বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। এতে বলা হয়, সোমবার (২৯ মে) আন্তর্জাতিক বেঞ্চমার্ক অপরিশোধিত ব্রেন্টের দাম কমেছে হয়েছে ৬৮ সেন্ট বা শূন্য দশমিক ৮ শতাংশ। প্রতি ব্যারেলের মূল্য স্থির হয়েছে ৭৬ ডলার ২৭ সেন্টে।
অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের বেঞ্চমার্ক অপরিশোধিত ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটের (ডব্লিউটিআই) দর হ্রাস পেয়েছে ৫৬ সেন্ট বা শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ। ব্যারেলপ্রতি দাম নিষ্পত্তি হয়েছে ৭২ ডলার ১১ সেন্টে।
গত কিছু দিন ধরেই তেলের দাম বাড়ছিল। অবশেষে তা নিম্নগামী হলো। ধারণা করা হচ্ছে, জ্বালানি পণ্যটির মূল্য আরও কমবে।
ইতোমধ্যে ইউএস ঋণের পরিসীমা বৃদ্ধিতে সম্মত হয়েছেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার কেভিন ম্যাককার্থি। এতে দেশটির ঋণখেলাপি হয়ে পড়ার শঙ্কা দূর হয়েছে। ফলে দর হারিয়েছে তেল।
এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রে মূল্যস্ফীতিও চড়া রয়েছে। ফলে আগামীতে সুদের হার বাড়িয়ে যেতে পারে ফেড। আসছে জুনে সেই সম্ভাবনা আছে ব্যাপক। চলতি বছরের বাকি সময় পর্যন্ত তা অব্যাহত থাকতে পারে।
আইজির সিডনিভিত্তিক বিশ্লেষক টনি স্কামোরে বলেন, মার্কিন সুদের হার বাড়লে তেলের চাহিদা বেড়ে যায়।ফলে এ নিম্নগামিতা তৈরি হয়েছে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।