Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা যেসব কারণে জিততে পারে কাতার বিশ্বকাপ
    খেলাধুলা ফুটবল

    ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা যেসব কারণে জিততে পারে কাতার বিশ্বকাপ

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কJune 29, 20228 Mins Read
    Advertisement

    স্পোর্টস ডেস্ক: কাতারের রাজধানী দোহা সিটির আল বাইত স্টেডিয়ামে আগামী ২১ নভেম্বর ফুটবল বিশ্বকাপের পর্দা উন্মোচন হবে। বিশ্বকাপ রোমাঞ্চে বছর শেষে ডুব দেবে ফুটবল দুনিয়া।

    ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা যেসব কারণে জিততে পারে কাতার বিশ্বকাপ
    ফাইল ছবি

    এদিকে ২০টি বছর পার হয়ে গেলো, লাতিন আমেরিকার কোনো দেশ সর্বশেষ ফুটবল বিশ্বকাপ ট্রফিটা ঘরে তুলতে পেরেছে। ২০০২ সালে সর্বশেষ এশিয়া (কোরিয়া-জাপান) থেকেই লাতিন আমেরিকা থেকে বিশ্বকাপ জয় করেছিল ব্রাজিল।

    এরপর ২০০৬ সালে ইতালি, ২০১০ সালে স্পেন, ২০১৪ সালে জার্মানি এবং ২০১৮ সালে বিশ্বকাপ জয় করেছে ফ্রান্স। লাতিন আমেরিকা থেকে সর্বোচ্চ ২০১৪ সালে ফাইনাল খেলেছিল আর্জেন্টিনা, একই বছর সেমিফাইনাল খেলেছিল ব্রাজিল।

    এই পরিসংখ্যানই বলে দিচ্ছে, আধুনিক ফুটবলে লাতিন আমেরিকার নান্দনিক ফুটবলের ঠাঁই কম। বিশ্বকাপ এলে ইউরোপের গতিময় ফুটবলের সামনে খেই হারিয়ে ফেলছে লাতিনের ফুটবল পাওয়ারহাউজগুলো। বিশেষ করে ব্রাজিল এবং আর্জেন্টিনা।

    ২০০২ সালের পর যে চারটি বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে, তার প্রতিটিতেই ইউরোপের গতির কাছে নাস্তানাবুদ হয়েছে লাতিনের নান্দনিক ফুটবল। অথচ, লাতিনের অধিকাংশ ফুটবলারই খেলেন ইউরোপিয়ান ক্লাবগুলোতে।

    ইএসপিএনের লাতিন আমেরিকা বিষয়ক বিশেষজ্ঞ টিম ভিকরি একটি কলাম লিখেছেন, ‘যেভাবে কাতার বিশ্বকাপে ব্রাজিল এবং আর্জেন্টিনাকে শিরোপা জয়ের ফেবারিট’- শিরোনামে।

    ইএসপিএনে লেখা ওই কলামে টিম ভিকরি দেখানোর চেষ্টা করেছেন, যে মূল বিষয়গুলোর কারণে এবার কাতার থেকে বিশ্বকাপ জয় করে নিতে পারে লাতিন আমেরিকার দুই দেশ ব্রাজিল কিংবা আর্জেন্টিনা। বিশেষ করে সম্প্রতি এই দুটি দেশ ইউরোপিয়ান কিংবা তাদের অঞ্চলের বাইরের দেশগুলোর সঙ্গে ম্যাচে যে পারফরম্যান্স দেখিয়েছে সে সব বিশ্লেষণ করেই কলামটি লিখেছেন এই ফুটবল বিশেষজ্ঞ।

    আর্জেন্টিনার সম্ভাবনা যে কারণে

    প্রথমেই আসা যাক আর্জেন্টিনার সম্ভাবনা নিয়ে। লন্ডনের ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে ফাইনালিসিমায় ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়ন ইতালির মুখোমুখি হয়েছিল আর্জেন্টিনা। এই ম্যাচে মেসিদের জয় ৩-০ গোলে। ইতালিয়ানরা নিজেদের ভাগ্যবানই ভাবতে পারে, কারণ ৩-০ নয়, এই ম্যাচে আরো অনেক বেশি ব্যবধানে হারতে পারতো তারা।

    এই ম্যাচটিই প্রমাণ করে, গত বিশ্বকাপের পর থেকে কতটা উন্নতি করেছে আর্জেন্টাইনরা। বিশেষ করে ২০১৯ কোপা আমেরিকার সেমিফাইনালের পর থেকে। ২০১৯ কোপার সেমিতে ব্রাজিলের কাছে সর্বশেষ হেরেছিল তারা। এরপর ৩৩টি ম্যাচ অপরাজিত আর্জেন্টিনা।

