চট্টগ্রাম প্রতিনিধি: টানা দ্বিতীয়বার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদে উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে আমিনুল ইসলাম আমিন নির্বাচিত হওয়ায় চট্টগ্রাম জেলা শহরসহ বেশ কয়েকটি উপজেলায় আনন্দ মিছিল করেছেন তার রাজনৈতিক ভক্ত ও অনুসারীরা।
মিছিল শেষে সমাবেশে মিষ্টি বিতরণ করা হয়। এসময় তৃণমূল থেকে উঠে আসা এই নেতার প্রতি আবারও ভরসা রাখায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভূয়সী প্রশংসা করেন তারা।
বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) নগরীর আন্দরকিল্লা এলাকায় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সাথে মিছিলে যোগ দেয় অগণিত সমর্থক। এদিন একই ধরনের মিছিল বের করা হয় সাতকানিয়া ও লোহাগাড়া উপজেলাতেও।
আলাপকালে আ. লীগ কর্মী জামাল হোসেন জুমবাংলাকে বলেন, ‘হাজারো নেতা-কর্মীদের রক্ত ঘামে গড়া প্রাণের সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নব-গঠিত কমিটিতে প্রিয় নেতা, আমার অবিভাবক জননেতা আমিনুল ইসলাম আমিন ভাইকে পুনরায় উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক নির্বাচিত করায় দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
বর্তমান সময়ে প্রায় সব টিভি চ্যানেলে টক শোতে যার পরিচিতি একজন পরিচ্ছন্ন ও যুক্তিবাদী বিশ্লেষক হিসেবে। রাজনৈতিক সমাবেশেও তার বক্তব্য একটু ভিন্ন ধারার। বর্তমান সময়ে ধর্ম, রাজনীতি ও সমসাময়িক বিষয় নিয়ে বক্তব্য রাখার নেতা খুবই কম বলে মনে করেন সমর্থকরা।
জুমবাংলা’র সাথে আলাপকালে আমিনুল ইসলাম আমিন বলেন, ‘দীর্ঘদিনের ছাত্র রাজনীতি শেষে ২০০৯ সালে বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে দেশের সবচেয়ে গৌরবময় ঐতিহ্যের ধারক বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নির্বাচিত করে আমার কৈশোরের স্বপ্নকে বাস্তবে পরিণত করেছেন।
তিনি বলেন, ২০১২ সালে আবারো সদস্য, ২০১৬ সালে উপ-প্রচার সম্পাদক এবং আজ আবারো উপ-প্রচার সম্পাদক পদে নির্বাচিত করে আমার ওপর যে আস্থা রেখেছেন এখন আমার একমাত্র চ্যালেঞ্জ যেকোন মূল্যে সেই আস্থার প্রতিদান দেয়া, সেই আস্থার সম্মান রক্ষা করা।
সাতকানিয়া ও লোহাগাড়াবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে তিনি আরও বলেন, এই ক’দিন সারাদেশের বিশেষ করে সাতকানিয়া, লোহাগাড়াসহ চট্টগ্রামের সাধারণ মানুষ ও বঙ্গবন্ধু প্রেমীরা যেভাবে দোয়া, ভালবাসা ও প্রার্থনা নিয়ে আমার পাশে ছিলেন তা আমার জীবনের এক পরম পাওয়া, এক অফুরাণ প্রেরণা। যা রাজনীতির দুর্গম গিরিপথ চলতে আমার কাছে পাথেয় হয়ে থাকবে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।