Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home অল্প পুঁজির ব্যবসাকে বিশাল কোম্পানী বানাবেন যেভাবে
    ক্যারিয়ার ভাবনা ব্যবসা আডিয়া

    অল্প পুঁজির ব্যবসাকে বিশাল কোম্পানী বানাবেন যেভাবে

    Saiful IslamMarch 7, 20238 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : বিখ্যাত অনলাইন আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান পে-পাল এর ৫ প্রতিষ্ঠাতার একজন, পিটার থেইল । বাস্তবের আয়নম্যান খ্যাত ইলন মাস্ক এবং আরও তিনজনের সাথে মিলে ১৯৯৮ সালে পে-পাল প্রতিষ্ঠা করেন পিটার থেইল। নিজের হাতে প্রায় শূণ্য অবস্থা থেকে PayPal কে একটি মাল্টি বিলিয়ন ডলার কোম্পানীতে পরিনত করেন তাঁরা।

    যারা তাঁর ও তাঁর বন্ধুদের মত সফল হতে চান, তাদের জন্য সৌভাগ্যের ব্যাপার যে পিটার তাঁর সাফল্যের ফর্মূলা বিশ্বের সব উদ্যোক্তার হাতের নাগালে পৌঁছে দিয়েছেন। ফর্মূলার নাম “জিরো টু ওয়ান” তবে তাঁর এই ফর্মূলা আমাদের কাছে আসার একটি মজার গল্প আছে।

    কয়েক বছর আগে পিটার আমেরিকার স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যবসা বিষয়ক একটি লেকচার দিয়েছিলেন। লেকচারে তিনি একটি নতুন ব্যবসা শুরু করে তাকে বিলিয়ন ডলার কোম্পানীতে পরিনত করার কয়েকটি নীতির কথা বলেছিলেন। এই নীতি বা principles গুলো ব্লেক মাস্টার্স নামের এক ছাত্র সেখানে বসেই খাতায় বিস্তারিত ভাবে নোট করে নেন।

    সেই নোট ফলো করে লোকজন এতটাই সাফল্য পেল যে তার সুনাম চারিদিকে ছড়িয়ে পড়তে লাগল। এই খবর জানার পর পিটার ব্লেক মাস্টার্সের সাথে মিলে সেই নোটটিকে আরও সমৃদ্ধ করে ‘জিরো টু ওয়ান‘ নামে একটি বই বের করেন। তাঁর উদ্দেশ্য ছিল, তাঁর জ্ঞান থেকে যেন সারা পৃথিবীর মানুষ উপকার পায়। যেহেতু আপনি এই লেখাটি পড়ছেন, সেহেতু আপনিও সেই মানুষদের একজন হতে চলেছেন। – তাহলে চলুন শুরু করা যাক।

    নীতি ০১: ‘০’ থেকে ‘১’ এ যান
    মানুষ যখন চলাচলের জন্য ঘোড়া ব্যবহার করত, তখন যদি আপনি মানুষকে প্রচলিত ঘোড়ার চেয়ে আরও ভালো জাতের তেজী ঘোড়া এনে দিতেন, বা ঘোড়ার গাড়ির ব্যবসা করতেন, তাহলে সেটি হত ১ থেকে N (N হচ্ছে একটি ধরে নেয়া মান, যা ১ এর আওতাতেই থাকে। সোজা কথায়, ইউনিক কিছু নয়)

    কিন্তু আপনি যদি সেই সময়ে মানুষকে একদম নতুন কোনও বাহন এনে দিতেন (ধরুন আপনি গাড়ি আবিষ্কার করলেন) – তাহলে সেই উন্নতিকে বলা হবে ০ থেকে ১ এ যাওয়া – অর্থা‌ৎ জিরো টু ওয়ান। আপনি যদি অনন্য সাফল্য পেতে চান, তাহলে অবশ্যই ০ থেকে ১ এ যেতে হবে, যাকে বলা হয় “Vertical Progress” – আপনাকে এমন কিছু করতে হবে যা আগে কেউ করেনি।