    এই ম্যাচে ডানপাশের খেলায় কিছুটা সংগ্রাম করতে দেখা গেছে লা আলবিসেলেস্তেদের। কারণ, মাঠের দুই প্রান্তের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনকারী মিডফিল্ডার লিয়ান্দ্রো পেরেদেসের অনুপস্থিতি। তবে গুইডো রদ্রিগেজ শুরুতে ডিফেন্সিভ মানসিকতার হওয়ার কারণে কিছুটা এলোমেলো থাকলেও যখনই খেলার ছন্দটা ধরে ফেলতে পারলেন, তখনই ম্যাচ পুরোপুরি আর্জেন্টিনার নিয়ন্ত্রনে।

    ইতালির ডিফেন্স কোনোভাবেই জিওভান্নি লো সেলসো এবং রদ্রিগো ডি পলকে গ্রিপের মধ্যে আটকাতে পারেনি। এ দু’জন মিলে লিওনেল মেসির জন্য জায়গা তৈরি করে দিয়েছেন। যার ফলে আর্জেন্টিনা খুব সহজেই ইতালির বিখ্যাত ডিফেন্সকে ভেঙে তছনছ করে দিতে পেরেছে।

    গত তিনটি বছর আর্জেন্টিনা ফুটবলের নিয়মিত চিত্র এটা এবং এর ফলেই একের পর এক ম্যাচ জিতে যাচ্ছে তারা এবং সাফল্য ঘরে তুলে আনছে। সে সঙ্গে আরো একটি কার্যকর জুটি গড়ে উঠেছে আর্জেন্টিনার খেলার মধ্যে। সেন্টার ফরোয়ার্ড লওতারো মার্টিনেজের সঙ্গে মেসির সম্পর্ক। সর্বশেষ এই সম্পর্ককে একটা মসৃণ শেপে তৈরি করে দেয়ার শেষ কাজটি করে দিচ্ছেন অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়া।

    আর্জেন্টিনা দলের এমন দুর্দান্ত পরিকল্পিত ফুটবলের সামনে ইতালির আসলে ওই ম্যাচে কিছুই করার ছিল না। যারা সেদিন প্রথমার্ধেই ম্যাচ থেকে ছিটকে পড়েছিল। আর্জেন্টিনা মাঠের একেবারে উঁচুতে বলের নিয়ন্ত্রন পেলেই সেটা চলে যায় লো সেলসোর কাছে।

    তিনি বলটা ব্যাক পাস দিয়ে ডান পাশে দিয়ে দেন গুইদো রদ্রিগেজের কাছে। সেখান থেকে বল চলে যায় মেসির কাছে। বলটাকে এগিয়ে নিয়ে হালকা স্লাইডে মেসি বল পাঠিয়ে দেন মার্টিনেজের কাছে। সেখান থেকে বলটি আশ্রয় নেয় প্রতিপক্ষের জালে। প্রথমার্ধের একেবারে শেষ মুহূর্তে জিয়ানলুইজি ডোনারুমার মাথার ওপর দিয়ে প্রায় একই ভঙ্গিতে খেলে বল জড়িয়ে দিলেন অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়া।

    জিয়ানলুজি ডোনারুমার কারণে ইতালির মান কিছুটা হলেও রক্ষা হয়েছে। আর্জেন্টিনার গেড়ালের ব্যবধান আর বাড়াতে দেননি মূলত তিনিই। তার দৃঢ়তার সামনে বেশ কিছু নিশ্চিত গোল বঞ্চিত হতে হয়েছে আর্জেন্টাইনদের। বিশেষ করে দ্বিতীয়ার্ধে মেসিদের অনেকগুলো চেষ্টা তিনি রুখে দেন। তবুও, গোল হজম করতে হয়েছিল। মার্টিনেজের বদলি হিসেবে নামা পাওলো দিবালা শেষ পেরেকটি ঠুকে দেন ইতালির জালে। এখানেও ছিল মেসির অ্যাসিস্ট।

    শুধুমাত্র এই ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধের কথাই যদি ধরা হয়, তাহলে আর্জেন্টিনা দলের মূল শক্তি হলো, কোচ লিওনেল স্কালোনি মেসিকে ঘিরে যে কম্বিনেশন তৈরি করতে পেরেছেন, তা সম্ভবত মেসি তার পুরো ক্যারিয়ারে এমনটা পাননি।

