‘বিশ্বে এ পর্যন্ত করোনাভাইরাসের ২৪ হাজারের বেশি জিনোম সিকোয়েন্স করা হয়েছে। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত-নেপালেও হয়েছে। কিন্তু আমাদের দেশে এটি হবে না! এটা কি করে হয়! আমি রীতিমত ঈর্ষায় অস্থির হয়ে উঠছিলাম। আমরা কেন পারছি না, কেন পারব না-ভেবে আমি ঘুমাতে পারতাম না! নিজের সঙ্গে নিজে চ্যালেঞ্জ নিলাম; আমাকে পারতেই হবে!
যে ৭২ ঘণ্টায় জিনোম সিকোয়েন্স লোড করেছি, ওই ৭২ ঘণ্টা আমি বা আমার দলের কেউ একটুও ঘুমাইনি!’ কথাগুলো অসম্ভব দৃঢ়তার সঙ্গে বলছিলেন বাংলাদেশের প্রথম করোনাভাইরাসের জিনোম সিকোয়েন্সিং উন্মোচন করা তরুণ অণুজীব বিজ্ঞানী ডক্টর সেঁজুতি সাহা।
বুধবার মধ্যরাতে ফেসবুক লাইভ আয়োজন ‘কালের কণ্ঠ করোনা আলাপ‘-এ যুক্তরাজ্য থেকে যুক্ত হয়ে সাক্ষাৎকারে এমন নানা ধরনের আরো তথ্য তুলে ধরেন।
সেঁজুতি সাহা এ সময় করোনার জিনোম সিকোয়েন্সিং-এর গল্প বলার পাশাপাশি নিজে বিজ্ঞানী হওয়ার পেছনে তাঁর বাবা ও মায়ের অবদানসহ আরো বহু বিষয় তুলে ধরেন। যা কালের কণ্ঠ অনলাইন পাঠকদের জন্য এখানে পুরোটা সংযুক্ত করা হলো।
সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।



