স্পোর্টস ডেস্ক : স্ত্রী গ্রেভিলকে শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগে রোববার রাতে গ্রেফতার করা হয় ম্যানইউ কিংবদন্তি রায়ান গিগসকে। তবে পুলিশের হেফাজতে বেশিক্ষণ থাকতে হয়নি তাকে। জিজ্ঞাসাবাদের পর জামিনে ছাড়া পান তিনি।
রবিবার রাতে ম্যানচেস্টার পুলিশের কাছে অভিযোগ আসে, গিগসের বাড়িতে বড় ধরনের কোনো ঝামেলা হচ্ছে। পুলিশ এসে জানতে পারে, স্ত্রীকে পিটিয়েছেন গিগস। তবে আঘাত গুরুতর না হওয়ায় চিকিৎসার দরকার পড়েনি। এরপরই সম্ভাব্য নির্যাতন ও নারী নিপীড়নের দায়ে গ্রেফতার করা হয় ৪৬ বছর বয়সী গিগসকে। তবে সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তিনি।
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সর্বকালের সেরা খেলোয়াড় হিসেবে ভাবা হয় রায়ান গিগসকে। ফুটবল থেকে অবসরে ওয়েলস জাতীয় দলের কোচ হন তিনি। তবে ফুটবলার ও কোচ হিসেবে তার ভাবমূর্তি যতটা উজ্জ্বল, ব্যক্তিজীবনে ততটাই বিতর্কিত গিগস।
ভাইয়ের স্ত্রীসহ একাধিক নারীর সঙ্গে পরকীয়ার অভিযোগে ২০১৭ সালে গিগসকে ছেড়ে যার তার স্ত্রী স্টেসি কুক। স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর যার সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছেন, সেই কেট গ্রেভিলের সঙ্গেও হয়তো আর থাকা হবে না গিগসের।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।