Close Menu
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Bangla news
Home আলোচিত সেই ছাগল এখন কোথায়?
জাতীয়

আলোচিত সেই ছাগল এখন কোথায়?

Saiful IslamJune 27, 20248 Mins Read
Advertisement

আতিক হাসান শুভ : এবারের কোরবানির ঈদে ১৫ লাখ টাকা দাম হাঁকানো এক ছাগল নিয়ে জল গড়িয়েছে অনেক। মোহাম্মদপুরের আলোচিত খামার ‘সাদিক এগ্রো’র এই ছাগল কিনতে গিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হন মুশফিকুর রহমান ইফাত নামের এক তরুণ। বেরিয়ে আসে ওই তরুণের বাবা জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর্মকর্তা মতিউর রহমানের হাঁড়ির খবরও। ছেলের ছাগলকাণ্ডের পর তিনি হারান এনবিআরের পদ, সরে যেতে হয় সোনালী ব্যাংকের পরিচালক পদ থেকেও। ইতোমধ্যে তার সম্পদের অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

goat-02

ছাগলের রশির প্যাঁচের মতোই প্যাঁচে পড়েছে ‘সাদিক এগ্রো’ খামারও। এরইমধ্যে গণমাধ্যমের খবরে অভিযোগ উঠে এসেছে, সাদিক এগ্রোর মালিক মো. ইমরান মূলত এই খামারের আড়ালে একজন গরু চোরাচালানকারী। তিনি ও তার সিন্ডিকেট ভারত, থাইল্যান্ড, মিয়ানমার, যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশ থেকে চোরাইপথে নানা জাতের গরু নিয়ে আসেন দেশে। এরপর সেগুলো চড়া দামে বিক্রি করেন। মোহাম্মদপুরের বছিলায় খালের জমি দখল করে খামার নির্মাণ করায় সাদিক এগ্রোতে স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করার ঘোষণা দিয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)।

এত আলোচনার পর প্রশ্ন আসে, যে ছাগল নিয়ে এই ‘এলাহী কাণ্ড’, সেই ছাগলটির এখন কী অবস্থা?

আলোচিত সেই ছাগল, পাশে কথা বলছেন সাদিক এগ্রোর মালিক শাহ ইমরান হোসেন (ছবি: সংগৃহীত)

সাদিক এগ্রোতে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এখনও অবিক্রীত রয়ে গেছে ৬২ ইঞ্চি উচ্চতার ওই ছাগলটি। এত বিশাল আকৃতির ছাগল সাধারণত দেশে সচরাচর দেখা যায় না। ঈদের সময় এই ছাগলের ওজন ছিল প্রায় ১৭৫ কেজি। খামারের লোকজন বলেছেন, এখন ওজন কিছুটা কমেছে।

ছাগলটির দাম ১৫ লাখ টাকা চাওয়ার পেছনে খামারের পক্ষ থেকে ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছিল—‘উন্নত জাত ও উচ্চ বংশীয় মর্যাদাসম্পন্ন’। বিদেশি বিটল জাতের ছাগল বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার করা হচ্ছিল।

তবে এই ছাগলের বিষয়ে বিস্তারিত জানতে চাইলে খামারের কেউ পরিচয় প্রকাশ করে কথা বলতে চাননি এই প্রতিবেদকের সঙ্গে। তারা শুধু এটুকু বলেন, ছাগলটি বিক্রি হয়নি, খামারেই আছে। তবে তারা ছাগলটি দেখতে দেননি।

বুধবার (২৬ জুন) খামারের একজন কর্মচারী নিজেকে সাদিক এগ্রো’র ম্যানেজার দাবি করে ছাগলটি সম্পর্কে কথা বলেন। তিনি দাবি করেন, ছাগলটির পেছনে দৈনিক হাজার খানেক টাকার মতো খরচ হয়। ছাগলকে কী খাওয়ানো হয়, জানতে চাইলে এক কথায় তার উত্তর ছিল, ‘পুষ্টিকর খাবার’। এর বাইরে তিনি আর কিছু বলতে চাননি।

