জুমবাংলা ডেস্ক : মাত্র পাঁচ দিনের আগের ঘটনা। গত বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) চট্টগ্রামে ঘটে জাহাজ দুর্ঘটনা। এতে নিহত হন মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলার মুসলিম মিয়া। গ্রামের বাড়িতে ছিল তাঁর চেহলাম।
শ্রীমঙ্গলের গাজীপুর গ্রামে অবস্থিত বাড়িতে চেহলামে চট্টগ্রাম থেকে দুই ছেলে আর শাশুড়ি নিয়ে যোগ দেন স্ত্রী জাহিদা খাতুন। কুলখানি শেষে সন্তানদের নিয়ে ট্রেনে করে ফিরছিলেন তিনি। কিন্তু চট্টগ্রামে আর ফেরা হলো না তাঁর। আজ মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) ভোর ৪টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের মন্দবাগ রেলওয়ে স্টেশনের ক্রসিংয়ে ঘটে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনা। এতে এ পর্যন্ত ১৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহতদের মধ্যে রয়েছেন হতভাগ্য জাহিদা বেগম। আহত হয়েছেন দুই ছেলে ও শাশুড়িও। দুই ছেলেকে কুমিল্লা হাসপাতালে ভর্তি করা হয় এবং গুরুতর আহত শাশুড়িকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামে এক জাহাজ দুর্ঘটনায় মুসলিম মিয়া নিহত হন। স্বামীর কুলখানি শেষে জাহিদা তাঁর শাশুড়ি ও দুই ছেলেকে নিয়ে চট্টগ্রামে ফিরছিলেন উদয়ন এক্সপ্রেসে করে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।