Close Menu
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Bangla news
Home ক্যাপ্টেন আমেরিকা: মার্ভেল এর পর্দা কাঁপানো এক ক্যারাক্টার (পর্ব ০২)
ইতিহাস বিনোদন মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার

ক্যাপ্টেন আমেরিকা: মার্ভেল এর পর্দা কাঁপানো এক ক্যারাক্টার (পর্ব ০২)

Yousuf ParvezAugust 15, 20193 Mins Read
Advertisement

জুমবাংলা ডেস্ক: ক্যাপ্টেন আমেরিকাকে বলা হয় ‘দ্য ফার্স্ট এ্যাভেঞ্জার’। সেই নামে ক্যাপ্টেন আমেরিকা ফ্র্যাঞ্চাইজির প্রথম ছবিও। ‘এ্যাভেঞ্জার’দের দুই মাতব্বর- ক্যাপ্টেন আমেরিকা আর আয়রন ম্যান একে অপরের মুখোমুখি। জমে গিয়েছে যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা! ‘ক্যাপ্টেন আমেরিকা, সিভিল ওয়ার’ মোটে এক সপ্তাহের মধ্যে বিশ্বজুড়ে ৬৮ কোটি মার্কিন ডলার তুলে ফেলেছে! ফ্র্যাঞ্চাইজির তৃতীয় ছবি ‘ক্যাপ্টেন আমেরিকা, সিভিল ওয়ার’। যদিও সেখানে এ্যাভেঞ্জারদের একাধিক সদস্য উপস্থিত। আয়রন ম্যান তো আছেই। ব্ল্যাক উইডো, ফ্যালকন, হকআই, স্কারলেট উইচ, ভিশন, এ্যান্ট ম্যানরাও বর্তমান! বাদ পড়েনি স্পাইডার ম্যানও। সুতরাং আদপে এটা সিঙ্গল ফ্র্যাঞ্চাইজির ছবি নয়। প্রশ্ন হলো, শুধু ক্যাপ্টেন আমেরিকাকে আনলে কি বাজার-বাণিজ্য মন্দ হতো? বোধহয় না। জুমবাংলার পাঠকদের জন্য ক্যাপ্টেন আমেরিকার আদি-অন্ত নিয়ে লেখার আজ থাকছে পর্ব ০২।

ক্যাপ্টেন আমেরিকা: সিভিল ওয়ার (ইংরেজি: Captain America: Civil War) হচ্ছে ২০১৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত মার্ভেল কমিকস চরিত্রের ক্যাপ্টেন আমেরিকা সমন্বিত একটি আমেরিকান অ্যাকশনধর্মী সুপারহিরো চলচ্চিত্র। এটি মার্ভেল স্টুডিও দ্বারা প্রযোজিত এবং ওয়াল্ট ডিজনি স্টুডিওর মোশন পিকচার্স দ্বারা আবণ্টিত হয়। চলচিত্রটি ২০১১ সালের দ্য অ্যাভেঞ্জার্স চলচ্চিত্রের সিক্যুয়াল এবং মার্ভেল সিনেমাটিক ইউনিভার্সের ত্রয়োদশতম চলচ্চিত্র। এর চিত্রনাট্য রচনা ও পরিচালনা করেছেন রুশো ব্রাদার্স।

চলচ্চিত্রটির প্রথম অংশে একটি দৃশ্যপট রয়েছে যেখানে দেখা যায় হিউম্যান রিসোর্স এর একজন মহিলা তার নিজের ছেলের মৃত্যুর জন্য দায়ী করছেন টনি স্টার্ক (এজ অব আল্ট্রনে সোকোভিয়ার যুদ্ধে জীবন হারিয়েছিল তার ছেলেটি)। সেই জন্যই এক প্রকারের পাপাচরণবোধ দেখা যায় টনির দৃষ্টিভঙ্গিতে। এছাড়াও তার আভ্যন্তরীণ যে একধরনের অপরাধবোধ সৃষ্টি হচ্ছে সেটা পূর্বের দুই চলচ্চিত্রেও (আয়রন ম্যান ৩ এবং এজ অফ আল্ট্রন) উন্মোচন হয়েছিল। এবং তিনি মনে করেন যে তারা হয়তো মাঝে মধ্যে আইনের আদর্শের বাইরে চলে যাচ্ছে। এইজন্য অ্যাভেঞ্জার্সদের নিয়মের মধ্যে আসা প্রয়োজন। এর জন্যে তিনি চুক্তির সমর্থনে। আর ইউ.এন চাচ্ছে অবশিষ্ট এবং তার সঙ্গীদের গ্রেফতার করার জন্য এবং তিনি সেটিই করবেন।

এদিকে ক্যাপ্টেন আমেরিকা চুক্তির সম্পূর্ণ বিপক্ষে। ওয়ান্ডাকে বলা তার সেই বার্তা থেকেই অনেককিছু সমাধান হয়ে যায় ব্যপারটি। “আমাদের পেশা হল মানুষের প্রান বাঁচানো। কিন্তু সবসময় সকলকে বাঁচানো সাধ্যগত হয়না”। এবং ক্যাপ্টেন আমেরিকার অনুযায়ী “চুক্তিতে স্বাক্ষর করা উদ্দেশ্য হচ্ছে ইউ.এন’দের কাছে আমাদের ক্ষমতা আত্মসমর্পণ করা। হয়তো ক্যাপ্টেনের দলকে এমন কোথায় যেতে বলবে যেখানে আমাদের যাওয়া সঠিক হবে না অথবা আমাদের এমন কোনো জায়গায় যাওয়া প্রয়োজন সেখানে তারা আমাদের যেতে দিতে চাইবেনা।” তাই ক্যাপ্টেন আমেরিকার মতে তারা হয়তো নির্ভুল নয় কিন্তু তাদের জন্য মুক্তভাবেই থাকাটাই সবচেইয়ে বেশি বিপদমুক্ত। পরবর্তীতে ভিয়েনার ইউ.এন কনফারেন্সে যেই বোমা বিস্ফোরণ হয়েছিল তার জন্যে দায়ী মনে করা অবশিষ্ট বার্নসকে যখন গ্রেফাতারের নির্দেশ দেয়া হয় তখন বাকি নিজেও প্রথমে তার বিরুদ্ধে ছিলেন না, বরং তিনি নিজেই গিয়েছিল বাকিকে গ্রেফতার করতে। সে মনে করেন যে বাকিকে গ্রেফতারের জন্য তিনিই একমাত্র উপযুক্ত ব্যক্তি।

