Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ‘স্বার্থ দেখার’ থোক বরাদ্দের প্রকল্প নিয়ে এখনো চলছে হরিলুট
    অপরাধ-দুর্নীতি স্লাইডার

    ‘স্বার্থ দেখার’ থোক বরাদ্দের প্রকল্প নিয়ে এখনো চলছে হরিলুট

    Soumo SakibJanuary 27, 20257 Mins Read

    ‘স্বার্থ দেখার’ থোক বরাদ্দেরজুমবাংলা ডেস্ক : ক্ষমতা হারানো আওয়ামী সরকারের এমপিরা না থাকলেও, থেমে নেই লুটপাটের রাজত্ব। তাদের ‘স্বার্থ দেখার’ থোক বরাদ্দের প্রকল্প নিয়ে এখনো হরিলুট চলছে। প্রকল্পের বরাদ্দের টাকা নয়ছয় করে কতিপয় কর্মকর্তার যোগসাজশে ঠিকাদাররা তুলে নিয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। কালের কণ্ঠের করা প্রতিবেদন থেকে বিস্তারিত-

    Advertisement

    সব মিলিয়ে দুটি প্রকল্পের আওতায় চলতি অর্থবছরের বরাদ্দের প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা এখন এভাবেই খরচ হচ্ছে।

    চলতি অর্থবছরের মোট বরাদ্দের ৭২ শতাংশ এরই মধ্যে তুলে নেওয়া হয়েছে। বাকি টাকাও ছাড় করার আবদার আসছে। দুটি প্রকল্পের মোট বরাদ্ধ সাত হাজার ৬০৯ কোটি টাকা। পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

    ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার চকপাড়া মাদরাসাসংলগ্ন নতুন জামে মসজিদ নির্মাণে সর্বজনীন সামাজিক অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের ৩৮ লাখ টাকা বরাদ্দ থাকলেও কয়েকটি খুঁটি বসিয়েই ৩০ লাখ টাকা উঠিয়ে নিয়েছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহার করে যে পরিমাণ কাজ করা হয়েছে, তার আর্থিক মূল্য ৫-১০ লাখ টাকার বেশি হবে না বলে দাবি করছেন মসজিদ কমিটির সাধারণ সম্পাদক।

    অন্যদিকে কাজের ঠিকাদার বাদশা বলছেন, ‘শুধু মসজিদের গ্রেডবিম ও এর ওপর কলাম পর্যন্ত করে দেওয়ার কথা ছিল। ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত বিল পাওয়া গেছে। বাকি বিল পেতে ডিসি অফিসে এখনো যোগাযোগ চলছে।’

    ‘রাতের ভোটের’ এমপিদের বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে বিশেষ সুবিধা দেয় হাসিনা সরকার। এমপিদের নামে নেওয়া দুই প্রকল্প থেকে প্রত্যেক এমপির এলাকায় উন্নয়নের নামে ২৬ কোটি টাকা করে দেওয়া হয়। জুলাই আন্দোলনে হাসিনা সরকারের পতনের পর অধিকাংশ এমপিই পলাতক, কিছু জেলে। অথচ সেই এমপি প্রকল্প থেকে দ্রুত বরাদ্দের চেয়ে অতিরিক্ত টাকা তুলে নেওয়ার তোড়জোড় চলছে।

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হাসিনা সরকারের পতনের পর এই প্রকল্পই সবার আগে বন্ধ হওয়া উচিত ছিল।

    পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা গেছে, এমপিদের জন্য নেওয়া ‘গুরুত্বপূর্ণ গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন (তৃতীয় পর্যায়) ও সর্বজনীন সামাজিক অবকাঠামো উন্নয়ন-২’ এই দুই প্রকল্পে চলতি অর্থবছরে ৮৭৫ কোটি টাকা বরাদ্দ ছিল। সংশোধিত এডিপিতে দুই প্রকল্পে ৫৪৮ কোটি টাকা বরাদ্দ বাড়িয়ে এক হাজার ৪২৩ কোটি টাকা চাওয়া হয়েছে।

