২০ বছর বয়সে মাত্র তিন মাসেই হাসান ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবসা করে মিলিয়নিয়ার বনে গেছেন।
গত বছর ৫০ ডলার দিয়ে ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবসা করেন যা মাত্র তিন মাসের মধ্যে ১ মিলিয়ন ডলারে পরিণত হয়। পরবর্তীতে তিনি ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবসাতে আরো বেশি মনোযোগ দেয়ার জন্য লেখাপড়া ছেড়ে ক্রিপ্টোকারেন্সিতেই আরও ভালো কিছু করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন।
হাসান ইতিমধ্যে তার এক বন্ধুর সাথে মিলে নতুন ক্রিপ্টোকারেন্সি তৈরি করেছেন এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে ভবিষ্যতে আরো ভালো কিছু করতে চান।
তিনি তার নিজস্ব শহর বার্মিংহামে ফুড ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেছেন।
উল্লেখ্য হাসানের জন্ম সোমালিয়ায়। উন্নত জীবনের জন্য তিনি মা-বাবার সাথে যুক্তরাজ্যে পাড়ি জমান এবং এখানে বেড়ে উঠেছেন।
হাসান মাত্র ১৯ বছর বয়সে ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবসা শুরু করেন। ৫০ ডলার বিনিয়োগের মাত্র তিন দিনের মধ্যে পাঁচশো ডলার হয়ে যায় যা দুইদিন পরে ৫০০ ডলারে পরিণত হয়। তারপর, ক্রিপ্টোকারেন্সি ভালো অবস্থা দেখে হাসান তার মা বাবার সঙ্গে এটা নিয়ে আলোচনা করতে বসেন কিন্তু সেই আলোচনার সময়ই তার অর্থ দ্বিগুণ হয়ে যায় আর এভাবেই হাসান তিন মাসের মধ্যে মিলিয়নিয়ার হয়ে ওঠেন।
সদ্য কৈশোর পার হওয়া হাসান তার চিন্তাভাবনায়ও অন্যদের চেয়ে আলাদা। তিনি তার উপার্জিত অর্থ দিয়ে বিলাসবহুল বাড়ি গাড়ি করে আরাম আয়েশে থাকতে পারতেন কিন্তু তিনি তা না করে তার বন্ধু-বান্ধব, এলাকার মানুষ এবং দাতব্য কাজে অর্থ ব্যবহার করে যাচ্ছেন। ইতিমধ্যে তিনি একটি ফুট ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেছেন যার মাধ্যমে অসহায় মানুষদের খাবার সরবরাহ করতেছেন।
আরও পড়ুন: ভালোবাসার যৌক্তিক বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা
হাসান এমন কিছু করতে চাচ্ছেন, যাদের মেধা এবং চেষ্টা আছে কিন্তু লিমিটেরশনের কারণে কিছু করতে পারতেছেন না তাদের জন্য কাজ করে যাবেন।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।