সোকোভিয়া চুক্তি নিয়ে বোধহয় তাদের বিরোধিতা চলতে থাকতো, অথবা বিতর্কের এক সময় রজার্স অবসরের সিদ্ধান্ত নিবে কিংবা হয়তো এক পর্যায়ে চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে রাজি হতো। অবশ্য বাকিকে গ্রেফতার করার পরে যখন ডঃ থিও ব্রোসার্ডের রুপে হেলমুট জিমো বাকির উইন্টার সৈনিক প্রক্রিয়া সক্রিয় করে তাকে উন্মুক্ত করে দেয়। বাকি পালিয়ে যেতে চেষ্টা করে। তখন এক সময় মারামারির হয়, মারামারির একপর্যায়ে ক্যাপ্টেন বাকিকে ঐখান থেকে অজ্ঞাত এক জায়গাযতে নিয়ে যায়। সেখানে বাকি ক্যাপ্টেনকে বলে যে সে ক্যাপকে চিনতে পেরেছে এবং তার মত আরো পাঁচজন উইন্টার সৈনিক রয়েছে আর জিমো তাদের অবস্থান জানতে পারায় এতোকিছু করেছে। ঠিক সময়ে বাঁধা না দিলে জিমো তাদেরকে সক্রিয় করে দিবে এবং যার পরিণতি হবে খুব ভয়ংকর। ক্যাপ্টেন প্রথমে টনিকে ডাকার কথা ভাবলে চুক্তির কারনে টনি কতটুকূ সাহায্য করতে সক্ষম হবে এই চিন্তা করে তিনি আর টনিকে কিছু বলেননি। তারপর ফ্যালকনের সাহায্যে একটি দল গঠন করে জিমোকে আটকানোর জন্যে।

বাকি যখন স্বীকার করেন যে তিনি আর কখনো খুনাখুনি করবেনা, জিমোর পরিকল্পনা বিস্তারিত খুলে বলায় ক্যাপ্টেন তাকে বিশ্বাস করে এবং বুঝতে পারে জিমো তাকে আবারো ব্রেইনওয়াস করানোতে এই পরিনাম ঘটেছে। তাই জিমোর পরিকল্পনা তুলে ধরতে এবং ভিয়েনার বিস্ফোরণের বিষয়বস্তু বাকির সত্যতা প্রমাণ করতে ক্যাপ্টেন বাকিকে সাহায্য করতে শুরু করে।

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
Related Posts
ওয়েব সিরিজ হট

দরজা খুললেই কামনার আগুন, উত্তেজনায় ভরা প্রতিটি ফ্রেম!

December 14, 2025
ওয়েব সিরিজ

সীমাহীন জনপ্রিয়তা অর্জন করলো এই ওয়েব সিরিজ, দর্শকদের মধ্যে উচ্ছ্বাস!

December 14, 2025
ওয়েব সিরিজ

রোমান্সে পরিপূর্ণ সেরা ওয়েব সিরিজে এটি, একা দেখার জন্য সেরা!

December 14, 2025
Latest News
ওয়েব সিরিজ হট

দরজা খুললেই কামনার আগুন, উত্তেজনায় ভরা প্রতিটি ফ্রেম!

ওয়েব সিরিজ

সীমাহীন জনপ্রিয়তা অর্জন করলো এই ওয়েব সিরিজ, দর্শকদের মধ্যে উচ্ছ্বাস!

ওয়েব সিরিজ

রোমান্সে পরিপূর্ণ সেরা ওয়েব সিরিজে এটি, একা দেখার জন্য সেরা!

দেব ও জিৎ

সেলিব্রেশনে জিতকে নিমন্ত্রণ না করায় বিতর্ক নিয়ে মুখ খুললেন দেব

বিদেশী নারী

বিদেশী নারীদের পটিয়ে বিয়ে করেছেন এই ৪ ভারতীয় ক্রিকেটার

ধুরন্ধর’ নিয়ে কেন এতো বিতর্ক

‘ধুরন্ধর’ সিনেমা নিয়ে কেন পাক-ভারত বিতর্ক?

সুপারস্টার সামলান খান

‘আমি কাঁদলেও লোকে হাসে’,সামলান খান

ওয়েব সিরিজ

নতুন ওয়েব সিরিজে সম্পর্কের টানাপোড়েন, দর্শকদের মধ্যে উত্তেজনা তুঙ্গে!

web series

নতুন ওয়েব সিরিজ রিলিজ, রোমান্স ও নাটকীয়তায় জমজমাট!

ওয়েব সিরিজ

প্রকাশ্যে এলো নতুন ওয়েব সিরিজ, গল্পে টানটান উত্তেজনা!

  • About Us
  • Contact Us
  • Career
  • Advertise
  • DMCA
  • Privacy Policy
  • Feed
  • Banglanews
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.