    এদিকে চলতি অর্থবছরের বরাদ্দের ৭২ শতাংশ টাকাই ছয় মাসে তুলে নেওয়া হয়েছে এবং বাকি টাকাও দ্রুত ছাড়ের আবদার করা হয়েছে। এদিকে টাকা ছাড়ে পরিকল্পনা কমিশনের কৃষি, পানি সম্পদ ও পল্লী প্রতিষ্ঠান বিভাগের সম্মতির পর কার্যক্রম বিভাগের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

    পরিকল্পনা কমিশনের কৃষি, পানি সম্পদ ও গ্রামীণ প্রতিষ্ঠান বিভাগের সদস্য (সিনিয়র সচিব) ড. নেয়ামত উল্লাহ ভূঁইয়া বলেন, এই প্রকল্পগুলোর লক্ষ্য জনসাধারণের তহবিলের অপচয়, যা বর্তমান সরকারের অগ্রাধিকারের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ নয়। আন্দোলনের পর সরকার পালিয়ে গেছে এবং সংসদ সদস্যরাও এখন পলাতক। এই প্রেক্ষাপটে এই সংসদ সদস্যদের জন্য শুরু করা রাজনৈতিক প্রকল্পগুলো চলতে দেওয়া যাবে না।

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এলজিইডির এক কর্মকর্তা বলেন, এমপি প্রকল্পের ক্ষেত্রে দেখা যায় বরাদ্দের সর্বোচ্চ ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ টাকার কাজ হয়। ঠিকাদার এমপির কাছের লোক হওয়ায় বাকি টাকা এমপি ও ঠিকাদার ভাগ করে খান। এখন এমপিরা নেই, তাহলে সেই টাকা কার পকেটে যাচ্ছে সেটাই দেখার।

    সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ‘এমপি প্রকল্প’ হিসেবে পরিচিত দুটি প্রকল্পের অধীনে স্থানীয় এমপিরা তাঁদের পছন্দের ভিত্তিতে বিভিন্ন কাজ নির্ধারণ করে থাকেন, যেগুলোর উন্নয়নের কাজ করে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)। তবে একক কর্তৃত্ব থাকায় এই দুই প্রকল্পের আওতায় এমপিরা নিজেদের বাড়ির রাস্তা ও অন্যান্য অবকাঠামো প্রাধান্য দিয়ে সম্পূর্ণ রাজনৈতিক বিবেচনায় স্কিম নির্ধারণ করে থাকেন। আবার ছোট বরাদ্দের কাজে ওপেন টেন্ডারের সুযোগ না থাকায় এসব কাজও পেয়ে থাকেন এমপিদের কাছের লোকজন। খবরদারির কোনো কর্তৃপক্ষ না থাকায় এসব ঠিকাদার ঠিকমতো কাজ না করেই টাকা উঠিয়ে নিয়ে যান, যার আর্থিক সুবিধা পেয়ে আসছেন এমপিরাও।

    এই বিতর্কিত প্রকল্পে চলতি অর্থবছরের সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (আরএডিপি) প্রায় এক হাজার ৪২৩ কোটি টাকা বরাদ্দ চেয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগ, যা বছরের শুরুতে ছিল ৮৭৫ কোটি টাকা। এ হিসাবে বিতর্কিত প্রকল্পটিতে মূল বরাদ্দের তুলনায় প্রায় ৫৪৮ কোটি টাকা বা ৬২.৬৩ শতাংশ বাড়তি বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে।

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্বৈরাচার শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সবার আগে যে প্রকল্পগুলো বন্ধ করা উচিত ছিল, তার মধ্যে এই দুটি বিতর্কিত এমপি প্রজেক্ট অন্যতম। তা ছাড়া হাসিনা সরকারের সংসদ ভেঙে দেওয়ার পর বিনা ভোটের এমপিদের প্রায় সবাই হয় পলাতক, নয়তো জেলখানায় রয়েছেন। এ অবস্থায় এমপি প্রজেক্টের টাকা কোথায় যাচ্ছে, এ বিষয়েও প্রশ্ন অনেকের।

    বিশেষজ্ঞরা বলেন, এ ধরনের প্রকল্পগুলো পূর্ববর্তী সরকারের এমপিদের ব্যক্তিগত লাভ, জনগণের তহবিল অপচয় এবং তাদের সহযোগীদের সমৃদ্ধ করা ছাড়া আর কোনো উদ্দেশ্য সাধন করে না। এই দুটি প্রকল্প অবিলম্বে বন্ধ করার দাবি জানান তারা।

