Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ‘৬০ টাকার নিচে কোনো চাল নাই’
    Bangladesh breaking news অর্থনীতি-ব্যবসা

    ‘৬০ টাকার নিচে কোনো চাল নাই’

    Tarek HasanSeptember 2, 20248 Mins Read

    শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ঘিরে অস্থির সময়ে চালের দাম বেড়েছিল দুই দফা; আর এখন প্রভাব ফেলছে ভাদ্রের আকস্মিক বন্যা। তাতে এক মাসের ব্যবধানে প্রতি কেজি চাল কিনতে বাড়তি গুনতে হচ্ছে ৫ থেকে ৭ টাকা।

    Advertisement

    rice1

    ভোক্তারা বলছেন, ঢাকার মহল্লার দোকানে এখন ৬০ টাকার নিচে মিলছে না কোনো চালই। বিভিন্ন বাজারে অবশ্য তা ৫৭ থেকে ৫৮ টাকায় পাওয়া গেলেও মহল্লার দোকানিরা তা মানেন না।

    মহাখালীর রসুলবাগে শুক্রবার বিকালে চাল কিনতে বেরিয়েছিলেন রিকশাচালক খালেকুজ্জামান। কয়েকটি দোকান ঘুরেও তিনি মোটা চাল পেলেন না। আর যেসব চাল মিলছে, সেগুলোর দাম ৬০ টাকার উপরে।

    অসহায়ত্ব প্রকাশ করে খালেকুজ্জামান বললেন, “৫০ আর ৫২ টাকা দিয়া চাইল কিনা খাইতাম। এহন দোকানদার কয় ৬০ এর নিচে নাই।

    “আর মোটাডা নাকি ৫৮ টাকা। তাও দোকানে নাই। চাইলের দাম বাড়লে বাচমু কেমনে? ভাত খাইয়াই তো বাঁইচা আছি।”

    রসুলবাগের বিভিন্ন খুচরা দোকানে ব্রি ২৮, ব্রি ২৯ ও মোটামুটি মানের পাইজাম চাল ৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছিল। আর মধ্যম মানের মিনিকেট বিক্রি হচ্ছে ৭৫ টাকা কেজি দর

    একই এলাকার রইছউদ্দিন স্টোরের বিক্রেতা রমিজ উদ্দীন বলেন, “গত কয়েকদিনে প্রতি বস্তায় দুই-আড়াইশো টাকা দাম বাড়ছে। আগে সর্বনিম্ন ৫৩ টাকায় প্রতি কেজি চাল বেচছি। এখন ৫ থেকে ৭ টাকা বাড়ায় কাস্টমাররা আইসা মনে করে, আমিই মনে হয় বেশি দাম চাচ্ছি!

    “এতে পরিচিত কাস্টমারের বিশ্বাস নষ্ট হচ্ছে। অথচ অন্য অনেক দোকানে এখন আরও বেশি দাম রাখতেছে। বর্তমানে খুব ঠেকায় না পড়লে মানুষ চাল খুব বেশি একটা কিনতেছে না। যতটুকু দরকার ঠিক ততটুকুই কিনতেছে। কেনা কমে গেছে।”

    রমিজ উদ্দীনের সঙ্গে আলাপচারিতার মধ্যেই এলেন পাশের সেলিম স্টোরের দোকানি সোহেল মিয়া।

    তিনি আক্ষেপ প্রকাশ করে রমিজকে বললেন, “জানেন, আজ সকালে ২৮ (ব্রি ২৮) কিনে আনছি ২৮০০ টাকা বস্তা। এর আগে ২৫০০ থেকে ২৬০০ টাকা দিয়ে কিনতাম। চালের এতো দাম বেড়ে যাবে জানলে তো বেশি করে কিনে রাখতাম।”

    জানতে চাইলে সোহেল বলেন, “দুই সপ্তাহের তুলনায় আজ কেজিতে চার থেকে পাঁচ টাকা বেশি কেনা পড়ছে আমার।

    “আগে খুচরায় ৫৪ থেকে ৫৫ টাকায় চাল বিক্রি করতাম। কিন্তু এখন তো খুচরায় ৬০ টাকার নিচে কোনো চাল নাই।”

