Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home একদিনে ঘোরা যায় এমন জায়গা: কাছেই লুকানো স্বর্গ!
    জাতীয় ডেস্ক
    ট্র্যাভেল

    একদিনে ঘোরা যায় এমন জায়গা: কাছেই লুকানো স্বর্গ!

    জাতীয় ডেস্কMd EliasJuly 29, 2025Updated:July 29, 202512 Mins Read
    Advertisement

    সকালের কোলাহল, অফিসের চাপ, শহরের ধোঁয়াশা… মনটা কি কখনো চায় উড়ে যেতে কোথাও দূরে? যেখানে সবুজের রাজত্ব, পাখির ডাক, জলের কলতান? কিন্তু সময় নেই, ছুটি নেই। ভাবছেন, “একদিনের ছুটিতেই কি এমন জায়গা মিলবে?” হ্যাঁ, মিলবে! ঢাকা বা আশেপাশের ব্যস্ত শহর থেকে মাত্র কয়েক ঘণ্টার পথেই লুকিয়ে আছে একদিনে ঘোরা যায় এমন জায়গা – প্রকৃতির আপন হাতে গড়া স্বর্গরাজ্য। যেখানে দিনের আলো ফুরোনোর আগেই ফিরে আসতে পারবেন নিজের ঠিকানায়, কিন্তু মনে নিয়ে আসতে পারবেন মাসখানেকের প্রশান্তি। এই লেখাটি আপনার জন্য, যারা চান একটু নির্মলতা, একটু সবুজের স্পর্শ, কিন্তু সময়ের বেড়াজালে বন্দী। চলুন, আবিষ্কার করি সেই লুকানো স্বর্গগুলোকে, যেগুলো আপনার প্রত্যাশাকে ছাড়িয়ে যাবে।

    একদিনে ঘোরা যায় এমন জায়গা

    একদিনে ঘোরা যায় এমন জায়গা: কেন এই অভিযান জরুরি?

    আমাদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রা ক্রমশ যান্ত্রিক হয়ে উঠছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) গবেষণাও বলছে, শহুরে জনগোষ্ঠীর মানসিক চাপ ও উদ্বেগের অন্যতম কারণ প্রকৃতি থেকে দূরে থাকা। বাংলাদেশের মতো ঘনবসতিপূর্ণ দেশে, বিশেষ করে ঢাকা-চট্টগ্রামের বাসিন্দাদের জন্য, প্রকৃতির সান্নিধ্য পাওয়া একপ্রকার বিলাসিতা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু গবেষণা প্রমাণ করে, প্রাকৃতিক পরিবেশে মাত্র কয়েক ঘণ্টা কাটালেই রক্তচাপ কমে, কর্টিসল হরমোনের মাত্রা নিয়ন্ত্রিত হয় এবং মুড উন্নত হয় (সূত্র: National Institutes of Health (NIH), USA)।

    সমস্যা: ঢাকার আশেপাশে ‘একদিনে ঘোরা যায় এমন জায়গা’ বলে প্রচলিত কিছু নাম (যেমন: সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধ, বোটানিক্যাল গার্ডেন) বারবার ভ্রমণের ফলে একঘেয়েমি চলে আসে। অথবা দূরত্বের কারণে সিলেট-কক্সবাজার একদিনে সম্ভব নয়।

    সমাধান: এই গাইডে আমরা এমন লুকানো ও সহজলভ্য গন্তব্য নিয়ে আলোচনা করব, যেগুলো:

    • ঢাকা বা নিকটবর্তী বিভাগীয় শহর থেকে ৩-৫ ঘণ্টার মধ্যে পৌঁছানো যায়।
    • সুবিধাজনক যোগাযোগব্যবস্থা (সড়কপথ, স্থানীয় যানবাহন) রয়েছে।
    • প্রবেশমূল্য নগণ্য বা নেই বললেই চলে।
    • প্রকৃতির নিবিড় সান্নিধ্য পাওয়া যায় (বন, জলাশয়, পাহাড়ি নদী, চা বাগান)।
    • দিবাভ্রমণের জন্য আদর্শ – ভোরে বেরিয়ে সন্ধ্যায় ফেরা যায়।
    • ভিড় কম, ফলে প্রকৃত একান্তবাস উপভোগ করা যায়।

    এখন, আসুন সেই লুকানো স্বর্গগুলোর সন্ধানে বেরিয়ে পড়ি।

    ঢাকার সবচেয়ে কাছের প্রাকৃতিক অক্সিজেন জোন: ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান (গাজীপুর)

