Close Menu
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Bangla news
Home আধুনিক টেক ও বিদ্যুৎ বিপ্লবের স্থপতি নিকোলা টেসলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

আধুনিক টেক ও বিদ্যুৎ বিপ্লবের স্থপতি নিকোলা টেসলা

Yousuf ParvezSeptember 28, 20244 Mins Read
Advertisement

আজকের দিনে ‘টেসলা’ নামটা শুনলে অনেকের মাথায় হয়তো বৈদ্যুতিক গাড়ির কথা আসে। ইলন মাস্কের কল্যাণে এই নাম এখন অনেকেরই পরিচিত। তবে গাড়িটির নাম রাখা হয়েছে বিখ্যাত এক বিজ্ঞানীর সম্মানে। তিনি নিকোলা টেসলা। মানুষটিকে অনেকে বিদ্যুৎ বিপ্লবের স্থপতিও বলেন।

নিকোলা টেসলা

অল্টারনেটিং কারেন্ট (Alternating Current, AC); অর্থাৎ আমরা বাসা-বাড়িতে যে বিদ্যুৎ ব্যবহার করি, তার পেছনে রয়েছে এই বিজ্ঞানীর অবদান। প্রথম এসি মোটর, এসি কারেন্ট উৎপাদন ও সরবরাহের পদ্ধতি তিনিই উদ্ভাবন করেন। পাশাপাশি ইন্ডাকশন বা আবেশিত মোটর, ট্রান্সফরমার, টেসলা কয়েল, রিমোট কন্ট্রোল বা দূরবর্তী নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিসহ দৈনন্দিন জীবনের আরও নানা ক্ষেত্রে রয়েছে তাঁর অবদান।

জটিলকে সহজ চোখে দেখার চেষ্টা ছিল টেসলার অন্যতম বৈশিষ্ট্য। তিনি ছিলেন অসাধারণ স্মৃতিশক্তির অধিকারী এবং দারুণ পরিশ্রমী। এমনকি টেসলার বাবা নিজে টেসলার অধ্যাপককে এক চিঠিতে লিখেছিলেন, ‘অতিরিক্ত পরিশ্রম করার ফলে টেসলা মারা যেতে পারে। সেরকম অতিরিক্ত পরিশ্রম করলে তাঁকে যেন বিদ্যালয় থেকে বের করে দেওয়া হয়।’

   

এত প্রতিভা ও পরিশ্রমের পরও টেসলার প্রতি ভাগ্যদেবতা যেন সর্বদাই রুষ্ট ছিলেন। জুয়ায় আসক্ত হয়ে ৩য় বর্ষে ভর্তি, বৃত্তিসহ সব সুবিধা হারান তিনি। এভাবে ইতি হয় তাঁর প্রাতিষ্ঠানিক পড়ালেখার। এ সময়, পড়াশোনা ছেড়ে দেওয়ার পর মাঝখানে বেশ কিছুদিন তাঁর সঙ্গে পরিবারের কোনো যোগাযোগ ছিল না। এমন গুজবও ছড়িয়ে পড়ে যে তিনি মারা গেছেন!

১৮৮২ সালে তিনি ফ্রান্সের প্যারিসে কন্টিনেন্টাল এডিসন কোম্পানিতে চাকরি শুরু করেন। সেখানেই হাতে-কলমে কাজ করার সুযোগ পান বিদ্যুৎ ও বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি নিয়ে। কর্তৃপক্ষ প্রকৌশল ও ব্যবহারিক কাজে টেসলার জ্ঞান দেখে অবাক হয়। তারা তাঁকে নিজেদের কোম্পানির ডায়নামো ও মোটরের ডিজাইন উন্নত করার সুযোগ দেয়। জার্মানি ও ফ্রান্সে এ কোম্পানির বিভিন্ন প্ল্যান্ট বা কারখানার নানা কৌশলগত সমস্যা সমাধানে তাঁকে পাঠানো হতো এ সময়। তিনি সেসব কাজ করতেন যথাযথভাবে। কিন্তু এ কাজ করে তাঁর ঠিক চলত না। পকেট ফাঁকা। তাতে কি টেসলা দমে যাবেন? মানুষটা যে টেসলা!

