Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ৫টি সমুদ্র বন্দরের মালিক হচ্ছে বাংলাদেশ
    জাতীয়

    ৫টি সমুদ্র বন্দরের মালিক হচ্ছে বাংলাদেশ

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কJuly 25, 2020Updated:July 25, 20207 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : স্বাধীনতার আগে থেকেই বাংলাদেশে সমুদ্র বন্দরের সংখ্যা ছিল মাত্র দুইটি। চট্টগ্রাম এবং মংলা। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে নির্মাণাধীন রয়েছে আরো তিনটি সমুদ্রবন্দর।  পাঠকদের জন্য আজ তুলে ধরা হলো বাংলাদেশের বর্তমান ও নির্মাণাধীন সমুদ্রবন্দরগুলোর বিস্তারিত তথ্য।

    ১. চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর:

    ১৮৮৭ সালে চালু হওয়া বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্রবন্দর চট্টগ্রাম। বাংলাদেশের আমদানি রপ্তানির ৯০% এই বন্দর ব্যবহার করেই হয়ে থাকে। বিশ্বের সব থেকে ব্যস্ততম বন্দরের তালিকাগুলো লয়েডস প্রতি বছর প্রকাশ করে। ২০১৯ সালে এই বন্দরটিকে বিশ্বের ৬৪তম ব্যস্ত বন্দরের স্বীকৃতি দিয়েছে তারা। ৯.৫ মিটার ড্রাফটের ছোট জাহাজ ভিড়তে পারে এই বন্দরে। ১০ হাজার টনের বেশি জাহাজ ভিড়ানোর ক্ষমতা নেই বন্দরটির। এজন্য মাদার ভেসেল এখানে ভিড়তে পারে না। স্বাধীনতার এত বছর পার হলেও কিছু গ্যানট্রি ক্রেন ছাড়া আহামরি কোন উন্নয়ন হয়নি এই বন্দরে। বন্দরটি বর্ধিত টার্মিনাল করবার স্থান ও নেই। তবে সম্প্রতি চট্টগ্রাম বন্দরের এক্সটেনশন হিসাবে বে টার্মিনাল নির্মাণ করা হচ্ছে।

       

    সমুদ্রের মোহনায় জেগে উঠা চরে প্রায় ১২০০ একরের বেশি জমিতে বে টার্মিনাল নির্মাণের কাজ চলছে। এতে খরচ হবে প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকা। এখানে বন্দর চ্যানেলের গভীরতা এমন হবে যাতে প্রায় ১৩ মিটার গভীরতার জাহাজ ভিড়তে পারে। ফলে বড় মাদার ভেসেল গুলি ভিড়তে আর অসুবিধা হবে না। ৫০০০ কন্টেইনার বাহী জাহাজ সহজেই ভিড়তে পারবে। সেই সাথে আনলোড করার সময় কমে হবে ২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টা। গতি আসবে বন্দরের কার্যক্রমে। এখানে মোট তিনটি টার্মিনাল নির্মাণ করা হবে। ১৫০০ মিটার বা ১.৫ কিমি এর মাল্টিপারপাস টার্মিনাল, ১২২৫ মিটারের কন্টেইনার টার্মিনাল ১, এবং ৮৩০ মিটারের কন্টেইনার টার্মিনাল-২।

    ২. মংলা সমুদ্র বন্দর:

    পাটকেন্দ্রিক গড়ে উঠা শত শত শিল্প প্রতিষ্ঠান ছিল খুলনায়। মংলা ছিল জমজমাট একটি বন্দর। কিন্তু কালক্রমে পাটকলসহ অন্যান্য শিল্প প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাবার কারণে মংলা বন্দর তার গুরুত্ব হারিয়েছে। বন্দর চ্যানেলে বেশ কিছু জাহাজ ডুবে যাওয়া এবং গভীরতা কমে যাবার ফলে এখন মংলায় ৭.৫ মিটারে বেশি ড্রাফটের কোন জাহাজ ভিড়তে পারেনা। এক প্রকার অচল বলা চলে এই বন্দর। এই বন্দরের করুণ অবস্থার জন্য আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল অনুন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা। পদ্মার উপর কোন সেতু না থাকায় এই বন্দর এক প্রকার রাজধানী হতে বিচ্ছিন্ন। তবে পদ্মা সেতুর কাজ শেষ হলে এবং সরাসরি রেল সংযোগ নিয়ে চলমান প্রকল্প শেষ হলে এই বন্দর কিছুটা হলেও তার গুরুত্ব ফিরে পাবে। মংলা বন্দরকে আধুনিকায়ন করার অংশ হিসাবেই রেল সংযোগ প্রকল্প এগিয়ে যাচ্ছে। দেশের সব থেকে বড় রেলসেতু রূপসা রেলসেতুর নির্মাণ কাজ অনেক এগিয়েছে। সেই সাথে ভবিষ্যতে এই বন্দর ব্যবহার করবে নেপাল, ভারত। তখন এই বন্দরের চাহিদা বৃদ্ধি পাবে।

