জুমবাংলা ডেস্ক : কাঁটাতারের বেড়া বাংলাদেশ ও ভারতের জনগণের সম্পর্কের মাঝে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে না।
সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় প্রেস ক্লাব আয়োজিত এক আলোচনা সভায় যোগ দিয়ে ভারতের ত্রিপুরার আগরতলা প্রেস ক্লাবের একটি প্রতিনিধি দল এ কথা বলেন।
আগরতলা প্রেস ক্লাবের ১৩ সদস্যের প্রতিনিধিদল ‘মহান মুক্তিযুদ্ধে ত্রিপুরা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় যোগ দেন। জাতীয় প্রেস ক্লাবের আমন্ত্রণে প্রতিনিধি দলটি বাংলাদেশ সফর করছে।
এ ছাড়াও আলোচনা সভায় বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক ও লেখক হারুন হাবীব, ইতিহাসবিদ ও অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন, শিল্পী হাশেম খান। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন জাতীয় প্রেস ক্লাব সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন ও স্বাগত বক্তব্য দেন সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত।
জাতীয় প্রেস ক্লাব ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য ও সেমিনার, মিট দ্য প্রেস ও আন্তর্জাতিক লিয়াজোঁ উপকমিটি আহ্বায়ক জুলহাস আলমের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন আগরতলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি জয়ন্ত ভট্টাচার্য্য, সহসভাপতি সৈয়দ সাজ্জাদ আলী ও সাধারণ সম্পাদক রমাকান্ত দে।
বক্তারা বলেন, মুক্তিযুদ্ধে ত্রিপুরার জনগণ যে অবদান রেখেছে তা অনস্বীকার্য। ভৌগোলিক, ভাষাগত এবং সাংস্কৃতিক নৈকট্যের কারণে যে আত্মার সম্পর্ক ত্রিপুরা ও বাংলাদেশের মধ্যে রয়েছে সেটিকে আরও বৃদ্ধি করা প্রয়োজন বলে বক্তারা অভিমত ব্যক্ত করেন।
সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন বলেন, ভিসা ও ইমিগ্রেশন জটিলতা নিরসনে দুই দেশের সাংবাদিকদের ভূমিকা রাখার সুযোগ রয়েছে।
সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত বলেন, ত্রিপুরার সরকার মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সংরক্ষণে যে উদ্যোগ নিয়েছে তা প্রশংসনীয়।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় প্রেস ক্লাব ব্যবস্থাপনা কমিটির সহসভাপতি রেজোয়ানুল হক, যুগ্ম সম্পাদক আইয়ুব ভূঁইয়া ও মোঃ আশরাফ আলী, সদস্য কাজী রওনাক হোসেন, বখতিয়ার রাণা, কল্যাণ সাহা, সীমান্ত খোকন, মোহাম্মদ মোমিন হোসেন এবং ক্লাবের সিনিয়র সদস্যরা।
সাধারণ মানুষের তথ্য দিয়ে রোহিঙ্গাদের পাসপোর্ট তৈরি, আনসারসহ গ্রেপ্তার ২৩
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।