Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home আওয়ামী লীগের আমলে প্রতিটি নির্বাচন স্বচ্ছ ও শান্তিপূর্ণ হয়েছে
    জাতীয় স্লাইডার

    আওয়ামী লীগের আমলে প্রতিটি নির্বাচন স্বচ্ছ ও শান্তিপূর্ণ হয়েছে

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কSeptember 14, 20238 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেত্রী শেখ হাসিনা আজ জনগণের ভোটাধিকার নিয়ে যাতে কেউ ছিনিমিনি খেলতে না পারে সে বিষয়ে দেশবাসীকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন।

    একাদশ জাতীয় সংসদের ২৪তম অধিবেশনে সমাপনী ভাষণ দেওয়ার সময় তিনি সংসদকে বলেন, ‘জনগণের ভোটাধিকার নিয়ে যাতে কেউ ছিনিমিনি খেলতে না পারে সে বিষয়ে সতর্ক থাকুন।’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, কোন চক্রান্তের কাছে বাংলাদেশের জনগণ মাথানত করেনি আর করবেও না। গণতান্ত্রিক ধারাটা যেন ব্যাহত করতে না পারে। আজকের বাংলাদেশ, বদলে যাওয়া বাংলাদেশ। এদেশের মানুষকে কেউ দাবায়ে রাখতে পারবে না। দেশ যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে, এই অগ্রযাত্রা যেন অব্যাহত থাকে।

    ডেপুটি স্পিকার এডভোকেট শামসুল হক টুকুর সভাপতিত্বে বৃহস্পতিবার রাতে জাতীয় সংসদের সমাপনি বক্তব্য রাখতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন,  ‘বাংলাদেশ যে বদলে গেছে, দেশের মানুষ ভালোভাবে বসবাস করছে, উন্নয়নের সুফল জনগণ ভোগ করছে-এটা কেউ অস্বীকার করতে পারবে না। টানা তিন মেয়াদে সরকারের ধারাবাহিকতা ছিল বলেই আমরা দেশের এতো উন্নয়ন করতে সক্ষম হয়েছি। বাংলাদেশের এই অগ্রযাত্রা যাতে অব্যাহত থাকে সেজন্য দেশের মানুষের কাছে আহ্বান জানাই। সামনে নির্বাচন। জনগণ ভোট দিলে এখানে (সরকারি দলে) থাকবো, না দিলে ওইদিকে (বিরোধী দলে) যাব, কোন অসুবিধা নেই। তবে যতদিন আছি জনগণের কল্যাণ করে যাব। জনগণের ওপর আমরা সব ছেড়ে দিচ্ছি।’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, অক্টোবর মাসে আরেকটা অধিবেশন বসবে। সেটাই হবে এই সংসদের শেষ অধিবেশন। এর পরে নির্বাচন হবে।

    বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে অনুষ্ঠিত সব নির্বাচনই অবাধ ও সুষ্ঠু হযেছে দাবি করে সংসদ নেতা শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগের আমলে এ পর্যন্ত যতগুলো নির্বাচন হয়েছে- উপ-নির্বাচন, স্থানীয় সরকার নির্বাচন। প্রতিটি নির্বাচন স্বচ্ছ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়েছে। এর থেকে শান্তিপূর্ণ কবে হয়েছে বাংলদেশে নির্বাচন? কিংবা পৃথিবীর কোন দেশে হয়ে থাকে?

    এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, অনেক দেশে নির্বাচন তো এখনো তাদের বিরোধী দল মানেইনি। এরকম তো ঘটনা আছে। তারপরও আমাদের নির্বাচন নিয়ে অনেক ছবক শুনতে হচ্ছে। আজকে যখন সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন আমরা করছি তখনই নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন করা। এর অর্থটা কী? আজ দেশ যখন অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে যাচ্ছে তখন নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন কেন?