    কিন্তু এর বদলে যদি আগে‌ থেকেই আছে, এমন কিছুতে নতুন পরিবর্তন এনে ব্যবসা চালিয়ে যান, তাহলে সেই সাফল্য কখনওই অনন্য হবে না। এই ধরনের ব্যবসা করে আপনি হয়তো কিছু সাফল্য পাবেন, কিন্তু সেটা কখনওই গুগল, এ্যাপল বা মাইক্রোসফট এর মত কিছু হবে না। আর এই প্রক্রিয়া, যাকে বলা হয় “Horizontal Progress” – এতে আপনার সফল হওয়ার সম্ভাবনাও কমে যায়।

    বিজনেস ওয়ার্ল্ড এর বড় বড় মনে রাখার মত ঘটনাগুলো একবারই ঘটে। পৃথিবীর বুকে পরবর্তী যে বিল গেটস আসবে, সে অপারেটিং সিস্টেম বানাবে না; পরবর্তী জুকারবার্গ সোস্যাল মিডিয়া বানাবে না; পরের ল্যারি পেজ গুগলের মত কোনও সার্চ ইঞ্জিন বানাবে না, পরের স্টিভ জবস পৃথিবীর প্রথম বাটন বিহীন স্মার্টফোন বানাবেন না। তিনি হয়তো এমন স্মার্টফোন ডিজাইন করবেন, যেটা হাতে ধরে রাখারও প্রয়োজন হয় না।

    অর্থা‌ৎ এখানে বোঝাতে চাচ্ছি , যারা পরবর্তী প্রজন্মের বিজনেস ওয়ার্ল্ডকে নেতৃত্ব দেবে, তারা নতুন কিছু নিয়ে হাজির হবে। যদি কেউ গুগলের চেয়েও ভালো কোনও সার্চ ইঞ্জিন নিয়ে আসে, সে ল্যারি পেজ এর আজকের সাফল্য আর খ্যাতির ধারে কাছে ভিড়তে পারবে না।

    আপনি নিশ্চই ডিজিটাল ক্রিপ্টো কারেন্সি ‘বিটকয়েন’ এর নাম শুনেছেন। একটি বিটকয়েনের বর্তমান বাজার মূল্য ৬ হাজার ডলারের বেশি। কিন্তু অনেক নতুন কয়েন অনেক বেশি উন্নত প্রযুক্তি আর সুবিধা নিয়েও বিটকয়েনের দামের ধারে কাছে যেতে পারছে না। এর একমাত্র কারণ, বিটকয়েন বাজারে প্রথম এসেছে।

    জিরো টু ওয়ান বইয়ের পরামর্শ
    যদি কেউ সফলদের কপি করে, বা তাদের আইডিয়াকে আরও একটু উন্নত করে সাফল্য পেতে চায়, তাহলে হয়তো কিছুটা সফল হবে, কিন্তু তা কখনওই এইসব লিজেন্ডদের পর্যায়ের হবে না। এরা সবাই ইতোমধ্যেই ০ থেকে ১ এ গিয়েছেন। অর্থা‌ৎ তাঁরা ইতোমধ্যেই ‘১’ বানিয়ে রেখেছেন, এখন ১ থেকে যদি কেউ শুরু করে তাহলে তারা ‘N’ এর বেশি কিছু করতে পারবে না। তাই নতুন কিছু করার চেষ্টা করুন – এতে সাফল্যের সম্ভাবনা অনেক বেশি। কিন্তু একটি ব্যাপার মনে রাখবেন, আপনি যা-ই করুন না কেন, তা যেন মানুষের কাজে লাগে।

    নীতি ০২: প্রতিযোগীতা এড়িয়ে চলুন
    জিরো টু ওয়ান বইয়ে পিটার বলেন, ব্যবসার ক্ষেত্রে প্রতিযোগীতা আসলে বিষের মত কাজ করে। তাঁর মতে capitalism এবং competition একে অপরের বিপরীত। প্রথমটি আপনাকে ব্যবসায় লাভ করতে সাহায্য করবে, দ্বিতীয়টি আপনার ব্যবসার ক্ষতি করবে। বাজারে আপনার পন্য বা সেবার ক্ষেত্রে যত বেশি প্রতিযোগীতা থাকবে, আপনার আয় ততই কম হবে। ছোট বড় সব ব্যবসারই এই অবস্থা।