    যদিও, অস্বীকার করার উপায় নেই যে আর্জেন্টিনার ডিফেন্স নিয়ে এখনও কিছু চিন্তা রয়েছে। যদিও গোলপোস্টের সামনে এমিলিয়ানো মার্টিনেজের উপস্থিতি আর্জেন্টিনার ডিফেন্সকে অনেক শক্তিশালী করে গড়ে তুলেছে এবং গোলপোস্ট নিয়ে দুশ্চিন্তাও অনেক কমিয়ে দিয়েছে।

    সে সঙ্গে সেন্টারব্যাকে ক্রিশ্চিয়ান রোমেরোও এখন অনেকটাই নির্ভরতার প্রতীক। তার সঙ্গী নিকোলাস ওতামেন্দি অবশ্যই তার সেরা সময়টার করছেন। এসব কারণেই মূলত শক্তি এবং প্রতিভা- দুই দিক থেকেই পিছিয়ে ছিল ইতালি। যার ফলে গতিতেও আর্জেন্টিনার সঙ্গে তালমেলাতে পারেনি তারা।

    মোটাদাগে আগের আর্জেন্টিনার সঙ্গে বর্তমান আর্জেন্টিনার যে পার্থক্য, সেটা হচ্ছে- আগের সময় আর্জেন্টিনার ‘প্ল্যান-এ’ ছিল- মেসিকে বল দাও এবং আশায় থাকো। ‘প্ল্যান-বি’ও ছিল মেসিকে বল দাও এবং আশায় থাকো। কোনো প্ল্যান ‘সি’ ছিল না।

    কিন্তু বর্তমান সময়ে এসে সর্বশেষ ওয়েম্বলির জয় আর্জেন্টিনার খেলার ধরন পরিষ্কার করে দিয়েছে, দলটি এখন পুরোপুরি মেসি কেন্দ্রিক নয়। দলটি এখন পুরোটাই সুসংহত এবং সামষ্টিক। সুতরাং, শুধুমাত্র মেসি নির্ভরতা নয়, বরং মেসিকে আরও বেশি কার্যকর কিভাবে করা যায়, কিভাবে মেসি পুরো দলটাকে নিয়ে সাফল্য বের করে নিয়ে আসতে পারে, সে দিকেই পুরো ফোকাস এখনকার আর্জেন্টিনা দলটির।

    ব্রাজিলের সম্ভাবনা যে কারণে

    ব্রাজিল দলটির ক্ষেত্রে আর্জেন্টিনার মত ঠিক একই কথা প্রযোজ্য। দলটির কেন্দ্রবিন্দু নিঃসন্দেহে নেইমার। তবে, এই দলটি শুধুমাত্র নেইমারের কারণে নয়, কিংবা বর্তমান সময়ে বিশ্বের অন্যতম সেরা প্রতিভা ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের কারণেও নয়, ব্রাজিল এমন একটি দল, যারা কোচ তিতেকে নানা কারণেই সাফল্য এনে দিতে পারেন।

    সর্বশেষ আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচে দক্ষিন কোরিয়া এবং জাপানের বিপক্ষে সেটাই দেখা গেছে ব্রাজিল দলের মধ্যে। সব খেলোয়াড়ই একিভূত এবং সামষ্টিকভাবে দলকে এগিয়ে নেয়ার ক্ষেত্রে ভূমিকা পালন করে। যে কারণে, দক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে কোচ তিতেকে ৫-১ গোলের অনায়াস এক জয় উপহার দিয়েছে সেলেসাওরা।

    জাপানের বিপক্ষে খেলার পরিকল্পনায় ভিন্নতা এনেছিলেন তিতে। তাতে জয়ের ব্যবধান ১-০। তবে তিতে সঠিক ফরমেশন এবং কম্বিনেশন বের করার ক্ষেত্রে তার পরীক্ষায় সফল বলাই যায়।

    গত কয়েকমাস ধরে ব্রাজিল কাজ করছে তাদের অ্যাটাকিংয়ে বৈচিত্র্য আনার জন্য। সিউলে দক্ষিণ কোরিয়ারে বিপক্ষে তারই প্রদর্শনী করেছেন কোচ তিতে।

