মঙ্গলবার বিবিসি অনলাইনকে এ দাবি করেছেন তিনি । তিনি বলেন, চীনা রোগীদের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, মৃদু সংক্রমণের ক্ষেত্রে যেখানে রোগীদের সেরে উঠতে গড়ে দুই সপ্তাহের মতো সময় লেগেছে সেখানে গুরুতর রোগীর ক্ষেত্রে এসময় লাগতে পারে।
তার মতে, বৃটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন গুরুতর রোগী ছিলেন না বলে সময় কম লেগেছে। গুরুতর অসুস্থ হলে সংক্রমণের পর সাত থেকে ১০ দিনের মধ্যে পরিস্থিতি খারাপের দিকে যেতে পারে। এ সময় শ্বাস-প্রশ্বাসে জটিলতা দেখা দিতে পারে এবং ফুসফুসে পানি জমতে পারে। তখন শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক রাখতে অনেক রোগীকে অক্সিজেন দেয়া হয়।শ্বাসকষ্টের জটিলতা সারতে একটু সময় লাগতে পারে।
তিনি বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বরাত দিয়ে বলেন, প্রতি ২০ জনে একজন রোগীকে নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে (আইসিইউ) রেখে চিকিৎসা দেয়ার প্রয়োজন হতে পারে। এ সময় রোগীর শ্বাস-প্রশাস স্বাভাবিক রাখতে ভেন্টিলেটরও ব্যবহার করতে হতে পারে।
তবে আইসিইউ থেকে ছাড়া পেলেও শরীরের পূর্ণ কর্মক্ষমতা ফিরে পেতে ১২-১৮ মাস সময় লেগে যেতে পারে কলে মনে করেন এই চিকিৎসক।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।