Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home উইকিমিডিয়া: যেভাবে বিশ্বজুড়ে জ্ঞান হলো উন্মুক্ত
    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার

    উইকিমিডিয়া: যেভাবে বিশ্বজুড়ে জ্ঞান হলো উন্মুক্ত

    Yousuf ParvezOctober 30, 2024Updated:October 30, 20247 Mins Read
    Advertisement

    উইকিপিডিয়া বা উইকিমিডিয়ার লেখা বা ছবি সবার জন্য উন্মুক্ত, ব্যবহার করা যায় যেকোনো কাজে। এর পেছনে রয়েছে বহু সংগ্রাম ও পরিশ্রম। রয়েছে এসব লেখা ও ছবি ব্যবহারের নির্দিষ্ট নিয়ম। উন্মুক্ত জ্ঞানভাবনার ইতিহাস ঘাঁটতে গেলে আমাদের ফিরে যেতে হবে ১৯৮০-এর দশকে, যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি বা এমআইটিতে। বাংলাদেশে যখন মুক্তিযুদ্ধ চলছে, তখন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের এক পাগলাটে শিক্ষার্থী যুক্ত হন এমআইটির আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ল্যাবরেটরিতে, প্রোগ্রামার হিসেবে। নাম তাঁর রিচার্ড স্টলম্যান। ধীরে ধীরে তিনি হ্যাকার কমিউনিটির সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়েন।

    উইকিমিডিয়া

    হ্যাকার বলতে আমাদের মাথায় প্রথমেই যে নেতিবাচক ধারণা আসে, শব্দটির মূল অর্থ মোটেও সেরকম নয়। হ্যাক অর্থ কোনো কাজ সহজে নতুন উপায়ে করা বা কোনো সমস্যাকে নতুন উপায়ে সমাধান করা। বর্তমানে আমরা হ্যাকিং বলতে কোনো সিস্টেমে অনৈতিকভাবে প্রবেশ করাকে বুঝি। তবে এর অর্থ আরও ইতিবাচক, আরও ব্যাপক।

    আশির দশকে পৃথিবীর প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ইউনিক্স কম্পিউটারগুলো নিজেদের ভেতর আন্তঃনেটওয়ার্কের মাধ্যমে যুক্ত ছিল। সেই ইউনিক্স কম্পিউটারগুলোকে কেন্দ্র করেই গড়ে ওঠে হ্যাকার কমিউনিটি। এই হ্যাকাররা কম্পিউটারের নির্দিষ্ট কিছু কাজ করার জন্য ছোট ছোট প্রোগ্রাম তৈরি করতেন।

    আসলে পুরোনো প্রোগ্রামগুলো তাঁরা আরও উন্নত করতেন। তারপর নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ছড়িয়ে দিতেন। এ কাজ করতে করতে হ্যাকারদের ভেতর আলাদা একধরনের মূল্যবোধ গড়ে ওঠে, যা ‘হ্যাকার ইথৌজ’ বা ‘হ্যাকার মূল্যবোধ’ নামে পরিচিত।

    হ্যাকার মূল্যবোধের অন্যতম বড় লক্ষ্য ছিল, সফটওয়্যার হবে উন্মুক্ত। কম্পিউটার এবং সফটওয়্যারে সবাই উন্মুক্তভাবে প্রবেশ করতে পারবে। সফটওয়্যার পাওয়া যাবে বিনামূল্যে। এর সোর্সকোড (যে কোড করে সফটওয়্যার বানানো হয়েছে, তা) দেখতে এবং সঙ্গে প্রয়োজনীয় সংযোজন-বিয়োজন করে মান উন্নয়ন করতে পারবে সবাই।

    এই আদর্শের কারণে উন্মুক্ত সফটওয়্যারের গ্রাহকেরাই সফটওয়্যারের উৎপাদক হিসেবে কাজ করেন। কেউ চাইলে সফটওয়্যারের ভেতরের কাজ দেখে শিখতে পারেন। এ কারণেই সফটওয়্যারগুলোকে সামষ্টিক সম্পদ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এখান থেকে কেউ চাইলেই যেকোনো সফটওয়্যার নিতে পারবেন, ব্যবহার করতে পারবেন, সংযোজন-বিয়োজন করে উন্নত করতে পারবেন এবং উন্নয়ন করা সফটওয়্যার আবার কমিউনিটির ভাণ্ডারে জমা দিতে পারবেন।