    রমিজ ও সোহেল কেউই তাদের দোকানে মোটা চাল রাখেন না। কারণ হিসেবে জানালেন, এগুলোতে মুনাফা কম। আর মানসম্মত না হওয়ায় নিম্ন পর্যায়ের মানুষ ছাড়া কেউ তা কেনে না।

    দাম চড়ছেই

    জুলাইয়ের শুরুতে ও মাঝামাঝি সময়ে বাজারে চালের দাম বাড়ে দুই দফা। তাতে খুচরা পর্যায়ে বিভিন্ন ধরনের চালের দাম কেজিতে ৪ থেকে ৬ টাকা পর্যন্ত বেড়ে যায়। এরপর বন্যার আগে কেজিতে ২ টাকা করে কমলেও বন্যা পরিস্থিতির উন্নতির পর আবার বাড়ে ৩ থেকে ৪ টাকা।

    কারওয়ান বাজারের মেঘনা রাইসের কর্ণধার ওয়ালিউল্লাহ বলেন, “জুলাই মাসে আন্দোলন শুরুর দিকে একবার কেজি প্রতি দাম বেড়েছিল ২ টাকার মতো করে। এরপর আন্দোলনের মাঝামাঝি সময় সরবরাহ ঘাটতি হওয়ায় আরও ২ টাকার মতো বাড়ছে।

    “এরপর বন্যার আগে একটু দাম কমেছিল বস্তাপ্রতি। কিন্তু বন্যার পরে আবার ৪ থেকে ৫ টাকা বাড়ছে।”

    চালের এই পাইকার বলেন, “এখন ৫০ কেজির বস্তায় দুইশ থেকে আড়াইশ টাকা দাম বাড়ছে। আর ধানের দামও বাড়ছে।

    “২৮ ধানের মণ আন্দোলনের আগে ছিল ১০৫০ থেকে ১১০০ টাকা। এখন দাম ১৪০০ টাকার উপরে।”

    এই দাম কৃষকরা বাড়ায়নি মন্তব্য করে ওয়ালিউল্লাহ বলেন, “কৃষকদের কাছ থেকে ধান কেনে যারা, তারা দাম বাড়িয়েছে। বড় বড় কোম্পানি সিন্ডিকেট করলে দাম অনেক বাড়বে। আর সিন্ডিকেট না করলে দাম খুব বেশি বাড়বে না।”

    কোন চালের দর কত?

    কারওয়ান বাজার, চালের বৃহৎ আড়ত বাবুবাজার, কৃষি মার্কেট ও তেজকুনিপাড়া বাজারসহ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার দোকানে শুক্রবার খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, খুচরায় মিনিকেট চালের দর ৭১ থেকে ৭৫ টাকা কেজি, ব্রি-২৮ এর দর ৬০ টাকা, নাজিরশাইল ৮০ থেকে ৯০ টাকা, পাইজাম ৬০ টাকা, হাইব্রিড মোটা চাল, গুটি স্বর্ণা ও গুটি ৫৬ থেকে ৫৮ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

    পাইকারিতে মিনিকেট চালের দর ৭০ থেকে ৭২ টাকা কেজি, ব্রি-২৮ এর দর ৫৭ থেকে ৫৮ টাকা, নাজিরশাইল ৭০ থেকে ৮০ টাকা, পাইজাম ৫৭ টাকা, গুটি স্বর্ণা ৫৪ থেকে ৫৫ টাকা, হাইব্রিড মোটা চাল ও গুটি ৫২ থেকে ৫৩ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

    তবে পাইকারির চাইতে মহল্লার কোনো কোনো দোকানে প্রায় ১০ টাকা বেশি দরে চাল বিক্রি হয় বলে ভাষ্য কারওয়ান বাজারের চাল ব্যবসায়ী ওয়ালিউল্লাহর।

    তিনি বলেন, “খুচরা বিক্রেতারা অল্প কয়েকটা বস্তা কিনে নিয়ে বিক্রি করে। তারা পরিবহন খরচ, দোকান ভাড়া সব মিলিয়ে একটু বেশি দামে বিক্রি করতে চায়।”

    খুচরা দোকানে ‘আসল মিনিকেট’ বিক্রি হয় না মন্তব্য করে ওয়ালিউল্লাহ বলেন, জিরাশাইল চাল অনেকেই মিনিকেট বলে বিক্রি করে। জিরাশাইলের খুচরা দাম ৬৮ থেকে ৭০ টাকা।