ছাগলের সঙ্গে তরুণ ইফাত (ডানে), বাবা মতিউরের সঙ্গে ইফাত

সাদিক এগ্রোতে থাকা গরু-ছাগলের আকাশছোঁয়া দামের ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘আমাদের এখানে সব উচ্চবংশীয় মর্যাদাসম্পন্ন গরু-ছাগল। যেগুলো আসলে ওজনের বিবেচনায় বিক্রি করা হয় না। স্বাভাবিকভাবে খাবারগুলোতে গরু ছাগলের যেমন যত্ন নেওয়া হয়, এখানে তার চেয়ে বেশি যত্ন নিয়ে লালনপালন করা হয়। তাছাড়া এদের খাওয়া-দাওয়াও স্পেশাল।’

ছাগলকাণ্ডের এমন ঘটনা ব্যবসায় কোনও প্রভাব ফেলেছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে এই কর্মচারী বলেন, ‘আমাদের এখানে কোরবানি ছাড়াও রেগুলার বড় গরু, ছাগল বিক্রি হতো। কিন্তু এই ঘটনার পর এখন বড় পশুর বিক্রি নেই।’

যে ছাগলটার দাম ১৫ লাখ টাকা হাঁকানো হয়েছে, তার আদৌ এমন দামের যৌক্তিকতা আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সেটা খামার মালিক জানেন’।

তবে চেষ্টা করেও যোগাযোগ করা যায়নি সাদিক এগ্রোর স্বত্বাধিকারী মো. ইমরানের সঙ্গে। তার মোবাইল নম্বরে বেশ কয়েকবার কল দিলেও রিসিভ করেননি, হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে বার্তা পাঠিয়েও সাড়া মেলেনি। এমনকি মোহাম্মদপুরে খামারে গিয়েও তার খোঁজ মেলেনি।

সরিয়ে নেওয়া হয় সব পশু
বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) দুপুর সাড়ে ১২টার পর রাজধানীর মোহাম্মদপুর রামচন্দ্রপুর খাল সংলগ্ন স্থানে সাদেক এগ্রোতে উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের অঞ্চল-৫-এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোতাকাববীর আহমেদের নেতৃত্বে এই অভিযান চালানো হয়। তবে অভিযান শুরুর আগেই খামারের পশুগুলো সরিয়ে নেওয়া হয়, যার মধ্যে ছিল ওই ছাগলও।

ছাগলটি এলো কোথা থেকে, জাত কী?
ছাগল কোথা থেকে এলো এ ব্যাপারে সাদিক এগ্রো কোনও তথ্য জানায়নি। তবে কয়েকটি সংবাদ মাধ্যমের খবরে দাবি করা হচ্ছে, সাদিক এগ্রো এই ছাগল মাস কয়েক আগে ১ লাখ টাকায় কেনে যশোর থেকে।

যশোর প্রতিনিধি তৌহিদ জামান খোঁজ নেন এ বিষয়ে। যশোর সদরের এসএনএস অ্যানিমেল ফার্মের মালিক মাহমুদুল ইসলাম বলেন, আমার খামার থেকে এই ছাগল বিক্রি করা হয়েছিল কিনা সে ব্যাপারে জানতে অনেক সাংবাদিক ফোন দিচ্ছেন। কিন্তু আমি এটা বিক্রি করিনি। যতদূর জানি, এটা বিক্রি হয়েছে খুলনা থেকে এবং খুলনার গোট ফার্ম নামে একটি খামার থেকে।

এই খামারি আরও জানান, সাদিক এগ্রোর এই ছাগলটি আসলে বিটল জাতের নয়, তারা মিথ্যা বলেছে। বিটল জাতের ছাগলের চোখ হয় ঘোলা। এটা মূলত ‘আজমিরি’ জাতের ছাগল।

