এক গবেষক ইউএফও নিয়ে গবেষণা করার সময় ইন্টারেস্টিং তথ্য খুঁজে পেছেছেন। তিনি বিশ্বাস করেন যে, এন্টার্কটিকায় ভিনগ্রহীদের দ্বারা গোপন ঘাঁটি নির্মাণ করা হয়েছে। সম্ভবত এটি এলিয়েন সভ্যতার কাজ। আবার প্রাচীন মানব সভ্যতার অবশিষ্ট অংশ হতে পারে এ ঘাঁটি।
স্যাটেলাইট ছবি থেকে ওই অদ্ভুত বস্তুটিকে বরফের বড় শিলার মতোই মনে হয়েছে। আসলে অনেক বছর ধরেই এদের অস্তিত্ব ছিল। সাম্প্রতিক সময় সেখানে খনন কার্য চালানো হয়েছে বলে মনে হচ্ছে। সেখানে তুষারপাতের ট্রাক খুঁজে পাওয়া গেছে।
তবে কেউ আনুষ্ঠানিকভাবে এখনো বলেনি যে সেখানে কী পাওয়া গেছে। ১৯৮৫ এবং ২০১৩ সালে সেখানের কিছু ছবি তোলা হয়েছিল। ওই অঞ্চলের পাশে একটি বড় বিমানের রানওয়ে যুক্ত করা হয়েছে।
স্কট ওয়ারিং যিনি এ অবজেক্টটি আবিষ্কার করার পর বিশ্বাস করেন যে, গভীর ভূগর্ভস্থ এ কাঠামোটি এলিয়েন সভ্যতাই নির্মাণ করেছে। তিনি আরো বলেন যে, অথরিটি এ তথ্য জনগণের কাছ থেকে গোপন রেখেছেন।
স্কট আরো বিশ্বাস করেন যে, তিনি এন্টারটিকায় আরো একটি ইন্টারেস্টিং ফিচার খুঁজে পেয়েছেন। ওই স্থাপনাটি দেখতে যীশু খ্রিস্টের মুখের মত। এটি প্রমাণ করে যে, প্রাচীন এলিয়ান সভ্যতা একবার দক্ষিণ মেরুতে সমৃদ্ধ জীবন যাপন করেছিল।
তবে এই বিষয়টি শুধুমাত্র একজন ব্যক্তির মতামত। অন্য বিশেষজ্ঞরা স্কুট এর সাথে একমত নাও হতে পারেন। এই বিষয়টির আরো যৌক্তিক ব্যাখ্যা থাকতে পারে। এ ধরনের তথ্য বৈজ্ঞানিক ক্ষেত্রে আগ্রহ এবং উত্তেজনার জন্ম দিয়েছে। ভবিষ্যতে ইউএফও এবং বহির্জাগতিক জীবন নিয়ে যাদের আগ্রহ আছে তারা আমাদের চারপাশের মহাবিশ্ব সম্পর্কে আরো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংগ্রহ করতে হবে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।