Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home অলবার্স প্যারাডক্স: রাতের আকাশ কালো হওয়ার পেছনে যুক্তি কী?
    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

    অলবার্স প্যারাডক্স: রাতের আকাশ কালো হওয়ার পেছনে যুক্তি কী?

    Yousuf ParvezOctober 4, 20243 Mins Read
    Advertisement

    রাতের আকাশ কালো বা গাঢ় অন্ধকার থাকবে, সেটিই আমরা স্বাভাবিক বলে ধরে নিয়েছি। মানুষ তার জন্মের পর থেকে চোখের সামনে দেখে আসা জলজ্যান্ত এমন প্রমাণকে অবিশ্বাস করে কীভাবে। কিন্তু সতেরো শতকে সেটা নিয়েই অবাক হয়েছিলেন বেশ কয়েকজন বিজ্ঞানী। তাঁদের একজন জার্মান জ্যোতির্বিদ জোহানেস কেপলার। সে যুগের নামকরা বিজ্ঞানী। গ্রহের গতিসংক্রান্ত সূত্র আবিষ্কার করে বেশ নাম করেছিলেন তিনি।

    রাতের আকাশ

    ১৬১০ সালের দিকে জোহানেস কেপলার যুক্তি দেখালেন, মহাবিশ্ব যদি অগণিত নক্ষত্র নিয়ে সব দিকে অসীম পর্যন্ত বিস্তৃত হয়ে থাকে, তাহলে পৃথিবী থেকে মহাকাশের যেদিকেই তাকানো যাক না কেন, আমাদের দৃষ্টিসীমা কোনো না কোনো নক্ষত্রে গিয়ে ঠেকবে। উজ্জ্বল নক্ষত্রগুলোর মাঝখানে ম্লান হলেও কোনো না কোনো নক্ষত্র থাকবে। আবার ম্লান নক্ষত্রগুলোর মাঝখানেও থাকবে কোনো না কোনো ম্লানতর নক্ষত্র।

    কাজেই মহাকাশের নক্ষত্রগুলোর মাঝখানে কোনো শূন্যস্থান থাকবে না। অনেকটা বনের ভেতর চারদিকে গাছ দেখার মতো। বনের ভেতর যেদিকেই তাকানো যাক না কেন, আমাদের দৃষ্টিসীমা কোনো না কোনো গাছে গিয়ে ঠেকে। তাই ঘন বন ভেদ করে আমরা বাইরে কিছু দেখতে পাই না। তেমনি পৃথিবী থেকে আমাদের দৃষ্টিসীমাও যদি এভাবে কোনো না কোনো নক্ষত্রে গিয়ে ঠেকে, তাহলে গোটা রাতের আকাশ সাধারণ মানের কোনো নক্ষত্রের মতো উজ্জ্বল হওয়ার কথা। মোদ্দাকথা, রাতের আকাশ উজ্জ্বল হওয়া উচিত, কালো অন্ধকারাচ্ছন্ন নয়। কিন্তু পর্যবেক্ষণে ঘটে ঠিক উল্টোটা, অর্থাৎ রাতের আকাশ অন্ধকার দেখা যায়। বড়ই রহস্যময় ব্যাপার! কিন্তু এ রকম হওয়ার কারণ কী?

       

    কেপলারের এই প্রশ্নে জন্ম হলো একটি প্যারাডক্সের। কিছুদিন পর নিউটনের বন্ধুস্থানীয় অ্যাডমন্ড হ্যালিও একই প্রশ্ন তুললেন। হ্যালির ধূমকেতুর জন্য যিনি বিখ্যাত। তবে এই প্যারাডক্স বিজ্ঞানীদের কাছে জনপ্রিয় হলো জার্মান বিজ্ঞানী হেনরিখ অলবার্সের কারণে। উনিশ শতকের শুরুতে, মানে ১৮২৩ সালের দিকে তিনি ব্যাপকভাবে প্রচার করেন সেটি। তাই সবার কাছে এটি অলবার্সের প্যারাডক্স নামে পরিচিত হয়ে উঠল।

    এরপর দীর্ঘকাল প্যারাডক্সটা নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি হয়েছে, ভ্রু কুঁচকে বারবার রাতের আকাশের দিকে তাকিয়েছেন জ্যোতির্বিদেরা, কিন্তু কেউ কোনো সমাধান দিতে পারেননি। অমীমাংসিত রহস্য হিসেবেই বিজ্ঞানের বইয়ে ঠাঁই করে নিল কয়েক দশক।

    মজার ব্যাপার হলো, প্যারাডক্সটা প্রথম যিনি সমাধান করেন, তিনি কোনো বিজ্ঞানী নন। কবি ও কথাসাহিত্যিক। তাঁকে মার্কিন রহস্যকাহিনির জনকও বলেন কেউ কেউ। তিনি অ্যাডগার অ্যালান পো। নিজের লেখা রহস্যকাহিনির মতোই রহস্যময় এক চরিত্র।

