আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ভীম সেনাবাহিনীর প্রধান চন্দ্রশেখর আজাদের জামিন আবেদন শুনানির সময় বিতর্কিত নাগরিকত্ব আইনের প্রতিবাদে চলা আন্দোলনে দিল্লি পুলিশের ভূমিকা নিয়ে ভর্ৎসনা করেছে আদালত।
বিক্ষোভ দেখানো দেশের নাগরিকদের সাংবিধানিক অধিকার বলেও মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) আদালত মত দিয়েছে।
চন্দ্রশেখর আজাদ বিনা অনুমতিতে জামে মসজিদে বিক্ষোভে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ দিল্লি পুলিশের। কিন্তু এ দিন আদালত বলে, জামে মসজিদ কি পাকিস্তানে? আর হলেই বা কি, সেখানেও বিক্ষোভ দেখানো যায়।
সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের (সিএএ) বিরুদ্ধে জামে মসজিদে প্রতিবাদ মিছিল এবং সহিংসতায় মদদ দেয়ার অভিযোগে প্রায় এক মাস ধরে চন্দ্রশেখর আজাদকে আটক রাখা হয়েছে।
মঙ্গলবার দিল্লির তিস হাজারি আদালতে তার জামিনের শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। আজাদের বিরুদ্ধে বিনা অনুমতিতে বিক্ষোভ দেখানোর অভিযোগ তোলেন সরকারি আইনজীবী। জামে মসজিদে ধর্না নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় আজাদের একাধিক পোস্ট তুলে ধরেন তিনি। আজাদই সহিংসতায় মদদ দিয়েছিলেন বলে অভিযোগও তোলেন।
কিন্তু তার অভিযোগ আমলে নেননি বিচারক কামিনী লউ। তিনি বলেন, ধর্নায় বসার মধ্যে ভুল কী আছে? প্রতিবাদই বা ভুল হতে যাবে কেন? প্রতিবাদ করা, ধর্নায় বসা এ সব নাগরিকদের সাংবিধানিক অধিকারের মধ্যেই পড়ে। এনডিটিভি
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।