Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home এইচডি ২০৯৪৫৮বি: বহিঃসৌরগ্রহ গবেষণার নতুন দিগন্ত
    Environment & Universe বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

    এইচডি ২০৯৪৫৮বি: বহিঃসৌরগ্রহ গবেষণার নতুন দিগন্ত

    Yousuf ParvezJanuary 17, 20257 Mins Read
    Advertisement

    মহাজাগতিক কোনো বস্তু (যেমন শুক্র গ্রহ) যদি বিশাল আকারের অন্য একটি বস্তু (যেমন সূর্য) ও পৃথিবীর মধ্যকার শূন্যস্থান দিয়ে সরাসরি অতিক্রম করে, এর ফলে যদি বিশাল বস্তুটির (যেমন সূর্যের) সামান্য অংশ আড়াল হয়ে যায়, তাহলে সেই ঘটনাটিকে বলা হয় ট্রানজিট বা অতিক্রমণ। ট্রানজিটে বিশাল বস্তুটির খুব সামান্য অংশ আড়াল হয়। অন্যদিকে গ্রহণের মাধ্যমে আড়াল করার মাত্রা হয় অনেক বেশি।

    এইচডি ২০৯৪৫৮বি

    অস্ট্রেলিয়ান প্ল্যানেটারি সায়েন্টিস্ট (গ্রহবিজ্ঞানী) স্টিফেন কেইনের মতে, বহিঃসৌরগ্রহের ইতিহাসকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। ‘এইচডি ২০৯৪৫৮বি আবিষ্কার’-এর আগে এবং পরে। গ্রহটির নামের প্রথম অংশে থাকা এইচডি-এর উৎস জ্যোতির্বিদ হেনরি ড্রেপারের তৈরি নক্ষত্রের তালিকার নাম। নামের শেষ অংশে থাকা ‘২০৯৪৫৮’ সংখ্যাটি নির্দেশ করে মহাকাশে এর কো-অর্ডিনেট বা স্থানাঙ্ক। অর্থাৎ গ্রহটি যে নক্ষত্রকে ঘিরে ঘোরে, তার নাম এইচডি ২০৯৪৫৮। আর নামের শেষের বি (b) ইংরেজিতে ছোট হাতের অক্ষরে লেখা হয়। বোঝায়, এটি একটি গ্রহ। বড় হাতের অক্ষরে লেখা হলে এইচডি ২০৯৪৫৮ নক্ষত্রের সঙ্গী কোনো নক্ষত্রকে বোঝানো হতো। যেমন আলফা সেন্টাউরি এ (A) ও বি (B)। অবশ্য আলফা সেন্টাউরি বি-এর অন্য একটি নামও আছে, টোলিমান। যাই হোক, প্রসঙ্গে ফিরি।

    এই গ্রহটির অবস্থান পেগাসাস নক্ষত্রপুঞ্জে। পৃথিবী থেকে এর দূরত্ব প্রায় ১৫০ আলোকবর্ষ। এক্সোপ্ল্যানেটটির আকার অনেকটা আমাদের বৃহস্পতির সমান। অথচ এর অবস্থান মূল নক্ষত্রের বেশ কাছে। মূল নক্ষত্রকে ঘুরে আসতে এর প্রয়োজন পড়ে মাত্র সাড়ে তিন দিন।

    রেডিয়াল ভেলোসিটি টেকনিক ব্যবহার করে আগেই এইচডি ২০৯৪৫৮বি-এর অস্তিত্ব শনাক্ত করে ফেলেছিলেন বিজ্ঞানীরা। অচিরেই তাঁরা বুঝতে পারলেন, গ্রহটির বিশাল আকারের জন্য মূল নক্ষত্রের বুক চিরে এর ট্রানজিট বা অতিক্রমণ দেখতে পাওয়ার ভালো সম্ভাবনা রয়েছে। সেই লক্ষ্যে তাঁরা কাজ শুরু করেন। দুটি আলাদা দল গঠন করা হয়। দুই দলই তীক্ষ্ণ নজর রাখতে শুরু করে গ্রহটির ওপরে।