    যা-ই হোক, এই হ্যাকার কমিউনিটির সঙ্গে কাজ করতে করতে রিচার্ড স্টলম্যান ৯০-এর দশকের মাঝামাঝিতে ‘দ্য গ্‌নু প্রজেক্ট’ শুরু করেন (GNU, অনেকে একে ‘জিএনইউ প্রজেক্ট’ও বলেন)। এভাবে সফটওয়্যারের জগতে আসে নতুন বিপ্লব।গ্‌নু (GNU) নামটা নিয়ে মজার গল্প আছে। বেশির ভাগ ওপেন সোর্স সফটওয়ারের নামগুলোই মজার। নাম হিসেবে রিকার্সিভ অ্যাক্রোনিম দেওয়ার একটা ট্রেন্ড ছিল এই প্রজেক্টগুলোর ভেতর।

    (রিকার্সিভ অ্যাক্রোনিম মানে, আদ্যক্ষর দিয়ে গঠিত সংক্ষিপ্ত নাম; এই নাম আবার নিজেই নিজেকে প্রকাশ করে কিংবা বলা যায়, নামের প্রথম শব্দটিই এ ক্ষেত্রে পুরো নামটির সংক্ষিপ্ত রূপ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। উদাহরণ দিলে বিষয়টা বোঝা যাবে।) গ্‌নুর কথাই বলা যাক, এটিও এর ব্যতিক্রম নয়। রিচার্ড স্টলম্যানের মতে, গ্‌নুর পূর্ণরূপ হলো, ‘গ্‌নু ইজ নট ইউনিক্স’।

    (খেয়াল করুন, প্রথম শব্দটিই এ ক্ষেত্রে অ্যাক্রোনিম বা পূর্ণনামের সংক্ষিপ্ত রূপ হয়ে উঠেছে।) আগেই যেমনটা বললাম, এখন আশা করি বুঝতে পারছেন—অ্যাক্রোনিম মানে কোনো একটা বাক্যাংশের প্রথম অক্ষরগুলোর সমষ্টি; আর রিকার্সিভ মানে যা নিজের ভেতর নিজেরই পুনরাবৃত্তি করে। সে জন্যই গ্‌নু একটা রিকার্সিভ অ্যাক্রোনিম।

    এ রকম আরও কিছু রিকার্সিভ অ্যাক্রোনিম সফটওয়্যার প্রকল্পের নাম বললে বিষয়টা আরও পরিষ্কার হবে। যেমন টিন্ট (টিন্ট ইজ নট টেকো), আরপিএম (আরপিএম প্যাকেজ ম্যানেজার) এবং আইন (EINE—আইন ইজ নট ইম্যাক)। যা-ই হোক, প্রসঙ্গে ফিরি। তখন প্রকল্পের নাম হিসেবে যেসব রিকার্সিভ অ্যাক্রোনিম বাছাই করা হতো, সেগুলোর অর্থ থাকত না। তবে স্টলম্যান অর্থপূর্ণ নাম দিতে চেয়েছিলেন। গ্‌নু একধরনের আফ্রিকান অ্যান্টিলোপ।

    আফ্রিকানরা কিছু শব্দের শুরুতে বিশেষ কায়দায় গ্‌ উচ্চারণ করে, যা অন্য বেশির ভাগ ভাষার মানুষের পক্ষে উচ্চারণ করা কঠিন। তাঁরা এ উচ্চারণ বিকৃত করে ফেলেন। একইভাবে ইউরোপিয়রা গ্‌নু লেখার সময় ‘জিএনইউ’ লিখলেও ইংরেজি জি অক্ষর উহ্য রেখে শুধু ‘নু’ উচ্চারণ করেন। রিচার্ড স্টলম্যান সেই বিকৃতি পছন্দ করেননি। তিনি মূল উচ্চারণ যতটা সম্ভব অক্ষত রাখার চেষ্টা করেছেন।

