Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home গণহত্যার বিচার শেখ হাসিনাকে দিয়েই শুরু, তদন্ত প্রতিবেদন চূড়ান্ত
    আইন-আদালত স্লাইডার

    গণহত্যার বিচার শেখ হাসিনাকে দিয়েই শুরু, তদন্ত প্রতিবেদন চূড়ান্ত

    Soumo SakibMarch 12, 20255 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে মানবতাবিরোধী অপরাধ ও গণহত্যার অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন চূড়ান্ত করছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা। আগামী মাসেই এ-সংক্রান্ত পৃথক দুটি প্রতিবেদন ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন শাখায় দাখিল করার কথা রয়েছে। সমকালের প্রতিবেদন থেকে বিস্তারিত-

    গণহত্যার বিচার শেখ আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইনের আওতায় গঠিত তদন্তকারী সংস্থা ও প্রসিকিউশনের সমন্বয়ে বৈঠকে গত সপ্তাহে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সভায় চিফ প্রসিকিউটর ও তদন্তকারী সংস্থার প্রধানসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সভায় চলতি মাসের মধ্যে তদন্ত সংস্থাকে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত তদন্ত প্রতিবেদন তৈরিতে এক-তৃতীয়াংশ কাজ বাকি।

    তদন্ত-সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গত ১৫ বছরে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পদে থেকে নানা ধরনের অপরাধের প্রধান হিসেবে বিচারের প্রথম ধাপে শেখ হাসিনাকে অভিযুক্ত করা হচ্ছে। পাশাপাশি ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের মানবতাবিরোধী অপরাধ ও গণহত্যার সরাসরি নির্দেশদাতা হিসেবেও থাকছেন সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী। মানবতাবিরোধী অপরাধ ও গণহত্যার পৃথক দুটি প্রতিবেদন শিগগিরই প্রসিকিউশন বিভাগে দাখিল করবে তদন্তকারী সংস্থা।

    এটি পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর যাচাই-বাছাই করে একটি অভিযোগ (ফরমাল চার্জ) গঠন করা হবে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের পর এই প্রথম কোনো মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হচ্ছে। শেখ হাসিনা বর্তমানে ভারতে আশ্রয়ে রয়েছেন।

    তদন্ত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত টানা ১৫ বছর শেখ হাসিনা ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সরকারপ্রধান হিসেবে সবকিছুই তাঁর একক নির্দেশে সংঘটিত হয়েছে। এখানে তাঁকে ‘সুপিরিয়র কমান্ড’ হিসেবে রাখা হচ্ছে।

    তবে তদন্ত সংস্থার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, স্বচ্ছ ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে পর্যাপ্ত সময় প্রয়োজন। স্বল্প সময় ও তাড়াহুড়া করে দুর্বল প্রতিবেদন দাখিল করা হলে আসামিরা বেরিয়ে যেতে পারেন।

    দাখিল করতে যাওয়া তদন্ত প্রতিবেদনে ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের ১৫ বছর শাসনামলে সব ধরনের অপরাধ, দুর্নীতি-অনিয়মের পাশাপাশি বিচারবহির্ভূত হত্যা, গুম, আয়নাঘর বানিয়ে নির্যাতন, পুলিশ ও র‌্যাবকে রাষ্ট্রের দানব বানিয়ে কীভাবে ব্যবহার করা হয়েছে– সেসব বিষয় ধারাবাহিকভাবে তুলে ধরা হচ্ছে। পাশাপাশি জুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩৬ দিনে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে তাদের একটি শ্রেণিতে এবং যারা এসব অপরাধ করতে নির্দেশ, উস্কানি ও প্ররোচনা দিয়েছে– তাদের দ্বিতীয় একটি শ্রেণিতে অন্তর্ভুক্ত করে রাখা হচ্ছে।