    সূত্র মতে, জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) সভায় ২০২২ সালের জুন মাসে এক হাজার ৮২ কোটি টাকা ব্যয় ধরে সর্বজনীন সামাজিক অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প-২ অনুমোদন দেওয়া হয়। আগামী বছরের জুনের মধ্যে মসজিদ, মন্দির, কবরস্থান ও শ্মশানের মতো সামাজিক অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য প্রকল্পের মেয়াদে সিটি করপোরেশনের বাইরের এলাকার প্রতিটি সংসদীয় আসনের এমপির জন্য প্রায় তিন কোটি ৫৭ লাখ টাকা করে বরাদ্দ দেওয়া হয়। এই প্রকল্পের আওতায় মোট ১৭ হাজার ৩২১টি অবকাঠামো উন্নয়নের কথা ছিল, যার প্রতিটির জন্য গড়ে পাঁচ লাখ ৮০ হাজার টাকা করে বরাদ্দ রাখা হয়।

    অন্যদিকে ২০২০ সালে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে গুরুত্বপূর্ণ গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন (তৃতীয় পর্যায়) প্রকল্প অনুমোদন পায়, যার আনুমানিক ব্যয় ছয় হাজার ৪৭৭ কোটি টাকা। এই প্রকল্পে ছয় হাজার ৩২১ কোটি টাকা গ্রামীণ রাস্তা, সেতু ও কালভার্ট মেরামত এবং রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়। সিটি করপোরেশনের বাইরের ২৮০টি সংসদীয় আসনের সংসদ সদস্যদের (এমপি) তাঁদের নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকার জন্য চার বছরে গড়ে ২২ কোটি ৫৭ লাখ টাকা বরাদ্দ পেয়েছিলেন।

    মূলত জুলাই ২০২০ থেকে জুন ২০২৪ সালের মধ্যে সম্পন্ন হওয়ার কথা থাকলেও, প্রকল্পের সময়সীমা এখন জুন ২০২৬ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে, যার সংশোধিত মোট ব্যয় ছয় হাজার ৫২৭ কোটি টাকা, যা মূল বরাদ্দের চেয়ে দশমিক ৭৭ শতাংশ বেশি।

    এর আগে ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর, প্রতিটি এমপি তাঁদের নির্বাচনী এলাকার অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য ১৫ কোটি টাকা বরাদ্দ পেয়েছিলেন। প্রকল্পটির আওতায় ২০১০ সালের মার্চ থেকে ২০১৬ সালের জুন পর্যন্ত চার হাজার ৯৯২ কোটি টাকা ব্যয় করা হয়।

    বিএনপিসহ তৎকালীন প্রধান বিরোধী দলের বর্জনের মধ্যেও ‘রাতের ভোট’ হিসেবে পরিচিত ২০১৪ সালের নির্বাচনের পর ২০১৫ সালে অনুমোদিত ছয় হাজার ৭৬ কোটি টাকার আরেকটি প্রকল্প থেকে সংসদ সদস্যরা তাঁদের নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকার জন্য অতিরিক্ত ২০ কোটি টাকা পেয়েছিলেন।

    পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) তথ্য থেকে জানা যায়, গুরুত্বপূর্ণ গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নে গত ডিসেম্বর পর্যন্ত এলজিইডি ৪৯২ কোটি টাকা ব্যয় করেছে, যা অর্থবছরের জন্য মোট বরাদ্দের প্রায় ৭২ শতাংশ। এ সময়ে ৩৩৮ কোটি টাকা ব্যয়ের অর্ধ-বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে এর পরিমাণ প্রায় ৪৬ শতাংশ বেশি।

    স্থানীয় সরকার বিভাগ সম্প্রতি পরিকল্পনা কমিশনের কৃষি, পানি সম্পদ ও গ্রামীণ প্রতিষ্ঠান বিভাগ এবং প্রগ্রামিং বিভাগে দুটি চিঠি পাঠিয়েছে, যাতে অর্থবছরের চতুর্থ প্রান্তিকে সম্পূর্ণ বরাদ্দ ছাড় করার অনুরোধ জানানো হয়েছে। একইভাবে স্থানীয় সরকার বিভাগ সংশোধিত এডিপির অধীনে মোট এক হাজার ২০৩ কোটি টাকা বরাদ্দ চেয়ে আরেকটি চিঠি পাঠিয়েছে, যা মূল বরাদ্দের চেয়ে ৭৮.২২ শতাংশ বেশি।

