত্যার মাধ্যমে দেশের সকল অগ্রগতিকে স্তব্ধ করে দেওয়া হয়। এরপর দীর্ঘ ২১ বছরের সংগ্রাম ও আত্মত্যাগের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ ১৯৯৬ সালে জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করে।

    সেসময়ে তাঁর সরকার ‘ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ (এনডিসি), মিলিটারি ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি (এমআইএসটি), ‘বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পিস সাপোর্ট অপারেশন ট্রেনিং (বিপসট)’ এবং আর্মড ফোর্সেস মেডিক্যাল কলেজ প্রতিষ্ঠা করে। পাশাপাশি, তাঁর সরকারই সর্বপ্রথম ২০০০ সালে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীতে নারী অফিসার নিয়োগ করে, বলেন প্রধানমন্ত্রী।

    তিনি বলেন, ২০০৯ সালে পুনরায় সরকার গঠনের পর থেকে জাতির পিতার প্রণীত প্রতিরক্ষা নীতিমালা অনুসরণে তাঁর সরকার অত্যন্ত পেশাদার ও প্রশিক্ষিত সামরিক বাহিনী গঠনের লক্ষ্যে ‘ফোর্সেস গোল-২০৩০’ পরিকল্পনা প্রণয়ন করে বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০১৬ সালে ‘বাংলাদেশ পিস বিল্ডিং সেন্টার (বিপিসি)’ প্রতিষ্ঠা, যুগোপযোগী ‘প্রতিরক্ষা নীতি, ২০১৮’ প্রণয়নসহ গত ১৩ বছরে তাঁর সরকার সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকায়নের ক্ষেত্রে যথেষ্ট অগ্রসর হয়েছে এবং সন্ত্রাসবাদ ও সহিংস উগ্রবাদের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি গ্রহণ করেছে।

    ‘সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারও সাথে বৈরিতা নয়’- জাতির পিতা প্রদত্ত এই নির্দেশনাই আমাদের পররাষ্ট্রনীতির মূলমন্ত্র হিসেবে মেনে চলায় বিশ্বের অন্যান্য দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের সুসম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, বলেন তিনি।

    সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য এবং তাঁদের পরিবারের সদস্যদের কল্যাণে তাঁর সরকার গৃহীত নানামুখী পদক্ষেপেরও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।

    যুগের সাথে তাল মিলিয়ে আধুনিক সমরাস্ত্র সমৃদ্ধ সশস্ত্র বাহিনী প্রতিষ্ঠায় আওয়ামী লীগ সরকারের উদ্যোগ তুলে ধরতে গিয়ে তিনি বলেন, আমাদের সরকার সেনাবাহিনীতে অত্যাধুনিক যুদ্ধাস্ত্র, বিমান ও হেলিকপ্টারসহ মর্ডান ইনফ্যান্ট্রি গেজেট, বিভিন্ন আধুনিক ইঞ্জিনিয়ারিং সরঞ্জামাদি, আকাশ বিধ্বংসী স্বয়ংক্রিয় শোরাড, ভিশোরাড, সর্বাধুনিক এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম ইত্যাদি সংযোজন করেছে।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা নৌবাহিনীতে অত্যাধুনিক করভেট, ফ্রিগেট, সাবমেরিন ও মেরিটাইম হেলিকপ্টার সংযোজন এবং বিশেষায়িত ফোর্স হিসেবে ‘সোয়াড্স’ গঠন করেছি। পটুয়াখালীতে বানৌজা শের-ই-বাংলা ঘাঁটি, কক্সবাজারে বানৌজা শেখ হাসিনা সাবমেরিন ঘাঁটির কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে।

    তিনি বলেন, বিমান বাহিনীতে অত্যাধুনিক যুদ্ধ বিমান, পরিবহন বিমান, হেলিকপ্টার, উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন আকাশ প্রতিরক্ষা রাডার, ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপনাস্ত্র সংযোজন করেছি। লালমনিরহাটে এভিয়েশন ও এরোস্পেস বিশ^বিদ্যালয় এবং একটি ফরোয়ার্ড এভিয়েশন বেইজ নির্মাণ করেছি। ‘এয়ার ডিফেন্স নোটিফিকেশন সেন্টার’ নির্মাণ করেছি। সশস্ত্র বাহিনীতে চিকিৎসা সেবার মান উন্নয়নে আমরা সিএমএইচসমূহে অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি স্থাপন, নতুন ডিপার্টমেন্ট ও ওয়ার্ড সংযোজন এবং অবকাঠামো উন্নয়ন করেছি। এরই ধারাবাহিকতায় ঢাকা সিএমএইচ-এ জোড়া মাথার শিশু রাবেয়া-রোকেয়াকে পৃথকীকরণের মত জটিল অস্ত্রোপাচার ও সফলতার সঙ্গে সম্পন্ন হয়েছে।

    শেখ হাসিনা বলেন, মাতৃভূমির সার্বভৌমত্বকে সমুন্নত রাখার পাশাপাশি বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা দেশের যে কোন ক্রান্তিলগ্নে সর্বোচ্চ আত্মত্যাগে সদা প্রস্তুত। এ বাহিনীর সদস্যগণ বৈশ্বিক মহামারী কোভিড-১৯ মোকাবিলায় সম্মুখ সারির যোদ্ধা হিসাবে নানাবিধ কার্যক্রম পরিচালনা করেছে।