    ঢাকার উত্তরে গাজীপুর জেলায় অবস্থিত এই প্রাকৃতিক বিস্ময়টি সত্যিই একদিনে ঘোরা যায় এমন জায়গার আদর্শ উদাহরণ। ৫০২ হেক্টর জুড়ে বিস্তৃত এই শালবন বাংলাদেশ বন বিভাগের (Bangladesh Forest Department) অধীনে সংরক্ষিত একটি প্রাকৃতিক বনাঞ্চল। ঢাকার মহাখালী বা গাবতলী থেকে বাসে মাত্র ১.৫ থেকে ২ ঘণ্টার পথ। গাজীপুর টাউনের পরেই এর প্রবেশপথ।

    কেন যাবেন?

    • প্রকৃতির কোলাহলমুক্ত কোলে: ঢাকার ধুলোবালি, যানজট থেকে মুক্তি পেতে এটাই নিকটতম ও কার্যকরী স্থান। বনের ভিতরকার নির্মল বাতাসে শ্বাস নিলেই বুঝবেন এর মাহাত্ম্য।
    • বন্যপ্রাণীর দেখা (সতর্কতার সাথে): শাল, সেগুন, গজারি গাছের ডালে ডালে বানরদের লাফালাফি, বিভিন্ন রঙের পাখির কলকাকলি (বসন্ত বাউরি, শালিক, কাঠঠোকরা) আর সৌভাগ্যক্রমে হরিণের দেখা মিলতে পারে। বাংলাদেশ বন বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, এখানে চিত্রা হরিণ, বনবিড়াল, খরগোশ সহ নানা প্রজাতির প্রাণীর বসবাস।
    • হাঁটার পথ ও পিকনিক স্পট: বনের ভিতর সুন্দরভাবে তৈরি করা হাঁটার পথ (নেচার ট্রেইল) আপনাকে নিয়ে যাবে গহীনে। নির্দিষ্ট জায়গায় পিকনিকের ব্যবস্থা আছে (শুল্ক দিতে হয়)।
    • জলাধারের শীতলতা: বনের ভিতর ছোট্ট একটি জলাধার রয়েছে, যার পাশে বসে প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়।

    কিভাবে যাবেন?

    • বাস: ঢাকার মহাখালী বা গাবতলী থেকে গাজীপুরগামী যে কোনও বাসে (যেমন: বোরাক, প্রভাতী, এসকে) চেপে গাজীপুর বাসস্ট্যান্ড। সেখান থেকে অটোরিকশা বা সিএনজি করে ভাওয়াল গার্ডেন/ন্যাশনাল পার্ক। ভাড়া ৮০-১০০ টাকা।
    • প্রাইভেট কার/বাইক: ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক ধরে গাজীপুর চৌরাস্তা পার হয়ে কিছুদূর এগোলেই বনের প্রধান গেট।

    খরচ ও সময়:

    • প্রবেশ মূল্য: বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য ২০ টাকা (প্রাপ্তবয়স্ক), বিদেশি পর্যটক ২০০ টাকা। গাড়ির পার্কিং ফি আলাদা।
    • সময়: ঢাকা থেকে যাওয়া-আসা ও বন ভ্রমণ মিলিয়ে ৫-৬ ঘণ্টাই যথেষ্ট। সকাল ৮টায় বেরিয়ে দুপুরের মধ্যেই পৌঁছে যাবেন, বিকেল ৪টার মধ্যে ফিরতে পারবেন।

    ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা: গত শীতকালে পরিবার নিয়ে গিয়েছিলাম। সকাল ৯টায় ঢাকা ছেড়ে ১০:৩০ নাগাদ বনের গেটে। নির্জনতা আর পাখির ডাকে মন ভরে গিয়েছিল। ট্রেইল ধরে হাঁটতে হাঁটতে একটা ছোট ঝর্ণার মতো জলধারার দেখা পেয়ে শিশুরা বিশেষভাবে উচ্ছ্বসিত হয়েছিল। দুপুরের খাবার বনের নির্দিষ্ট জায়গায় খেয়ে, জলাধারের পাড়ে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিয়ে বিকেল সাড়ে ৩টায় ঢাকার পথে রওনা দিয়েও সন্ধ্যা ৬টার আগেই ঘরে পৌঁছেছি। ভিড় ছিল না বললেই চলে, শান্ত পরিবেশ।