    অন্যদিকে সর্বজনীন সামাজিক অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পে ছয় মাসে ১৩২ কোটি টাকা ব্যয় করা হয়েছে, যা ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দের ৬৬ শতাংশ। সংশোধিত এডিপিতে এই প্রকল্পের জন্য ২২০ কোটি টাকা চাওয়া হয়েছে, যা মূল বরাদ্দের চেয়ে ১০ শতাংশ বেশি।

    ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার ২০০৯ সাল থেকে সংসদ সদস্যদের সুবিধার্থে পরিকল্পিত প্রকল্পগুলো অনুমোদন করে জনসাধারণের তহবিলের অপব্যবহার করে আসছে। এসব প্রকল্পে ন্যায্যতার অভাব দেখা যায়। কারণ এগুলো মূলত সড়ক উন্নয়নে সংসদ সদস্যদের স্বার্থ রক্ষা করে অথবা দুর্নীতির মাধ্যমে তাদের সহযোগীদের লাভবান হতে দেয়, যার ফলে জনসাধারণের খুব কম বা কোনো লাভ হয়।’

    গুরুত্বপূর্ণ গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন (তৃতীয় পর্যায়) প্রকল্পের প্রকল্পগু পরিচালক মোহাম্মদ রুহুল আমিন খান বলেন, ‘পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো চিঠিটি সরকারের বর্তমান মেয়াদে স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত প্রজেক্ট স্টিয়ারিং কমিটির (পিএসসি) সভার ভিত্তিতে প্রস্তুত করা হয়েছে।’

    তিনি আরো বলেন, প্রকল্পের আওতায় প্রায় চার হাজার ৫০০টি স্কিমের কাজ সম্পন্ন হয়েছে এবং আরো ছয় হাজার ৮০০টির কাজ চলমান রয়েছে। চলমান স্কিমগুলোর কাজ শেষ করতে অতিরিক্ত অর্থের প্রয়োজন হবে বলেও তিনি মনে করেন।

    ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি নিয়ে সতর্ক করল রেলপথ মন্ত্রণালয়

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    অপরাধ-দুর্নীতি এখনো চলছে থোক দেখার নিয়ে, প্রকল্প বরাদ্দের স্বার্থ স্লাইডার হরিলুট
    Related Posts
    আবু সাঈদ হত্যা মামলার

    আবু সাঈদ হত্যা মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল, প্রক্টর শরিফুলসহ আসামি ৩০ জন

    June 30, 2025
    উত্তরায় ‘মব’ সৃষ্টি

    উত্তরায় ‘মব’ সৃষ্টি করে হোটেল দখলের চেষ্টা, আটক ৯

    June 29, 2025
    শ্রীপুরে প্রকাশ্যে পিস্তল

    শ্রীপুরে প্রকাশ্যে পিস্তল উঁচিয়ে গুলি ছোঁড়ার ভিডিও ভাইরাল

    June 29, 2025
    সর্বশেষ খবর
    storm-warning

    সকালের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা, সতর্ক সংকেত জারি

    US-Bangladesh

    মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার ফোনালাপ

    image-56156

    গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিঃস্ব পরিবার, পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা

    image-5615

    স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রে শহীদ জিয়ার অবদান অনন্য: বাউবি উপাচার্য

    image-561

    গাজীপুরে অনন্ত ক্যাজুয়াল অয়্যারের ৮১৫ শ্রমিক ছাঁটাই

    whale kelp

    সমুদ্রের নিচে তিমির সামাজিক বন্ধনের ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্ত

    হালাল বিনিয়োগ কোথায় করবেন

    হালাল বিনিয়োগ কোথায় করবেন

    image-56

    বারিতে প্রশিক্ষণ ও যোগাযোগ কর্মশালা

    ২০২৫-২৬ অর্থবছরে পাট চাষের জমির লক্ষ্যমাত্রা ৭.০৫ লাখ হেক্টর

    Gazipur

    জিআই স্বীকৃতি পেল স্বাদে-মানে অতুলনীয় গাজীপুরের কাঁঠাল

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.