
ভাঙ্গা পৌরসভার হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা কাওছার মিয়া জানায়, গত কয়েকদিন ধরেই জ্বর ও শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন তিনি। ভাঙ্গা হাসপাতালের ডাক্তার তাকে করোনা উপর্সগ ধারণা করে দ্রুত চিকিৎসা নিতে পরামর্শ দেন। রবিবার উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল হাসপাতালে যান এবং চিকিৎসা নিয়ে একটি আবাসিক হোটেলে রাত্রি যাপনের জন্য পরিবারের সদস্যদের নিয়ে উঠেন।
চিকিৎসা শেষে পরদিন নিজ বাড়ী পটুয়াখালী জেলায় গলাচিপায় যাবার কথা ছিল তার। রাত সাড়ে বারোটার দিকে প্রচন্ড শ্বাসকষ্ট ও বুকে ব্যথা নিয়ে হোটেলেই মারা যান তিনি। আজ সোমবার সকালে গলাচিপায় তার নিজ বাড়ীতে জানাযা শেষে দাফন করা হয় তাকে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।