    সিলেটের স্বাদ ঢাকার কাছেই: বাঘেরবাজার জলপ্রপাত (মৌলভীবাজার)

    ঢাকা থেকে একটু দূরে, কিন্তু একদিনেই ঘুরে আসা সম্ভব এমন এক মায়াবী স্থান হল বাঘেরবাজার জলপ্রপাত। সিলেট বিভাগের মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত। যদিও সিলেট শহর থেকে এর দূরত্ব প্রায় ৭০ কিমি, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি ট্রেনে শ্রীমঙ্গল চলে যাওয়া যায়, যা এই গন্তব্যকে একদিনে ঘোরা যায় এমন জায়গার তালিকায় এনে দিয়েছে।

    কেন যাবেন?

    • অবিশ্বাস্য সুন্দর জলপ্রপাত: পাহাড়ি ছোট নদী মাধবছড়া থেকে সৃষ্ট এই জলপ্রপাতের জল নীলচে-সবুজ। প্রায় ১০০ ফুট উঁচু থেকে পড়ছে জলরাশি, চারপাশ ঘিরে সবুজ পাহাড় আর চা বাগান। দৃশ্যটি অতুলনীয়।
    • চা বাগানের মোহনীয়তা: জলপ্রপাতের পথে বা আশেপাশে অসংখ্য চা বাগান (লোভাছড়া, আলীনগর)। সবুজের সমুদ্রে হারিয়ে যাওয়ার অনুভূতি।
    • অ্যাডভেঞ্চারের স্বাদ: জলপ্রপাতের নিচে নামতে হয় কিছুটা পাহাড়ি পথ ধরে। হাঁটা সহজ নয়, কিন্তু অভিযানের অনুভূতি দেয়। সতর্কতা অবলম্বন জরুরি।
    • শান্তি ও নির্জনতা (অফ-সিজনে): সপ্তাহের দিনে বা পিকনিক মৌসুম ছাড়া সময়ে ভিড় কম থাকে, প্রকৃতির শব্দ উপভোগ করা যায়।

    কিভাবে যাবেন? (একদিনে প্ল্যান)

    • ট্রেন (সবচেয়ে সুবিধাজনক):
      • ঢাকার কমলাপুর বা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন থেকে “কালনী এক্সপ্রেস” বা “পারাবত এক্সপ্রেস” ট্রেনে চড়ে শ্রীমঙ্গল স্টেশনে নামুন। ভোরের ট্রেন (যেমন কালনী এক্সপ্রেস সকাল ৬-৭টার মধ্যে ঢাকা ছাড়ে) নিলে সকাল ১১টা-১২টার মধ্যে শ্রীমঙ্গল পৌঁছানো যায়। ঢাকা-শ্রীমঙ্গল ট্রেন ভাড়া শোভন চেয়ার ৩৫০-৪৫০ টাকা।
      • শ্রীমঙ্গল স্টেশন থেকে লোকাল সিএনজি/অটো নিয়ে বাঘেরবাজার বাজারে (ভাড়া ১৫০-২০০ টাকা)। সেখান থেকে আবার সিএনজি/জীপ নিয়ে জলপ্রপাতের এন্ট্রি পয়েন্ট (ভাড়া ২০০-৩০০ টাকা)। মোট সময় ১-১.৫ ঘণ্টা।
    • বাস (সময়সাপেক্ষ, একদিনে চ্যালেঞ্জিং): ঢাকার ফকিরাপুল/সায়েদাবাদ থেকে মৌলভীবাজারগামী বাসে কমলগঞ্জ। সেখান থেকে লোকাল যানবাহন। তবে ট্রেনই সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য।

    খরচ ও সময় (একদিনে):

    • প্রবেশ মূল্য: জলপ্রপাত এলাকায় প্রবেশে ২০-৫০ টাকা (স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ধার্য করে)।
    • সময়: ভোর ৬টার ট্রেন ধরুন। শ্রীমঙ্গল পৌঁছান ১১-১২ টা। বাঘেরবাজার ও জলপ্রপাত ঘুরতে ৩-৪ ঘণ্টা। বিকেল ৪-৫টার মধ্যে শ্রীমঙ্গল স্টেশনে ফিরে সন্ধ্যা ৬-৭টার ট্রেনে ঢাকার পথে (যেমন উপবন এক্সপ্রেস)। রাত ১১টা-১২টার মধ্যে ঢাকায় পৌঁছানো যাবে। সতর্কতা: ট্রেনের টাইম টেবিল ও দেরি যাচাই করে নিন। শীতকালে দিন ছোট, তাই দ্রুত কাজ সারতে হবে।

