জুমবাংলা ডেস্ক : গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে শাহ আলম শেখ (৫০) নামে এক ব্যক্তিকে হাত-পা বেঁধে নদীতে ফেলে হ’ত্যার অভিযোগ উঠেছে।
মঙ্গলবার উপজেলার গোহালা ইউনিয়নের উত্তর গঙ্গারামপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
শাহ আলম (৫৫) এই গ্রামের মৃত আবদুল খালেক শেখের ছেলে।
পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, মুকসুদপুর উপজেলার গোহালা ইউনিয়নে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে মঙ্গলবার সকালে সিন্দিয়াঘাট বাজারে সাবেক চেয়ারম্যান লিটন বয়াতির অনুসারী ও বর্তমান চেয়ারম্যান সফিকুল আলম মোল্লার অনুসারীদের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে।
এ সংঘর্ষে উভয়পক্ষে নারীসহ ১০জন আহত হয়। আহতদের নিকটস্থ মাদারীপুরের রাজৈর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
দুপুরে শাহ আলম রাজৈর হাসপাতালে ভর্তি আহত চাচাতো বোন মিনাকে দেখে বাড়ির পথে রওনা হয়ে নিখোঁজ হন। অনেক খোঁজাখুঁজির পরে এলাকাবাসী রাত পৌনে ৮টার দিকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় শাহ আলমকে কুমার নদে দেখতে পায়।
পরে শাহ আলমকে উদ্ধার করে রাজৈর উপজেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
রাজৈর স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. প্রদীপ চন্দ্র মণ্ডল জানান, হাসপাতালে আনার আগেই তিনি মারা যান।
মুকসুদপুর সিন্দিয়াঘাট পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ আবুল বাসার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।