    উদাহরন হিসেবে ধরা যাক দু’টি ভিন্ন ধরনের ব্যবসার কথা: এয়ারলাইন এবং সার্চ ইঞ্জিন। আমরা সবাই জানি এয়ারলাইনগুলো প্রতি বছর প্রচুর অর্থ আয় করে । কিন্তু ২০১২ সালের এক গবেষণায় দেখা যায়, এয়ারলাইন গুলো মোট ১৬০ বিলিয়ন ডলারের লাভ করলেও যাত্রী প্রতি তাদের আয় ছিল ০.৩৭ মার্কিন ডলার।

    অন্যদিকে গুগল সেই বছর ৫০ বিলিয়ন লাভ করেছিল। খোলা চোখে গুগলের লাভের অংক এয়ারলাইনের তিন ভাগের একভাগ। তবে মনে রাখতে হবে, গুগল একক কোম্পানী হিসেবে এই টাকা আয় করেছে। সব এয়ারলাইন মিলে যাত্রীপ্রতি যে আয় করেছে, তার বিপরীতে গুগলের গ্রাহকপ্রতি লাভ ছিল ১০০ গুণ বেশি!

    এর কারণ, এয়ারলাইনগুলো একে অন্যের সাথে প্রতিযোগীতা করতে গিয়ে নিজেদের টিকিটের মূল্য প্রায়ই কমিয়ে দিতে বাধ্য হচ্ছিল। অন্যদিকে গুগল ছিল একাই একশ।

    এখনও আমেরিকার সবগুলো এয়ারলাইনের মিলিত লাভের চেয়ে গুগলের লাভ তিনগুণ বেশি।
    মাইক্রোসফট এর কথা যদি আসে, তাহলে বলতে হয় তারাই কিন্তু প্রথম চিত্র ভিত্তিক বা ভেজুয়্যাল অপারেটিং সিস্টেম বাজারে এনেছে। এই যে আমরা মাউস দিয়ে আইকন ও বাটনের ওপর ক্লিক করে কাজ করি, এটা উইন্ডোজের আগে কল্পনাও করা যেত না।

    যদি একটি প্রতিযোগীতাহীন বাজারে নিজের নতুন পন্য নিয়ে ব্যবসা শুরু করেন, তো প্রথম কিছুদিন আপনি এমনিতেই সেই বাজারে সেরা থাকবেন। প্রতিযোগীরা যতদিনে বাজারে নামবে, ততদিনে আপনি অনেক দূর এগিয়ে যাবেন, এবং মানুষের কাছে আপনার এমন একটি গ্রহণযোগ্যতা তৈরী হয়ে যাবে। আপনার পর্যায়ে যেতে প্রতিযোগীদের অনেক সময় ও অর্থ খরচ হবে।

    নীতি ০৩: একটি নির্দিষ্ট ক্রেতা শ্রেনীকে টার্গেট করে শুরু করুন
    আপনি হয়তো অনেকবারই এই কথাটি শুনেছেন “একবারে খেতে চাইলে কিছুই খাওয়া যায় না”। – কথাটা শুনতে শুনতে গুরুত্বহীন হয়ে গেলেও কথাটা কিন্তু ১০০% সত্যি।

    Amazon.com এমন একটি ওয়েবসাইট যেখানে পৃথিবীর প্রায় সব ধরনের পন্য কিনতে পাওয়া যায়। বর্তমানে অন্য অনেকগুলো কোম্পানী এই সেবা দিচ্ছে, এবং জ্যাক মার Alibaba.com এর মত কিছু কিছু কোম্পানী অনেক ভালোও করছে। কিন্তু ২ নং নীতি অনুসারে আমাজন সবার প্রথমে এই ব্যবসা শুরু করায় এখনও তাকে কেউ ছাড়িয়ে যেতে পারেনি। এই আমাজনের উদ্যোক্তা জেফ বেজোস কিন্তু বর্তমানে পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি।

    বর্তমানে আমাজনে প্রায় সবকিছুই পাওয়া যায়। তবে প্রথমে আমাজন একদম ছোট একটি consumer group বা ক্রেতা শ্রেণীকে টার্গেট করে ব্যবসায় নেমেছিল। সেই মার্কেট ছিল বইয়ের মার্কেট, এবং টার্গেট বায়ার ছিল বই পড়া মানুষ।

