Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ঋণের দোহাইয়ে স্বল্পোন্নত দেশগুলোকে চাপে ফেলছে চীন
    অর্থনীতি-ব্যবসা আন্তর্জাতিক

    ঋণের দোহাইয়ে স্বল্পোন্নত দেশগুলোকে চাপে ফেলছে চীন

    Soumo SakibJune 1, 20253 Mins Read
    Advertisement

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক : প্রায় এক দশক আগে বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র দেশগুলো চীনের কাছ থেকে ঋণ নিতে শুরু করে। চলতি বছর দেশগুলোর রেকর্ড পরিমাণ বকেয়া ঋণ পরিশোধের কথা। সিডনিভিত্তিক থিংকট্যাংক লোয়ি ইনস্টিটিউট এক রিপোর্টে এ তথ্য জানিয়েছে। খবর আলজাজিরা

    ঋণের দোহাইয়ে স্বল্পোন্নত২০১৩ সালে বেইজিং বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ (বিআরআই) প্রকল্প হাতে নেয় চীন।

    এর আওতায় অবকাঠামো গড়ে তুলতে স্বল্পোন্নত দেশগুলোকে ঋণ দেয় চীন সরকার। বন্দর, মহাসড়ক, রেল সংযোগ তৈরির মাধ্যমে এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ ও লাতিন আমেরিকাকে যুক্ত করে ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়ানোই ছিল বিআরআই প্রকল্প গ্রহণের মূল লক্ষ্য। তবে বর্তমানে এই প্রকল্প ঘিরে নতুন করে ঋণ দেওয়ার হার কমেছে। চলতি বছর স্বল্পোন্নত দেশগুলোকে মোট তিন হাজার ৫০০ কোটি ডলার দেনা পরিশোধ করতে হবে।

    এর মধ্যে দুই হাজার ২০০ কোটি ঋণ পরিশোধ করতে হবে ৭৫টি দেশকে। এই দেশগুলো বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র দেশগুলোর তালিকায় প্রথম সারিতে রয়েছে। বিপুল দেনা পরিশোধ করতে গিয়ে দেশগুলোর স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে ব্যয়ের হার কমতে পারে। রিপোর্টটির লেখক রাইলি ডিউক বলেন, ‘এই দশকের শেষ পর্যন্ত চীন যে পরিমাণ ঋণ দেবে তার চেয়ে বেশি অর্থ আদায় করবে।’

    এককভাবে কোনো দেশের উদ্যোগে নেওয়া বিশ্বের সবচেয়ে বড় উন্নয়ন প্রকল্প হলো বিআরআই। অবকাঠামো নির্মাণের জন্য আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থাগুলোর কাছ থেকে ঋণ পেতে ব্যর্থ হওয়া দেশগুলোকে পাওয়ার প্লান্ট, রাস্তা, বন্দর নির্মাণের জন্য প্রকল্পটির আওতায় ঋণ দেওয়া হয়। ২০১৬ সালে চীনের দেওয়া ঋণের পরিমাণ ছিল পাঁচ হাজার কোটি ডলার, যা ছিল পশ্চিমা দাতা সংস্থাগুলোর প্রদান করা মোট ঋণের চেয়ে বেশি।

    দেনা পরিশোধের চাপ থাকার কারণে দেশগুলোর সাধারণ জনগণের ব্যয় বাড়ছে। একই সঙ্গে অর্থনৈতিক ধাক্কা মোকাবেলা করার এবং জলবায়ুর পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়ার সক্ষমতা কমছে।

    লোয়ির রিপোর্ট অনুযায়ী, অনেক উন্নয়নশীল দেশ আর্থিক চাপের মধ্যে আছে। কারণ তাদের বিশাল অঙ্কের ঋণ পরিশোধ করতে হবে। তারা যে শুধুই চীনের কাছে থেকে ঋণ নিয়েছে তা নয়। বিশ্বের আরো অনেক ব্যাংক বা বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকেও তারা অর্থ নিয়েছে। ২০২৩ সালে ৪৬টি স্বল্পোন্নত দেশ (লিস্ট ডেভেলপড কান্ট্রিস বা এলসিডি) আহরণকৃত করের প্রায় ২০ শতাংশ ব্যয় করেছে বৈদেশিক ঋণ পরিশোধে। এটি তাদের বাজেটের উল্লেখযোগ্য একটি অংশ। এর বিপরীতে ২০২৩ সালে উন্নত দেশ জার্মানি ঋণ পরিশোধে ব্যয় করেছিল বাজেটের ৮.৪ শতাংশ অর্থ।

    বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের ব্যয় চলতি বছর আরো বাড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। রিপোর্টে আরো বলা হয়, চীন এই ঋণের মাধ্যমে স্বল্পোন্নত দেশগুলোতে রাজনৈতিক প্রভাব খাটাতে পারে। চীন ঋণ দেওয়ার গতি কমিয়ে এনেছে। তবে নির্দিষ্ট দুটি ক্ষেত্রে তারা এখনো ঋণ দিয়ে যাচ্ছে। একটি হলো, তাইওয়ানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক শিথিল করলে এবং দ্বিতীয়টি হলো, গুরুত্বপূর্ণ খনিজ উত্তোলনে চুক্তি করলে। হন্ডুরাস, বুরকিনা ফাসো এবং সলোমন দ্বীপপুঞ্জ তাইওয়ানের বদলে চীনের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করায় নতুন করে ঋণ পাচ্ছে দেশগুলো। অন্যদিকে গুরুত্বপূর্ণ খনিজ ও ধাতু উত্তোলনের জন্য ইন্দোনেশিয়া ও ব্রাজিলের সঙ্গে চুক্তি করেছে চীন। বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাটারি তৈরিতে এই খনিজ ও ধাতুগুলো ব্যবহৃত হয়।

    ট্রাম্পের সঙ্গে পরমাণু চুক্তি না মানলে ইসরায়েলি হামলার ঝুঁকি: ইরানকে সৌদি

    লোয়ির রিপোর্টের ব্যাপারে চীন সরকারের মুখপাত্র মাও নিং বলেন, আন্তর্জাতিক নিয়ম মেনেই ঋণ দেওয়া হয়। ঋণ পরিশোধ নিয়ে তৈরি হওয়া সমস্যার জন্য কিছু দেশ অনৈতিকভাবে চীনকে দায়ী করছে। এসব অভিযোগ সত্য নয়। তবে বাস্তব চিত্র কিছুটা ভিন্ন। ২০১৭ সালে শ্রীলঙ্কার দক্ষিণাঞ্চলীয় হাম্বানটোটায় ১১০ কোটি ডলারের বিনিময়ে গভীর সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ এবং উন্নয়নের জন্য চীনের সঙ্গে একটি চুক্তি করে দেশটির তৎকালীন সরকার। বকেয়া থাকা ১৪০ কোটি ডলার পরিশোধে ব্যর্থ হওয়ায় বন্দরটি ৯৯ বছরের জন্য চীনকে ইজারা দেয় শ্রীলঙ্কা। ফলে ঋণের অর্থে পরিশোধে ব্যর্থ দেশগুলোর ওপর চীন যে প্রভাব খাটাচ্ছে সে তথ্য রিপোটর্টিতে তুলে ধরা হয়।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Belt and Road Initiative China influence debt trap diplomacy global politics ldcs অর্থনীতি-ব্যবসা আন্তর্জাতিক ঋণের ঋণের ফাঁদ চাপে চীন দেশগুলোকে দোহাইয়ে ফেলছে বৈদেশিক নীতি স্বল্পোন্নত স্বল্পোন্নত দেশ
    Related Posts
    ইসলামী ব্যাংক

    ২০২৪ হিসাব বছরে লভ্যাংশ দেবে না ইসলামী ব্যাংক

    August 27, 2025
    ইসরায়েলে আবারও

    ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে হুথি

    August 27, 2025
    ইসলামী ব্যাংক

    লভ্যাংশ দেবে না ইসলামী ব্যাংক, ৮৩ শতাংশ মুনাফা কমেছে ২০২৪ সালে

    August 27, 2025
    সর্বশেষ খবর
    মোবাইলের পাওয়ার বাটন

    পাওয়ার বাটন কাজ না করলে যেভাবে মোবাইল বন্ধ করবেন

    Realme Narzo 70 Turbo

    স্টাইল ও পারফরম্যান্সে সেরা ৫টি স্মার্টফোন, যা নজর কাড়বে সবার!

    Rumin

    হাসনাতকে নিয়ে করা মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিলেন রুমিন ফারহানা

    OPPO F29 Pro plus 5G

    OPPO F29 Pro Plus 5G : দুর্দান্ত সব ফিচার নিয়ে শিগ্রই আসছে

    Salman-Khan

    দুবাইতে আছে সালমান খানের স্ত্রী ও ১৭ বছরের সন্তান, মুখ খুললেন অভিনেতা

    Studnet

    টিয়ারশেল-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ, ছত্রভঙ্গ বুয়েট শিক্ষার্থীরা

    Moringa leaves

    সজনে পাতার উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম

    web series

    নতুন ওয়েব সিরিজে পারিবারিক সম্পর্কের জটিলতা, দর্শকদের কৌতূহল তুঙ্গে!

    ইসলামী ব্যাংক

    ২০২৪ হিসাব বছরে লভ্যাংশ দেবে না ইসলামী ব্যাংক

    mobile phone

    চার্জবিহীন মোবাইল ফোন, প্রযুক্তির নতুন দিগন্ত!

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.