    গ্‌নুর ওয়েবসাইটে নামের উচ্চারণ নিয়ে আলাদা একটা পাতা বা ওয়েবপেজ আছে। সেখানে স্টলম্যানের কণ্ঠে এই শব্দের উচ্চারণও রয়েছে। অনেকের মতে, গ্‌নুদের নিজ এলাকা নিয়ে রক্ষণশীল আচরণের সঙ্গে গ্‌নু প্রজেক্টের লাইসেন্সিংয়ের ‘ভাইরালিটি’ সামঞ্জস্য থাকা এই নামকরণের একটা কারণ হতে পারে।  এবার উন্মুক্ত সফটওয়্যারের কথা বলা যাক।

    প্রথমদিকে এই সফটওয়্যারগুলো ‘পাবলিক ডোমেইন’-এর আওতায় ছিল। কোনো মেধাসম্পদ পাবলিক ডোমেইনে থাকার মানে, এগুলো পুরোপুরি উন্মুক্ত। যে কেউ এগুলো দিয়ে যেকোনো কিছু করতে পারবে। কোনো আইনি দায়বদ্ধতা বা মেধাস্বত্ব থাকবে না। উদাহরণ দিই। কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি সব দলিল পাবলিক ডোমেইনের আওতায় থাকে।

    হ্যাকার কমিউনিটির কাজগুলো পাবলিক ডোমেইনের আওতায় থাকার কিছু অসুবিধা আছে। যেসব প্রতিষ্ঠান লাভজনকভাবে সফটওয়্যারের ব্যবসা করত, তারা এই উন্মুক্ত কোডগুলো নিয়ে হালকা কিছু পরিবর্তন করে তাতে কঠোর মেধাস্বত্ব বা কপিরাইট বসিয়ে দিত এবং সফটওয়্যারের সোর্স কোড প্রকাশ করত না। ফলে এই প্রতিষ্ঠানগুলো হ্যাকারদের তৈরি করা সফটওয়্যারের ওপর দাঁড়িয়ে আর্থিকভাবে লাভবান হতো, কিন্তু কমিউনিটি নতুন তৈরি করা সফটওয়্যার ফেরত পেত না।

    হ্যাকার সম্প্রদায়ের যে মূল্যবোধ, সবার জন্য উন্মুক্ত সফটওয়্যার নিশ্চিত করা এবং সেই সফটওয়্যারের গ্রাহকদেরও দেখে শেখার সুযোগ দেওয়া—তা এর ফলে ব্যাহত হতে থাকে। এই সমস্যা সমাধানের জন্য রিচার্ড স্টলম্যান ১৯৮৪ সালে গ্‌নু প্রজেক্ট শুরু করেন এবং ১৯৮৫ সালে প্রজেক্টের মেনিফেস্টো প্রকাশ করেন। একইসঙ্গে প্রতিষ্ঠা করেন ফ্রি সফটওয়্যার ফাউন্ডেশন। পরে এই ভাবনার ওপর ভিত্তি করেই গ্‌নু জেনারেল পাবলিক লাইসেন্স (জিপিএল) এবং গ্‌নু ফ্রি ডকুমেন্টেশন লাইসেন্স (জিএফডিএল) তৈরি করেন তিনি।

    এই লাইসেন্সগুলো হলো প্রথম মেজর ‘ভাইরাল’ লাইসেন্স। এর ভেতরের একটা শর্তের কারণে এদের ভাইরাল লাইসেন্স বলা হয়। এই লাইসেন্সগুলোর আওতায় থাকা কোনো মেধাসম্পদ যদি পরিবর্তন করা হয়, বা এই মেধাসম্পদের কোনো অংশের ওপর নির্ভর করে যদি নতুন মেধাসম্পদ তৈরি করা হয়, তাহলে নতুন কাজটিকে বাধ্যতামূলকভাবে একই লাইসেন্সের আওতায় প্রকাশ করতে হবে।

