
এ বিষয়ে ক্যাম্ব্রিজের রয়্যাল পাপওর্থ নামের ওই হাসপাতালের পক্ষ থেকে বলা হয়, প্রফেসর স্টিফেন হকিংয়ের পরিবার তার ভেন্টিলেটরটি আমাদেরকে দিয়েছে যাতে আমরা আরো বেশি করোনা রোগীদের চিকিৎসা করতে পারি।
এ বিষয়ে প্রয়াত পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিংয়ের মেয়ে লুসি হকিং বলেন, ওই হাসপাতালের কাছ থেকে আমার বাবা চমৎকার সেবা পেয়েছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, স্টিফেন হকিং নিজেই তার জন্য ওই ভেন্টিলেটর কিনেছিলেন।
২০১৮ সালে ৭৬ বয়সে মারা যান স্টিফেন হকিং। জীবনের বেশিরভাগ সময় তিনি কাটিয়েছেন মহাবিশ্ব সৃষ্টির রহস্য খুঁজে। মাত্র ২১ বছর বয়সে তিনি মটর নিউরো রোগে আক্রান্ত হন। এরপর থেকেই তিনি চলৎশক্তি হারিয়ে ফেলেন। হুইল চেয়ারে বসেই দিয়ে গেছেন দুনিয়া কাঁপানো বিজ্ঞানের সব তত্ত্ব।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।