    আমাজন আসার আগে বই শুধু বইয়ের দোকানেই পাওয়া যেত। যার কারণে পাঠকদের বই খুঁজে পেতে বেশ ঝামেলা হত। সব বইতো আর সব দোকানে পাওয়া যায় না। আর এতে বইয়ের প্রকাশকরাও খুব বেশি লাভ করতে পারতেন না। আমাজন বাজারে এসে প্রকাশক আর পাঠকদের মাঝে একটি সেতু তৈরী করে সময় আর অর্থ বাঁচিয়ে দিল। এটা ছিল আমাজনের ০ থেকে ১ এ উন্নীত হওয়া। একটি সম্পূর্ণ নতুন ধারণা নিয়ে তারা কাজ শুরু করেছিল।

    তবে শুধু বইয়ের বাইরে অন্য সব পন্য অনলাইনে বিক্রির আইডিয়া প্রথম থেকেই কিন্তু আমাজনের ফাউন্ডার জেফ বেজোসের মাথায় ছিল। তবে তিনি তাঁর ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য অপেক্ষা করেছিলেন। এমনকি প্রথমে আমাজনের সার্ভিস শুধুমাত্র একটি শহরেই সীমাবদ্ধ ছিল। জেফ বুঝে শুনে একটু একটু করে আমাজনকে আজকের পর্যায়ে নিয়ে এসেছেন।

    বই এর সাফল্যের পর আমাজন ধীরে ধীরে সিডি-ডিভিডির মত ছোট ছোট পন্য অনলাইনে বিক্রি শুরু করে। আর এখন তো চাইলে আপনি সেখান থেকে গাড়িও কিনতে পারবেন!

    এবার আসুন জিরো টু ওয়ান বইয়ের লেখক পিটার থেইল এর কথায়। আজকের অনলাইন পেমেন্ট সিস্টেম এর জয়জয়কারের পেছনে পিটার আর তাঁর পার্টনারদেরই অবদান। তাঁরাই প্রথম পে পাল আবিষ্কার করে অন লাইন পেমেন্টকে এতটা সহজ করে দিয়েছেন।

    তবে প্রথমেই তাঁরা সারা বিশ্বের মানুষকে তাঁদের সার্ভিসে আনতে চেষ্টা করেননি। তাঁদের প্রথম টার্গেট মার্কেট ছিল ebey.com এর ব্যবহারকারীরা। ebey একটি অনলাইন নিলাম এর সাইট। এখানে নিলামের মাধ্যমে পুরাতন অথবা নতুন পন্য কেনাবেচা হয়। পে পাল আসার আগে ebey ব্যবহারকারীরা চেকের মাধ্যমে লেনদেন করতেন।

    পে-পাল এসে তাদের ব্যাংকে দৌড়ানোর ঝামেলা থেকে দুই-চার দিন অপেক্ষার পর টাকা হাতে আসার বদলে, মিনিট-সেকেন্ডের মধ্যেই একজনের থেকে আরেকজনের কাছে টাকা পৌঁছে যেতে লাগল। আর এভাবেই পে-পাল ই-বে ব্যবহারকারীদের পুরো মার্কেট দখল করেছিল।

    ইবে’র সফলতার পরই পে-পাল সাধারন ব্যবহারকারীদের দিকে নজর দিয়েছিল। তাদের প্রতিষ্ঠানের কর্মী সংখ্যা, এবং সার্ভিস দেয়ার ক্ষমতা সেই পর্যায়ে যাওয়ার পরই তারা আরও বড় মার্কেটে নেমেছিল। কিন্তু প্রথমেই যদি তারা এতবড় মার্কেটে নামত, তাহলে হয়তো আজকের এতবড় সাফল্য পেত না।

    এখান থেকে নতুন উদ্যোক্তাদের শেখার বিষয় এটাই। নতুন হিসেবে যে ব্যবসাই করুন না কেন, নিজের অবস্থা বুঝে একটু একটু করে ব্যবসা বড় করুন। আপনার স্বপ্ন বা পরিকল্পনা যত বড়ই হোক না কেন, আগে নিজের দিকে তাকান। বোঝার চেষ্টা করুন আপনি এখন কতটুকু কাভার করতে পারবেন। যতটুকু এখন সম্ভব, ততটুকুই ভালো ভাবে করতে থাকুন। ধীরে ধীরে পুঁজি আর সামর্থ্য বাড়তে থাকলে ব্যবসার ব্যাপ্তিও বাড়ান।

