Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ১৫০ টাকার তালা ৫৫৫০ টাকা
    জাতীয়

    ১৫০ টাকার তালা ৫৫৫০ টাকা

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কSeptember 24, 20206 Mins Read
    Advertisement

    সোনায় মোড়ানো কোনো তালা নয়, তবু একটি তালার দাম পড়েছে পাঁচ হাজার ৫৫০ টাকা। রুপার প্রলেপ দেওয়া বালতি নয়, তার পরও একটি প্লাস্টিকের বালতি কিনতে লেগেছে এক হাজার ৮৯০ টাকা আর সাধারণ ফুঁ দেওয়া যে বাঁশি, সেটা ৪১৫ টাকায় কেনা। এমন পিলে চমকানো ‘সাগরচুরি’ হয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চলের কেনাকাটায়। টাকার অঙ্ক দেখে যে কারোরই মনে হতে পারে, রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চলের কর্তারা তালা, বালতি কিংবা বাঁশি নয়, কিনেছেন ‘আকাশের চাঁদ’। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের বিভিন্ন স্টেশনের মালপত্র কোনো কোনো ক্ষেত্রে ৩৩ গুণ পর্যন্ত বেশি দামে কেনা হয়েছে। এ বছরের শুরুর দিকে পরিবহন অডিট অধিদপ্তর রেলওয়ের বিভিন্ন মাল কেনাকাটাসহ অন্যান্য বিষয়ে নিরীক্ষা করে। এই নিরীক্ষা প্রতিবেদনের কপি এসেছে। প্রতিবেদনটি ঘেঁটে মিলেছে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য। এরই মধ্যে পরিবহন অডিট অধিদপ্তর থেকে রেল মন্ত্রণালয়ের সচিবের কাছে নিরীক্ষা প্রতিবেদন জমাও দেওয়া হয়েছে।

    নিরীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগসাজশ করে বেশি দামে মালপত্র কেনা হয়েছে। এতে তছরুপ হয়েছে সরকারের ১৬ কোটি ৪০ লাখ টাকা। সরবরাহ করা মালপত্রের মধ্যে রয়েছে ভিজিটিং চেয়ার, মাইল স্টিলের চেয়ার, স্টিলের আলমারি, ফাইল কেবিনেট, সেক্রেটারি টেবিল, কাঠের চেয়ার, রিভলবিং চেয়ার, ক্রোকারিজ মাল, সোফা সেট, প্রতিবন্ধী হুইলচেয়ার ইত্যাদি।

    প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাকশী বিভাগীয় রেলওয়ের চাহিদা অনুযায়ী বিভিন্ন স্টেশনে লেভেলক্রসিং গেটে ব্যবহারের জন্য তালা, বালতি, ঝাণ্ডা ও বাঁশি কেনা হয়েছে। এর মধ্যে তালা কেনা হয়েছে প্রকৃত বাজারদরের চেয়ে সর্বোচ্চ ৩৩ গুণ বেশি দামে। এখানে আর্থিক ক্ষতি হয়েছে ২৬ লাখ ৭৩ হাজার ৮৫০ টাকা। ১৫০ টাকা দামের তালা পাঁচ হাজার ৫৫০ টাকায়, প্রতিটি ৩০০ টাকা দামের বালতি এক হাজার ৮৯০ টাকায়, ৫০ টাকা দামের বাঁশি ৪১৫ টাকায় এবং ১৬০ টাকার ঝাণ্ডা এক হাজার ৪৪০ টাকায় কেনা হয়েছে।

    ১৬ গুণ বেশি দামে কেনা হয়েছে পেডাল ডাস্টবিন। পেডাল ডাস্টবিনের গায়ে প্রতিটির দাম লেখা আছে ৬০০ টাকা। ৩০ শতাংশ ভ্যাটসহ তা হবে ৭৮০ টাকা। অথচ কেনা হয়েছে প্রতিটি সর্বনিম্ন আট হাজার ৯৯৫ টাকা দরে। এতে আর্থিক ক্ষতি হয়েছে ৪৫ লাখ ৬০ হাজার ৭৫০ টাকা।

