Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home গ্রামীণ ব্যাংক নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার স্মৃতিচারণা
    জাতীয় স্লাইডার

    গ্রামীণ ব্যাংক নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার স্মৃতিচারণা

    Tomal NurullahMay 18, 20253 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : গ্রামীণ ব্যাংকের শুরুর সময়কার স্মৃতিচারণা করে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ইউনূস বলেছেন, আমরা যখন গ্রামীণ ব্যাংক করলাম, তখন আপত্তি উঠল এটাকে ব্যাংক বলা যাবে কি না। আমরা বললাম, আমাদেরটাই প্রকৃত ব্যাংক, তোমাদেরটা লোক দেখানো। ব্যাংক যে শব্দ থেকে উৎপন্ন হয়েছে, সেটা হলো ট্রাস্ট, তোমরা যেটা করছ, সেটা ডিসট্রাস্ট। আমাদের ব্যাংকিং মানুষের ভিত্তিতে হয়েছে। জমানতবিহীন ব্যাংক, বিশ্বাসের ভিত্তিতে আমরা টাকা দিই।

    তিনি বলেন, ‘আজ এমন সময় আমরা আলাপ করছি, যখন জামানতওয়ালা ব্যাংক, যারা নিজেদের প্রকৃত ব্যাংক বলে বিচার করত, তাদের অনেকে আজ হাওয়া। টাকা নিয়ে লোপাট। ব্যাংক শেষ। আর মাইক্রো ক্রেডিটের পরিসংখ্যান দেখেন। কেউ পয়সা নিয়ে পালায়নি। এই হলো পরিহাস।’

    শনিবার (১৭ মে) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে মাইক্রো ক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটির (এমআরএ) নতুন ভবন উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন।

    প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের পেজে এসব তথ্য জনানো হয়।

    মাইক্রো ক্রেডিটকে এনজিওর ধারণা থেকে বেরিয়ে এসে ব্যাংকিংয়ের ধারণা গ্রহণ করে ঋণগ্রহীতাকে সেবা দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা।

    তিনি বলেন, মাইক্রো ক্রেডিট এখনো এনজিও। এই এনজিও থেকে উত্তরণ হতে হবে। এনজিও পর্যায়ে থেকে গেলে ব্যাংকিং মেজাজে আসবে না। মেজাজে আসতে হবে, এটাকে ব্যাংক হতে হবে। মাইক্রো ক্রেডিটের জন্য আলাদা আইন করতে হবে।

    মাইক্রো ক্রেডিটই ব্যাংকিংয়ের ভবিষ্যৎ উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এটাই প্রকৃত ব্যাংকিং, আগামী দিনের ব্যাংকিং যেটাতে মানুষ নিজের পরিচয়ে কাজ করবে নিজের বিশ্বাসের ওপরে ব্যাংকিং চলবে, টাকার ওপরে না।’

    এ সময় মাইক্রো ক্রেডিটের জন্য নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা নিজের অভিজ্ঞতার কথা বর্ণনা করেন।

    স্মৃতি তুলে ধরে ড. ইউনূস বলেন, ‘গ্রামীণ ব্যাংকের সাফল্যের পর প্রতিটি এনজিও চেষ্টা করল একই রকম কিছু করতে। ক্রমে ক্রমে প্রসার হতে শুরু করল। নানা রকমের নতুন নতুন জিনিস, নানা আইডিয়া নিজেদের সুবিধার জন্য ঢোকাতে শুরু করল। এটা ভবিষ্যতের জন্য খারাপ হবে মনে করে একটি রেগুলেটরি অথরিটির প্রয়োজন হলো। বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ করলাম, তারা বলল, “আমাদের কাজ না”। অর্থ মন্ত্রণালয় শুরুতে গুরত্ব দিল না, পরে বলল “আচ্ছা কী করতে হবে জানাও”। তখন আমরা বললাম, রেগুলেটরি অথরিটি হওয়া দরকার, কারণ যে হারে বাড়ছে, বড় রকমের সমস্যা হতে পারে।’