    সংশ্লিষ্ট সূত্রে আরও জানা গেছে, তদন্ত প্রতিবেদনে গত ১২ ফেব্রুয়ারি জেনেভায় জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশন দপ্তরের তথ্যানুসন্ধানে প্রকাশিত ১২৭ পৃষ্ঠার জাতিসংঘ মানবাধিকার প্রতিবেদন সংযুক্ত করা হচ্ছে। পাশাপাশি দেশীয় মানবাধিকার সংস্থা ‘অধিকার’-এর কয়েকটি প্রতিবেদনও সংযুক্ত করা হবে। প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে বাংলাদেশে ২০২৪ সালের ১ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃত্বের বিরুদ্ধে গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রমাণ পেয়েছে জাতিসংঘের তথ্যানুসন্ধান দল। বিচারবহির্ভূত হত্যা, নির্বিচারে মারণাস্ত্র দিয়ে গুলি, গ্রেপ্তার, নির্যাতন, চিকিৎসা পেতে বাধা দেওয়ার মতো গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ পাওয়া গেছে সরকারের বিরুদ্ধে। ক্ষমতায় টিকে থাকতে আন্দোলনকারীদের ওপর অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ করার সরাসরি নির্দেশ দিয়েছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী।

    তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের আগে সাংবাদিকসহ বিভিন্ন পেশাজীবী ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ ও পর্যালোচনা করা হয়। তবে এ মামলার সাক্ষী হিসেবে আড়াইশ থেকে তিনশ ব্যক্তিকে রাখা হচ্ছে। সাক্ষীদের মধ্যে ভিকটিম, শহীদ পরিবারের সদস্য, প্রত্যক্ষদর্শী, গণমাধ্যমকর্মী, ডিজিটাল প্রমাণ, ফুটেজ, সিসিটিভি ফুটেজ, টেলিফোন কথোপকথনসহ অন্য যাবতীয় সাক্ষ্যের আওতায় আনা হবে। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকজনের ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি গ্রহণ করা হয়েছে।

    চার শতাধিক পৃষ্ঠার ভলিয়মে তৈরি করা তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, জুলাই-আগস্টে সারাদেশে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়েছে। ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ বিভিন্ন হাসপাতাল, ক্লিনিক, বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ পরিদর্শন করে এবং হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ভিকটিমদের সঙ্গে কথা বলে নতুন তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করেছে। এ ছাড়া সাধারণ ছাত্র-জনতার বিরুদ্ধে সরকার ও তাদের দোসর সহযোগী কর্তৃক সংঘটিত অপরাধ, বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকের কাটিং, সরকারি-বেসরকারি প্রতিবেদন সংগ্রহ ও পর্যালোচনা করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সংশ্লিষ্ট ধারায় তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হচ্ছে।

    সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা থেকে প্রতিবেদনটি প্রথমে প্রসিকিউশন বিভাগে দাখিল করা হবে। এর পর প্রতিবেদনটি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে চিফ প্রসিকিউটর আনুষ্ঠানিক অভিযোগ ট্রাইব্যুনালে দাখিল করবেন। তদন্ত প্রতিবেদন গ্রহণের পর ট্রাইব্যুনাল যাচাই-বাছাই করে অভিযোগ গঠন করবেন। তার ওপর ভিত্তি করেই হবে অপরাধের বিচার। এর পর মামলার আসামি পলাতক থাকলে ট্রাইব্যুনাল আইনের দৃষ্টিতে হাজির হওয়ার জন্য ট্রাইব্যুনাল নির্দেশ দেবেন। তাতেও সাড়া না পেলে জাতীয় দৈনিকে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। ওই বিজ্ঞপ্তি বিশেষ বার্তাবাহকের মাধ্যমে পলাতক আসামির ঠিকানা অনুযায়ী বাড়ির গেটে টানিয়ে দেওয়া হবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আসামি হাজির না হলে তাঁর অনুপস্থিতিতে বিচারকাজ শুরু করার নির্দেশ দেবেন ট্রাইব্যুনাল। সাক্ষ্য গ্রহণের মধ্য দিয়ে শুরু হবে প্রথম মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার। বিচারে সাক্ষ্য-প্রমাণ ও দাখিল করা তথ্য-উপাত্তে দোষী সাব্যস্ত হলে সাজা হবে অভিযুক্তদের।

    গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। এর পর তাঁর বিরুদ্ধে ঢাকাসহ সারাদেশে থানা ও আদালতে হত্যা, গণহত্যা, হত্যাচেষ্টাসহ মানবতাবিরোধী বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে মামলা করেন ভুক্তভোগীরা। এখন পর্যন্ত শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে হত্যাসহ তিন শতাধিক মামলা এবং তাঁর মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, এমপি, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা, পুলিশ বাহিনীর সদস্য, সরকারের সাবেক কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধ ও নৃশংস হত্যার অভিযোগে মামলা করা হয়।

    আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের দুই মাস পর ১৪ অক্টোবর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল পুনর্গঠন করা হয়। ১৭ অক্টোবর শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্রথম গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে ১৮ নভেম্বরের মধ্যে তাদের ট্রাইব্যুনালে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়। পরে ট্রাইব্যুনালে শুনানিতে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য প্রসিকিউশনকে তিনবার সময় দেওয়া হয়। আগামী ১৮ এপ্রিল তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য রয়েছে।

    জুলাই-আগস্টে গণঅভ্যুত্থানের সময় গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনাসহ তাঁর সরকারের মন্ত্রী-এমপিদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। এর মধ্যে গণহত্যার অভিযোগে শেখ হাসিনাকে একক আসামি করে একটি মামলা এবং শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদের, আনিসুল হকসহ ৪৬ জনকে আসামি করে অপর মামলাটি করে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন বিভাগ।

    গাজীপুরে দুই মহাসড়ক অবরোধ করে পোশাক শ্রমিকদের বিক্ষোভ

    প্রতিবেদন দাখিল প্রসঙ্গে জানতে চাইলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, কয়েকটি মামলার তদন্ত শেষ পর্যায়ে রয়েছে। তদন্ত সংস্থা দিনরাত কাজ করছে। তারা জানিয়েছে, এ মাসের মধ্যেই কয়েকটি মামলার প্রতিবেদন দাখিল করতে পারবে। সে ক্ষেত্রে আমরা আশা করছি, শিগগিই প্রতিবেদনগুলো পেয়ে যাব।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘চূড়ান্ত আইন-আদালত গণহত্যার তদন্ত দিয়েই! প্রতিবেদন বিচার শুরু শেখ স্লাইডার হাসিনাকে
    Related Posts

    গাজীপুরে প্রকাশ্যে সাংবাদিককে কুপিয়ে হত্যা

    August 7, 2025
    Untitled

    কবে তফশিল, জানালো নির্বাচন কমিশন

    August 7, 2025
    মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন

    মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন ৫ দিনের রিমান্ডে

    August 7, 2025
    সর্বশেষ খবর

    Who is Kaden Lopez? Teen Arrested for Throwing Sex Toy at WNBA Game Faces Assault Charges

    BYD eMAX 7 EV: 7-Seater at ₹29.90 Lakh with 530km Range, ADAS Safety

    BYD eMAX 7 Launched: Premium Electric MPV Redefines Family Travel Under ₹30 Lakh

    US Soldier Accused in Russian Passport Espionage Case
Reasoning:Conciseness & Character Count: 58 characters (well under 80).
Professional & Factual: Uses "Accused" (journalistic standard for unproven claims), avoids sensationalism ("caught red-handed", quotes).
SEO Keywords: Integrates "US Soldier", "Russian", "Passport", "Espionage Case" naturally – high search volume terms.
Emotional Appeal (Natural): "Accused" implies gravity, "Espionage Case" conveys seriousness and betrayal context.
Google Discover Friendly: Clear conflict (Soldier vs. Country), immediate intrigue, keyword-rich for feeds.
Avoids Pitfalls: No second person, no AI tone/signs, no clickbait/promotion.

    Fort Bliss Soldier Arrested in Espionage Plot to Sell Abrams Tank Secrets to Russia

    laptops

    Top 8 Budget Laptops Under ₹30,000 in India: 2025 Performance Powerhouses

    celebrity pickleball coach

    Celebrity Pickleball Coach Peter Kobe Nguyen Faces Fury Over Mid-Flight Vaping Confrontation

    The Pikachu Design Change Nintendo Nearly Made for US Release

    Pikachu’s Bizarre Redesign: How Nintendo Almost Gave the Mascot “Huge Breasts”

    Trump Proposes 100% Semiconductor Tariffs

    Trump’s 100% Semiconductor Tariff Shakes Tech: Winners, Losers & Auto Price Fears

    Instagram

    Instagram Maps Sparks Privacy Outrage: Users Slam “Intrusive” Location Feature

    Hermes bag

    London Taxi Driver’s Stunning Integrity: Returns £65,000 Hermès Bag in Global Viral Moment

    xrp price

    XRP Surges 10% in 24 Hours Amid Market Rally: Is the Bull Run Back?

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.