আহতদের উদ্ধার করে স্বজনরা ভৈরব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ১০ জনকে ছেড়ে দেয় এবং গুরুতর আহত ২৩ জনকে বিভিন্ন হাসপাতালে উন্নত চিকিৎসার জন্য পাঠায়।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, লুন্দিয়া গ্রামের সামছু মিয়ার ছেলে শরিফ দুদিন আগে (বুধবার) সৌদি আরবে যায়। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে একই বংশের এরশাদ মিয়ার ছেলে খোকনের নেতৃত্বে আঙ্গুর, আনারকুলি ও আবদুল্লাহ তাকে মারধর করে। এই খবর এলাকায় পৌঁছালে আজ শুক্রবার সকালে শরিফের স্বজনরা হামলাকারীদের স্বজনদের ওপর দেশিয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। অন্যপক্ষ হামলা প্রতিরোধে এগিয়ে এলে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় উভয় পক্ষের বেশ কয়েকটি বসতঘর ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ভৈরব থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
ভৈরব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহিন জানান, সৌদি আরবে দুই যুবকের মারামারির জেরে একই বংশের দুই দলের মাঝে সংঘর্ষ হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।