মাহমুদুল ইসলামের খামারে ২৫ থেকে ৩০টির মতো ছাগল আছে, যেগুলো তোতাপুরি, যমুনাপুরি ও ব্ল্যাক বেঙ্গল জাতের।

যশোর সদরের সবচেয়ে বড় শেখ হাটি হাট, বসে প্রতি সোমবার। হাটের ইজারাদারদের প্রতিনিধি মাহবুবুর রহমান লিপন বলেন, আমাদের এখানে সাপ্তাহিক হাটে ২০০টির মতো ছাগল ওঠে। কিন্তু সাদিক এগ্রোর এই ছাগল এখানে কেউ দেখেনি। আমাদের জানা মতে, নড়াইলের লোহাগড়া থেকে একবার একটি ছাগল আসে ১ লাখ ৫ হাজার টাকা দামের। যশোরে সেটি ১ লাখ ৬০ হাজার দামে বিক্রি হয়। সেটা ছিল রাজস্থানি জাতের।

আলোচিত ছাগলটি বিটল জাতের কিনা, এ সম্পর্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. নাইমুল নাসের বলেন, বিটল জাতের ছাগল দক্ষিণ এশিয়ান দেশগুলো, বিশেষ করে ভারত ও পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশে এসেছে। পরবর্তীতে বাংলাদেশের ব্ল্যাক বেঙ্গলের সঙ্গে এর প্রজনন ঘটে মিক্সড বিটলে রূপান্তর নিয়েছে। শারীরিক গঠনের জন্য অন্যান্য জাতের ছাগল থেকে সহজেই এদের আলাদা করে চিনতে পারা যায়। এদের পা লম্বা, কান ঝোলানো, আকৃতিও অনেক বড়। বাংলাদেশে অনেকে এই ছাগলকে ‘রাম ছাগল’ও বলেন। এই ছাগলের দুধ উৎপাদন ক্ষমতা যেমন বেশি, তেমনি বেশি মাংসের জন্য এদের বাণিজ্যিক মূল্যও বেশ চড়া। তবে সাদিক এগ্রোর ছাগলটি আসলেই অরিজিনাল বিটল কিনা সন্দেহ আছে। তাছাড়া ওই ছাগলের যে দাম চাওয়া হয়েছে তা কতটুকু সমীচীন তা বোধগম্য নয়।

আসলে কত হতে পারে ছাগলের দাম?
সাদিক এগ্রোর ১৫ লাখ টাকা দাম হাঁকানো ছাগলটির দাম সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন রাজধানীর শফিক মোল্লা নামে এক মাংস ব্যবসায়ী। তিনি বলেন, ‘আকার আকৃতি অনুযায়ী সব মিলিয়ে এই ছাগলের দাম ২ লাখ টাকার বেশি হবে না। কিন্তু এর দাম ১৫ লাখ টাকা হাঁকানো একেবারে অযৌক্তিক।’ এ ধরনের কর্মকাণ্ড বাজারে মাংসের দাম বাড়ার জন্য একভাবে দায়ী বলে অভিযোগ করেন ঢাকার এই মাংস ব্যবসায়ী।

আকাশছোঁয়া পশুর দাম বাজারে প্রভাব ফেলে
ছাগল ছাড়াও সাদিক এগ্রোতে আছে ‘কোটি টাকা’ মূল্যের বিদেশি জাতের গরু। এসব গরুর দাম ও বেচাকেনা নিয়েও আপত্তি জানান এই মাংস ব্যবসায়ী। তিনি বলেন, ‘আমরা রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের খামার থেকে সশরীরে গিয়ে গরু-ছাগল ক্রয় করি। সাদিক এগ্রোর এলোমেলো দাম মিডিয়ায় ঢালাওভাবে প্রকাশের পর অন্য খামারিরাও অহেতুক গরু ছাগলের দাম বাড়িয়ে বলছে। সাদেক এগ্রো গরুর দাম কোটি টাকা হাঁকানোর পেছনে যে কারণ দেখায়, সেটা আসলে এক ধরনের প্রতারণা। তাছাড়া সেখানে যে জাতের গরুর কথা বলা হয়, তা তো এই দেশে আমদানি নিষিদ্ধ। তাহলে সেখানে এলো কোথা থেকে? প্রশাসনের উচিত এদিকে নজরদারি করা।’

