Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ঘরে ঘরে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করলে কেমন হয়
    সম্পাদকীয়

    ঘরে ঘরে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করলে কেমন হয়

    October 21, 20237 Mins Read

    আলম রায়হান : পিলে চমকানোর মতো একটি খবর এবং বিরক্তিকর। ছয় জেলায় আরো ছয়টি নতুন বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ৫ অক্টোবর শিক্ষা মন্ত্রণালয় বরাবর এ বিষয়ে সুপারিশ করেছে ইউজিসি। তবে এটি মনে করার কোনোই কারণ নেই, নিজ গরজে ইউজিসি এ কম্মটি করেছে। বরং গরজ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের। বাছাই করা জেলাগুলো হচ্ছে—রাজবাড়ী, ভোলা, জয়পুরহাট, কক্সবাজার, নড়াইল ও বরগুনা। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় নেই এমন ৯টি জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের বিষয়ে ইউজিসির মতামত জানতে চেয়েছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়। যাচাই-বাছাই করে ছয়টি জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের বিষয়ে মত দিয়েছে ইউজিসি। বাদ গেছে ময়মনসিংহ, রংপুর ও গাইবান্ধা। এদিকে দেশের প্রতিটি জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনে বর্তমান সরকারের তুঘলকি আওয়াজ বেশ পুরোনো। বৃহস্পতিবার (১৯ অক্টোবর) কালবেলা পত্রিকায় প্রকাশিত এক নিবন্ধে এ তথ্য জানা যায়। নিবন্ধটি লিখেছেন আলম রায়হান।

    নিবন্ধে আরো জানা যায়, আসলে ৭৫-পরবর্তী সরকারগুলো আওয়াজ আর ক্যাওয়াজের লাটিমে ভর করেই ক্ষমতায় থাকার ব্রত হিসেবে গ্রহণ করেছে বলে অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় অনেকেরই। যার মূল কথা হচ্ছে, সবকিছু গোল্লায় যাক, জরুরি শুধু ‘আমার টিকে’ থাকা। এজন্য ওকে পটকাও, তাকে লটকাও। লটকানোর ক্ষেত্রে মহিরুহ জেনারেল জিয়া। আর পটকানোর ক্ষেত্রে দিকপাল জেনারেল এরশাদ। হতাশার বিষয় হচ্ছে, সামরিক শাসকদের এ ধারা থেকে পরের সরকারগুলো খুব একটা উঠে আসতে পারেনি। এই প্রবণতার মাত্রা ভেদ এবং কৌশলে হেরফের থাকলেও মৌলিক কোনো পার্থক্য নেই। এ ধারা থেকে উত্তরণ হয়নি কোনো সরকারেরই। বরং অধিকতর তলিয়ে যাচ্ছে কোনো কোনো ক্ষেত্রে। চোরাবালিতে পড়লে যে দশা হয়। ফলে কখন যে কে কী করে তা ধারণা করা মুশকিল। এরই একটি তুচ্ছ নমুনা হচ্ছে, আরো ছয়টি নতুন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের নীতিগত সিদ্ধান্ত। বলাবাহুল্য, বর্তমান সরকার থাকুক অথবা নতুন সরকার আসুক; নীতিগত এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত হবেই ইনশাআল্লাহ! কারণ এর পেছনে রাজনীতির ধান্ধা আছে, আছে বাণিজ্যও। অনেকেই জানেন, স্কুলের দপ্তরি নিয়োগেও ৫ থেকে ৮ লাখ টাকার বাণিজ্য হয়। আর নীতি-নৈতিকতা-যোগ্যতার যে আকাল চলছে তাতে বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগে যে কী দশা চলছে, তা বোধকরি খোলাসা করার প্রয়োজন পড়ে না। আর নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের নবযাত্রায় বড়মাত্রায় নানান বাণিজ্যের স্বর্ণদ্বার তো খোলাই থাকে। কষ্ট করে খুলতে হয় না। এমনকি বলতে হয় না, আলী বাবার গুহা দ্বারের ‘সিসিম ফাঁক’। অপবাণিজ্যের গুহার দ্বার ফাঁক হয়েই থাকে। তা না হলে বাংলাদেশ ব্যাংকের টাকা হাওয়া হয় কীভাবে? শুধু তাই নয়, বাংলাদেশের টাকা যেন শীতের পাখির প্রবণতায় আক্রান্ত। টাকা এই ভূমে আর থাকতে চায় না। দেশের এবং সাধারণ প্রবাসীদের পাঠানো অর্থ চলে যায় পশ্চিমা দেশগুলোতে।

