আন্তর্জাতিক ডেস্ক : যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও রাশিয়া চন্দ্রপৃষ্ঠে স্থায়ী আস্তানা করার জন্য মহাপ্রতিযোগিতায় নেমেছে। এ জন্যই তাদের চন্দ্রসময় নিয়েও মাথা ঘামাতে হচ্ছে।
পৃথিবীর এক দিন চাঁদে প্রায় ৫৬ মাইক্রোসেকেন্ড কম হয়। আপাতদৃষ্টিতে ৫৬ মাইক্রোসেকেন্ড অতিক্ষুদ্র প্রতীয়মান হলেও সময়ের এ হেরফের জমতে জমতে একসময় তা বড় অসঙ্গতির কারণ হতে পারে।
নাসা ও এর আন্তর্জাতিক অংশীদার মহাকাশ সংস্থাগুলো বর্তমানে সময়ের এ ধাঁধা সমাধানের চেষ্টা করছে।
চাঁদে সময় দ্রুতচলার বিষয়টি মাথায় রেখে নাসা চাঁদের জন্য সম্পূর্ণ নতুন একটি ‘টাইম স্কেল’ তৈরি করতে চাচ্ছে। এ টাইম স্কেল চন্দ্রপৃষ্ঠে অভিযান চালানো সব দেশ মেনে চলবে।
হোয়াইট হাউজ চাচ্ছে ২০২৬ সালের শেষ নাগাদ চাঁদের জন্য এমন নতুন সময়-মাত্রা ঠিক করুক নাসা। ওই বছরই পাঁচ দশকের মধ্যে প্রথমবারের মতো চাঁদে পুনরায় নভোচারী পাঠাতে চায় নাসা।
কিন্তু চাঁদের ক্ষেত্রে বিজ্ঞানীদের ঘড়ির দ্রুতি কমানোর ইচ্ছে নেই। তারা বরং পৃথিবীর সময়ের সাপেক্ষে চাঁদের সময়ের সঠিক পরিমাপ করতে চান।
তবে চাঁদের সময়ের হিসেব নিয়ে একটি ব্যাপারে বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত। তা হলো, তাদেরকে পৃথিবী থেকে চাঁদে সময় গণনার যন্ত্রপাতি পাঠাতে হবে।
প.রমাণু অ.স্ত্র নিয়ে ন্যাটোপ্রধানের সতর্কতা আরেক দফা বাড়াবাড়ি : রাশিয়া
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।