    ৩. পায়রা গভীর সমুদ্র বন্দর:

    পটুয়াখালীর পায়রা নদীর মোহনায় রাবনাবাদ চ্যানেলে পায়রা বন্দরের অবস্থান। একটি দ্বীপে বন্দর করবার থেকে মূল ভূখণ্ডের সাথে বন্দর করলে বন্দরকেন্দ্রিক অন্যান্য স্থাপনা করবার সুযোগ অনেক বেশি। সেই হিসাবে পায়রা বন্দর একটি অনন্য পদক্ষেপ। ব্রিটিশ ফার্ম এইচ আর ওয়ালিংটন এন্ড কনসোর্টিয়াম এর মূল্যায়ন অনুসারে বাংলাদেশে ১৪.৫ মিটার ড্রাফটের একটি সমুদ্র বন্দর করা খুব জরুরি। অবস্থান বিবেচনায় সাতক্ষীরা থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত সমুদ্র উপকূল থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশের অর্থনীতিতে সমুদ্র উপকূলের এই জেলাগুলির অবদান সামান্য বলা চলে। অর্থাৎ সমুদ্রের সম্ভাবনা হিসাবে বাংলাদেশের মোট জিডিপির অর্ধেক অন্তত এই জেলাগুলি থেকে আসার কথা থাকলেও অবকাঠামোগত অপ্রতুলতার জন্য সমুদ্রের সুবিধাকে আমরা কাজে লাগাতে পারিনি। যেহেতু দক্ষিণাঞ্চলের ঠিক মাঝ বরাবর পায়রা বন্দরের অবস্থান সেক্ষেত্রে বন্দরকে ঘিরে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে নতুন শক্তি সঞ্চার হবে সেটা সহজেই বোঝা যায়।

    পায়রা বন্দরের প্রাথমিক, মধ্যম এবং চূড়ান্ত পর্বে এটি বাংলাদেশের সর্ব বৃহৎ বন্দর হয়ে উঠবে। প্রকল্পটি প্রায় ৭ হাজার একর জমির উপর। পায়রা বন্দরের প্রবেশ চ্যানেলে নদীর প্রশস্ততা প্রায় ৪ কিমি। আর বন্দর থেকে সমুদ্রের দিকে টানা ১১ কিমি দীর্ঘ টার্মিনাল করা হবে। বর্তমানে চট্টগ্রাম বন্দর টার্মিনালে মাত্র ১৫০০ কন্টেইনার রাখবার মত ব্যবস্থা আছে। পায়রার ক্ষেত্রে টার্মিনালে প্রায় ৭৫০০০ কন্টেইনার রাখা যাবে। ১ লক্ষ বর্গ ফিটের ওয়ারহাউজের কাজ প্রাথমিক ভাবেই শেষ করা হবে। গভীরতার বিচারে পায়রা বন্দরে প্রায় ১৪ মিটার ড্রাফটের জাহাজ ভেড়ানোর ব্যবস্থা থাকবে। যেখানে চট্টগ্রাম বন্দরে সর্বোচ্চ ৯.৫ মিটার ড্রাফটের জাহাজ ভিড়তে পারে। আর ১২ মিটারের বেশি ড্রাফট থাকলে সেটাকে গভীর সমুদ্র বন্দর বলা যায়।

    উল্লেখ্য পাকিস্তানের গোয়াধর বন্দরের গভীরতাও ১৪ মিটার। ড্রেজিং করে সেটাকে ১৮ মিটার করা হবে। পায়রাকেও সেরকম গভীরতায় চাইলেই নেয়া সম্ভব হবে। মূল ভূখণ্ডের সাথে সংযুক্ত হবার জন্য এটিকে ঘিরে বিশাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল জোন করা সম্ভব হবে। বন্দরের মোট প্রকল্পকে ১৯ টি ভাগে ভাগ করে কাজ এগিয়ে নেয়া হচ্ছে। সেক্ষেত্রে প্রায় ১২ থেকে ১৮ বিলিয়ন ডলারের মত বিনিয়োগ হবে। সেই সাথে বিদ্যুৎ উৎপাদন হাব করা হচ্ছে। থাকছে এলএনজি টার্মিনাল।

