আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ প্রয়োগের কারণে তেহরানের আঞ্চলিক তৎপরতা সীমিত হয়ে পড়েছে বলে দাবি করেছে ওয়াশিংটন। মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মরগ্যান ওরতোগ্যাস শনিবার এক বিবৃতিতে এ দাবি করেন।
তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ চাপ প্রয়োগের নীতি সফল হয়েছে এবং এর ফলে পারস্য উপসাগরে ইরানের ‘উসকানিমূলক’ তৎপরতা সুস্পষ্টভাবে কমে গেছে। ইরান অভিমুখী কয়েকশ কোটি ডলার অর্থ আটকে দিতে পেরেছে বলেও দাবি করেন মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এ মুখপাত্র।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০১৮ সালের মে মাসে ইরানের পরমাণু সমঝোতা থেকে তার দেশকে একতরফাভাবে বের করে নেন এবং তেহরানের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন।
ট্রাম্প সেই সময় ঘোষণা দিয়েছিলেন, ইরানের ওপর ওয়াশিংটন ‘সর্বোচ্চ চাপ’ প্রয়োগ করেছে, যার ফলে ইরানি কর্মকর্তারা শিগগিরই মার্কিন সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসতে বাধ্য হবেন। কিন্তু ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি সাফ জানিয়ে দেন– যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো আলোচনায় বসবে না ইরান।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।