সাদিক এগ্রো গত এপ্রিল মাসে ঢাকার আগারগাঁওয়ে প্রাণিসম্পদ মেলায় ১ হাজার ৩০০ কেজি ওজনের একটি গরু ওঠান। তখন দাবি করা হয়, তাদের এই গরু শতভাগ ব্রাহামা জাতের। দাম হাঁকা হয় কোটি টাকা। বলা হয়, ‘উচ্চ বংশীয় মর্যাদাসম্পন্ন’ হওয়ায় এ গরুর এত দাম। ঈদের আগে আরও একটি বড় গরু প্রস্তুত করেন তারা। গ্রে ব্রাহামা জাতের ওই গরুর দাম হাঁকা হয় দেড় কোটি টাকা। সেই গরুর ওজন ১ হাজার ৪০০ কেজি। তবে ব্রাহমা জাতের গরু আমদানি নিষিদ্ধ করেছে প্রাণিসম্পদ অধিদফতর।

জাফর ব্যাপারী নামে রাজধানীর আরেক মাংস ব্যবসায়ী বলেন, খামারিদের যে সংগঠন আছে সেখানকার সভাপতি সাদিক এগ্রোর মালিক ইমরান। এর ফলে দেখা গেছে, অন্য যেসব বড় বড় খামার আছে, সেখানে সাদিক এগ্রোর দামের প্রভাব পড়ে। এরা লালনপালনের খরচ বেড়ে যাওয়ার কথা বলা ছাড়াও দেশি গরুকে বিদেশি জাতের বলে মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করছে।

এই ব্যবসায়ী আরও বলেন, করোনার আগেও কিন্তু ঢাকা শহরের গুরুর মাংস ৪৫০ টাকা কেজি ছিল। এখন সেই মাংস ৮০০ টাকার বেশি। এর পেছনে ইমরানের মতো ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট কাজ করছে বলেও অভিযোগ করেন এই মাংস ব্যবসায়ী।

দুশ্চিন্তায় প্রান্তিক খামারিরা
রাজধানীর বড় বড় গরুর ফার্ম বা এগ্রো পাল্লা দিয়ে গরুর দাম বাড়ালেও বিপাকে পড়তে হচ্ছে প্রান্তিক পর্যায়ের গরুর খামারিদের। সাদিক এগ্রোর চটকদার বর্ণনায় মুখে মুখে দাম বাড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে গরুর। এর মাধ্যমে বিভ্রান্ত হচ্ছেন প্রান্তিক কৃষকরা। বড় গরু পালায় আগ্রহী হলেও দাম পাচ্ছে না তারা। বলা চলে বেশিরভাগ সময় অবিক্রীত থাকে এসব বড় গরু।

এ বিষয়ে কথা হয় নেত্রকোনার গরুর ব্যবসায়ী জসীম ব্যাপারীর সঙ্গে। তার খামারে মোট ১৩টি গরু ছিল। তার মধ্যে ১০টি গরু নিয়ে এবারের কোরবানির ঈদে ঢাকায় এসেছিলেন। এর মধ্যে ৬টি বড়, আর বাকিগুলো ছোট।