    “আর আসল মিনিকেট চাল আমরা পাইকারিতে বিক্রি করি ৭২ টাকায়, যেটা খুচরায় বিক্রি হলে ৭৬ থেকে ৭৮ টাকার উপরে হওয়ার কথা।”

    একই বাজারের সিটি রাইস এজেন্সির বিক্রেতা সোহেল রানা বললেন, কারওয়ান বাজারে পাইকারি দরের চেয়ে দুই টাকার মতো বেশিতে বিক্রি হয় খুচরাতে। তবে বাজারের বাইরে মহল্লায় দর অনেক বেশি হয়ে যায়।

    বন্যার ধাক্কা চালে

    বন্যার পর মোকামে ধানের দাম বেড়ে যাওয়ায় চালের দরও বেড়েছে বলে ভাষ্য মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটের পাইকার জালাল উদ্দিনের।

    তার কথায় “বাজারে বন্যার ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। আগে-পরে মিলিয়ে চালের দাম কেজিতে ৫ থেকে ৮ টাকা বাড়ছে।”

    মাস্টার এন্টারপ্রাইজের কর্ণধার জালাল জানালেন, কুমিল্লার কসবা উপজেলার বিদ্যানগরে তার ১০ বিঘা আউশ ধানের ক্ষেত বন্যার পানিতে তলিয়েছে। ধান গাছের কোনো চিহ্নই অবশিষ্ট নেই।

    এই ১০ বিঘা জমি থেকে ৩০০ মণ ধান মিলত জানিয়ে তিনি বলেন, “আমার মতো হাজার হাজার মানুষের ক্ষেত ব্যাপকহারে নষ্ট হইছে। এখন বাজার স্থিতিশীল রাখতে আমদানির প্রয়োজন, না হয় যত কিছুই করা হোক দাম কমানো সম্ভব না।

    “উত্তরবঙ্গের পরে ধান উৎপাদনে কুমিল্লা, ফেনী চট্টগ্রামসহ কয়েকটি অঞ্চল বিখ্যাত। কিন্তু এসব এলাকার ধান ক্ষেত এখন শেষ।”

    তবে বন্যার কারণে চালের দাম বাড়াকে ব্যবসায়ীদের ‘অজুহাত’ হিসেবে দেখছেন ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান।

    তিনি বলেন, “বুধবারে একটি সভা হয়েছে, সেখানে বাণিজ্য উপদেষ্টার সামনে কৃষি ও খাদ্য সচিব জানিয়েছেন যে, চালের কোনো সংকট নেই। আর চালের দাম নিম্নমুখী। তাদের কথা অনুযায়ী তো এখন বাজারে দাম বাড়ার কথা না।”

    এক প্রশ্নের জবাবে সফিকুজ্জামান বলেন, “চাল কোনোভাবেই আমাদের (ভোক্তা অধিদপ্তরের) কিছু না। এটা কৃষি মন্ত্রণালয় উৎপাদন করে, আর খাদ্য মন্ত্রণালয় ডিল করে।

    “এই যে বড় বড় চাতাল- তারা এসব নিয়ন্ত্রণ করে। তারা যদি দাম নির্ধারণ করে দেয়, তাহলে সেটা নিয়ে আমি কাজ করতে পারি।”

    সব দায়িত্ব ভোক্তা অধিদপ্তরকে দিলে হবে না মন্তব্য করে তিনি বলেন, “আমরা কতগুলো দিক দেখব? সব তো আমাদের দেখার সুযোগ নেই। শুক্রবারও আমরা কাজ করছি, আর কয়টা দপ্তর করছে?”

    কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের বুধবারের তথ্য অনুযায়ী, একমাসের ব্যবধানে খুচরায় আমন উফশীর মোটা (ব্রি-১১) জাতের চালের দর ৬ টাকা বেড়ে ৫২ টাকা হয়েছে।

    যদিও কৃষি বিপণন অধিদপ্তর নির্ধারিত এ চালের সর্বোচ্চ যৌক্তিক দর ৪৭ টাকা।

    আর বোরো উফশীর মাঝারি (ব্রি ধান-২৮, ব্রি ধান ২৯) জাতের চালের দর ৬ টাকা বেড়ে হয়েছে ৫৮ টাকা হয়েছে। এই জাতের চালের যৌক্তিক মূল্য ৫৪ টাকা।

