Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ঢাকা চিড়িয়াখানা বিক্রি করেছে কোটি টাকার হরিণ
    জাতীয়

    ঢাকা চিড়িয়াখানা বিক্রি করেছে কোটি টাকার হরিণ

    Shamim RezaJanuary 7, 20225 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : চিত্রা হরিণ। সবুজ অরণ্যের প্রাণী। কিন্তু রাজধানীসহ অন্তত দেশের ২৫ জেলায় এখন খামারে এবং শখ করে হরিণ পালন করা হচ্ছে। ঢাকার বাইরে চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, রাজশাহী, বগুড়া, পাবনা, শেরপুর, কিশোরগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, নরসিংদী ও মানিকগঞ্জে হরিণ পালনের প্রবণতা বেশি।

    কোটি টাকার হরিণ

    এসব এলাকাসহ বিভিন্ন এলাকার খামারি ও শৌখিন হরিণ পালকদের কাছে ঢাকার জাতীয় চিড়িয়াখানা গত বছর ১৯৮টি চিত্রা হরিণ বিক্রি করেছে। এ থেকে চিড়িয়াখানা এক কোটি টাকার বেশি আয় করে। এই চিড়িয়াখানায় এখন প্রায় ৪০০ হরিণ আছে। এ থেকে আরো শতাধিক হরিণ তারা বিক্রি করবে।

    আইন অনুযায়ী, ১০টির বেশি হরিণ পালন করলে তা খামার হিসেবে গণ্য হবে এবং এর জন্য পরিবেশ ও

    বন মন্ত্রণালয় থেকে অনুমোদন নিতে হয়। তবে যে পর্যায়েই লালন-পালন করা হোক না কেন, হরিণের মাংস খাওয়া এখনো বৈধ নয়।

    এক যুগ আগেও পার্ক কিংবা চিড়িয়াখানা ছাড়া শৌখিন ও খামার পর্যায়ে হরিণ পালনের কথা তেমন শোনা যায়নি। কিন্তু সরকারের বিধিমালা মেনে এখন অনেকে হরিণ পুষছেন। বাংলাদেশে পাঁচ প্রজাতির হরিণ আছে। এর মধ্যে মায়াবী চোখের কারণে চিত্রা হরিণ সবার মন কাড়ে।

    ঢাকার জাতীয় চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ এক জোড়া হরিণ প্রথমে এক লাখ ৪০ হাজার টাকায় বিক্রি করেছে। এখন জোড়া এক লাখ টাকায় বিক্রি করছে। গত বছর চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ কোটি টাকার ওপরে হরিণ বিক্রি করেছে।

    উন্নয়নের মহাসড়ক বেয়ে দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ

    জাতীয় চিড়িয়াখানার পরিচালক মো. আব্দুল লতিফ বলেন, অনুকূল পরিবেশ, যত্ন আর ভালো ব্যবস্থাপনার কারণে চিড়িয়াখানায় ধারণক্ষমতার চেয়ে হরিণ বেশি হয়ে গেছে। তাই সরকারি নিয়ম-নীতি মেনে আহগ্রীদের কাছে কিছু হরিণ বিক্রি করা হয়েছে।

    আব্দুল লতিফ বলেন, যেহেতু চিড়িয়াখানা একটি প্রদর্শনীকেন্দ্র, কোনো খামার নয়, তাই হরিণ শুধু প্রজনন করলে তো হবে না। তাদের খাবার লাগবে, রাখার জায়গা লাগবে, যত্ন লাগবে। এর জন্য নির্দিষ্ট একটা বাজেট থাকে। এখন চিড়িয়াখানায় ধারণক্ষমতার বেশি হরিণ আছে। তাই দেশের বিভিন্ন চিড়িয়াখানার সঙ্গে আলোচনা করে নিজেদের মধ্যে প্রাণী বিনিময় করার প্রক্রিয়া চলছে। এ ছাড়া রিসোর্ট মালিক, শিল্পপতি, খামারি ও ব্যক্তি পর্যায়ে পালনের জন্যও হরিণ বিক্রি হচ্ছে। তিনি বলেন, মানুষ যেমন গৃহপালিত প্রাণী লালন-পালন করছে, তেমনি সামনে হরিণও পালন করা হবে। সেভাবেই সরকার উদ্যোগ নিচ্ছে।

    পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে যৌথ বাহিনীর অভিযানের সময় বিভিন্ন বাসাবাড়িতে অবৈধভাবে হরিণ পোষার বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা হয়। ২০০৯ সালে দেশে প্রথম বাসাবাড়ি ও খামারে হরিণ লালন-পালনের অনুমতি দিয়ে একটি নীতিমালা জারি করে পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়। ২০১৭ সালের ৬ ডিসেম্বর এসংক্রান্ত বিধিমালার প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

    সম্প্রতি চিড়িয়াখানা থেকে গাজীপুরের সূর্য নারায়ণপুরের কোকোমো সানসেট রিসোর্ট এক জোড়া হরিণ নিয়েছে। রিসোর্টটির স্বত্বাধিকারী আফসানা জ্যোতি বলেন, ‘হরিণ জোড়া খুবই ভালো আছে। তাদের বিচরণের জন্য পর্যাপ্ত জায়গা আমাদের আছে। সামনে আশা করি আরো হরিণ আনা হবে। কারণ রিসোর্টে আসা দর্শনার্থীরা এগুলো দেখে আনন্দ পাচ্ছে।’

    চিড়িয়াখানা থেকে প্রায় পাঁচ মাস আগে শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার মালিঝিকান্দা ইউনিয়নের ব্যবসায়ী এইচ এম তাজুল ইসলাম সাতটি হরিণ পালনের জন্য নেন। হরিণগুলোর দেখভাল করার দায়িত্বে থাকা শহিদুল ইসলাম বলেন, আনার পরপরই তিনটি হরিণ স্ট্রোক করে মারা গেছে। বাকিগুলো ভালো আছে।

    স্টুডেন্টদের জন্মনিবন্ধনের শর্ত শিথিল করেছে সরকার

    হরিণ মারা যাওয়ার বিষয়ে শহিদুল বলেন, ‘শুট করে (অজ্ঞান করার জন্য) হরিণ ধরা হয়। এ জন্যই মনে হয়েছে হরিণগুলো মারা গেছে। তবে চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ এবং উপজেলা প্রাণী হাসপাতালে বিষয়টি জানালে তারা বলেছে স্ট্রোক করে মারা গেছে।’

    গত ২৮ নভেম্বর ছয়টি হরিণ নিয়েছেন নারায়ণগঞ্জ বন্দরের আশফাক উদ্দিন নামের এক ব্যবসায়ী। তিনি জানান, আনার পথে একটি হরিণ মাথায় আঘাত পেয়ে মারা গেছে। কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে এর মৃত্যু সনদ নেওয়া হয়েছে। বাকিগুলো ভালো আছে। তিনি বলেন, হরিণের রোগবালাই সম্পর্কে জানতে এসংক্রান্ত ভেটেরিনারি চিকিৎসকদের সময় পেতে দেরি হয়। এ বিষয়ে অভিজ্ঞ চিকিৎসকদের উপজেলা পর্যায়ে নিয়োগ দেওয়া দরকার বলে মত দেন তিনি।

    পাবনার সুজানগর উপজেলার শাহাদত হোসেন অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে সাতটি হরিণ নেন শৌখিনভাবে পালনের জন্য। তিনি জানান, শখের বশে হরিণ পালন শুরু করেছেন। সামনে এর সংখ্যা আরো বৃদ্ধি করবেন।

    খুলনা অঞ্চলের বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের কর্মকর্তা নির্মল কুমার পাল বলেন, খুলনা থেকে এ অঞ্চলের ২১টি জেলায় শৌখিনভাবে হরিণ পালনের অনুমোদন দেওয়া হয়। বর্তমানে ৩২টি লাইসেন্সের অধীন ১৫টির বেশি জেলায় ১৬২টি হরিণ আছে। তিনি বলেন, ‘অনুমোদনপ্রাপ্তরা যাতে নিয়ম মেনে হরিণ পালন করেন, সে জন্য আমরা নিয়মিত তদারকি করি। বিভিন্ন কারণে লাইসেন্স বাতিলসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়।’