    এই বন্দরের চাহিদার প্রধান গ্রাহক হবে বন্দর ঘিরে গড়ে তোলা বিদ্যুৎ হাব এবং ১০,০০০ একরের অর্থনৈতিক অঞ্চল। সেই সাথে জাহাজ নির্মাণের জন্য আলাদা অঞ্চল সৃষ্টি করা হচ্ছে। পদ্মা সেতু চালু হলে এবং ঢাকা থেকে পায়রা পর্যন্ত রেলপথ নির্মাণ শেষ হলে সহজেই স্বল্প সময়ে পণ্য ঢাকাসহ সারাদেশে পৌঁছানো সম্ভব হবে। সরাসরি সড়ক যোগাযোগের জন্য লেবুখালিতে পায়রা নদীর উপর সেতুর নির্মাণ কাজ চলছে যেটি কয়েক বছরের ভেতরেই ঢাকার সাথে পায়রার সরাসরি সংযোগ ঘটাবে। পিছিয়ে পড়া দক্ষিণাঞ্চলের জিডিপি বৃদ্ধিতে এই বন্দর বড় রকমের ভূমিকা রাখবে। ইতোমধ্যে পায়রাকে ঘিরে গড়ে উঠা কয়লা ভিত্তিক দেশের সব থেকে বড় বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিটের নির্মাণ শেষ হয়েছে।

    ৪. মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দর:

    বাংলাদেশের সব থেকে গভীরতম সমুদ্রবন্দর হচ্ছে মাতারবাড়ি সমুদ্রবন্দর। মহেশখালী দ্বীপের আয়তন প্রায় ১৪ বর্গকিলোমিটার। সেই সাথে মাতারবাড়ি চ্যানেলের দৈর্ঘ্য প্রায় ১৪.৫ কিমি। ভাটার সময় গভীরতা থাকে প্রায় ১৪ মিটার। আর জোয়ারের সময় প্রাকৃতিক ভাবেই গভীরতা হয় প্রায় ১৮.৫ মিটার। যদি ড্রেজিং করা হয় তবে গভীরতাকে আরো বাড়ানো সম্ভব।

    মাতারবাড়ি এর লোকেশন নির্ধারণ এবং কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ-কেন্দ্র নির্মাণ আর এসবের নিমিত্তে বন্দর করবার কাজ পেয়েছে জাপান। শুরু থেকেই প্রকল্পটি নিয়ে খুব বেশি ঝামেলা পোহাতে হয়নি। খরচ ছিল ৩৬ হাজার কোটি টাকা যার ভেতর জাপান অর্থায়ন করবে ২৯ হাজার কোটি টাকা। আপাতত প্রায় ৪৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ তৈরি করা হবে। কয়লা নামানোর জন্য বন্দর সুবিধা এই প্রকল্পে অন্তর্ভুক্ত।

    মাতারবাড়ি বন্দরের কাজ শেষ হলে এই দ্বীপে ২৪০০০ একরের বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহৎ অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিশাল বিনিয়োগ আসবে। ইতোমধ্যে চীন সেখানে ৩ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ করার জন্য আগ্রহ দেখিয়েছে। জাপান তাদের বিশাল বিনিয়োগ এখানে আনছে। এই বন্দরকে কক্সবাজারের সাথে যুক্ত করার জন্য রেল ও সড়ক সংযোগ ঘটানো হবে। অর্থনৈতিক অঞ্চলের শিল্প কারখানা এবং দেশের সবথেকে বড় বিদ্যুৎ হাবের জন্য কয়লা বহন এই বন্দরের প্রধান কাজ হবে। এছাড়া এলএনজি এবং অন্যান্য কার্গো বহনেও ব্যাবহার হবে এই বন্দর।

    ৫. মিরসরাই ইকোনমিক জোন সংলগ্ন প্রথম বেসরকারি সমুদ্রবন্দর:

    জাপানের জেডিয়াই, সজিত কর্পোরেশন এবং আমাদের দেশের এনার্জিপ্যাক জোটবদ্ধ হয়ে প্রায় ২.৫ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করে উপমহাদেশের সব থেকে বড় ইকোনমিক জোন মিরসরাই সংলগ্ন একটি সমুদ্রবন্দর নির্মাণ করবে। জাইকা এখানে ২ বিলিয়ন ডলার অর্থায়ন করার জন্য রাজি হয়েছে। আইএফসি অর্থায়ন করবে ১০০ মিলিয়ন ডলার।