বাজারে সাদেক এগ্রোর আকাশছোঁয়া গরুর দাম কীভাবে প্রভাব ফেলেছে সেই বর্ণনা দিয়ে তিনি বলেন, ‘আমার খামারে মাঝারি ধরনের যেসব গরু আছে সেগুলো ১ লাখ ৬০ বা ২ লাখের মধ্যে ছিল। আর বড় গরু ছিল ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত। এটা আমি আমার খরচ অনুযায়ী হিসাব করে ধরেছি। কিন্তু হাটে আসার পর সবার সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে গিয়ে ধরা খেয়ে গেলাম। আমি যে গরুর দাম পাঁচ লাখ টাকা চাচ্ছি, সেই আকারের গরু দেখেছি সাদিক এগ্রো নানান গালগল্প বলে ২০ লাখ টাকা চাইছে। আর মানুষ সেটাই কিনছেন বলেও প্রচার করা হচ্ছে। এভাবে যখন বাজারের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে গরুর দাম বেড়েছে, তখন আর আমার বড় গরুগুলো বিক্রিই হয়নি।

সাত্তার নামে লক্ষ্মীপুরের এক গরুর খামারি বলেন, বেশি দামে গরু বিক্রির আশায় ঢাকার গরুর হাটে গিয়েছিলাম। কিন্তু উল্টো আম-ছালা দুটোই গেলো। লাভ তো হলোই না, প্রায় ২ লাখ টাকার মতো লস হলো। হাটে দেখলাম ছোট আকারের গরুর চাহিদা। বড় গরু নিয়ে পড়লাম বিপদে। টেলিভিশনে দেখি বড় বড় গরু বিক্রি হচ্ছে, কিন্তু বাস্তবতায় শূন্য।

এই খামারি আরও বলেন, ‘ঢাকা শহরে গরু নিয়ে ঢুকলে অটোমেটিক গরুর দাম বেড়ে যায়। গরুর দাম বাড়লেও আমরা যারা বাইরে থেকে গরু নিয়ে আসি, তাদের গরু আর বেশি দামে বিক্রি হয় না। ঢাকার বড় ব্যাপারীরা ওই সুযোগ নেন।’ গরু বিক্রিতে প্রতারণা আর ছলচাতুরিও ঢুকে গেছে বলে দাবি করেন এই খামারি।

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
‘জাতীয় আলোচিত এখন কোথায় ছাগল সেই
Related Posts
ব্যারিস্টার কাজল

খায়রুল হকের রায়ে পরতে পরতে ভুল ছিল : ব্যারিস্টার কাজল

November 21, 2025
Atorni

‘আর দিনের ভোট রাতে হবে না, মৃত মানুষ ভোট দিবে না’

November 21, 2025
বন্ধ হচ্ছে তিন ধরনের মোবাইল ফোন

যে তিন ধরনের মোবাইল ফোন বন্ধ করতে যাচ্ছে সরকার

November 21, 2025
Latest News
ব্যারিস্টার কাজল

খায়রুল হকের রায়ে পরতে পরতে ভুল ছিল : ব্যারিস্টার কাজল

Atorni

‘আর দিনের ভোট রাতে হবে না, মৃত মানুষ ভোট দিবে না’

বন্ধ হচ্ছে তিন ধরনের মোবাইল ফোন

যে তিন ধরনের মোবাইল ফোন বন্ধ করতে যাচ্ছে সরকার

Rohinga

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয় : জাতিসংঘে বাংলাদেশ

ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডে

চট্টগ্রামে তৈরি ৩ ল্যান্ডিং ক্রাফট জাহাজ যাচ্ছে আরব আমিরাতে

শীত নিয়ে নতুন তথ্য

দেশে কবে থেকে শীত বাড়বে? জানাল আবহাওয়া অফিস

tribunal

রাজসাক্ষীর জেরা ঘিরে ট্রাইব্যুনালে হট্টগোল

সরকারি ছুটি

২০২৬ সালে কোন মাসে কত দিন সরকারি ছুটি

Security Advisoure

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট নিয়ে আইন : আসিফ নজরুল

নেপালের মেরা পর্বত

নেপালের মেরা পর্বতে পতাকা ওড়ালেন দুই বাংলাদেশি

  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.