    পরামর্শ: একদিনে করতে চাইলে অবশ্যই ট্রেনে যাওয়াই শ্রেয়। নিজের খাবার পানি ও হালকা খাবার নিন। হাঁটার জন্য আরামদায়ক জুতা পরুন। জলপ্রপাতের কাছে সাঁতার কাটা বিপজ্জনক, সতর্ক থাকুন।

    ইতিহাস আর প্রকৃতির মেলবন্ধন: সোনারগাঁও (নারায়ণগঞ্জ)

    ঢাকার অত্যন্ত কাছেই, নারায়ণগঞ্জ জেলায় অবস্থিত সোনারগাঁও একদিনে ঘোরা যায় এমন জায়গা যেখানে ইতিহাস আর প্রকৃতির অপূর্ব সমন্বয় ঘটেছে। প্রাচীন বাংলার রাজধানী, মসলিন কাপড়ের জন্য বিখ্যাত এই অঞ্চল এখন বাংলাদেশের লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন (Bangladesh Folk Arts and Crafts Foundation) এবং প্যানোরামিক প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য পর্যটকদের আকর্ষণ।

    কেন যাবেন?

    • লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর: বিশাল এলাকা জুড়ে গড়ে তোলা এই জাদুঘরে বাংলার হারিয়ে যাওয়া ও বিলুপ্তপ্রায় লোকশিল্প, কারুপণ্য, স্থাপত্য (ভবনগুলি নিজেই ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্যে তৈরি) এবং জীবনযাত্রার নিদর্শন সংরক্ষিত আছে। মাটির তৈরি ঘর, নৌকা, তাঁতশাল, কুমারপাড়া – সব মিলে যেন জীবন্ত ইতিহাস। প্রবেশ মূল্য মাত্র ২০ টাকা (প্রাপ্তবয়স্ক)।
    • মেঘনা নদীর তীরে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য: জাদুঘর সংলগ্ন মেঘনা নদীর বিশালতা মন কেড়ে নেয়। নদীর তীর ধরে হাঁটা, নৌকা দেখা, সূর্যাস্ত উপভোগ করা যায় (শীতকালে সূর্যাস্তের সময় নদীর দৃশ্য অসাধারণ)।
    • শীতলপাটির গ্রাম: জাদুঘর কমপ্লেক্সের ভিতরেই শীতলপাটি বুননের জীবন্ত প্রদর্শনী দেখতে পাবেন।
    • সুবিধাজনক দূরত্ব: ঢাকা থেকে খুব কাছাকাছি।

    কিভাবে যাবেন?

    • বাস/সিএনজি: ঢাকার গুলিস্তান, সায়েদাবাদ বা যাত্রাবাড়ী থেকে সোনারগাঁওগামী ডাইরেক্ট বাস (যেমন: সোনারগাঁও এক্সপ্রেস) পাওয়া যায়। ভাড়া ৫০-৭০ টাকা। সময় ১-১.৫ ঘণ্টা (যানজটের উপর নির্ভরশীল)।
    • প্রাইভেট কার/বাইক: ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক ধরে নারায়ণগঞ্জের পথে। সোনারগাঁও চৌরাস্তা থেকে জাদুঘরের সাইনবোর্ড অনুসরণ করুন।

    খরচ ও সময়:

    • মূল খরচ: পরিবহন ভাড়া + জাদুঘর প্রবেশ মূল্য (২০ টাকা)। ভেতরে খাবারের দোকান আছে, দাম স্বাভাবিক।
    • সময়: সকাল ৯-১০টায় ঢাকা ছাড়লেই যথেষ্ট। জাদুঘর ঘুরতে, নদীর পাড়ে সময় কাটাতে ৩-৪ ঘণ্টা। বিকেল ৩-৪টার মধ্যে ঢাকায় ফিরে আসা যায় সহজেই।

    দর্শনীয় স্থান: জাদুঘরের প্রধান ভবন, বিভিন্ন ধরনের ঐতিহ্যবাহী ঘর (কামারপাড়া, জোলাপাড়া, পটুয়াপাড়া), মেঘনা নদীর ঘাট, শীতলপাটির প্রদর্শনী কেন্দ্র।

    মিরপুরেই সবুজের সমারোহ: জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যান (বোটানিক্যাল গার্ডেন)

    ঢাকা শহরের ভিতরেই, মিরপুরে অবস্থিত জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যান (National Botanical Garden) একদিনে ঘোরা যায় এমন জায়গা, বিশেষ করে যাদের জন্য সময় খুবই সীমিত। প্রায় ২০৮ একর জুড়ে বিস্তৃত এই উদ্যানে দেশী-বিদেশী হাজারো প্রজাতির গাছপালা, ফুল, ওষধি উদ্ভিদের সমাহার।

    কেন যাবেন?

