বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি : ‘পাগলি টা মা হয়েছে বাবা হয় নি কেউ?’ রাস্তায় নবজাতক পড়ে থাকতে দেখলেই এসব স্ট্যাটাসে সয়লাব হয়ে যায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুক। তখন আবেগপ্রবণ বাঙালির আবেগের মাত্রা কয়েকগুন বেড়ে যায়। সবাই ছি ছি করতে থাকে নবজাতক পিতার উপর।
খবর যখন টেলিভিশন আর সংবাদ মাধ্যমে ঝড় তুলে তখন শিশুর পিতা মাতার খোজ খবর নেওয়ার জন্যে হুমড়ি খেয়ে পড়ে মানুষ।
অনেক পিতলা ঘুঘু (প্রেমিক) এসব কাজ করে প্রেমিকাকে ছেড়ে দেয়। ফলে প্রেমিকাকে পড়তে হয় বাজে অবস্থায়। অনেক সময় এসব পিতলা ঘুঘুরা নাক মুখ মুছে অস্বীকার করে।
সামাজিক চাপের দায়ে প্রেমিকাও চেপে যায় প্রমানের অভাবে তারা কিছু করতে পারে না। নিজের ভবিষ্যৎ এর কথা ভেবে নবজাতক কে হ’ত্যা করতে দ্বিধাবোধ করে না মা।
ভ্রুন হ’ত্যা পৃথিবীর জঘন্যতম হ’ত্যা হলেও বর্তমান বিশ্ব আকারে ইঙ্গিতে এটিকে বৈধতা দিয়ে যাচ্ছে। লিভ টুগেদার সংস্কৃতি ক্রমশ এটিকে আরো সহজ করে তুলেছে।
তাই ভ্রুনহ’ত্যা ঠেকাতে শীঘ্রই প্রেগনেন্সী টেস্টে যুক্ত হতে যাচ্ছে আগত সন্তানের বাবার ছবি। তবে যুক্তরাষ্ট্রের একদল বিজ্ঞানীরা এমন টাই জানিয়েছেন গত সোমবার।
প্রেগনেন্সী টেস্ট পজিটিভ হলে সাথে সাথে স্ট্রিপে ভেসে উঠবে বাবার ছবি। এতে কে আসল বাবা এটি খুব সহজেই শনাক্ত করা যাবে বলে জানান বিজ্ঞানীরা। তাই কেউ আর অস্বীকার করতে পারবে না।
২০২০ সালের মধ্যে এই স্ট্রিপ বাজারে ছাড়া হবে বলে আশ্বাস দেন মার্কিন বিজ্ঞানীরা।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।