    ১৮৪৮ সালে ‘ইউরেকা’ নামে কিছু গদ্য লেখেন পো। সেখানেই ছিল অলবার্স প্যারাডক্সের সমাধান। মহাবিশ্ব নির্দিষ্ট সময় জন্ম নিয়েছে এবং তা প্রসারণশীল বলে ইঙ্গিত করেছেন পো। কিন্তু কথাসাহিত্যে পো যতই নাম কামান, বিজ্ঞানী হিসেবে তাঁর কোনো কদর ছিল না। আবার এর পেছনে কোনো প্রমাণও ছিল না তাঁর কাছে। বিজ্ঞানজগতে উটকো ধরে নিয়ে তাঁর কথাগুলোকে কেউ পাত্তা দিলেন না। পাত্তা দেবেনই–বা কীভাবে, যুগ যুগ ধরে মানুষ বিশ্বাস করে আসছে, মহাবিশ্ব স্থির, চিরন্তন; সেখানে পো বলছেন একেবারে উল্টো কথা।

    দীর্ঘ প্রায় ৮০ বছর পর অ্যালান পোর কথাটাকেই সত্য বলে প্রমাণ করলেন মার্কিন জ্যোতির্বিদ এডুইন হাবল। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার মাউন্ট উইলসনে সে যুগের সবচেয়ে শক্তিশালী টেলিস্কোপ দিয়ে আকাশ পর্যবেক্ষণ করেছিলেন হাবল। ১০০ ইঞ্চির প্রতিফলক টেলিস্কোপ ছিল সেটা। রাতের পর রাত জেগে দূরবর্তী গ্যালাক্সিগুলোর অসংখ্য ছবি তোলেন হাবল। সেগুলো বিশ্লেষণ করে মহাবিশ্ব সম্পর্কে নতুন, যুগান্তকারী আবিষ্কার করে বসেন।

    হাবলের পর্যবেক্ষণে সিংহভাগ গ্যালাক্সির আলোতে লোহিত বিচ্যুতি পাওয়া গেল। তার সরল অর্থ, গ্যালাক্সিগুলো আমাদের কাছ থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। এভাবে একগুচ্ছ তথ্য–উপাত্ত দিয়ে হাবল প্রমাণ করলেন, মহাবিশ্ব স্থির বা শাশ্বত নয়, বরং তা ক্রমে প্রসারিত হচ্ছে।

    এ রকম প্রমাণ হাজির করার পর কারো আর বিষয়টি অস্বীকার বা অবিশ্বাস করার উপায় রইল না। খোদ আইনস্টাইনকেও তাই আফসোস করতে হলো প্রায় এক দশক পর। কারণ, একদিন নিজের সমীকরণ থেকে পাওয়া গতিশীল মহাবিশ্বের কথা অবিশ্বাস করেছিলেন তিনি।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    অলবার্স আকাশ কালো কী? পেছনে প্যারাডক্স প্রযুক্তি বিজ্ঞান যুক্তি রাতের রাতের আকাশ হওয়ার,
    Related Posts
    স্মার্টফোন

    স্মার্টফোন দিয়েই তৈরী করুন প্রফেশনাল ভিডিও

    October 1, 2025
    ই-পাসপোর্ট

    ই-পাসপোর্টের আবেদনে ভুল সংশোধন করার উপায়

    October 1, 2025
    Refrigerator

    ১টি ভুলের কারণেই আপনার ফ্রিজের বিদ্যুৎ বিল বেশি আসতে পারে

    October 1, 2025
    সর্বশেষ খবর
    গলায় মাছের কাঁটা

    গলায় মাছের কাঁটা বিঁধলে এই নিয়মে দূর হবে মুহূর্তের মধ্যে

    Philippines earthquake video

    Philippines earthquake video: Cebu quake kills at least 69

    ইলিশ রক্ষা

    ‘পুলিশ-নৌবাহিনী ছাড়াও ইলিশ রক্ষায় ড্রোন দিয়ে কাজ করবে বিমান বাহিনী’

    ওয়েব সিরিজ

    নেট দুনিয়ায় ঝড় তুললো এই ওয়েব সিরিজ, ভুলেও কারও সামনে দেখবেন না

    Maryland Horse Month

    Maryland Horse Month Gallops Back for Fifth Year, Boosting State Economy

    Cathy engelbert comments

    Cathy Engelbert comments ignite backlash; A’ja Wilson ‘disgusted’

    IOC Young Reporters Programme

    IOC Young Reporters Programme Opens Doors for Next Generation of Sports Journalists

    Ozzy Osbourne documentary

    Sharon Osbourne Documentary Reveals Ozzy’s Final Years and Return Home

    Asif

    বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

    চাঁদাবাজি

    ‘আমরা এমন এক বাংলাদেশ উপহার দিতে চাই যেখানে দুর্নীতি ও চাঁদাবাজি থাকবে না’

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.