    • শহরের ভিতরে প্রকৃতির নীড়: যানজট ও কোলাহল থেকে মুক্তি পেতে এটাই ঢাকাবাসীর সবচেয়ে সহজলভ্য ও বড় সবুজ জায়গা।
    • উদ্ভিদ জগতের সমাহার: বিভিন্ন বিভাগে সাজানো গেছে অর্কিড হাউস, ক্যাকটাস হাউস, বাঁশের বাগান, পাম গ্যালারি, লেক, ফুলের বাগান (বিশেষ করে শীতকালে গাঁদা, ডালিয়া ফুলের সমারোহ)।
    • পাখি পর্যবেক্ষণ: বিভিন্ন প্রজাতির দেশি পাখি (বুলবুলি, শালিক, টিয়া) এবং শীতকালে পরিযায়ী পাখির দেখা মিলে লেক এলাকায়।
    • পিকনিক ও হাঁটার জন্য আদর্শ: বিশাল এলাকা, প্রশস্ত হাঁটার পথ। নির্দিষ্ট জায়গায় পিকনিক করা যায় (ভাড়া দিতে হয়)।
    • শিক্ষণীয়: উদ্ভিদের গায়ে নামের ট্যাগ লাগানো থাকে, যা থেকে জ্ঞান অর্জন করা যায়।

    কিভাবে যাবেন?

    • বাস: ঢাকার প্রায় যেকোনো জায়গা থেকে মিরপুরগামী বাসে চড়ে মিরপুর-১০, মিরপুর-১৪ বা বাংলাদেশ চিড়িয়াখানার গেটে নামুন। সেখান থেকে রিকশা করে বোটানিক্যাল গার্ডেনের গেট (১০-১৫ টাকা ভাড়া)।
    • সিএনজি/প্রাইভেট কার: গুগল ম্যাপে “জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যান, মিরপুর” লিখে সহজেই পথ চিনে নেওয়া যায়।

    খরচ ও সময়:

    • প্রবেশ মূল্য: প্রাপ্তবয়স্ক ২০ টাকা, শিশু ১০ টাকা। গাড়ি পার্কিং ফি আলাদা।
    • সময়: পুরো উদ্যান ভালোভাবে ঘুরতে ৩-৪ ঘণ্টা সময় লাগে। সকাল বা বিকেলের সময়টা উপভোগ্য। ঢাকার যেকোনো প্রান্ত থেকে ১ ঘণ্টার ভিতর পৌঁছানো সম্ভব। সকাল ১০টায় গিয়ে দুপুর ২টায় বের হওয়া যায় সহজেই।

    পরামর্শ: হাঁটার জন্য আরামদায়ক জুতা পরুন। পানি ও হালকা খাবার নিয়ে যান। শীতকালে শালবন ও লেকের পাড়ে বসে প্রকৃতির শান্তি উপভোগ করা যায়।

    কিশোরগঞ্জের হারানো রাজ্য: সিঁথির বিল (ইটনা)

    ঢাকা থেকে একটু দূরত্বে (প্রায় ১৫০ কিমি) হলেও একদিনে ঘুরে আসা সম্ভব এমন এক অনন্য জলাভূমি হল সিঁথির বিল, কিশোরগঞ্জের ইটনা উপজেলায়। হাকালুকি হাওরের পর বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্বাদুপানির জলাভূমি। শীতকালে এখানকার রূপ পর্যটকদের মুগ্ধ করে।

    কেন যাবেন?