    যে সব নক্ষত্রের অবস্থান আমাদের সূর্যের চেয়ে অনেক দূরে, সেগুলোতে শুক্রের মতো সরাসরি টেলিস্কোপ দিয়ে ট্রানজিট পর্যবেক্ষণ করা যায় না। তবে ঘুর পথে ট্রানজিট শনাক্ত করা সম্ভব। কোনো গ্রহ যখন মূল নক্ষত্রের সামনে দিয়ে যায়, তখন এর উপস্থিতির জন্য সেই নক্ষত্র থেকে আসা আলো কিছুটা বাধা পায়। ফলে পৃথিবী থেকে নক্ষত্রটিকে খুব সামান্য হলেও অনুজ্জল দেখায়।

    বৃহস্পতির মতো বিশাল আকারের গ্রহগুলো খুব বেশি হলে মূল নক্ষত্রের মাত্র ১ থেকে ২ শতাংশ আলো আটকাতে পারে। অন্যদিকে পৃথিবীর আকারের গ্রহের বেলায় এর মান এক শতাংশের একশ ভাগের মাত্র এক ভাগের মতো। তবে খুব সূক্ষ্মভাবে নক্ষত্রের উজ্জ্বলতার মান পরিমাপ করতে পারলে ঠিকই ধরা যায় ট্রানজিট। পাশাপাশি হদিস পাওয়া যায় সেখানে লুকিয়ে থাকা এক্সোপ্ল্যানেট বা বহিঃসৌরগ্রহদের।

    দুই দল বিজ্ঞানীই উঠে পড়ে লাগলেন এইচডি ২০৯৪৫৮বি এক্সোপ্ল্যানেটের মূল নক্ষত্রের উজ্জ্বলতা পরিমাপে। সাফল্য লাভের সম্ভাবনা ক্ষীণ জেনেও দুটি দলই নিরলসভাবে কাজ করে যেতে থাকে। শেষ পর্যন্ত অবশ্য ভাগ্য কাউকেই নিরাশ করেনি। দুই দলই মূল নক্ষত্রের উজ্জ্বলতা কমে যাওয়ার বিষয়টি শনাক্ত করতে সক্ষম হয়। উজ্জ্বলতা কমার এই ঘটনার স্থায়িত্ব ছিল মাত্র কয়েক ঘণ্টা। ১৯৯৯ সালের ডিসেম্বরে দ্য অ্যাস্ট্রোফিজিক্যাল জার্নাল-এ গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হয়। নিশ্চিতভাবে প্রমাণিত হয় বহিঃসৌরগ্রহের ট্রানজিট বা অতিক্রমণ। প্রতিষ্ঠিত হয় এক্সোপ্ল্যানেট শনাক্তের ট্রানজিট পদ্ধতি।

    এক্সোপ্ল্যানেট শনাক্তে রেডিয়াল ভেলোসিটি টেকনিকের খুব ভালো বিকল্প এই ট্রানজিট পদ্ধতি। প্রথম পদ্ধতিতে এক্সোপ্ল্যানেটের সত্যিকার ভরের মান জানা সম্ভব হতো না। কেবল জানা যেত এর ভরের সর্বনিম্ন মান। ট্রানজিট মেথডে এই ঝামেলা নেই। তার ওপর এই পদ্ধতিতে গ্রহের সত্যিকার ব্যাসার্ধও জানা যায়। এগুলোর বাইরেও এক্সোপ্ল্যানেটের কক্ষপথ সম্পর্কেও জানা যায় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। যেমন পরপর দুবার মূল নক্ষত্রের উজ্জ্বলতা কমে যাওয়ার মধ্যবর্তী সময় নির্দেশ করে গ্রহটির পর্যায়কাল। অর্থাৎ, মূল নক্ষত্রকে একবার ঘুরে আসতে যে সময় লাগে, তা।