    কোচ তিতে মূলত দুই উইঙ্গার দিয়ে একাদশ সাজান। ডানে রাফিনহা এবং বামে ভিনিসিয়ুস জুনিয়র। কিন্তু দক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে ভিনিসিয়ুসকে শুরুতেই মাঠে নামাননি, কারণ তার কিছুদিন আগেই চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ফাইনাল খেলে এসেছিলেন তিনি। যে কারণে তিতে পুরনো কৌশলে ফিরে যান। রাফিনহা ফিরে পান তার নিজের জায়গা ডান পাশ এবং বহুমুখি প্রতিভার মিডফিল্ডার লুকাস পাকুয়েতাকে নিয়ে আসেন বাম উইংয়ে।

    অর্থ্যাৎ তিতে পুরো ফরমেশনটা সাজান ৪-৪-২ এ। তার এই পরিকল্পনা দুর্দান্তভাবে কাজে লেগে যায়। ব্রাজিলের প্রথম সুযোগটাই তৈরি হয় পাকুয়েতার কাছ থেকে। পুরোপুরি আনমার্ক অবস্থায় এগিয়ে যান। নেইমারের সঙ্গে মিলে ওয়ান-টু-ওয়ানে। নেইমার পুরো একটি ফাঁকা জায়গা তৈরি করে নেন পাকুয়েতা করিডোর তৈরি করে বল দেন বক্সের মধ্যে অ্যালেক্স সান্দ্রোকে।

    ব্রাজিলের প্রথম তিন গোলের সঙ্গে জড়িয়ে লেফট ব্যাক সান্দ্রোর নাম। প্রথম গোলের সময় সান্দ্রো বাইলাইনে পৌঁছে যান এবং বলকে পুল ব্যাক করেন ফ্রেডের উদ্দেশ্যে। ফ্রেডের শট ছিল গোললক্ষ্যে। রিচার্লিসন শুধু ফাইনাল টাচটি দিলেন। গোল হয়ে গেলো।

    পরের দুটি গোলই পেনাল্টি থেকে এবং পেনাল্টি আদায় করে নেন অ্যালেক্স সান্দ্রো। ব্রাজিল দলের রীতিমত সারপ্রাইজ ছিল লেফট ব্যাক সান্দ্রোর এই খেলা। দক্ষিণ কোরিয়ার ওপর ক্রমাগত চাপ তৈরি করে খেলতে থাকে ব্রাজিল, যে কারণে কোরিয়ানরা নিজেদের আসল খেলাটাই খেলতে পারেনি। ব্রাজিল ডিফেন্সের পরীক্ষা নেবে, সে গতিই তৈরি করতে পারেনি তারা।

    তবে, পাল্টা আক্রমণে একবার পেরেছিল। সেন্ট্রাল ডিফেন্ডার থিয়াগো সিলভাকে ফাঁকি দিয়ে বল নিয়ে ব্রাজিলের জালে জড়িয়ে দেন হুয়াং উই জু। পুরো ম্যাচে কোরিয়ানদের আনন্দের সময় ছিল ওইটুকুই। এরপর পুরোটা সময় দানি আলভেজ কিংবা থিয়াগো সিলভাদের দেয়ালেই মাথা ঠুকতে হয়েছে স্বাগতিক কোরিয়াকে।

    কোচ তিতেকে আনন্দের বন্যায় ভাসিয়ে শেষ দুটি গোল করেন কৌতিনহো এবং গ্যাব্রিয়েল হেসুস। কোচ যে আক্রমণাত্মক একটি একাদশ তৈরি করতে চাচ্ছেন, তারই দারুণ প্রদর্শনী হলো দক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে ৫-১ গোলের জয়ে।

    কোরিয়ার বিপক্ষে এই ম্যাচটি ছিল ব্রাজিলের ২০১৪ সালে জার্মানির কাছে ৭-১ গোলে হারের পর ঠিক শততম ম্যাচ। কিন্তু সেই লজ্জাজনক পরাজয়ের পর ব্রাজিল প্রতিটি ম্যাচেই নিজেদের এমনভাবে উপস্থাপন করেছে, যে ওটা ছিল নিচকই একটি দুর্ঘটনা। সে সঙ্গে কাতারে ২০ বছরের খরা কাটানোর প্রস্তুতিতে সঠিক কম্বিনেশনটাও ভালোভাবে খুঁজে পেয়েছেন কোচ তিতে।