    অর্থাৎ যেকোনো ভাইরাল লাইসেন্সের আওতায় থাকা কোনো সফটওয়্যার কেউ আর মেধাস্বত্বের আওতায় এনে ক্লোজড সোর্স বা কপিরাইটেড বানাতে পারবে না। ভাইরাল লাইসেন্সের আওতায় থাকা সামান্য অংশও যদি কোনো কাজে যুক্ত করা হয়, তাহলে পুরো কাজটিই সেই ভাইরাল লাইসেন্সের আওতায় চলে যাবে। গ্‌নু লাইসেন্সের আরও বেশ কবছর আগেই ওপেন সোর্স কাজের জন্য এমআইটি লাইসেন্স প্রচলিত ছিল, তবে তা ভাইরাল লাইসেন্স না হওয়ায় ওপেন সোর্সের কাজকে মেধাস্বত্ব বা কপিরাইটের আওতায় নিয়ে আসা ঠেকানো কঠিন ছিল।

    গ্‌নুর লাইসেন্সগুলো শুধু সফটওয়্যারের কোড আর ডকুমেন্টেশনের জন্য কার্যকর ছিল। পরে ২০০১ সালের দিকে লরেন্স লেসিগ ক্রিয়েটিভ কমন্স নামে আরেক ধরনের লাইসেন্স ডিজাইন করেন। এর ভ্যারিয়েশন বা সংস্করণগুলো গ্‌নু লাইসেন্সগুলোর মতো একই ধরনের শর্ত লেখা বা অন্যান্য মিডিয়া ফাইলের ওপরও কার্যকর করতে পারে। বলা হয়, ক্রিয়েটিভ কমন্স লাইসেন্সের ডিজাইনে গ্‌নু লাইসেন্সগুলো প্রেরণা হিসেবে কাজ করে। তবে ক্রিয়েটিভ কমন্স লাইসেন্স গ্‌নু লাইসেন্সগুলোর চেয়ে অনেক নমনীয় ও তুলনামূলক বেশি কাজের ধরনের ওপর ব্যবহারযোগ্য।

    এই ক্রিয়েটিভ কমন্স লাইসেন্সের আওতায়ই উইকিপিডিয়ার সব লিখিত কনটেন্ট ও প্রায় সব মিডিয়া কনটেন্ট প্রকাশিত হচ্ছে। ক্রিয়েটিভ কমন্সের সিসি বাই এসএ ৪.০ ভ্যারিয়েশন উইকিমিডিয়া প্রকল্পগুলোতে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। সোজা বাংলায় এর অর্থ: আপনি এই সব উপকরণ ব্যবহার, পরিবর্তন করে ব্যবহার, প্রচার বা হাতবদল করতে পারবেন, তবে অবশ্যই মূল কাজের মালিকের কৃতিত্ব স্বীকার করার পাশাপাশি লাইসেন্সের নাম উল্লেখ করতে হবে।

    যদি এ উপকরণ কোনোভাবে পরিবর্তিত হয়, তবে নতুন কাজটিও বাধ্যতামূলকভাবে সিসি বাই এসএ ৪.০ লাইসেন্সের আওতায় প্রকাশ করতে হবে। সিসি বাই এসএ একটি ভাইরাল লাইসেন্স। উইকিপিডিয়ার টেক্সচুয়াল বা লিখিত কনটেন্টের ক্ষেত্রে হুবহু কপি করে প্রিন্ট করে ব্যবহারের ক্ষেত্রে শুধু এই অংশ যে উইকিপিডিয়া থেকে নেয়া হয়েছে, তার স্বীকারোক্তি এবং কোন নিবন্ধ থেকে নেওয়া হয়েছে, তার নাম উল্লেখ করলেই কৃতিত্ব স্বীকার করা হয়ে যায়।

    ওয়েব কনটেন্টের ক্ষেত্রে নিবন্ধের নামের সঙ্গে নিবন্ধের লিঙ্ক হাইপারলিঙ্ক আকারে যুক্ত করলে এবং লাইসেন্সের নামের সঙ্গে লাইসেন্সের অনলাইন সংযোগ হাইপারলিঙ্ক করে দিলেই হয়ে যাবে। লাইসেন্সের নাম যুক্ত করার কারণ হলো, মানুষ যেন এর ভাইরাল ধরন সম্পর্কে জানতে ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পারে। উদাহরণ দিই:

    বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র। বাংলাদেশের সাংবিধানিক নাম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ। ভৌগোলিকভাবে বাংলাদেশের পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরে পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও মেঘালয়, পূর্ব সীমান্তে আসাম, ত্রিপুরা ও মিজোরাম, দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তে মিয়ানমারের চিন ও রাখাইন রাজ্য এবং দক্ষিণ উপকূলে বঙ্গোপসাগর অবস্থিত।—বাংলাদেশ, বাংলা উইকিপিডিয়া, সিসি বাই এসএ ৪.০।

    আর ছবির ক্ষেত্রে ছবির চিত্রগ্রাহকের নাম ও লাইসেন্সের নাম অবশ্যই প্রিন্টেড মাধ্যমে এমনভাবে উল্লেখ করতে হবে যেন সহজে দেখা যায়। আর ডিজিটাল মাধ্যমে ছবির ইউআরএল ও লাইসেন্সের ইউআরএল লিঙ্ক করে দিতে হবে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়: ছবি: Rayhan9d, সিসি বাই এসএ ৪.০।

    নিজেদের অগণিত কর্মঘণ্টার বিনিময়ে তৈরি বিশ্বকোষ বা মিডিয়া রিপোজটরি থেকে সাধারণ মানুষ ক্রিয়েটিভ কমন্স লাইসেন্সের শর্ত মেনে কনটেন্ট নিজেদের কাজে ব্যবহার করুক, উইকিমিডিয়ানরা সেটাই চান।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    উইকিমিডিয়া উন্মুক্ত জ্ঞান প্রযুক্তি বিজ্ঞান বিশ্বজুড়ে মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার যেভাবে হলো
    Related Posts
    HMD 130 Music

    HMD 130 Music : সেরা সব ফিচার নিয়ে বাজার কাঁপাতে আসলো, দাম ও স্পেসিফিকেশন জানুন

    October 21, 2025
    দ্য ডিসেন্ট

    যুগলের অপকর্ম ও গণমাধ্যমের নীতি-নৈতিকতা

    October 21, 2025
    Top 10 Smartphones

    বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রি হওয়া ১০ স্মার্টফোন

    October 21, 2025
    সর্বশেষ খবর
    HMD 130 Music

    HMD 130 Music : সেরা সব ফিচার নিয়ে বাজার কাঁপাতে আসলো, দাম ও স্পেসিফিকেশন জানুন

    দ্য ডিসেন্ট

    যুগলের অপকর্ম ও গণমাধ্যমের নীতি-নৈতিকতা

    Top 10 Smartphones

    বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রি হওয়া ১০ স্মার্টফোন

    ইন্টারনেট স্পিড

    Smartphone-এর ইন্টারনেট স্পিড বাড়ানোর সহজ উপায়

    CarPlay উইজেট

    আইওএস ২৬-এ CarPlay উইজেট ব্যবহারের সম্পূর্ণ গাইড

    Apple M5 MacBook Pro

    অ্যাপল M5 ম্যাকবুক প্রো বনাম M4 মডেল: কী নতুন, কী অপরিবর্তিত

    Google Photos Ask Photos

    Google Photos-এর Ask Photos AI ফিচার টেক্সাস ও ইলিনয়েসে অনুপলব্ধ

    M6 MacBook Pro OLED

    এপেলের M6 MacBook Pro-তে আসছে OLED ডিসপ্লে ও টাচস্ক্রিন, ২০২৬ সালে বড় রদবদল

    Nano Banana AI

    Google Messages-এ আসছে Gemini-এর Nano Banana AI ইমেজ এডিটিং ফিচার

    Apple Tim Cook China Investment

    অ্যাপলের টিম কুক চীনে বিনিয়োগ বাড়ানোর অঙ্গীকার করলেন

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.