জুমবাংলা ডেস্ক : ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান শুরুর পর ধরা পড়া জি কে শামীম, খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া, সেলিম প্রধান, এনামুল হক এনু, রুপন ভুইয়া ও পাগলা মিজানের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং আইনে মামলা হয়েছে। এসব মামলার তদন্তে নেমে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে গ্রেপ্তারকৃতদের সম্পদের তথ্য চেয়েছে সিআইডি।
জি কে শামীমের সম্পদের তথ্য গত ১৫ অক্টোবর সিআইডির কাছে পাঠিয়েছে ১২টি সংস্থা। তাঁর সম্পদের ব্যাপ্তি এতটাই যে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোকে দুই হাজার ডকুমেন্ট পাঠাতে হয়েছে সিআইডিতে। সিআইডি রাত-দিন কাজ করে চলেছে এই টেন্ডার মাফিয়ার সম্পদের হিসাব জানতে। তবে গতকাল পর্যন্ত পাঁচ দিনেও সব ডকুমেন্ট পড়ে তাঁর সম্পদের তালিকা করা সম্ভব হয়নি।
জানতে চাইলে সিআইডির ডিআইজি ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, ‘মানি লন্ডারিং মামলাগুলোর তদন্তে অনেক গভীরে যেতে হয়। এ জন্য সময় লাগে। গ্রেপ্তারকৃতদের দেওয়া তথ্য ও সিআইডির পাওয়া তথ্য মিলিয়ে দেখা হবে। গরমিল কোথায় কোথায় সেগুলো খুঁজে বের করা হবে।’ এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘জি কে শামীমের সম্পদের তথ্য আমরা পেয়েছি। সেগুলো নিয়ে কাজ করা হচ্ছে।’ সূত্র : কালেরকণ্ঠ।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।