ফলে মাত্র ৪ সেন্ট আর একটা সুপারিশপত্র হাতে নিয়ে তিনি ১৮৮৪ সালের জুনে নিউইয়র্ক পাড়ি জমান। উদ্দেশ্য বিজ্ঞানী টমাস আলভা এডিসনের সঙ্গে কোম্পানির হেড অফিসে কাজ করা। এডিসনের প্রাক্তন নিয়োগকর্তা চার্লস ব্যাচেলরের সুপারিশে কাজ করার সুযোগ টেসলা পান ঠিকই, কিন্তু অল্প সময়ের ব্যবধানে ক্রমেই তাঁদের সম্পর্কের অবনতি ঘটে। এ সময় তিনি এডিসনের কোম্পানি ছেড়ে দেন। এডিসনের ডিসি বা ডিরেক্ট কারেন্ট ও টেসলার এসি কারেন্টের মধ্যে রীতিমতো যুদ্ধ বেঁধে যায় এ সময়। এই যুদ্ধে যে টেসলাই জয়ী হয়েছেন, তা আমাদের আজকের বাসা-বাড়ির দিকে তাকালেই বোঝা যায়।

কিছুদিন পর, ১৮৮৬ সালের শেষ দিকে মি. ব্রাউন নামে এক ব্যাংকার ও মি. পেক নামে এক অ্যাটর্নির সঙ্গে মিলে টেসলা ইলেকট্রিক কোম্পানি নামে একটি প্রতিষ্ঠান খোলেন। এটি পরের বছরের এপ্রিলে কাজ শুরু করে। এর উদ্দেশ্য ছিল মোটর, জেনারেটর ও অন্যান্য বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম রক্ষণাবেক্ষণ ও গবেষণা করা। এসব কাজ করতে করতেই কিছুদিন পর তিনি বিদ্যুৎ-চালিত ইনডাকশন বা আবেশিত মোটর উদ্ভাবন করেন। সেটা যুক্তরাষ্ট্রের গণ্ডি ছাড়িয়ে ইউরোপের নানা দেশেও দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।

অদম্য টেসলার এই পর্যায়ক্রমিক তড়িৎ মোটর ও ইন্ডাকশন মোটর উদ্ভাবনের ঘটনা ইলেকট্রিক ওয়ার্ল্ড ম্যাগাজিনে প্রকাশিত হয় ১৮৮৮ সালে। ওয়াশিংটন হাউজের তড়িৎ-প্রকৌশলীদের চোখেও পড়ে এটি। কিন্তু এডিসন-টেসলা দ্বৈরথে এই প্রকল্প আশার মুখ দেখেনি।

১৮৯১ সালের ৩০ জুলাই টেসলা যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব লাভ করেন। সাউথ ফিফথ অ্যাভিনিউয়ে একটি গবেষণাগার তৈরি করেন তিনি। পরে আরেকটি গবেষণাগার তৈরি করেন ৪৬ই হিউস্টন রোড, নিউইয়র্কে। দুটো গবেষণাগারে তারহীন শক্তিশালী ট্রান্সমিশন ও তারের মাধ্যমে দুই জায়গাতেই বাতি বসান তিনি। সেই সময়ে এটা ছিল বিস্ময়কর কাজ। একই বছর তিনি টেসলা কয়েল উদ্ভাবন করেন। পাশাপাশি আমেরিকান ইনস্টিটিউট অব ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের (বর্তমানে আই ইইই-ইনস্টিটিউট অব রেডিও ইঞ্জিনিয়ারস) সহকারী প্রধান হন (১৮৯২-১৮৯৪)।

এ সময়, কথিত আছে—তাঁর কিছু কিছু জীবনীতে পাওয়া যায়—১৮৯৪ সালে টেসলা গবেষণাগারে নষ্ট ফিল্মের মধ্যে প্রতিপ্রভা রশ্মি দেখতে পান। পরে এটি এক্স-রে বা রঞ্জন রশ্মি নামে পরিচিত হয়। তিনি মেতে ওঠেন এই নতুন গবেষণায়। তবে কিছুদিনের মধ্যেই টেসলার এই কাজের সব গবেষণা, মডেল, তথ্য ও ছবিসহ ৫০ হাজার ডলার সমমূল্যের জিনিস ফিফথ অ্যাভিনিউয়ের গবেষণাগার থেকে হারিয়ে যায় বলে শোনা যায়।

ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন তথা তারহীন শক্তি সঞ্চালনায় ছিল টেসলার বিশেষ আগ্রহ। এ নিয়েও তিনি বেশ কিছু দিন কাজ করেন। টেসলা দাবি করেন, গুয়েলিয়েমো মার্কনির আগেই তিনি রেডিও উদ্ভাবন করেছিলেন। ততদিনে মার্কনি রেডিওর পেটেন্ট পেয়ে গেছেন। টেসলা এ ব্যাপারে মামলা করেন। বেশ কবছর চলে পেটেন্ট যুদ্ধ। ১৯৩৭ সালে মার্কনি মারা যান। টেসলার মৃত্যু হয় ১৯৪৩ সালে। এর প্রায় ৬ মাস পর, মার্কনি এই পেটেন্ট পাওয়ার প্রায় ৬৪ বছর পর, ইউএস সুপ্রিম কোর্ট এ ব্যাপারে রায় দেয়। নিকোলা টেসলার অবদান এ ক্ষেত্রে খারিজ করে দেওয়া হয়নি, বরং কোর্ট মার্কনির পাশাপাশি টেসলা ও জন স্টোনের গুরুত্বও তুলে ধরে রেডিওর উদ্ভাবক হিসেবে।

১৮৯৯ সালের ১৭ মে টেসলা কলোরাডোতে চলে আসেন। এ সময় তিনি কৃত্রিম বজ্রপাত, ফ্লাইং সসার (ডিস্ক আকৃতির আকাশযান) থেকে শুরু করে অদ্ভুত বিভিন্ন জিনিস নিয়ে গবেষণা করেন। এর কিছু কিছুর জন্য পেটেন্টের আবেদনও করেছিলেন তিনি! তবে এসবই খারিজ করে দেওয়া হয়—অনেকে বলেন রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা বা বিভিন্ন ষড়যন্ত্রের জন্য, যদিও এসব দাবির পক্ষে প্রমাণ মেলে না।

এত কিছুর পরও টেসলা তাঁর গবেষণা থামাননি। কিছুদিন পর টেসলার নজরে আসে কানাডার অন্টারিওতে অবস্থিত নায়াগ্রা ফলস বা জলপ্রপাত। জর্জ ওয়েস্টিংহাউজের সঙ্গে মিলে তিনি নায়াগ্রা ফলস ক্যাটারাক্ট কনস্ট্রাকশন কোম্পানির জন্য নায়াগ্রা জলপ্রপাতের এখানে বৈদ্যুতিক পাওয়ার কোম্পানি তৈরি করেন। এটি নিউইয়র্কের বাফেলো শহরে বিদ্যুৎ সরবরাহ করত। এ কাজের সম্মাননা ও স্বীকৃতি হিসেবে নায়াগ্রা জলপ্রপাতের পাশে একটি ভাস্কর্য রয়েছে নিকোলা টেসলার।

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
আধুনিক টেক টেসলা নিকোলা নিকোলা টেসলা প্রযুক্তি বিজ্ঞান বিদ্যুৎ বিপ্লবের স্থপতি
Related Posts
nord-ce4-lite-01

২০ হাজার টাকার নিচে সেরা ৫টি স্মার্টফোন, OnePlus থেকে Realme

November 18, 2025
Rain

বাংলাদেশে আজ মধ্যরাতে চোখ জুড়াবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি

November 17, 2025
Samsung Galaxy S26

স্লিম ডিজাইনে আসছে Galaxy S26—জেনে নিন সব ফিচার

November 17, 2025
Latest News
nord-ce4-lite-01

২০ হাজার টাকার নিচে সেরা ৫টি স্মার্টফোন, OnePlus থেকে Realme

Rain

বাংলাদেশে আজ মধ্যরাতে চোখ জুড়াবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি

Samsung Galaxy S26

স্লিম ডিজাইনে আসছে Galaxy S26—জেনে নিন সব ফিচার

হনর ৫০০

বছরের শেষে লঞ্চ হচ্ছে হনর ৫০০ সিরিজ; ফাঁস হলো স্পেসিফিকেশন

Phone-Storages

ফোনে স্টোরেজ খালি করার ১০টি সহজ উপায়

অনিবন্ধিত মোবাইল

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য বড় সুখবর

স্মার্টফোন

Android অথবা iPhone থেকে ডিলিট হওয়া ছবি সহজেই ফেরত আনুন

টেকনো

স্মার্টফোনে ভালো রাখার ৭টি উপায়

অবৈধ হ্যান্ডসেট

অবৈধ হ্যান্ডসেট ব্যবহারকারীদের জন্য বিটিআরসির সুখবর

নেটওয়ার্ক সমস্যা

স্মার্টফোনে নেটওয়ার্ক সমস্যা সমাধান করার উপায়

  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.