    • পানিকন্যার দেশ: শীতকালে (নভেম্বর-ফেব্রুয়ারি) বিলে পানি থাকে। তখন অসংখ্য জলজ ফুল (শাপলা, পদ্ম) আর সবুজ হিজল-করচ গাছের সারি পানিতে দাঁড়িয়ে থাকার দৃশ্য মনোমুগ্ধকর। মনে হবে পানিতে ভাসছেন।
    • পরিযায়ী পাখির অভয়ারণ্য: শীতকালে হাজার হাজার পরিযায়ী পাখি (বালিহাঁস, সারস, পানকৌড়ি, কাস্তেচরা) আসে সিঁথির বিলে। পাখি দেখতে ও ছবি তুলতে পাখিপ্রেমীদের জন্য এটি একদিনে ঘোরা যায় এমন জায়গার মধ্যে অন্যতম সেরা।
    • নৌকা ভ্রমণ: স্থানীয় নৌকায় চেপে বিলের ভিতর প্রবেশ করা যায়। নৌকা থেকে প্রকৃতির রূপ উপভোগ করা, পাখি দেখা, জলজ উদ্ভিদের সমারোহ দেখার অভিজ্ঞতা ভোলার নয়।
    • গ্রামীণ জীবনের ছোঁয়া: বিলের আশেপাশের গ্রামীণ জীবনযাত্রা, মাছধরা দেখতে পারবেন।

    কিভাবে যাবেন? (একদিনে চ্যালেঞ্জিং কিন্তু সম্ভব)

    • কার/মাইক্রোবাস (সবচেয়ে ভালো): ঢাকা থেকে নিজস্ব গাড়ি বা রেন্ট-এ-কারে যাওয়াই সবচেয়ে সুবিধাজনক। ঢাকা-ভৈরব-আষ্টগ্রাম-ইটনা সড়কপথে। সময় ৪-৫ ঘণ্টা (ট্রাফিকের অবস্থা বিবেচনায়)।
    • বাস + লোকাল ট্রান্সপোর্ট:
      • ঢাকার মহাখালী থেকে কিশোরগঞ্জগামী বাসে (যেমন: এ কে ট্রাভেলস, বিআরটিসি) চড়ে কুলিয়ারচর বা ভৈরব। সময় ৩-৪ ঘণ্টা।
      • কুলিয়ারচর/ভৈরব থেকে লোকাল বাস/সিএনজি/অটোরিকশা করে ইটনা উপজেলা। সময় ১-১.৫ ঘণ্টা।
      • ইটনা বাজার থেকে সিএনজি/অটো করে সিঁথির বিলের কাছাকাছি যাওয়া যায় (ভাড়া ১০০-১৫০ টাকা)। শেষে কিছুটা হাঁটার পথ।

    খরচ ও সময় (একদিনে):

    • নৌকা ভাড়া: স্থানীয় নৌকা ভাড়া করে বিল ভ্রমণ করতে হবে। ভাড়া ৫০০-১০০০ টাকা (নৌকার আকার ও সময় অনুযায়ী), দরদাম করে নেবেন।
    • সময়: ভোর ৫-৬টায় ঢাকা ছাড়তে হবে। সকাল ১০-১১টার মধ্যে ইটনা পৌঁছানো। নৌকা ভ্রমণে ২-৩ ঘণ্টা কাটানো। বিকেল ৩টার মধ্যে ফেরার পথে রওনা দিলে রাত ৮-৯টার মধ্যে ঢাকায় পৌঁছানো যেতে পারে। সতর্কতা: শীতকালে দিন ছোট, তাই ভোরে রওনা দিতে হবে এবং সময়মতো ফেরার পথে নামতে হবে। নৌকায় নিরাপত্তার দিকে খেয়াল রাখুন।

    পরামর্শ: শীতকাল (ডিসেম্বর-জানুয়ারি) সেরা সময়। গরম কাপড় নিন। ক্যামেরা, বাইনোকুলার্স নিতে ভুলবেন না। নিজের খাবার পানি ও নাস্তা নেওয়া ভালো। স্থানীয় গাইড নিলে ভালো জায়গাগুলো দেখতে সুবিধা হবে।


    এই পাঁচটি লুকানো স্বর্গ শুধু একদিনে ঘোরা যায় এমন জায়গাই নয়, বরং প্রতিটি স্থান আপনাকে দেবে একবেলার জন্য হলেও প্রকৃতির কোলে ডুবে থাকার, নিজেকে রিচার্জ করার এবং জীবনের জটিলতা থেকে মুক্তির এক অনন্য সুযোগ। ভাওয়ালের ছায়াঘেরা পথ হোক বা বাঘেরবাজারের মায়াবী জলরাশি, সোনারগাঁওয়ের ইতিহাসের স্পর্শ হোক বা সিঁথির বিলের পাখিদের কলকাকলি – প্রতিটি অভিজ্ঞতাই আপনার স্মৃতিতে গাঁথা হয়ে থাকবে। সময়ের অভাব যেন আপনার প্রকৃতির টান উপভোগের পথে বাধা না হয়। পরিকল্পনা করে, একটু আগেভাগে বেরিয়ে পড়ুন। এই সহজলভ্য কিন্তু অসাধারণ গন্তব্যগুলো আপনাকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত। তাহলে আর দেরি কেন? আগামী ছুটিতেই বেরিয়ে পড়ুন একদিনে ঘোরা যায় এমন জায়গার সন্ধানে – আপনার কাছেই লুকিয়ে থাকা স্বর্গরাজ্য আবিষ্কারের জন্য!