    কোয়ারেন্টাইন সেন্টার ও হাসপাতাল স্থাপন, আটকে পড়া দেশি-বিদেশি লোকজনকে স্বদেশে প্রত্যাবর্তনের ব্যবস্থা, গুরুতর রোগী এবং চিকিৎসা-স্বাস্থ্যসুরক্ষা সামগ্রী স্থানান্তরের ক্ষেত্রে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা অত্যন্ত প্রশংসা অর্জন করেছে বলেও প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন।

    করোনার পাশাপাশি মানব সৃষ্ট ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলা এবং দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নেও সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা তুলে ধরেন তিনি।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের সেনাবাহিনী এক্সেস কন্ট্রোল এক্সপ্রেসওয়ে, মেরিন ড্রাইভ সড়ক, দৃষ্টিনন্দন হাতিরঝিল, ফ্লাইওভার এবং সীমান্ত সড়ক নির্মাণে ব্যাপক প্রশংসা অর্জন করেছে। অপরদিকে আমাদের নৌবাহিনী ভাসানচরে বাস্তুচ্যূত মায়ানমার নাগারিকদের জন্য আবাসন এবং অবকাঠামো নির্মাণের মাধ্যমে সুনাম অর্জন করেছে। সম্প্রতি বনায়ন কর্মসূচির আওতায় বিমান বাহিনী দেশের উপকূলীয় এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের দুর্গম এলাকায় সীডবল নিক্ষেপ কার্যক্রম পরিচালনা করেছে।

    তিনি বলেন, সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যগণ জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলাসহ শান্তি প্রতিষ্ঠা এবং শান্তি নিশ্চিতকরণ এর দায়িত্ব দক্ষতা ও নিষ্ঠার সাথে পালন করে বিশ্বদরবারে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি বৃদ্ধি করার পাশাপাশি জাতিসংঘের ভূমিকাকেও প্রসংশিত করেছে। বর্তমানে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় আমরা আবারো সর্বোচ্চ শান্তিরক্ষী প্রদানকারী দেশ হিসেবে গৌরবের স্থানটি ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছি।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, রূপকল্প-২০২১ এর সফল বাস্তবায়নের মাধ্যমে ইতোমধ্যেই আমরা উন্নয়নশীল দেশ হবার ক্ষেত্রে তিনটি সূচকেই সাফল্য অর্জন করেছি। আমরা অর্থনৈতিক অগ্রগতির মানদ-ে বিশ্বের প্রথম ৫টি দেশের মধ্যে স্থান করে নিয়েছি। বর্তমানে বাংলাদেশ বিশে^র ৪১তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ।

    তিনি বলেন, আমরা দারিদ্র্যের হার ৪০ শতাংশ থেকে ২০ দশমিক ৫ শতাংশের নীচে নামিয়ে এনেছি এবং আর্থ-সামাজিক সকল সূচকে অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধন করেছি।

    শেখ হাসিনা বলেন, ২০৩০ সালের মধ্যে ‘টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট’ অর্জন এবং ২০৪১ সালের মধ্যে ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে দ্বিতীয় প্রেক্ষিত পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছে। পাশাপাশি, এই অঞ্চলের জনগণকে একটি সুন্দর আগামী উপহার দেয়ার লক্ষ্যে ‘বাংলাদেশ ব-দ্বীপ পরিকল্পনা-২১০০’ গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে।-বাসস

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘ও ‘জাতীয় আশাবাদ গৌরব দেশের প্রধানমন্ত্রীর বাহিনী? রাখবে সদস্যরা সমুন্নত সশস্ত্র সার্বভৌমত্ব স্লাইডার
    Related Posts
    ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু

    ঢাকায় ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু করল ভিএফএস

    September 17, 2025
    বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার

    নতুন সরকার গঠনই ছিল তার টার্গেট

    September 17, 2025
    Maryland youth grant

    Maryland Announces $20M Grant for Youth Programs

    September 17, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Photos

    দুলাভাই পালালেন শ্যালিকাকে নিয়ে, দুলাভাইয়ের বোনকে নিয়ে পালালেন শ্যালক!

    ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু

    ঢাকায় ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু করল ভিএফএস

    Oppo Find X9

    Oppo Find X9 সিরিজ লঞ্চ কনফার্ম, থাকছে সেরা যেসব ফিচার

    দুবাইয়ে সমঝোতাপত্র পাক টিমের কাছে ক্ষমা

    পাক টিমের কাছে ক্ষমা চেয়ে ম্যাচ রেফারির দায়িত্বে পাইক্রফ্ট

    গাছ

    কোন গাছ বাড়িতে লাগালে সাপ আসে না? অনেকেই জানেন না

    ওয়েব সিরিজ

    Lady Finger Part 2 : রোমান্সের সঙ্গে রহস্য নিয়ে সেরা ওয়েব সিরিজ

    বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার

    নতুন সরকার গঠনই ছিল তার টার্গেট

    রূপা

    আজ থেকে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে বিক্রি হবে রুপা, ভরিতে যত টাকা

    বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলই

    রহস্যময় জায়গা, যেখানে গেলে ফেরে না কেউ

    টিকটক নিয়ে সমঝোতায় ট্রাম্প প্রশাসন

    টিকটক নিয়ে অবশেষে চীনের সঙ্গে সমঝোতায় যুক্তরাষ্ট্র

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.