    রেডিয়াল ভেলোসিটি টেকনিক ও ট্রানজিট মেথড যুগ্মভাবে কাজে লাগিয়ে বেশ নিখুঁতভাবে পরিমাপ করা যায় অজানা বহিঃসৌরগ্রহের ভর ও ব্যাসার্ধ। সেখান থেকে খানিকটা হিসাব-নিকাশ করে খুব সহজেই জেনে নেওয়া যায় এর গড় ঘনত্ব। পৃথিবীর মতো পাথুরে গ্রহগুলোর গড় ঘনত্বের মান মোটামুটি বেশি। পৃথিবীর ক্ষেত্রে এই মান ৫.৫১ গ্রাম/ঘন সেন্টিমিটার। তবে পৃথিবীর কেন্দ্রে থাকা উপাদানগুলোর ঘনত্ব এই মানের চেয়ে ঢের বেশি। কিন্তু পৃষ্ঠে থাকা উপাদানগুলোর ঘনত্ব তুলনামূলক কম, তাই সব মিলিয়ে গড় ঘনত্বের এই মান।

    আমাদের সৌরজগতের আরেকটি পাথুরে গ্রহ মঙ্গলের গড় ঘনত্বের মান ৩.৯ গ্রাম/ঘন সেন্টিমিটার। অন্যদিকে, গ্যাসদানব গ্রহগুলোর গড় ঘনত্বের মান পাথুরে গ্রহের তুলনায় অনেক কম। এ ধরনের গ্রহদের মূল গাঠনিক উপাদান হাইড্রোজেন। তাই সামগ্রিকভাবে এগুলোর গড় ঘনত্বের মান বেশ কম। সৌরজগতের অন্যতম গ্যাসদানব গ্রহ বৃহস্পতির গড় ঘনত্বের মান যেমন মাত্র ১.৩৩ গ্রাম/ঘন সেন্টিমিটার।

    এবার দৃষ্টি ফেরানো যাক বহিঃসৌরগ্রহ এইচডি ২০৯৪৫৮বি-এর দিকে। গ্রহটির ভর আমাদের বৃহস্পতির প্রায় দুই-তৃতীয়াংশের সমান। আর ব্যাসার্ধ দেড় গুণের চেয়ে সামান্য কম। ফলে এর গড় ঘনত্বের মান দাঁড়ায় মাত্র ০.৩৭ গ্রাম/ঘন সেন্টিমিটার। তাই নিঃসন্দেহে একে গ্যাসদানব গ্রহ বলা যায়।

    ট্রানজিটের জন্য নক্ষত্রের উজ্জলতা হ্রাস শনাক্ত এবং রেডিয়াল ভেলোসিটি নিখুঁতভাবে পরিমাপ করা—দুটোই বেশ কঠিন কাজ। অন্যদিকে, সব গ্রহ মূল নক্ষত্রের সামনে দিয়ে ট্রানজিট সম্পন্ন করে না। আবার অনেক নক্ষত্রের রেডিয়াল ভেলোসিটির মান খুব কম। ফলে আলাদা করে শনাক্ত করা যায় না। তাই মহাবিশ্বে ঘুরে বেড়ানো অগনিত বহিঃসৌরগ্রহের সবগুলোকে এ দুই পদ্ধতিতে শনাক্ত করা সম্ভব নয়। কিন্তু তারপরও জ্যোতির্বিদরা আশাবাদী। কারণ এদের সমন্বিত প্রয়োগের মাধ্যমে এক্সোপ্ল্যানেট শনাক্ত করার পাশাপাশি বোনাস হিসেবে জানা যায় তাদের ভর, ঘনত্ব, পর্যায়কাল ইত্যাদির মতো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। তাই জ্যোতির্বিদরা এই দুই পদ্ধতি একসঙ্গে ব্যবহার করে আরও বড় পরিসরে গ্রহ খুঁজে বের করার কাজে মনোনিবেশ করেন।