    সারাবিশ্বে মিরসরাই ইকোনমিক জোনের মত এত আকর্ষণীয় ইকোনমিক জোন খুব কম আছে। ইকোনমিক জোন করার প্রকল্প নেয়ার পর এটি এখন কর্মমুখর একটি অঞ্চলে পরিণত হয়েছে। ৩০ হাজার একরের উপর উপমহাদেশের সব থেকে বড় ইকোনমিক জোনের সাথেই মিশে আছে সমুদ্র। এই ইকোনমিক জোনের চাহিদা বিবেচনায় আরো ১৩,০০০ একর জমি যুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে। সেটি হলে অর্থনৈতিক অঞ্চলের আয়তন হবে ৪৩,০০০ একর। ঢাকা চট্টগ্রাম হাইওয়ে এখান থেকে মাত্র ১৮ কিমি দূরে। বিমান বন্দর খুব কাছেই। সেই সাথে চট্টগ্রাম বন্দর ও খুব কাছে।

    চট্টগ্রাম বন্দরের উপর এই বিশাল অঞ্চলে গড়ে উঠা শিল্প প্রতিষ্ঠানের চাপ যেন না পড়ে সে কারণেই সজিত কর্পোরেশন এখানে একটি সমুদ্র বন্দর করবে যেটার কাজ মূলত শুধু এখানে বিনিয়োগ করা বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানের জন্য পণ্য আমদানি এবং রপ্তানি করা। এর অর্থ দাঁড়ায় এই ইকোনমিক জোনের নিজস্ব একটি ডেডিকেটেড সমুদ্রবন্দর থাকবে। ৪০০০০ টনের মাদার ভেসেল ভিড়তে পারবে এখানে। যদিও বন্দরের আকার ছোট হবে তবুও এত বিশাল বিশাল জাহাজ ভিড়তে পারার সুবিধাযুক্ত ইকোনমিক জোন বিশ্বের কয়টি দেশে আছে?

    একই কাজ কিন্তু মাতারবাড়িতেও হচ্ছে। ২৪০০০ একর অর্থনৈতিক অঞ্চলের সাথেই যুক্ত মাতারবাড়ি বন্দর।

    ভবিষ্যৎ বাংলাদেশকে বিশ্বের বুকে নতুন করে চেনাতে এই দুটি বন্দর এবং অর্থনৈতিক অঞ্চল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না।

    সৌজন্য : ডিফেন্স রিসার্চ ফোরাম, সময় নিউজ।  

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    ইসি

    এসএসসির সময়সূচির বিষয়ে ইসির সতর্কতা

    October 31, 2025
    ইবতেদায়ি শিক্ষক

    ইবতেদায়ি শিক্ষকদের আন্দোলন অব্যাহত, রবিবার ‘লংমার্চ টু যমুনা’

    October 31, 2025

    দেশের ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে জুলাই সনদের বাস্তবায়ন অপরিহার্য: ড. মির্জা গালিব

    October 31, 2025
    সর্বশেষ খবর
    ইসি

    এসএসসির সময়সূচির বিষয়ে ইসির সতর্কতা

    ইবতেদায়ি শিক্ষক

    ইবতেদায়ি শিক্ষকদের আন্দোলন অব্যাহত, রবিবার ‘লংমার্চ টু যমুনা’

    দেশের ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে জুলাই সনদের বাস্তবায়ন অপরিহার্য: ড. মির্জা গালিব

    মির্জা ফখরুল

    জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট আয়োজন সম্পূর্ণ অপ্রয়োজনীয়, অযৌক্তিক ও অবিবেচনাপ্রসূত: মির্জা ফখরুল

    আওয়ামী লীগ কর্মীদের প্রতি সহনশীলতা ও সদয় আচরণের আহ্বান বিএনপির নেতার

    বিএনপির লক্ষ্য হচ্ছে একটি আধুনিক ও গণমুখী বাংলাদেশ গড়ে তোলা: তারেক রহমান

    কাবিনে যেহেতু স্বাক্ষর করেছেন, সংসারও করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

    আসিফ নজরুল

    আলাদা গুম কমিশন নয়, মানবাধিকার কমিশনের অধীনেই দায়িত্ব: আসিফ নজরুল

    জুলাই সনদে গণভোট হলে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটবে: শিবির সভাপতি

    শেষ কর্মদিবসেই হৃদরোগে মৃত্যু প্রধান শিক্ষকের

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.