    দক্ষিণ কোরিয়ার পর ব্রাজিলের ম্যাচ ছিল জাপানের বিপক্ষে। ওই ম্যাচে ব্রাজিলের জয় ১-০ গোলে। তবে কোচ তিতের কৌশল ছিল ভিন্ন। তিনি এই ম্যাচে দল সাজান ৪-২-২-২ ফরমেশনে। ভিনিসিয়ুস জুনিয়রকে অ্যাটাকিং হাফে নিয়ে আসেন লেফট উইংয়ে। রাফিনহা থাকলেন অ্যাটাকিং হাফে রাইট উইংয়ে। কোনো সেন্ট্রাল ফরোয়ার্ড নেই। জেনুইন উইঙ্গার বানিয়ে দেন নেইমার এবং পাকুয়েতাকে। ক্যাসেমিরো এবং ফ্রেড ছিলেন ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডে। কোনো সেন্ট্রাল ডিফেন্ডারও রাখেননি কোচ তিতে।

    ডিফেন্সে কোনো পরিবর্তন আনেননি। গুইলার্মে আরানা লেফট ব্যাক এবং ডানি আলভেজ রাইট ব্যাক। সেন্ট্রাল ডিফেন্সে এডার মিলিটাও এবং মার্কুইনহোস। গোলপোস্টে নিয়ে আসেন অ্যালিসনকে।

    পুরোপুরি সেন্ট্রাল মিডফিল্ড এবং সেন্ট্রাল ফরোয়ার্ড ফাঁকা রেখে তিতে নিজের দলকে ভিন্নভাবে ঝালাই করতে চেয়েছেন। প্রতিপক্ষ দলকে মাঝ মাঠ পুরোপুরি ছেড়ে দিলেন। আবার তাদের ডিফেন্সকে মাঝ মাঠ থেকে চ্যালেঞ্জ জানানোরও কাউকে রাখলেন না। তাতে দলের পরিস্থিতি কী দাঁড়ায় সেটা দেখতে চেয়েছেন কোচ।

    এর পলে গোল এসেছে কম। মাত্র একটি। তাও পেনাল্টি থেকে গোল করেন নেইমার। তবে, এই পরীক্ষায় তিতে দেখতে চেয়েছেন এমন পরিস্থিতিতে পড়ে গেলে তার দলের কী অবস্থা হয়, সেখান থেকে উত্তরণ ঘটানো যায় কি না। এই পরীক্ষায় ব্রাজিল কোচের ফাইন্ডিংস নিঃসন্দেহে অনেক বেশি। যা, তিনি কাজে লাগাতে পারবেন কাতার বিশ্বকাপে।

    এতসব পরিকল্পনা করে বিশ্বকাপ খেলতে এসে কাতার থেকে কী ২০ বছরের আক্ষেপ ঘোচাতে পারবেন ব্রাজিল কোচ তিতে!

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    কাতার কারণে খেলাধুলা জিততে পারে ফুটবল বিশ্বকাপ ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা যেসব
    Related Posts
    বিশ্বকাপে ফিরছে মিসর

    আট বছর পর বিশ্বকাপে ফিরছে মিসর, জোড়া গোলের নায়ক মোহাম্মদ সালাহ

    October 9, 2025
    দ্রুততম গোলের রেকর্ড

    দ্রুততম গোলের রেকর্ড গড়লেন ১৯ বছরের আর্জেন্টাইন তরুণ

    October 9, 2025
    হার

    আবু ধাবিতে হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল মিরাজবাহিনী

    October 9, 2025
    সর্বশেষ খবর
    নিহত

    ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত

    hurricane san diego

    Hurricane San Diego: Tropical Storm Priscilla Brings Rain Chances and Muggy Weather

    চুরি যাওয়া ৭ লাখ টাকার স্বর্ণালংকার স্বেচ্ছায় ফেরত দিলো চোর

    শপিং মল থেকে ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরি

    Kantara Chapter 1

    Kantara Chapter 1 Worldwide Box Office Collection Day 7: Rishab Shetty Film Surpasses Brahmastra and 3 Idiots

    hmd touch 4g hybrid phone

    HMD Touch 4G Hybrid Phone: A Smarter Feature Phone with Cloud Apps

    realme 15 pro game of thrones

    Realme 15 Pro Game of Thrones Edition Announced: Price, Design, and Features

    বিশ্বকাপে ফিরছে মিসর

    আট বছর পর বিশ্বকাপে ফিরছে মিসর, জোড়া গোলের নায়ক মোহাম্মদ সালাহ

    bigg boss kannada

    ‘Give the Show Opportunity’: DK Shivakumar Urges KSPCB to Allow Bigg Boss Kannada to Rectify Violations

    দ্রুততম গোলের রেকর্ড

    দ্রুততম গোলের রেকর্ড গড়লেন ১৯ বছরের আর্জেন্টাইন তরুণ

    Derek Jeter

    Derek Jeter Misses Parent-Teacher Conference Due to MLB Playoff Rain Delay

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.