    ২০০৯ সালের ৭ মার্চ গভীর রাতে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা থেকে একটি রকেট যাত্রা শুরু করে মহাশূন্য পানে। এটি বহন করে নিয়ে যাচ্ছিল একটি বিশেষ ধরনের স্পেস টেলিস্কোপ বা নভোদুরবিন। এর মূল কাজ ছিল মহাবিশ্বের বুকে লুকিয়ে থাকা বহিঃসৌরগ্রহদের খুঁজে বের করা। টেলিস্কোপটির নামকরণ করা হয় বিখ্যাত জার্মান জ্যোতির্বিদ জোহানেস কেপলারের নাম অনুসারে—কেপলার নভোদুরবিন।

    মহাশূন্যে পৌঁছানোর পর টেলিস্কোপটি নির্ধারিত কক্ষপথে অবস্থান নেয়। ৭ এপ্রিল খুলে ফেলা হয় এর ধুলারোধী আবরণ। ফলে মহাশূন্যে প্রথমবারের মতো চোখ খোলে কেপলার নভোদুরবিন। এতে থাকা আয়না তাক করা হয় আমাদের গ্যালাক্সির সিগন্যাস এবং লিরা নক্ষত্রপুঞ্জের দিকে। টেলিস্কোপটি একসঙ্গে এক লক্ষেরও বেশি নক্ষত্র থেকে আসা আলো বিশ্লেষণ করতে পারত। নক্ষত্রের উজ্জ্বলতা চুলচেরা বিশ্লেষণের মাধ্যমে কেপলার খুঁজে বের করতে পারত ট্রানজিট সম্পন্নকারী এক্সোপ্ল্যানেটদের। বায়ুমণ্ডলের বাধার কারণে পৃথিবীতে বসে এই পদ্ধতিতে গ্রহ খুঁজে বের করার সম্ভাবনা খুব কম।

    তবে মহাকাশে এমন সীমাবদ্ধতা নেই, তাই বহিঃসৌরগ্রহ খোঁজায় অভূতপূর্ব সাফল্য লাভ করে কেপলার টেলিস্কোপ। ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত আমেরিকান অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটির শীতকালীন সম্মেলনে টিম কেপলার ১০০০ তম বহিঃসৌরগ্রহ শনাক্তের ঘোষণা দেয়। পাশাপাশি চার হাজারেরও বেশি সম্ভাব্য গ্রহের অবস্থান শনাক্ত করার কথা জানায় তারা। তবে সেগুলো সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার জন্য প্রয়োজন আরও তথ্য।

    মাত্র সাড়ে তিন বছর কর্মক্ষম থাকার কথা ছিল এই নভোদুরবিনের। কিন্তু ৯ বছর ৭ মাস ২৩ দিন কর্মক্ষম থাকার পর, ২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবর এটির আয়ু শেষ হয়। ২০২৩ সালের ১৬ জুন পর্যন্ত এ নভোদুরবিনের সংগৃহীত তথ্য বিশ্লেষণ করে সফলভাবে ২৭৭৮টি বহিঃসৌরগ্রহ আবিষ্কৃত হয়েছে। পাশাপাশি আরও ২ হাজারের মতো সম্ভাব্য গ্রহের অবস্থান শনাক্ত করেছে নভোদুরবিনটি।

    কেপলার মিশনের প্রাথমিক উদ্দেশ্য ছিল আমাদের সৌরজগতের বাইরে পৃথিবীর মতো গ্রহের অস্তিত্ব খুঁজে বের করা। আড়াই হাজারেরও বেশি বহিঃসৌরগ্রহ শনাক্ত করার মাধ্যমে সেই লক্ষ্য পূরণে একে বেশ সফলই বলা যাবে। তবে কেপলারের মূল সফলতা অন্য জায়গায়। এ মিশনের আগপর্যন্ত গ্রহের উৎপত্তি সংক্রান্ত সব তত্ত্বই ছিল আমাদের সৌরজগৎকেন্দ্রিক। এদের যৌক্তিকতা যাচাই করার কোনো উপায় ছিল না। কেপলার টেলিস্কোপের কল্যাণে খুঁজে পাওয়া প্রায় পাঁচ শতাধিক প্ল্যানেটারি সিস্টেম বা গ্রহ ব্যবস্থার মাধ্যমে এসব তত্ত্ব নিয়ে আরও বড় পরিসরে গবেষণার সুযোগ তৈরি হয়। গ্রহদের গঠন রহস্য সমাধানে যুগান্তকারী ভূমিকা রাখে এটি।