    চাইলেই করা যায়—এ ধারার সঙ্গে যোগ হয়েছে জেলায় ছয় নয়া বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের নীতিগত সিদ্ধান্ত। এ অবস্থায় কেউ কেউ বলছেন, ঘরে ঘরে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করলে কেমন হয়! উল্লেখ্য, বর্তমানে দেশে ৫৪টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আছে। এর মধ্যে সম্প্রতি তিনটি নতুন বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের জন্য আইনের খসড়া অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এ তিনটি হলে দেশে মোট সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হবে ৫৭টি। এর সঙ্গে যোগ করার আয়োজন চলছে আরো ছয়টি। এ ছাড়া দেশে অনুমোদিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আছে ১১৩টি। সব মিলিয়ে দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা প্রায় ২০০ ছুঁইছুঁই। ‘আহা কী আনন্দ আকাশে বাতাসে…।’

    সরকারি উদ্যোগে কোনো কাজ অথবা অকাজের সূচনাকালে প্রস্তাবনায় কারণ ও উদ্দেশ্য বর্ণনা করা হয়। এ ক্ষেত্রে অনেক সময় গোঁজামিল ও দুষ্টামি থাকে। এ বিষয়ে রসালো একটি বচনের মতো আছে। যেমন—সরকারি টাকা হজম করার জন্য একটি জলাধার নির্মাণের প্রস্তাব করা হলো। এর কারণ ও উদ্দেশ্যে বলা হলো, এলাকায় পানির আকাল চলছে। এ অবস্থায় একটি পুকুর খনন অতীব জরুরি। দ্রুত এ প্রস্তাব অনুমোদিত হলো। কিছুদিনের মধ্যেই আরেকটি প্রস্তাবনা পেশ করা হলো। এতে বলা হলো, এলাকায় খেলার কোনো মাঠ নেই। শিশু-কিশোররা মনমরা হয়ে যাচ্ছে। আর যুবসমাজ হয়ে পড়ছে মাদকাসক্ত। এ অবস্থায় মাঠ প্রয়োজন। তবে তা নেই। এ পরিস্থিতিতে উমুক স্থানের পরিত্যক্ত পুকুরটি ভরাট করে খেলার মাঠ নির্মাণ করা যেতে পারে। এ প্রস্তাবও পাস হলো। দুটি উদ্যোগই মহান। কিন্তু তলিয়ে দেখলে জানা যাবে, আসলে পুকুরও খনন করা হয়নি, কোনো পুকুরও ভরাট করে খেলার মাঠ তৈরি হয়নি।

    সবকিছুই হয়েছে কাগজপত্রে এবং তা একই স্থান কেন্দ্র করেই। সরেজমিন গেলে অব্যবহৃত মাঠই পাওয়া যাবে। যেখানে কখনো পুকুর ছিল না। ছয় জেলায় আরো ছয়টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের প্রস্তাবে অনেকটা এ ধরনের মতলবি গোঁজামিলের কারণ ও উদ্দেশ্য বর্ণনা করা হয়েছে। যেমন ভোলা জেলার বিষয়ে ইউজিসি বলছে, ‘এ জেলায় বর্তমানে কোনো বিশ্ববিদ্যালয় নেই। এটি দেশের একমাত্র দ্বীপ জেলা। পাশের জেলার সঙ্গে দূরত্ব অনেক। তাই এখানে সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের সুপারিশ করা হলো।’ এ ন্যারেটিভে দুষ্টামি নেই ধরে নিলেও এটি যে পুরোনো পুথি দেখে করা হয়েছে, তাতে কোনো সংশয় নেই। যেমন সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে স্কুলের পাঠ্যপুস্তকে ছাপা হয়েছিল, বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তার পিতার নাম জিন্না পুঞ্জা! অবশ্য, পাঠ্যপুস্তকের এ কেলেঙ্কারি সেটি প্রথম হতে পারে, তবে একমাত্র নয়। নর্দমার নোংরা জলের মতো এটি চলমান ধারা। আর এ নিয়ে তো মহা কেলেঙ্কারি উন্মোচিত হয়েছে বছরখানেক আগে। যাতে বড় বড় অধ্যাপক ও মহাজ্ঞানী মহাজনের মুখোশ কিঞ্চিৎ উন্মোচিত হয়েছে। তবে শুধু কেঁচো দেখা গেছে। কেউটে সাপ থেকে গেছে গর্তেই। বলাবাহুল্য, এ কেউটের লেজ মাফিয়াদের হাতে ধরা। যাক সে ভিন্ন প্রসঙ্গ।