    ‘ফারাক্কার গেট খোলার পর ধান বিক্রি বন্ধ’

    দেশের বিভিন্ন স্থানে ব্যাপক বন্যার মধ্যেই ভারতের ফারাক্কা ব্যারেজের গেট খুলে দেওয়ার খবরে উত্তরবঙ্গ ও কুষ্টিয়ায় ধান বেচা-বিক্রি কমে গেছে। কৃষক থেকে শুরু করে মজুদদাররা ধানের দাম বাড়ানোর পাশাপাশি বাজারে ধান আনা কমিয়েছেন।

    তাদের কেউ কেউ ভাবছেন, ফারাক্কার গেট খোলায় উত্তরে বন্যা হলে দেশে চালের তীব্র সংকট তৈরি হতে পারে। তখন উচ্চমূল্যে ধান বিক্রি করবেন।

    কুমিল্লা, ফেনীর বন্যায় উত্তরে ধানের দাম বেড়েছে মণ প্রতি থেকে ৪০ থেকে ৫০ টাকার মতো। এরপর ফারাক্কার গেট খুলে দেওয়ার খবরে আরেক ধাপে দাম বেড়েছে ৫০ থেকে ১০০ টাকা পর্যন্ত।

    কুষ্টিয়া রাইস মিল মালিক সমিতির সাবেক সভাপতি আব্দুস সামাদ বলেন, “কুমিল্লার বন্যা আর ফারাক্কার বাঁধ খোলায় দুই ধাপে ধানের দাম বাড়ছে। আর কৃষক-মজুদদাররা প্রায় ধান বিক্রি বন্ধই করে দিছে।

    “সবাই ভাবছে, আমন ধান যদি না হয় তাহলে কী খাবে? সেই বৈশাখ মাস পর্যন্ত অপেক্ষা করা লাগবে। মানুষ নিজেরা খাবে আর বেশি দামে বিক্রি করবে।”

    বাংলাদেশ অটো রাইস মিল মালিক সমিতির প্রচার সম্পাদক জয়নাল আবেদিন বলেন, “বন্যার সময় থেকে সব ধরনের ধানে মণ প্রতি ৭০ টাকার মতো বেড়েছে। এর বেশি বাড়েনি। চালের দাম বড়জোর ২-৩ টাকা বাড়ার কথা।

    “কিন্তু ঢাকার কোনো ব্যবসায়ী যদি চালের দাম ৫ থেকে ৭ টাকা বাড়ায় এটা তার একান্ত দায়। আর আমি মনে করি, এক্ষেত্রে বাজার মনিটরিং দরকার।”

    ফারাক্কার গেট খোলার খবর ধানের বাজারে প্রভাব ফেলেছে বলে মনে করেন জয়নালও।

    তার ভাষ্যে, “ফারাক্কা বাঁধের কারণে জনমনে একটা আতঙ্ক তৈরি হয়েছিল। কিন্তু পরে বিভিন্ন জেলার কৃষি কর্মকর্তারা বন্যা না হওয়া ও ব্যাপক ক্ষতি না হওয়ার বিষয়টা স্পষ্ট করলে জনমনে আতঙ্ক কমেছে।”

    ‘চালের দাম অতো বাড়ার কারণ নেই’

    কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মাসুদ করিম বলেন, “মানুষ এখন ভাত কম খায়। আগে জনপ্রতি দৈনিক ৪৫৩ গ্রাম চাল ধরা হলেও এখন পরিমাণটা কমে এসেছে। আর গবাদি পশুকে ভাত খাওয়ানো শুরু হয়েছে। হাস-মুরগি থেকে মাছকেও ভাত খাওয়ানো হয়।

    “এর পরও বাংলাদেশে গত কয়েক বছর ধরে চালে উদ্বৃত্ত আছে। বিদেশ থেকেও আমাদের কয়েক বছর ধরে চাল আমদানি নেই। কারণ চালে সংকট নেই। আন্তর্জাতিক বাজারে চালের দাম তিনগুণ। কিন্তু সেটা আমাদের দেশে প্রভাব পড়েনি।”

    তিনি বলেন, “চালের দাম বাড়ার কোনো কারণ নাই। বর্তমানে শিক্ষার্থী-জনতা সজাগ, কেউ সাহস করবে না সিন্ডিকেট করার। তবে দাম বাড়লে সেটা পরিবহন এবং বন্যা পরিস্থিতির কারণে হয়ত কিছুটা বেড়েছে।”