    ট্রানজিট মেথড ও রেডিয়াল ভেলোসিটি টেকনিক—দুটোই মূল নক্ষত্রের কাছ দিয়ে ঘুরে চলা বড় আকারের গ্রহ শনাক্ত করার কাজে বেশ কার্যকর। কারণ এদের বিশাল আকারের জন্য মূল নক্ষত্র থেকে আসা আলো যেমন উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বাধা পায়, তেমনি বিশাল ভরের দরুন রেডিয়াল ভেলোসিটির মানও শনাক্ত করার মতো যথেষ্ট হয়।

    সে জন্য কম ব্যাসার্ধের কক্ষপথে পরিভ্রমণ করা বহিঃসৌরগ্রহ সম্পর্কে আমাদের জ্ঞান অন্যগুলোর চেয়ে অনেক বেশি। এই দুটি ছাড়াও গ্রহ শনাক্তের আরও কয়েকটি পদ্ধতি বিজ্ঞানীরা উদ্ভাবন করেছেন। তবে সেগুলোর সফলতার হার খুব বেশি নয়। ২০১৭ সাল পর্যন্ত আবিষ্কৃত বহিঃসৌরগ্রহের সংখ্যা ছিল ৩৪৩৯টি। এর মধ্যে ৩৩১৪টিই আবিষ্কৃত হয়েছে এই দুই পদ্ধতির একটি ব্যবহার করে। পদ্ধতি দুটোর সফলতা বুঝতে এই তথ্যই বোধ হয় যথেষ্ট।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘ও ২০৯৪৫৮বি: environment universe এইচডি এইচডি ২০৯৪৫৮বি গবেষণার দিগন্ত নতুন প্রভা প্রযুক্তি বহিঃসৌরগ্রহ বিজ্ঞান
    Related Posts
    Infinix Hot 60 Pro+

    লঞ্চ হতে চলেছে Infinix Hot 60 Pro+, জানুন বিস্তারিত

    July 13, 2025
    Keyboard

    বদলে যাচ্ছে স্মার্টফোনে টাইপিংয়ের ধরন

    July 13, 2025
    আইফোন ১৭ এয়ার

    আসছে Apple এর সবচেয়ে পাতলা ফোন আইফোন ১৭ এয়ার

    July 13, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Radiq Sharkar-1

    প্রকৃতির গল্প বলে সাংবাদিক রফিক সরকারের ক্যামেরা

    BD Bank

    বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলার, ছোট উদ্যোক্তাদের জন্য সুখবর

    Infinix Hot 60 Pro+

    লঞ্চ হতে চলেছে Infinix Hot 60 Pro+, জানুন বিস্তারিত

    ওয়েব সিরিজ

    মুক্তি পেল সাহসী ওয়েব সিরিজ, দেখুন দরজা বন্ধ করে

    DIG

    জঙ্গিবাদ একসময় ছিল একটা নাটক: ঢাকা রেঞ্জ ডিআইজি

    Boudi

    কোন জিনিস যা করার সময় মেয়েরা চিৎকার করে আর ছেলেরা চুপ থাকে

    Rashed

    সেনানিবাসে ভারতীয় সামরিক কর্মকর্তা কেন, প্রশ্ন রাশেদ প্রধানের

    (10)

    জুলাই পুনর্জাগরণ নিয়ে কালীগঞ্জে প্রস্তুতিমূলক সভা

    hilsha

    এক ট্রলারে ধরা ৬৫ মণ ইলিশ, বিক্রি প্রায় ৪০ লাখ টাকায়

    ওয়েব সিরিজ

    রিলিজ হলো রোমান্সে ভরপুর নতুন ওয়েব সিরিজ, একা দেখুন

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.