স্পোর্টস ডেস্ক : তথ্য গোপনের অপরাধে সাকিবের ওপর আইসিসির ২ বছরের নিষেধাজ্ঞার ঘটনায় আগে ও পরে আরও ঘটনা ঘটেছে। অনেকেই এসবের সঙ্গে সাকিবের নিষিদ্ধ হওয়াকে মেলাতে চাইছেন। আইসিসির ঘোষণার আগে ক্রিকেটারদের ধর্মঘটে নেতৃত্ব দেওয়া এবং একটি টেলিকম প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি করেন সাকিব। যা নিয়ে বিসিবির সঙ্গে তার দ্বন্দ্বের তৈরি হয়। ৩ তারিখ থেকে ভারত সফর। আর এর আগেই এল নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা। অনেকে দুয়ে দুয়ে চার মিলিয়ে ফেলছেন। কিন্তু আসলেই কি তাই?
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) ক্রিকেট অপারেশন্স বিভাগের চেয়ারম্যান আকরাম খানের বক্তব্য সম্পূর্ণ ভিন্ন তথ্য দিচ্ছে। তিনি বলেছেন সাকিব নিজেই চেয়েছেন এই সময়ে নিষিদ্ধ হতে। আকরামের ভাষায়, ‘আমরা আগেও বলেছি যে, নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে আমরা কিছুই জানতাম না। অনেকে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন যে, কেন ভারত সিরিজের আগেই নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা এল? আকসু সাকিবকে বলেছে, এখন যদি শাস্তির ঘোষণা না আসে, তাহলে আরও কিছুদিন পরে হলেও নিষেধাজ্ঞা দেয়া হবে।’
আকরাম ব্যখ্যা করে বলেন, ‘আইসিসি যদি তাদের সময়মতো ঘোষণা দিত, তবে সেটা ভারত সিরিজের মাঝামাঝি সময়ে আসত। যা দলের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলত। কিন্তু সাকিব তা চায়নি। সে বলেছিল, যদি শাস্তির ঘোষণা আরও পরে আসে তবে তার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলা হবে না। তাই সে এখন নিষেধাজ্ঞা চেয়েছে। এর ফলে বিশ্বকাপে তাকে পাওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ হলেও থাকবে। কারণ আগামী বছরের ২৯ অক্টোবর তার নিষেধাজ্ঞার শেষ হবে।’
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।