    গণতান্ত্রিক আন্দোলনে আওয়ামী লীগের ভূমিকার কথা তুলে ধরে দলটির প্রধান বলেন, জনগণের ভোট ও ভাতের অধিকারের জন্য আন্দোলন করেছি আমরা। রাজপথে ছিলাম আওয়ামী লীগ। রক্ত দিয়েছি অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য। সেই শহীদের তালিকা দেখলে আওয়ামী লীগের নাম পাওয়া যাবে। সংগ্রামের মধ্যদিয়ে মানুষের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিয়েছি এটাই সব থেকে বড় কথা।

    নির্বাচন নিয়ে দেশ-বিদেশে নানা সমালোচনার জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, আজকে দেখি নির্বাচন নিয়ে, নির্বাচনে স্বচ্ছতা নিয়ে সবাই স্বোচ্চার। যে সমস্ত দেশ আমাদের দেশের নির্বাচন নিয়ে কথা বলছে আর অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের কথা বলছে তাদের কাছে আমার প্রশ্ন? ’৭৫ এর পর থেকে বার বার যে নির্বাচনগুলো হয়েছিল সেই সময় তাদের এই চেতনাটা কোথায় ছিলো? জানিনা, তাদের এই বিবেক কী তখন নাড়া দেয়নি?

    সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ডের খন্ডচিত্র তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আত্মসামাজিক উন্নয়নে যে কাজ করে যাচ্ছি তার সুফল তো দেশের তৃণমুলের জনগণ পাচ্ছে। আমরা যে ওয়াদা দিই সেটা আমি রাখি। আমরা রাখতে পারি।

    তিনি বলেন, সারা বিশ্বের অর্থনৈতিক মন্দার মধ্যে যখন দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। এই অগ্রযাত্রাটা যেন অব্যাহত থাকে। বিশ্বব্যাপী বাঙালী যে মর্যাদা পেয়েছে সেই মর্যাদা অব্যাহত রেখেই আমরা এগিয়ে যাবো। আবার দেখা হবে।

    বঙ্গবন্ধু হত্যা পরবর্তী দেশের পরিস্থিতি তুলে ধরে তিনি বলেন, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে যে অগ্রগতি সূচনা হয়েছিল সেটাও স্থবির হয়ে গিয়েছিল। জনগণের কোন অধিকার বলে কিছু ছিল না। তাদের ভোটের অধিকার ছিল না। বেঁচে থাকাই ছিলো কষ্টকর। আমরা দেখেছি ১ কোটি ২৩ লাখ ভূযা ভোটার রেখে নির্বাচনী প্রহসন। নির্বাচনের পর ৪৮ ঘন্টা ভোটের ফল বন্ধ রেখে মনমত করে ফলাফল প্রকাশ করতে দেখেছি। তখন তাদের এই বিবেক কোথায় ছিলো? আজ তাদের মুখেই নির্বাচনের কথা শুনতে হয়।

    ২০০১ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসতে না পারার কারণ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেন, ২০০১ সালে সরকারে আসতে পারিনি। কারণটা কিছুই না। নিজের দেশের গ্যাস বিক্রি করবো না -এই সিদ্ধান্তটাই ছিল আমার ভাগ্য নিয়ে খেলা। আমি সেটা পরোয়া করিনি। কারণ, আমার কাছে বাংলাদেশের মানুষের স্বার্থটাই বড়।

    তিনি বলেন, বাংলাদেশের সম্পদ বাংলাদেশের জনগণের কাছে থাকবে। জনগণের আর্থসামাজিক উন্নয়নে কাজে লাগবে। এটা ছিল আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ। যাহোক খেসারত দিতে হয়েছে। ক্ষমতায় আসতে পারিনি। কিন্তু এরপর দেশে সন্ত্রাস, দুর্নীতি, নির্যাতন অত্যাচার ছিলো প্রতিনিয়ত ব্যাপার। এরপর ভোট চুরি। ওই ১ কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটার দিয়ে আবার ভোট চুরির পাঁয়তারা। এই দুঃশাসনের ফলে জরুরি অবস্থা। এলো সামরিক শাসনের ছত্রছায়ায় তত্ত্বাবধায়ক সরকার। একটা দমবন্ধকর পরিস্থিতি ছিলো। তারা আমাদের ওপর অত্যাচার করলেও আমাদের প্রস্তাবিত স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স এবং ছবিসহ ভোটার তালিকাটা করেছিল। ভোটের ব্যাপারে এই নিয়মটা মেনে নিয়েছিল। আমরা ২০০৮ সালে নির্বাচনে ব্যাপকভাবে বিজয়ী হয়ে সরকারে আছি।

    ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০১৪ সালের নির্বাচনে জনগণ আমাদের ভোট দেয়। তখনও নির্বাচন ঠেকাতে এই বিএনপি-জামায়াত মিলে অগ্নিসন্ত্রাস শুরু করে। জ্বালাও-পোড়াও করে ভোট কেন্দ্র পুড়িয়ে দেয়। অগ্নিসন্ত্রাসের যেন একটি মহাউৎসব শুরু করে দিয়েছিল। শত শত মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করেছে তারা। জনগণ তা মেনে নেয়নি। তা অতিক্রম করে নির্বাচন হয় আমরা আবার সরকার গঠন করি। এরপর ২০১৮ সালে নির্বাচন হয়। তারা নির্বাচনে আসে। মনে হয়ছিল তারা নির্বাচনে এসেছে ওই নমিনেশন বাণিজ্য করার জন্য। বিএনপি বাণিজ্য করে ৩০০ সিটে ৭’শ নমিনেশন দেয় এবং তাদের মধ্যে গোলমাল। এক সময় তারা নির্বাচন থেকে নিজেদেরকে প্রত্যাহার করে।

    প্রধানমন্ত্রী সর্বজনীন পেনশন স্কিমে সংসদ সদস্যদের অংশগ্রহনের আহ্বান জানান।

    সাধারণ মানুষকে যুক্ত করতে উৎসাহিত করতে সরকার ও বিরোধী দলের সংসদ সদস্যদেরও পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী।

    মূল্যস্ফীতিতে মানুষের কষ্ট হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, করোনা পরবর্তী রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, নিষেধাজ্ঞা-পাল্টা নিষেধাজ্ঞার কারণে সারাবিশ্বেই দ্রবমূল্য বেড়ে গেছে। আমাদের ওপরই সেই আঘাতটা এসেছে। মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। কিছু মানুষের অবশ্যই কষ্ট হচ্ছে। তবে জিনিসের কিন্তু অভাব নেই। উৎপাদনে কিন্তু ঘাটতি নেই। আন্তর্জাতিক অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের কিছুটা হিসাব করে চলতে হচ্ছে। আমরা কারো কাছে হাত পেতে চলবো না। বিশ্বব্যাপী খাদ্যাভাব, সেই সঙ্গে উচ্চমূল্য। আমরা যদি নিজেদের খাদ্য নিজেরা উৎপাদন বাড়াতে পারি, তাহলে নিজের চাহিদা মিটিয়ে অন্যদেশে রপ্তানি করতে পারবো।

    ডেঙ্গু মশা নিয়ন্ত্রনে সবাইকে সচেতন হওয়ার পরামর্শ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মশা মারতে কামান দাগলে হবে না। ঘরবাড়ি পরিষ্কার রাখতে হবে। নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে হবে। সবাইকে মশারি টাঙিয়ে ঘুমাতে হবে। কোথাও পানি জমে আছে আছে কী না তা দেখতে হবে। শুধু সরকার করে দেবে? সিটি করপোরেশন করে দেবে? গালি দিতে হবে। গালি দিলে তো হবে না। তাদের কাজ তো তারা করে যাচ্ছে। নিজেদের কাজ নিজেদের করতে হবে। কে কী করে দিল না না দিলো ওই কথা বলে লাভ নেই। নিজেদের সুরক্ষার ব্যবস্থা নিজেকে করতে হবে। সেই আহ্বান জানাচ্ছি।

