জুমবাংলা ডেস্ক : ক্ষমতার অপব্যবহার করে তদবির বাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডার বাণিজ্যসহ নানাবিধ দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে নামে-বেনামে অবৈধ সম্পর্ক অর্জনের অভিযোগ রয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সাময়িক অব্যাহতি পাওয়া যুগ্ম সদস্য সচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরের বিরুদ্ধে।
এ অভিযোগে দুদকের প্রধান কার্যালয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তিনি গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন তার বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ ভিত্তিহীন, প্রমাণিত হলে জেলে যেতে রাজি।
বুধবার (২১ মে) সকালে ১০টা থেকে দুপুর সোয়া ১২টা পর্যন্ত জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
গাজী সালাউদ্দিন বলেন, অভিযোগ অসত্য ও ভিত্তিহীন। এর কারণে আমাকে সামাজিক ও পারিবারিকভাবে হেয় হতে হয়েছে। এর যথাযথ তদন্ত হওয়া উচিত।
তিনি বলেন, গণমাধ্যমে এসেছে ১১০ কোটি টাকার কাগজে ৪০০ কোটি টাকা দুর্নীতি হয়, এটা হয় কীভাবে। কিছুদিন আগেও ২৫০ কোটি টাকার দুর্নীতির বিষয়টি এসেছে। যেকোনো অ্যাঙ্গেলে এর হিসাব খতিয়ে দেখা উচিত। এর সঠিকভাবে তদন্ত হওয়া উচিত। অন্যদিকে ৬৪ জেলায় ডিসি নিয়োগ, এটা একটি স্বচ্ছ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে হয়ে থাকে। যদি কারো বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে, তাহলে তাকে তো মহাশক্তিশালী হতে হবে।
করিডোর নিয়ে আমাদের কারও সঙ্গে কোনো কথা হয়নি: নিরাপত্তা উপদেষ্টা
এর আগে গত ২১ এপ্রিল জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম সদস্য সচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে দল থেকে সাময়িক অব্যাহতি দেওয়া হয়। চলতি বছরে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) পাঠ্যবই ছাপানোর কাগজ কেনায় কমিশন বাণিজ্য নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগের সঙ্গে তার নাম উঠে আসে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।