    ভিআইপি পর্দা কেনা হয়েছে ১১ গুণ বেশি দামে। এক হাজার ২০০ টাকা দামের পর্দা কেনা হয়েছে প্রায় ১৮ হাজার টাকায়। বিভিন্ন রেলওয়ে স্টেশনের ওয়েটিং রুমে ব্যবহারের জন্য এসব পর্দা কেনা হয়। যাচাইকালে অডিট কমিটি জানতে পারে, ভিআইপি পর্দা কেনা হলেও তা রেজিস্টারে হিসাব রাখা হয়নি । বাজার যাচাইও করা হয়নি। কাল্পনিকভাবে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। ভিআইপি পর্দা কিনে আর্থিক ক্ষতি হয়েছে ৪৪ লাখ ৪১ হাজার ৩৩০ টাকা।

    এদিকে ১১ গুণ বেশি দামে কেনা হয়েছে লাগেজ ফিতাসহ ৭৫ হাজার ওয়াগন কার্ড (ওপিটি কার্ড-২১৬)। গত বছরের ২০ জানুয়ারি ৫০ হাজার কার্ড কেনা হয়েছে ৪৯.৩৮ টাকা দরে। পরে একই বছরের ১৭ জুন ২৫ হাজার কার্ড কেনা হয়েছে ১৯.৯৯ টাকা দরে। আলাদাভাবে একই দ্রব্য কেনার দরেও রয়েছে বিস্তর ফারাক। অডিট কমিটি বাজার যাচাই করে জানতে পারে, ওই কার্ডের প্রকৃত দাম ৩.৪০ টাকা। এতে আর্থিক ক্ষতি হয়েছে ২৬ লাখ ৩৭ হাজার ২৫০ টাকা।

    প্রকৃত বাজারদরের চেয়ে তিন গুণ বেশি দামে কেনা হয়েছে ভিজিটিং চেয়ার। ৩০ শতাংশ ভ্যাটসহ ওই চেয়ারের প্রতিটির প্রকৃত বাজারদর ছয় হাজার ৮২৫ টাকা, কিন্তু পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে ২০১৯ সালের ৩০ এপ্রিল ২০টি ভিজিটিং চেয়ারের প্রতিটি কিনেছে ১৬ হাজার ৮৭০ টাকা দরে। এতে আর্থিক ক্ষতি হয়েছে দুই লাখ ৯০০ টাকা। ২০১৯ সালের ১৭ জুন দ্বিগুণ দামে কেনা হয় ২২০টি লাগেজ ট্রলি, যার প্রতিটির বাজারদর তিন হাজার ৩০০ টাকা, কিন্তু কেনা হয়েছে প্রতিটি ১০ হাজার ২৯৮ টাকা দরে। এতে আর্থিক ক্ষতি হয়েছে ১৩ লাখ ২১ হাজার ৭৬০ টাকা।

    ৫০০টি উন্নত মানের পাপোশ কেনা হয়েছে চার গুণ বেশি দামে। প্রতিটি পাপোশের প্রকৃত বাজারদর ৩০০ টাকা হলেও কেনা হয়েছে এক হাজার ৪৭৬ টাকা দরে। এতে আর্থিক ক্ষতি হয়েছে পাঁচ লাখ ৪৩ হাজার টাকা।

    তোশিবা ব্র্যান্ডের একটি ফটোকপিয়ারের বাজারদর ভ্যাটসহ এক লাখ ১১ হাজার ২৮০ টাকা হলেও তা কেনা হয়েছে চার লাখ ৬৩ হাজার ২০ টাকায়। চার গুণ উচ্চমূল্যে ফটোকপিয়ারটি কেনার কারণে আর্থিক ক্ষতি হয়েছে তিন লাখ ৫১ হাজার ৭৪০ টাকা।

    ৩২ সেট তিন সিটের গদিযুক্ত স্টিল ফ্রেমের চেয়ার কেনা হয়েছে ওই অর্থবছরে। এসব চেয়ার বাজারদরের চেয়ে চার গুণ বেশি দামে কেনা হয়েছে। এতে ক্ষতি হয়েছে ১৩ লাখ ৭৭ হাজার ৮১৬ টাকা। নিরীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে তিন সিটের চেয়ার কেনা হলেও সরবরাহ করা হয়েছে দুই সিটের চেয়ার।