    ‘তৎকালীন গভর্নর ফখরুদ্দীন সাহেব আমাদের সমর্থন করল। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে এটা হতে পারবে না। তারা ব্যাখ্যা চাইল। আমি বললাম, এটা বহু দেশে বলেছি, এখনো বলি, গ্রামীণ ব্যাংকও ব্যাংক, অন্যান্য ব্যাংকও ব্যাংক। কিন্তু তফাৎ অনেক। উদাহরণ দিই, আমেরিকান ফুটবলও ফুটবল। ইউরোপিয়ান ফুটবলও ফুটবল। কিন্তু খেলা ভিন্ন। আপনি যদি ইউরোপিয়ান ফুটবলের রেফারিকে দিয়ে আমেরিকান ফুটবল খেলা চালাতে চান, ইট উইল বি আ ডিজাস্টার। কেন্দ্রীয় ব্যাংককে দিয়ে ক্ষুদ্রঋণ নিয়ন্ত্রণ করবেন, সে তো ক্ষুদ্রঋণ জানেই না। সে তো ইউরোপীয় ফুটবলের রেফারি।’

    ‘অবশেষে ফখরুদ্দীন সাহেব রাজি হলেন। গভর্নরকে দিয়ে এটা পরিচালনা করানোর ব্যাপারেও তাকে রাজি করাতে হলো। বাংলাদেশ ব্যাংকের ভেতরে এর অফিস করার আলোচনা ছিল। আমরা বললাম, আলাদা জায়গায় অফিস হতে হবে…। আজকে নতুন ভবন হলো। বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা এটিকে বোঝার চেষ্টা করেছেন, নিয়মকানুন করেছেন। তারা যদি অন্যান্য ব্যাংকের রেগুলেটরি নিয়মের ওপর এটা স্থাপন করতেন তাহলে মাইক্রোক্রেডিট সেদিনই শেষ হয়ে যেত, আর খুঁজে পাওয়া যেত না। আমি বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের অভিনন্দন জানাচ্ছি।’

    প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ কে হবে, এ নিয়ে শুধু বাংলাদেশ না, যে দেশেই মাইক্রো ক্রেডিট হয়েছে, সে দেশই সমস্যায় পড়েছে। আমি তাদের বারবার বলে এসেছি, তোমাদের এত কিছু চিন্তা করতে হবে না। কারণ বাংলাদেশ এর সমাধান দিয়ে দিয়েছে। মাইক্রো ক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি শুধু যে বাংলাদেশের জন্য কাজ করেছে তা না, এটা আন্তর্জাতিকভাবে অনেক দেশের সহায়ক হয়েছে।’

    বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় উপদেষ্টার গ্রামীণ গ্রামীণ ব্যাংক নিয়ে, প্রধান ব্যাংক স্মৃতিচারণা স্লাইডার
    Related Posts
    Nirbachon

    ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের খসড়া ভোটকেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ

    September 10, 2025
    Husband

    ডাকসু নির্বাচন : প্রথমবারের মতো একসঙ্গে জয়ী হলেন স্বামী-স্ত্রী

    September 10, 2025
    অর্থায়ন

    খাদ্য নিরাপত্তা শক্তিশালীকরণে ১০ কোটি ডলার অর্থায়ন করবে সৌদি

    September 10, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Taka

    ব্যাংকে যেভাবে খুব সহজেই আপনার টাকা দ্বিগুণ করে নিতে পারবেন!

    Teacher

    শিক্ষক নিয়োগে বড় সুখবর

    USA vs Japan friendly

    USA vs Japan Friendly: Zendejas and Balogun Seal 2-0 Victory for Americans

    Tron Ares connection to Tron Legacy

    Tron Ares Connection to Tron Legacy: New Film Expands Digital Universe

    Christian Watson injury update

    Christian Watson Injury Update: Packers WR Out for 2025 Season After ACL Tear

    The Girlfriend release date

    The Girlfriend Release Date: Prime Video’s New Thriller Drops All Episodes at Once

    Jet Fuel

    কমলো জেট ফুয়েলের দাম

    ই-পাসপোর্ট

    ঘরে বসে ই-পাসপোর্ট করার সহজ উপায়

    iPhone 17 fast charging

    iPhone 17’s Faster Charging Requires New Cable

    স্মার্টফোন

    স্মার্টফোন কিনতে যত অদ্ভুত ঘটনা, যা আপনাকে অবাক করবে

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.