    সরকারের গুদামে বর্তমানে ১৬ লাখ টন চাল রয়েছে বলে জানান তিনি।

    দেশে চালের কোনো ঘাটতি নেই বলে জানিয়েছেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক তাজুল ইসলাম পাটোয়ারীও।

    তিনি বলেন, “বন্যা ও পরিবহন সংকটের কারণে দাম বেড়েছিল। এবার সব ঠিক হয়ে যাবে।”

    কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের বৃহস্পতিবারের তথ্য অনুযায়ী, অতি বৃষ্টি ও বন্যায় ২৭টি জেলার ক্ষেত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে আউশ ধানের ক্ষতিগ্রস্ত জমির পরিমাণ ৭১ হাজার ২০৪ হেক্টর, রোপা আমন ধানের ক্ষতিগ্রস্ত জমির পরিমাণ ২ লাখ ২৪ হাজার ৩১৩ হেক্টর এবং বোনা আমন ধানের ক্ষেত্রে এই পরিমাণ হচ্ছে ৪ হাজার ৫৩১ হেক্টর।

    এছাড়া রোপা আমনের ১৯ হাজার ৭২১ হেক্টর বীজতলা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

    বন্যায় আউশ চাষ ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে জানিয়ে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক তাজুল বলেন, “কুমিল্লা, ফেনীসহ বিভিন্ন জেলায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। যেসব জেলায় বন্যা হয়েছে, আমাদের কাছে পাওয়া তথ্য মতে, পুরোটাই (ক্ষেত) নষ্ট হয়ে গেছে।

    পাকিস্তানের সঙ্গে ৭১-এর প্রশ্নটির সমাধান করতে চাই: উপদেষ্টা নাহিদ

    “তবে আমরা এটাকে ওভারকাম করার জন্য কাজ করছি। কৃষকদের আমরা প্রণোদনা দিচ্ছি। কোথাও বীজ দিচ্ছি, কোথাও চারা দিচ্ছি। আমরা চাচ্ছি, কোনোভাবেই যেন বাজারে সংকট তৈরি না হয়।” সূত্র : বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ৬০ bangladesh, breaking news অর্থনীতি-ব্যবসা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কোনো চাল টাকার নাই নিচে
    Related Posts
    Rupali Bank PLC.

    ৫ দিন বন্ধ থাকবে রূপালী ব্যাংকের সব ব্যাংকিং কার্যক্রম

    July 1, 2025
    সিইসি

    প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতে নির্বাচনের তারিখ নিয়ে আলোচনা হয়নি: সিইসি

    July 1, 2025
    নির্বাচনী বাজেট

    নির্বাচনী বাজেটে কোনো কার্পণ্য নয়: অর্থ উপদেষ্টা

    July 1, 2025
    সর্বশেষ খবর
    iPhone 17 Pro Max

    Exploring the iPhone 17 Pro and iPhone 17 Pro Max: Unveiling Key Features and Design Innovations

    নামাজের সময়সূচি ২০২৫

    নামাজের সময়সূচি : ২ জুলাই, ২০২৫

    আজকের টাকার রেট

    আজকের টাকার রেট: ২ জুলাই, ২০২৫

    ২২ক্যারেট সোনার দাম

    ২২ ক্যারেট সোনার দাম: বাংলাদেশে আজ স্বর্ণের মূল্য কত?

    movie review kannappa

    Kannappa Box Office Collection Day 5: Vishnu Manchu’s Film Struggles to Gain Momentum, Reaches ₹27 Crore

    redmi note 15 pro

    Redmi Note 15 Pro Set to Redefine Midrange Smartphones with Flagship Specs and Leica Cameras

    X67 5G smartphone

    X67 5G Smartphone: Rugged Power Meets Blazing Speed in a Future-Ready Device

    স্মার্টফোনে গোপনীয়তা রক্ষা করার উপায়

    স্মার্টফোনে গোপনীয়তা রক্ষা করার উপায় সহজ

    Credit card

    বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

    bKash

    ‘সব সমাধান বিকাশ-এ’: সাড়া ফেলেছে আলী হাসানের নতুন র‍্যাপ

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.