    জেনে রাখুন

    • প্রশ্ন: একদিনে ঘোরা যায় এমন জায়গা গুলোতে যাওয়ার সবচেয়ে ভালো সময় কোনটি?

      • উত্তর: অধিকাংশ প্রাকৃতিক স্থানের জন্য শীতকাল (নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি) সেরা সময়। আবহাওয়া মনোরম, বৃষ্টির ভয় কম, সবুজের সমারোহ এবং সিঁথির বিলের মতো স্থানে পাখিও দেখা যায়। তবে ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান বা বোটানিক্যাল গার্ডেন বছরের যেকোনো সময় যাওয়া যায়, বর্ষায় সবুজের আধিক্য থাকে। গ্রীষ্মে গরম এবং বর্ষায় পিচ্ছিল পথ ও বৃষ্টি সমস্যা করতে পারে।
    • প্রশ্ন: এই একদিনে ঘোরা যায় এমন জায়গা গুলোতে খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা কেমন?

      • উত্তর: ভাওয়াল গার্ডেন, বোটানিক্যাল গার্ডেন, সোনারগাঁও জাদুঘর কমপ্লেক্সের ভিতরে বা কাছাকাছি সাধারণ মানের খাবারের দোকান বা রেস্টুরেন্ট পাওয়া যায়। বাঘেরবাজার বা সিঁথির বিলের মতো দুর্গম স্থানে স্থানীয় দোকানে সাধারণ খাবার (চা, বিস্কুট, পুড়ি, ডিম) মিললেও, নিজের পানি ও হালকা খাবার (স্যান্ডউইচ, বিস্কুট, ফল) নিয়ে যাওয়াই নিরাপদ ও সুবিধাজনক। ঢাকা থেকে ফিরে ভালোভাবে খাওয়ার পরিকল্পনা করতে পারেন।
    • প্রশ্ন: পরিবার বা বাচ্চাদের নিয়ে একদিনে ঘোরা যায় এমন কোন জায়গা ভালো হবে?

      • উত্তর: পরিবার, বিশেষ করে ছোট বাচ্চাদের নিয়ে যেতে ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান, বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর (সোনারগাঁও), এবং জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যান (মিরপুর) সবচেয়ে উপযোগী। এগুলোর যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ, হাঁটার পথ অপেক্ষাকৃত সমতল ও নিরাপদ, এবং ভেতরে বসে বিশ্রাম বা খাওয়ার জায়গা আছে। বাঘেরবাজার বা সিঁথির বিলে হাঁটা কিছুটা কষ্টসাধ্য এবং নৌকা বা পাহাড়ি পথে ছোট বাচ্চাদের নিয়ে সতর্কতা বেশি প্রয়োজন।
    • প্রশ্ন: এই গন্তব্যগুলোতে নিরাপত্তা কেমন? একা ভ্রমণ করা যাবে কি?

      • উত্তর: ভাওয়াল গার্ডেন, বোটানিক্যাল গার্ডেন, সোনারগাঁও জাদুঘর তুলনামূলকভাবে নিরাপদ এবং একা ভ্রমণ করা যায় (সাধারণ সতর্কতা মেনে)। তবে বাঘেরবাজার জলপ্রপাত বা সিঁথির বিলের মতো অপেক্ষাকৃত প্রত্যন্ত স্থানে একা ভ্রমণ না করাই ভালো, বিশেষ করে মহিলা ভ্রমণকারীদের জন্য। স্থানীয় গাইড নেওয়া বা দলবেঁধে যাওয়া নিরাপদ। যে কোন স্থানে মূল্যবান জিনিসপত্র এবং ক্যামেরার দিকে খেয়াল রাখুন, অন্ধকার হওয়ার আগেই ফেরার চেষ্টা করুন।
    • প্রশ্ন: এই একদিনের ট্রিপে কী কী জিনিসপত্র সাথে নেওয়া উচিত?