    তিনি বলেন, পরপর তিনবার আসতে পেরেছি বলেই এই উন্নয়নটা সম্ভব হয়েছে। আগামীতে আমাদের নির্বাচন হবে। আজকে আমরা যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছি। আমরা বড় বাজেট দিয়েছি। উন্নয়ন প্রকল্পগুলো কার্যকর করে যাচ্ছি। সেখানে কৃচ্ছ্রতা সাধন করে যাচ্ছি। বাংলাদেশটা যে বদলে গেলো। মানুষ যে ভালোভাবে বসবাস করছে এটা তো বাস্তবতা। এটা তো অস্বীকার করার উপায় নেই। বাংলাদেশের এই অগ্রযাত্রা যাতে অব্যাহত থাকে সেটাই চাই। দেশবাসীর কাছে সেটুকুই আমার আহ্বান।

    বিএনপির সময়ে ৩ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুত উৎপাদন ছিল উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এখন আমরা ২৫ হাজার ২২৭ মেগাওয়াটে বিদ্যুত উৎপাদন করতে পারি।

    মুদ্রাস্ফীতি কিছু মানুষ কষ্টে আছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জিনিসের কিন্তু অভাব নেই। উৎপাদনে ঘাটতি নেই। উৎপাদনের জন্য যা যা দরকার সেটা করছি। বাজারে গেলে কোন জিনিসের অভাব নেই, মনে হয় কৃত্রিম উপায়ে মূল্য বাড়ানো হয়, ইচ্ছে করে বাড়ানো হয়। অনেক সময় গোডাউনে রেখে দিয়ে কেউ কেউ এরকম খেলা খেলে। আবার সরকার পদক্ষেপ নিলে কমে আসে। বাণিজ্যমন্ত্রীকে বাজার মনিটরিং করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, গোয়েন্দা সংস্থাকে বলেছি বিশেষভাবে দেখার জন্য, কেন জিনিসপত্রের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়বে? তিনি বলেন, অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধি যেন না হয়ে সেই ব্যবস্থা নিয়েছি।

    মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মূল্যস্ফীতি কমাতে ব্যাংকের সুদের হার বাড়িয়ে দিয়েছি। ধীরে ধীরে সেটা বাড়ানো হচ্ছে। টাকা ছাপানো হচ্ছে না। অনেকেই বলছে টাকা ছাপিয়ে টাকা ছড়ানো হচ্ছে। টাকা ছাপানো একদম বন্ধ করে দিয়েছি। টাকা ছাপানো হবে না। এছাড়া আরও কিছু পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেন তিনি।

    ডলার সংকট দূর করার জন্য সরকারের গৃহীত কার্যক্রম তুলে ধরেন সংসদ নেতা বলেন, ডলার বিনিময় হার যাতে নমনীয় থাকে সেই পদক্ষেপ নিয়েছি। এখন ইচ্ছেমত এলসি খোলা যায় না। এখন যাচাই করে এলসি খোলা হয়। আগে যেমন ইচ্ছেমত কোনটা অতিমূল্য, কোনটা অবমূল্যায়ন করা হত। সেটার আর সুযোগ নেই। এতে হয়তো কিছু ব্যবসায়ী বিপদে পড়ে যান। সেটা সঠিক বিপদ না, টাকা পাচারের সুযোগ কমে যায়। সেই জন্য কিছু চিৎকার কিছুদিন শুনেছি।

    তিনি বলেন, বাস্তব কথা হল অতিমূল্য দেখিয়ে কম মূল্যের জিনিস নিয়ে এসে, বাকি টাকা রেখে এসে একটা খেলা খেলা, সেটা কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে একটা বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ব্লুমবার্গের দামের সঙ্গে সমন্বয় করে এলসি খোলা হচ্ছে। এতে আমদানিতে যে অতিরিক্ত ব্যয় হতো সেটা অনেকটাই কমে এসেছে। তার হিসাব কিন্তু আছে। এতে ডলার সাশ্রয় হচ্ছে। খোলা বাজারে ডলার কেনাবেচার বিষয়ে সরকার নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।