    সারাংশ
    ছোট একটি মার্কেট বা কনজ্যুমার গ্রুপের এমন একটি ছোট সমস্যা খুঁজে বের করুন যার সমাধানে আপাতত কেউ এগিয়ে আসছে না। তার মানে ০১. এখানে আপনার একদম নতুন কিছু করার সম্ভাবনা রয়েছে; ০২. এখানে কোনও প্রতিযোগীতা নেই; ০৩. মার্কেটটি ছোট, তাই আপনি অল্প অল্প করে আপনার ব্যবসা গড়ে তুলতে পারবেন। সমস্যাটির একটি সুন্দর সমাধান নিয়ে আসুন, দেখবেন ধীরে ধীরে আপনি আরও বড় ক্ষেত্রে হাত দিতে পারছেন।

    একটি বড় পুকুরে কোনও ছোট মাছ গিয়ে পড়লে, বড় হয়ে ওঠার আগেই অন্য বড় মাছগুলো তাকে খেয়ে ফেলে । কাজেই একটি ছোট পুকুরে গিয়ে ধীরে ধীরে বড় মাছ হয়ে পরে বড় পুকুরে ঝাঁপ দেয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ।

    পরিশিষ্ট
    শুধু মাত্র পে-পাল নয়, এমন অনেক বড় বড় কোম্পানী জিরো টু ওয়ান ফর্মূলা ব্যবহার করে আজকের বিজনেস ওয়ার্ল্ডকে শাসন করছে। আমাজনের কথা তো বলাই হল। পিটার শুধু তাঁর বইয়ে প্রায় সব সফল উদ্যোক্তার ব্যবহার করা ফর্মূলাটিকে সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন। আর বইটির নাম? – “Zero to One.” আশা করব আপনি বইটিও পড়ে দেখবেন। লেখক: তামজিদ হাসান তথ্যসূত্র: লড়াকু।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘ক্যারিয়ার অল্প আডিয়া কোম্পানী পুঁজির বানাবেন বিশাল ব্যবসা ব্যবসাকে ভাবনা যেভাবে
    Related Posts
    মাসিক বাজেট প্ল্যান

    প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা সেভ করতে চাইলে এই বাজেট টিপসগুলো মেনে চলুন

    June 23, 2025
    ব্যাংক

    ডাচ বাংলা ব্যাংকে সেভিংস করলে মাসে কত টাকা লাভ হয়? ১ লক্ষ টাকার মুনাফা জেনে নিন

    June 19, 2025
    মহার্ঘ ভাতা কি

    মহার্ঘ ভাতা কি? বিস্তারিত ব্যাখ্যা ও বর্তমান প্রেক্ষাপট

    May 17, 2025
    সর্বশেষ খবর
    গ্রহ গঠনের সময়কাল

    সৌরজগতে গ্রহ গঠনের সময়কাল নিয়ে দীর্ঘদিনের ধারণা বদলে দিচ্ছে এক উল্কাপিণ্ড

    ছোটা ভাইজান

    দুবাই বিমানবন্দরে চুরির অভিযোগে আটক বিগ বসের ‘ছোটা ভাইজান’

    দরিদ্র ব্যক্তি

    ঘাড়ে ৭.২ বিলিয়ন ডলারের দেনা নিয়ে কাটছে জীবন, চিনে নিন বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র ব্যক্তিকে

    জিপিএ-৫

    এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে জিপিএ-৫ কত?

    gaibandha

    ২০ শিক্ষার্থীর জন্য ২৮ শিক্ষক, তবুও পাস করেনি কেউই

    Khulna

    পুলিশ পরিচয়ে খাদ্য পরিদর্শক অপহরণ, সাড়ে ৫ ঘণ্টার মধ্যে উদ্ধার

    Printing

    মুদ্রণ শিল্প সমিতিতে প্রশাসক বসালো সরকার

    Liton Das

    শ্রীলংকাকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

    Jason Moments: Crafting Unforgettable Digital Experiences with Viral Flair

    Jason Moments: Crafting Unforgettable Digital Experiences with Viral Flair

    Lina: The Captivating Virtuoso Redefining Global Entertainment

    Lina: The Captivating Virtuoso Redefining Global Entertainment

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.