    হ্যান্ডশেকের ধরণ দেখেই চিনে নিন সে কেমন মানুষ

    যা রয়েছে বিধিমালায়

    খামার পর্যায়ে হরিণ লালন-পালন করতে নিজস্ব মালিকানায়, ভাড়া বা দীর্ঘমেয়াদি ইজারা মূল্যে জমি থাকতে হবে। বন বিভাগ আবেদনের ৩৭ দিনের মধ্যে সরেজমিন পরিদর্শন শেষে হরিণ পালনে উপযুক্ত কি না সেই প্রতিবেদন দাখিল করে। সিটি করপোরেশন পর্যায়ে লাইসেন্স ফি ২০ হাজার টাকা এবং এর বাইরে ১০ হাজার টাকা। লাইসেন্সের প্রসেসিং ফি দুই হাজার টাকা। এক বছর মেয়াদি লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে ২৫ শতাংশ ফি দিয়ে নবায়ন করতে হয়। মেয়াদ উত্তীর্ণের দুই মাসের মধ্যে নবায়নের ক্ষেত্রে ৫০ শতাংশ এবং তিন মাসের মধ্যে করলে ফি ৮০ শতাংশ দিতে হয়।

    একই সঙ্গে বছরে প্রতিটি হরিণের জন্য এক হাজার টাকা পজেশন ফি দিতে হয় বন বিভাগকে। লাইসেন্স পেয়ে এক মাসের মধ্যে পজেশন সার্টিফিকেট নিতে হবে। লাইসেন্স ও পজেশন সার্টিফিকেটের প্রতিলিপি ফি এক হাজার টাকা।

    তবে শৌখিন পর্যায়ের হরিণ পালনকারীদের লাইসেন্স নিতে হবে না। শুধু পজেশন সার্টিফিকেটের জন্য এক হাজার টাকা এবং প্রতিটি হরিণের জন্য বছরে এক হাজার টাকা পজেশন ফি দিতে হবে।

    হরিণকে ছাগলের মতোই শেডের মধ্যে রাখা যায়। কেবল দানাদার খাবার, খনিজ লবণ ও সুপেয় পানির জন্য ভিন্ন ভিন্ন পাত্রের ব্যবস্থা রাখতে হবে। পর্যাপ্ত সুষম খাদ্য খাওয়াতে হবে।

    ২০০৯ সালের হরিণ লালন-পালন সংক্রান্ত নীতিমালায় চিত্রা হরিণ পূর্ণবয়স্ক হলে তার মাংস খাওয়ার অনুমতি ছিল। নতুন বিধিমালায় বলা হয়েছে, হরিণের মাংস খাওয়া যাবে না। এই বিধিমালা লঙ্ঘন করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ঢাকা চিড়িয়াখানা
    Related Posts
    Nirbachon

    ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের খসড়া ভোটকেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ

    September 10, 2025
    Husband

    ডাকসু নির্বাচন : প্রথমবারের মতো একসঙ্গে জয়ী হলেন স্বামী-স্ত্রী

    September 10, 2025
    অর্থায়ন

    খাদ্য নিরাপত্তা শক্তিশালীকরণে ১০ কোটি ডলার অর্থায়ন করবে সৌদি

    September 10, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Taka

    ব্যাংকে যেভাবে খুব সহজেই আপনার টাকা দ্বিগুণ করে নিতে পারবেন!

    Teacher

    শিক্ষক নিয়োগে বড় সুখবর

    USA vs Japan friendly

    USA vs Japan Friendly: Zendejas and Balogun Seal 2-0 Victory for Americans

    Tron Ares connection to Tron Legacy

    Tron Ares Connection to Tron Legacy: New Film Expands Digital Universe

    Christian Watson injury update

    Christian Watson Injury Update: Packers WR Out for 2025 Season After ACL Tear

    The Girlfriend release date

    The Girlfriend Release Date: Prime Video’s New Thriller Drops All Episodes at Once

    Jet Fuel

    কমলো জেট ফুয়েলের দাম

    ই-পাসপোর্ট

    ঘরে বসে ই-পাসপোর্ট করার সহজ উপায়

    iPhone 17 fast charging

    iPhone 17’s Faster Charging Requires New Cable

    স্মার্টফোন

    স্মার্টফোন কিনতে যত অদ্ভুত ঘটনা, যা আপনাকে অবাক করবে

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.