গুরত্বর আহত অবস্থায় আয়েশা আক্তার ইতি (১৭) নামের ওই ছাত্রীকে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আহত আয়েশা আক্তার বাগনীপাড়া এলাকার টেনু মিয়ার কন্যা ও শায়েস্তাগঞ্জ গার্লস স্কুলের ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
টেনু মিয়া জানান, টেনু মিয়া পেশায় চা পাতা ব্যবসায়ী। গতকাল শনিবার সকালে তার স্ত্রী রাবেয়া খাতুনকে নিয়ে অসুস্থ শ্বশুরকে দেখতে মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গলে চলে যান।
ঘটনার সময় বাড়িতে একা ছিলো স্কুল পড়ুয়া কন্যা আয়েশা আক্তার। দুপুর বেলায় ৩ জন মুখোশধারী যুবক তার ঘরে প্রবেশ করে ভেতর থেকে দরজা বন্ধ করে দেয়। একপর্যায়ে আয়েশা আক্তারকে হাত পা মুখ বেঁধে শারীরিক নির্যাতন করে একটি সুটকেসে ভরে রাখে। পরে ড্রয়ারের চাবি নিয়ে নগদ ৫ লক্ষ ৯২ হাজার টাকা, ৩ ভরি স্বর্ণালঙ্কার হাতিয়ে নিয়ে চলে যায়।
পরে বিকেলে প্রতিবেশীরা আয়েশাকে দেখতে না পেয়ে ঘরে খুঁজতে এসে সুটকেসে শব্দ শুনতে পায়। পরে তারা সুটকেস খুলে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে এনে ভর্তি করায়।
এ ব্যাপারে সদর হাসপাতালের কর্তব্যরত ডাক্তার মিন্তি শর্মা জানান, মেয়েটি গুরুতর আহত এবং তার মনের মধ্যে ভীষণ আতঙ্ক কাজ করছে তার চিকিৎসা চলছে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
