স্পোর্টস ডেস্ক : দলে একটি পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামে ইংল্যান্ড। অন্যদিকে স্পেনকে হারানো দলের ওপরই ভরসা রাখেন ইতালি কোচ রবার্তো মানচিনি। ম্যাচ শুরু হওয়ার পর কিছু বুঝে উঠার আগেই লিড পেয়ে যায় ইংল্যান্ড।
কাইরেন ট্রিপিয়ারের অ্যাসিস্টে ইউরোর ফাইনালের ইতিহাসে দ্রুততম গোলের রেকর্ড গড়েন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে খেলা লুক শো।
ইতালি প্রথম সুযোগ পায় ৮ মিনিটের মাথায়। কিন্তু ডিবক্সের বাইরে থেকে নেওয়া শট চলে যায় বারের বাইরে। এরপরও ইনসিনিয়ে-কিয়েসারা চেষ্টা করেছেন কিন্তু সমতায় ফেরাতে পারেননি দলকে। ৩৫ মিনিটে আবারো লুক শ আক্রমণে। এবার অল্পের জন্য গোল মিস করে মেসন মাউন্ট।
বিরতি থেকে ফিরে আক্রমণের গতি বাড়ায় ইংল্যান্ড। অন্যদিকে, কৌশল বদলে রক্ষণ খোলসে ঢুকে যায় ইংল্যান্ড। কিন্তু ইতালির হাই প্রেস ফুটবলের সামনে দিশেহারা হয়ে পরে ট্রিপিয়ার, ফিলিপসরা। একের পর এক আক্রমণে তটস্থ হয়ে যায় পিকফোর্ড।
এই সুযোগেই নিজেদের ডেডলক ভাঙে ইতালি। ৬৭ মিনিটে স্কোর করেন লিওনার্দো বোনুচ্চি। কর্ণার থেকে পাওয়া বল ঠান্ডা মাথায় প্লেস করেন আজ্জুরিদের রক্ষণ সেনানী। আনন্দে ফেটে পরে নীল শিবির।
নিজেদের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ইউরোর ফাইনালে ইংল্যান্ড। এই ম্যাচ ঘিরে লন্ডনসহ পুরো দেশেই সমর্থকদের উত্তেজনা তুঙ্গে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।