ভারতীয় দৈনিক হিন্দুস্তান টাইমস এক অনলাইন প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে। স্থানীয় আশান্দারা থানার স্টেশন হাউস অফিসার অক্ষয় কুমার বলেন, ‘থারপুর গ্রামের একটি পরিবার মানসিকভাবে অসুস্থ তাদের সন্তানদের বাঁচাতে এক কবিরাজের কাছে গেলে তাদের এমন ‘দাওয়া’ দেন তিনি।
ওই কবিরাজ তাদের বলে যে দুটি পশু অথবা কোনো মানুষকে বিসর্জন (কোরবানি) দিতে হবে। সেই পরিবার দুটি ষাঁড়ের ব্যবস্থা করতে না পেরে তাদের একই গ্রামের দিবাকর যাদব নামে এক কিশোরকে ‘কোরবানি’ দেয়।
পুলিশ কর্মকর্তা দিবাকর যাদব বলেছে, হ’ত্যার দায়ে ওই পরিবারের তিন ব্যক্তিকে আ’টক করা হয়েছে। তারা হলেন রামগোপাল তার মা স্বরস্বতী এবং তাদের আত্মীয় রামশঙ্কর। ওই পরিবারের তিন সন্তান মানসিকভাবে অসুস্থ বলেও জানান তিনি।
মানসিকভাবে অসুস্থ সেসব শিশুকে বাঁচাতেই কবিরাজের দারস্থ হয়েছিলেন ওই পরিবারের সদস্যরা। পুলিশ বলছে, আ’টক তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হচ্ছে। ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০২ ধারা মোতাবেক তাদের বিরুদ্ধে হ’ত্যার অভিযোগ আনা হবে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।