      • উত্তর: কিছু অত্যাবশ্যক জিনিস হল: পানির বোতল, হালকা খাবার (শুকনো খাবার, ফল), ক্যাপ/টুপি/সানগ্লাস, সানস্ক্রিন লোশন (গ্রীষ্মে), মশা নিরোধক ক্রিম/স্প্রে, ফার্স্ট এইড কিট (প্লাস্টার, ডেটল, তুলা), প্রয়োজনীয় ওষুধ, পার্সোনাল আইডি/ফোন, ক্যাশ মানি (দূরবর্তী স্থানে এটিএম নাও থাকতে পারে), পাওয়ার ব্যাংক, ক্যামেরা/বাইনোকুলার্স (যদি থাকে)। হাঁটার জন্য আরামদায়ক জুতা পরা আবশ্যক।
    • প্রশ্ন: এই জায়গাগুলোর কোনটিতে প্রবেশ বা অন্যান্য খরচ সম্পর্কে নির্ভরযোগ্য তথ্য কোথায় পাব?
      • উত্তর: বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের (বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন) অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে কিছু তথ্য থাকতে পারে, তবে সর্বশেষ তথ্যের জন্য নির্ভরযোগ্য ভ্রমণ ব্লগ (যেগুলো নিয়মিত আপডেট করে) বা স্থানীয় প্রশাসন/বন বিভাগের ফেসবুক পেজ চেক করা ভালো। প্রবেশ মূল্য সাধারণত খুব বেশি নয় (২০-১০০ টাকার মধ্যে), কিন্তু স্থানীয় কর্তৃপক্ষ পরিবর্তন করতে পারে। ভ্রমণের আগে সাম্প্রতিক ভ্রমণকারীদের রিভিউ দেখে নিন।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জায়গা‘ একদিনে একদিনে ঘোরা যায় এমন জায়গা এমন কাছেই ঘোরা ট্র্যাভেল যায়! লুকানো স্বর্গ,
    Related Posts
    ভিসা

    শেনজেন ভিসার মতো চালু হচ্ছে এক ভিসায় মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশ ভ্রমণ

    July 29, 2025
    ভ্রমণের সময় শরীর ঠিক রাখার উপায়

    ভ্রমণের সময় শরীর ঠিক রাখার উপায়: সহজ টিপস

    July 24, 2025
    Passport

    ভিসা ছাড়াই বাংলাদেশিরা যেসব দেশে যেতে পারবেন

    July 24, 2025
    সর্বশেষ খবর
    সোলার কুকার

    বাড়িতে তৈরি সোলার কুকার: ছাত্রদের জন্য মজার বিজ্ঞান প্রজেক্ট আইডিয়া

    অভিবাসী

    মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি অবৈধ অভিবাসী পাচারের সিন্ডিকেট ধ্বংস

    কোডিং কম্পিটিশন প্রস্তুতি

    কোডিং কম্পিটিশন প্রস্তুতি: শুরু হোক আজই! – সাফল্যের সিঁড়ি গড়ে তুলুন ধাপে ধাপে

    সাইবার তেলাপোকা

    যুদ্ধক্ষেত্রে জার্মানির নতুন হাতিয়ার জীবিত সাইবার তেলাপোকা

    Infinix InBook X3 Slim

    Infinix InBook X3 Slim: বাজেটে প্রিমিয়াম পারফরম্যান্সের আদর্শ সঙ্গী?

    উত্তর কোরিয়া

    যুক্তরাষ্ট্রকে পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের চাপ প্রয়োগের বিরুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার সতর্কবার্তা

    Fire-Boltt Quantum স্মার্টওয়াচ

    Fire-Boltt Quantum স্মার্টওয়াচ: বাংলাদেশ ও ভারতে দাম, স্পেসিফিকেশনসহ পূর্ণাঙ্গ রিভিউ

    ই-লার্নিং প্ল্যাটফর্ম তুলনা

    ই-লার্নিং প্ল্যাটফর্ম তুলনা: সেরাটি বাছাই করার গাইডলাইন

    বাংলাদেশ ব্যাংক

    আজ চলতি অর্থবছরের প্রথমার্ধের জন্য মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক

    US trade deficit

    Trump Tariffs Slash US Trade Deficit by 10.8%: June 2025 Data Reveals

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.