    বাজারদরের চেয়ে দ্বিগুণ দামে কেনা হয়েছে ৬২০টি লেদার ক্যাশ ব্যাগ। এগুলো গত বছরের বিভিন্ন সময়ে কখনো কেনা হয়েছে আট হাজার ৪৯৫ টাকা দরে আবার কখনো পাঁচ হাজার ৪৯৯ টাকা দরে। একই ব্যাগ বিভিন্ন দামে কেনায় আর্থিক ক্ষতি হয়েছে ১৫ লাখ ৫৮ হাজার ৬৪০ টাকা।

    ২০১৯ সালের ১৪ মার্চ ১০০টি উন্নত মানের ফার্স্ট এইড বক্স কেনা হয়। প্রতিটি বক্স কেনা হয়েছে ছয় হাজার ৪৯৬ টাকা দরে। ওই বক্সের প্রতিটির বাজারদর এক হাজার ৪৫০ টাকা। এতে ক্ষতি হয়েছে চার লাখ ৬১ হাজার ১০০ টাকা।

    তিন গুণ বেশি দামে কেনা হয়েছে ২০০টি ফায়ার বাকেট এবং ৮০টি ফায়ার বাকেট স্ট্যান্ড। অডিট প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে বাজারদরের চেয়ে তিন গুণ বেশি দামে কেনার কারণে আর্থিক ক্ষতি হয়েছে ছয় লাখ ৫৮ হাজার ৬৮০ টাকা।

    এদিকে তিন গুণ বেশি দামে কেনা হয়েছে ১৫০টি ইলেকট্রিক দেয়ালঘড়ি। প্রতিটি ঘড়ি কেনা হয়েছে চার হাজার ৪৯৮ টাকায়। প্রকৃতপক্ষে প্রতিটি ঘড়ির দাম এক হাজার ৫০০ টাকা। এখানে আর্থিক ক্ষতি হয়েছে তিন লাখ ৮২ হাজার ২০০ টাকা।

    হুইল ডাস্টবিন কেনা হয়েছে দুই গুণ বেশি দাম দিয়ে। গত বছর দুই দফায় কেনা হয়েছে ১৫৫টি হুইল ডাস্টবিন। এর মধ্যে ৩০টির ক্রয়মূল্য ছিল প্রতিটি ১২ হাজার ৯৭৬ টাকা এবং ১২৫টির কেনা দাম ছিল প্রতিটি ৯ হাজার ৮৯৯ টাকা, কিন্তু নিরীক্ষা কমিটি বাজার যাচাই করে জানতে পারে, বাজারে হুইল ডাস্টবিন প্রতিটির দাম ৩০ শতাংশ ভ্যাটসহ ছয় হাজার ১১০ টাকা। উচ্চমূল্যে কেনার কারণে আর্থিক ক্ষতি হয়েছে ছয় লাখ ৭৯ হাজার পাঁচ টাকা।

    দ্বিগুণ বেশি দামে কেনা হয়েছে ১০০টি উন্নত মানের কাঠের অভিযোগ বাক্স। প্রতিটি তিন হাজার ৭৪৮ টাকা দরে, কিন্তু বাজারে প্রতিটির দাম ভ্যাটসহ এক হাজার ৫০৮ টাকা। এতে ক্ষতি হয়েছে দুই লাখ ২৪ হাজার টাকা।

    বাজারদরের চেয়ে তিন গুণ বেশি দামে কেনা হয়েছে অটবি প্লাস্টিক চেয়ার। এতে আর্থিক ক্ষতি হয়েছে ১৭ লাখ ৪৪ হাজার ২০০ টাকা। প্রতি সেট চেয়ারের বাজারদর ১১ হাজার ২২০ টাকা হলেও কেনা হয়েছে ৪৯ হাজার ৪৭০ টাকায়। এদিকে বাজারদরের চেয়ে দ্বিগুণ দামে কেনা হয়েছে ৪০টি উন্নত মানের লোহার ফিক্সড ক্যাশ সেভ। বাজারে দাম ৩০ হাজার ৮০০ টাকা হলেও প্রতিটি কেনা হয়েছে ৬০ হাজার ৪৯০ টাকা দরে। এতে আর্থিক ক্ষতি হয়েছে ১৩ লাখ ২৯ হাজার ৪৭৫ টাকা। পরিবহন অডিট অধিদপ্তর যে নিরীক্ষা করেছে তাতে প্রায় প্রতিটি পণ্যের জন্য আলাদা প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে। বেশির ভাগ প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের চিফ কমার্শিয়াল ম্যানেজার কেনাকাটার প্রয়োজনীয় কাজ সম্পাদন করেছেন।

