ওই রানের টার্গেটে খেলতে নেমে ইমরুল একাই হারিয়ে দেন মাশরাফির ঢাকা প্লাটুন্সকে।
প্রথমে দুই উইকেট হারিয়ে বাজে শুরু করে চট্টগ্রাম। মাঝে ওয়ালটনকে হারিয়ে আরও বিপদে পড়ে। এক প্রান্তে উইকেট পড়ে গেলেও অন্য প্রান্তে আঁকড়ে ধরে রেখেছিলেন ইমরুল কায়েস। তার অপরাজিত হাফসেঞ্চুরিতে শেষ পর্যন্ত ছয় উইকেটের জয় নিয়েই মাঠে ছাড়ে চট্টগ্রাম। ইমরুল কায়েস সর্বোচ্চ ৫৪ রান করেন। এ ছাড়া ওয়াল্টন ২৫ ও সিমন্স ১৫ রান করেন। ইমরুলের সঙ্গে পাঁচ রান নিয়ে অপরাজিত ছিলেন সোহান।
ঢাকার হয়ে কৃপণ বোলিং করেন মাশরাফি বিন মোর্তজা। তিনি চার ওভারে মাত্র ১৪ রান দিয়ে নেন একটি উইকেট। ওহাব রিয়াজ দুটি ও মেহেদী হাসান নেন একটি উইকেট।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিং করতে নেমে ঢাকার দুই ওপেনার তামিম-বিজয় দুই অঙ্কের ঘর পার হলেও দুজনের ইনিংসটি ছিল টেস্ট মেজাজে। দুজনে ভালো সূচনা এনে দিতে পারেননি। জীবন পেয়েও বিজয় ১৪ রানের বেশি করতে পারেননি। তামিম সম্ভাবনা দেখালেও ২৭ বলে ২১ রানের ইনিংস খেলে ফেরেন সাজঘরে।
দুর্দান্ত খেলতে থাকা মেহেদী ফেরেন প্রথম বলেই। মাঝে মুমিনুল হক দলের হাল ধরলেও তার ইনিংস্টি টি-টোয়েন্টিসুলভ ছিল না। মুমিনুল ৩৪ বলে ৩২ রানের ইনিংস খেলেন। শেষ দিকে ওহাব রিয়াজ ১৫ বলে ২৩ ও অধিনায়ক মাশরাফি ১২ বলে ২৭ রানের ইনিংস খেলে দলকে সম্মানজনক স্কোর এনে দেন।
ঢাকার তিন ব্যাটসম্যান ফেরেন কোনো রান না করেই। মেহেদীর পর দুই পাকিস্তানি শহীদ আফ্রিদি ও ধাদাব খান আউট হন ০ রানে। পেরেরা বাউন্ডারি লাইনে জীবন পেয়েও ৯ বলে মাত্র ৬ রান করেন। ঢাকার হয়ে দুর্দান্ত বোলিং করেন রায়ান বার্ল ও মুক্তার আলীরা। দুজনের নেন দুটি করে উইকেট। একটি করে উইকেট নেন নাসুম ও লিয়াম প্লাংকেট।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।