    এ কথা সঠিক, ভোলা একসময় বিচ্ছিন্ন ছিল। বিকেল ৫টার পর ভোলা থেকে বের হওয়ার আর কোনো উপায় ছিল না। সে সময় উত্তাল নদী পেরিয়ে দিনের বেলাও ভোলায় যাতায়াতের একমাত্র নৌপথ ছিল ঝুঁকিপূর্ণ। কিন্তু সেটি সুদূর না হলেও বেশ অতীতের বিষয়। আর সুদূর অতীতেও ভোলা এত দূরে ছিল না যে, সেখান থেকে কেউ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েনি। জাতীয় নেতা তোফায়েল আহমেদ ভোলার অজপাড়াগাঁয়ের সন্তান। এরপরও তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন। শুধু তাই নয়, তিনি ডাকসুর ভিপিও হয়েছেন। তিনি বাংলাদেশ সৃষ্টির ইতিহাসের অংশ। এই কৃতী সন্তানের হাইট বর্ণনা করার কোনো প্রয়োজন আছে? এ ভোলারই আরেক কৃতী সন্তান মোকাম্মেল হক সিএসপি পরীক্ষায় রেকর্ড সৃষ্টি করেছিলেন, যা আর কেউ ভাঙতে পারেনি। এর আগেই পাকিস্তান ভেঙে গেছে। এরকম ভোলার অনেক কৃতী সন্তান আছে, যারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন সেই সুদূর থেকে। আর এখন তো বাড়ির পাশে আরশিনগরের মতো আছে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়। যেখানে উত্তরবঙ্গের ছেলেমেয়েরাও পড়াশোনা করে। অবশ্য এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মান নিয়ে অনেক প্রশ্ন আছে। যদিও এ ধরনের লজ্জাজনক বাস্তবতার বাইরে নয় কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ই। এমনকি খোদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ও নয়। এ অবস্থায় আরো ছয়টি নতুন বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের প্রস্তাবনায় শুধু ভোলা নয়, গোঁজামিল দেওয়া হয়েছে অন্যান্য ক্ষেত্রেও। যেমন রাজবাড়ীতে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের ইউজিসির সুপারিশে বলা হয়েছে, এ জেলার পাশের দুটি জেলায় (পাবনা ও কুষ্টিয়া) পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থাকলেও দূরত্ব বিবেচনায় রাজবাড়ীতে একটি সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা যেতে পারে। এখানেও দূরত্বের দোহাই! তাহলে যোগাযোগের উন্নয়নের বিষয়টি কি শুধুই আওয়াজ? রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতার মতো, ‘তুমি কি কেবল ছবি শুধু পটে লিখা।’ জয়পুরহাটে নতুন বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের ক্ষেত্রে অবশ্য দূরত্বের গীত গাওয়া হয়নি। এখানে কৃষি, ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা এবং প্রত্নতত্ত্ব বিষয়কে অগ্রাধিকার দেওয়ার সুপারিশ করেছে ইউজিসি। কক্সবাজারে ‘কক্সবাজার বিশ্ববিদ্যালয়’ নামে একটি সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের সুপারিশে ইউজিসি বলেছে, এটি হবে মূলত সমুদ্রকেন্দ্রিক। যেন সূর্য বিষয়ে পাঠ নিতে হলে সূর্যের কাছে গ্যাট হয়ে বসতে হবে। নড়াইলে ‘এস এম সুলতান বিশ্ববিদ্যালয়’ স্থাপনের সুপারিশে শিল্পী এস এম সুলতানের স্মৃতিবিজড়িত স্থান হওয়ায় এ বিশ্ববিদ্যালয়ে চারুকলা বিষয়কে অগ্রাধিকার দেওয়ার কথা বলেছে ইউজিসি। ভাগ্য ভালো, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় আগেই প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তা না হলে হয়তো ইউজিসি বরিশালে ‘আমড়া বিশ্ববিদ্যালয়’ স্থাপনের প্রস্তাব করত এবং জোর দিত আমড়ার ওপর পাঠ প্রদানের। উল্লেখ্য, বরিশালের আমড়ার সুনাম দেশজুড়ে। এ ব্যাপারে মজার একটি ঘটনা আছে। বরিশাল বিভাগ হিসেবে ঘোষিত হওয়ার পর সিলেটে একটি স্লোগান ছিল, ‘আমড়ার চেয়ে কমলা ভালো, বরিশাল কেন বিভাগ হলো!’ হয়তো একসময় সিলেটেও ‘কমলা বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠান প্রস্তাব করবে ইউসিজি। যেখানে কমলার ওপর পাঠদানকে প্রাধান্য দেওয়া হবে। অবশ্য ‘কমলার রস কেন টক’—এ প্রতিপাদ্যর ওপর গবেষণা করে বছর বিশেক আগে একজন ডক্টরেড ডিগ্রি পেয়েছেন। তিনি পেশায় সাংবাদিক ছিলেন। বরিশাল বিভাগ হওয়ার পর, সিলেটের রসালো সেই স্লোগানের ধারায় প্রশ্ন তোলাই যায়, দেশে এত বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত কেন হলো? আরও প্রশ্ন হচ্ছে, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর লেখাপড়ার মান কোথায় নেমেছে, তা কি বিবেচ্য নয়? নাকি বিএনপি সরকারের আমলের মতো বিদ্যুৎ দেওয়ার নামে খাম্বা বসানোর তরিকায় শুধু বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করলেই হলো? সবাই জানেন, শিক্ষা বিষয়টি দেখার দায়িত্ব শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের। আর এ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তাকে সবাই চেনেন। যেমন পরীমণিকে চেনে সবাই এবং অনেক কিছুই জানে। কিন্তু অনেকেই হয়তো জানেন না, আমাদের শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি শুধু ডাক্তার নন, তিনি অ্যাডভোকেটও। দীর্ঘ সময় এনজিওর সঙ্গে সম্পৃক্ত থেকে জনসেবা করেছেন। পরে বৃহত্তর পরিসরে জনসেবা করার জন্য রাজনীতিতে এসেছেন। কিন্তু তিনি যে কী সেবা করছেন, তার তো ধসে যাওয়া শিক্ষাব্যবস্থার দুর্দশা দেখেই হাড়ে হাড়ে টের পাওয়া যায়। উল্লেখ্য, তিনি আওয়ামী লীগ সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও ছিলেন। সব মিলিয়ে তার অভিজ্ঞতা অনেক এবং তিনি কথাও বলেন অনেক। কিন্তু শিক্ষাব্যবস্থা কেন ক্রমাগত নিচের দিকে নামছে, তা নিয়ে তিনি মোটেই কথা বলেন না। আর এ বিষয়ে তিনি কিছুই করছেন না, অথবা করতে পারছেন না। যদিও সময়ের হিসাবে এখন আর ডা. দীপু মনির কিছু করার আছে বলে মনে হয় না। এ পরিস্থিতিতে ব্যর্থতার কথাও কি বলা যায় না? অবশ্য আমাদের দেশে ব্যর্থতার কথা বলার কোনো দৃষ্টান্ত নেই। তবে কেউ কেউ বিদায়বেলা যাত্রাগানের বিবেকের মতো নসিহত করেন, কী কী করতে হবে। অথচ নিজে চেয়ারে থাকাকালে এর ছিটাফোঁটাও করেন না। এ ধারায়ই চলছে দেশ। কাজেই শরতের সাদা মেঘের কাছে জল প্রত্যাশা যেমন ঠিক নয়, তেমনই ব্যাঙের ছাতার মতো বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা বাড়ানোর ধারায় শিক্ষাব্যবস্থা মহিরুহে পরিণত হবে—এমনটি আশা করাও বাতুলতা মাত্র!

    লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    করলে কেমন ঘরে বিশ্ববিদ্যালয়’ সম্পাদকীয় স্থাপন হয়,
    Related Posts
    What Is Artificial Intelligence?

    What Is Artificial Intelligence? Details of Modern AI

    February 11, 2025

    বৈষম্যমুক্ত সমাজ নির্মাণে একমুখী শিক্ষাব্যবস্থা প্রবর্তন অপরিহার্য

    October 16, 2024

    পাহাড়ে শান্তি চাইলে প্রেসিডেন্ট জিয়ার ফর্মুলাতেই যেতে হবে

    October 7, 2024
    সর্বশেষ সংবাদ
    পাকিস্তান ড্রোন বিমান হামলা
    পাকিস্তান ৩০০-৪০০ ড্রোন নিয়ে আক্রমণ করেছে
    দিল্লির বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
    দিল্লি বিমানবন্দরে ১৩৮ ফ্লাইট বাতিল, ভ্রমণকারীদের আতঙ্ক বৃদ্ধি
    India
    ভারতে বন্ধ করা হলো ৪ বাংলাদেশি টেলিভিশন চ্যানেলের ইউটিউব
    Abdul Hamid
    রাষ্ট্রপতির ফোনে আবদুল হামিদকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ
    China
    ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে বিশাল লাভে চীন!
    Hally Barry
    সাহসী লুক দিয়ে বিতর্কে হ্যালি বেরি
    ই-জ্বালানিতে বৈপ্লবিক সাফল্য, সস্তা হবে বিদ্যুৎ
    bangladeshi actors
    ভারতের নাগরিকত্ব চাওয়া বাংলাদেশি তারকাদের তালিকা ফাঁস
    RAJBARI
    পদ্মার এক ইলিশ বিক্রি হলো সাড়ে ৮ হাজার টাকায়
    Chicken-Egg
    কমেছে সব ধরনের মুরগির দাম, চড়া ডিমের বাজার
    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.