Advertisement
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, উল্লিখিত গ্রামের মৃত কাদির খানের নিঃসন্তান স্ত্রী রঙ্গির মা একটি খুপরি ঘরে বসবাস করতেন এবং ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে ভিক্ষাবৃত্তি করে তার আহার জুটত। ঘটনার দিন ভিক্ষাবৃত্তি শেষে বাড়ি ফিরে কেরোসিনের কুপিবাতি জালিয়ে তার আলোতে ভিক্ষার চাল পরিমাপ করছিলেন।
এ সময় কুপি বাতির আগুন প্রথমে মশারিতে লেগে পরে কাঁথা-বালিশে ছড়িয়ে পড়ে। এলাকাবাসী আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার আগেই ভিক্ষুক রঙ্গির মার শরীরের বিভিন্ন অংশ মারাত্মকভাবে পুড়ে যায়। এক্ষেত্রে রাত সাড়ে বারোটায় তার মৃত্যু হয়। পরদিন বুধবার দুপুরে গ্রামবাসী রঙ্গির মা’র দাফন সম্পন্ন করে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।