জুমবাংলা ডেস্ক : ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ইউসুফের সঙ্গে মতবিনিময় করেছে বাংলাদেশ আয়ুর্বেদিক মেডিসিন ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন বামা।
সোমবার দুপুরে রাজধানীর মহাখালীর ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের কার্যালয়ে বামা’র সভাপতি, হামদর্দ ল্যাবরেটরিজ (ওয়াক্ফ) বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও চিফ মোতাওয়ালস্নী ডক্টর হাকীম মো. ইউছুফ হারুন ভূঁইয়া’র নেতৃত্বে সংগঠনের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে এ মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় ঔষধ ও কসমেটিকস্ আইন ২০২৩ জাতীয় সংসদে পাস হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী এবং ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে ধন্যবাদ জানায় সংগঠনটি।
ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ইউসুফ বলেন, ‘ঔষধ ও কসমেটিকস্ আইন ২০২৩ পাস হওয়া ঔষধ সেক্টরের জন্য যুগান্তকারী ঘটনা। ফলে ঔষধের পাশাপাশি প্রসাধনী শিল্প, ফুড ও ডায়েটিং সাপিস্নমেন্ট উৎপাদন ও বিপণনের ক্ষেত্রে নতুন উচ্চতায় পৌঁছে যাবে বাংলাদেশ।’
ডিজি ড্রাগ আরও বলেন, ‘সরকারি তথ্যানুযায়ী প্রতি বছর ৩০ হাজার কোটি টাকার কসমেটিকস্, ফুড ও ডায়েটিং সাপিস্নমেন্ট আমদানি করা হয়। নতুন আইনের ফলে বাংলাদেশেই এসব পণ্য উৎপাদনের সুযোগ তৈরি হলো। এ কারণে এ সেক্টরে কর্মসংস্থান যেমন বাড়বে, তেমনি নিজেদের চাহিদা মিটিয়ে পণ্যসামগ্রী বিদেশে রপ্তানি করে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের সুযোগও হবে।’
বামা’র সভাপতি ডক্টর হাকীম মো. ইউছুফ হারুন ভূঁইয়া বলেন, ‘ইউনানী, আয়ুর্বেদিক ও হার্বাল সেক্টরকে এগিয়ে নিতে ঔষধ উৎপাদন সংশ্লিষ্ট উদ্যোক্তারা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। সরকার প্রতিশ্রম্নতি অনুযায়ী সহযোগিতা করলে এবং এ সেক্টর থেকে বিদ্যমান সমস্যাগুলো দূর হলে ইউনানী, আয়ুর্বেদিক ও হার্বাল ওষুধ শিল্পের কাঙ্ক্ষিত বিকাশ হওয়া অসম্ভব কিছু নয়।’
মতবিনিময় সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অধিদপ্তরের পরিচালক মো. সালাহউদ্দিন, উপ-পরিচালক আব্দুল মালেক, বামা’র সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. মিজানুর রহমান, সাবেক সভাপতি শিবব্রত রায়, সহ-সভাপতি মো. ফজলুর রহমান, যুগ্ম-সম্পাদক ফজলুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন, প্রচার সম্পাদক আবুল হাসানসহ ঊর্ধতন কর্মকর্তারা। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।