    পাকশীর বিভাগীয় রেলওয়ে ব্যবস্থাপক মো. শাহীদুল ইসলামও বলেছেন, ‘আমরা কেনাকাটায় সম্পৃক্ত থাকি না। চাহিদা দিয়ে থাকি। কেনাকাটা করে থাকে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের চিফ কমার্শিয়াল ম্যানেজারের দপ্তর।’

    এসব ব্যাপারে রাজশাহীর পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের চিফ কমার্শিয়াল ম্যানেজার মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ ভুঁঞা বলেন, ‘অডিট হয়েছে শুনেছি। অডিট প্রতিবেদনের একটি কপি আমার কাছে আসার কথা। এখনো আসেনি। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে এই দায়িত্বে আমি ছিলাম না। ২০২০ সালে আমি এখানে এসেছি। কেনাকাটা যা হয়েছে তা আমার আসার আগে। তার পরও অডিট প্রতিবেদন পাওয়ার পর প্রয়োজনীয় যা করার আমি করব।’

    ২০১৮-১৯ অর্থবছরে রাজশাহীর পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের চিফ কমার্শিয়াল ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন এ এম এম শাহনেওয়াজ। তিনি এখন চিফ অপারেটিং সুপারিনটেনডেন্ট (পূর্ব) পদে চট্টগ্রামে কর্মরত। তাঁর সঙ্গে
    যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, ‘আমি ওই সময়ে দায়িত্বে থাকলেও শুধু কেনাকাটার চাহিদা দিয়েছি, কিন্তু ওই কেনাকাটা করেছেন রেলের স্টোর কন্ট্রোলার।’ তিনি এসব কেনাকাটার সঙ্গে জড়িত নন বলে দাবি করেন।

    বাড়তি দামে স্টেশনের বিভিন্ন মাল কেনার বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. সেলিম রেজা বলেন, ‘বিষয়টি আমার নলেজে নেই। আমি দায়িত্ব নিয়েছি কিছু দিন হলো। বিষয়টি জানি না। এ ধরনের ঘটনা ঘটলে বিষয়টি দেখব।’ সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    কবি আল মাহমুদ

    কবি আল মাহমুদের ৯০তম জন্মদিন আজ

    July 11, 2025
    ৯ জেলে

    ৪ দিন সাগরে ভেসে বেঁচে ফিরলেন ৯ জেলে, এখনও নিখোঁজ ৩

    July 11, 2025
    আইজিপি মামুনের

    আইজিপি মামুনের রাজসাক্ষ্যই হতে পারে ‘বড় ফ্যাক্টর’

    July 11, 2025
    সর্বশেষ খবর
    কবি আল মাহমুদ

    কবি আল মাহমুদের ৯০তম জন্মদিন আজ

    বৃষ্টির আবহাওয়া

    আবহাওয়ার খবর: বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা, ৪ নদীবন্দরে সতর্কতা

    রুহুল কবির রিজভী

    রাজনীতিতে যারা এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রুহুল কবির রিজভী

    উচ্চ রক্তচাপ

    উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের ঘরোয়া উপায়: প্রাথমিক ধারণা ও সতর্কতা

    ৯ জেলে

    ৪ দিন সাগরে ভেসে বেঁচে ফিরলেন ৯ জেলে, এখনও নিখোঁজ ৩

    গোবিন্দগঞ্জে ইপিজেড বাস্তবায়নের পক্ষে এলাকাবাসী, চলছে প্রচারণা

    আবুল বারকাত গ্রেপ্তার

    জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেপ্তার

    জেলা প্রশাসকের কার্যালয়

    ৭পদে ২৯ জনকে নিয়োগ দেবে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় মুন্সীগঞ্জ

    সেন্টার ম্যানেজার পদে

    সেন্টার ম্যানেজার পদে জনবল নেবে প্রাইম ব্যাংক

    ওটিটি প্ল্যাটফর্মে আসা সেরা সিনেমা

    ওটিটি প্ল্যাটফর্মে আসা সেরা সিনেমা: অবশ্যই দেখুন!

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.