    তিনি বলেন, নিত্যপণ্য আমদানির জন্য রিজার্ভ থেকে টাকা দিচ্ছি। দেশের মানুষের কষ্ট যেন না হয়। রিজার্ভ মানে হল তিন মাসের আমদানির খরচ যাতে থাকে। তার চেয়ে খুব বেশি প্রয়োজন আছে তাও না। জাতির পিতা যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশ গড়ার কাজ শুরু করেছিলেন শূন্য রিজার্ভ দিয়ে। তখনতো একটাও রিজার্ভ ছিল না। সাড়ে তিনবছরে দেশ গড়ে তুলেছিলেন। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার সময় রিজার্ভ ১ বিলিয়ন ডলারও ছিল না। কয়েক মিলিয়ন ছিল। কাজেই এটা নিয়ে কাউকে দুশ্চিন্তা বা মাথা খারাপ করার প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। ডলারের ওপর চাপ কমাতে ভারতের সঙ্গে লেনদেনে নিজস্ব অর্থে কেনাবেচার চুক্তি করা হয়েছে। এতে ডলারের উপর চাপ কমে যাবে।

    সমাপনি অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়াও বিরোধী দলের নেতা বেগম রওশন এরশাদ বক্তব্য রাখেন।

    প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের পর সভাপতির আসনে থাকা ডেপুটি স্পিকার সংসদ অধিবেশন সমাপ্তি সংক্রান্ত রাষ্ট্রপতির আদেশ পাঠ করেন। মাত্র ৯ কার্যদিবস চলা এই অধিবেশনে গুরুত্বপূর্ণ ১৮টি বিল পাস হয়েছে। অক্টোবরে একাদশ জাতীয় সংসদের শেষ অধিবেশন বসবে।-বাসস

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘আওয়ামী ‘ও ‘জাতীয় আমলে নির্বাচন প্রতিটি লীগের শান্তিপূর্ণ স্বচ্ছ স্লাইডার হয়েছে:
    Related Posts
    Police Head Quarter

    জুলাই সনদ নিয়ে ভুয়া চিঠি, পুলিশ সদর দপ্তরের হুঁশিয়ারি

    August 3, 2025
    জাতীয় পরিচয়পত্র

    জাতীয় পরিচয়পত্রের অসুন্দর ছবিটি আজই বদলে ফেলুন!

    August 2, 2025
    এনসিপি

    নিবন্ধনের শর্ত পূরণে এনসিপিসহ ১৪৪ দলকে দেওয়া সময় শেষ হচ্ছে রবিবার

    August 2, 2025
    সর্বশেষ খবর
    OnePlus 13

    7000 টাকা ফ্ল্যাট ডিসকাউন্টে পাওয়া যাচ্ছে OnePlus 13 স্মার্টফোন

    পরিষ্কার

    বাসার যেসব জিনিস যা মাসে অন্তত একবার হলেও পরিষ্কার করা উচিত

    তিস্তা সেতু

    আগামী ২৫ আগস্ট উদ্বোধন হচ্ছে তিস্তা সেতু

    Apple CarPlay apps

    Unlock Your Drive: 5 Underrated Apple CarPlay Apps Transforming Commutes in 2025

    Markiplier Addresses AI Use Criticism in New Response

    Markiplier Sets Record Straight on AI Controversy in Livestream Response

    Landman Season 2 Release Date Confirmed With New Cast Details

    Landman Season 2 Release Date Confirmed: Star-Studded Cast & Texas Oil Drama Return

    lucid lease return problems

    Lucid Lease Return Nightmares: Drivers Slammed with Thousands in “Excessive Wear” Charges

    M3GAN (August 24)

    August 2025 Streaming Guide: Blockbuster Movies Hitting Netflix, Hulu & Disney+

    Honda Civic Europe 2025

    Honda Civic Europe 2025 Refresh: Sharper Styling and Premium Touches for Hybrid Hatchback

    Apple AI

    Tim Cook: Apple’s AI Race Lead Holds Despite Setbacks

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.